Main menu

দা স্মা‍র্টনেস অফ রিকশা Featured

অনেকেই মনে করেন মেগা-সিটিতে রিকশা (বা অটোরিকশা) একটা উপদ্রব, “আনস্মার্ট”একটা জিনিস। রিকশার পক্ষে ওকালতি করতে গেলে শুনতে হয়, এইসব নাকি গরিব-বান্ধব রোমান্টিসিজম (রিকশার পার কিলোমিটার যা ভাড়া, রিকশা নিম্নবিত্তের বাহন না তো)। রিকশা আমরা বানাই নাই, জাপানিজরা বানাইসে, কিন্তু দুনিয়ার মধ্যে শুধু বাংলাদেশেই যে রিকশা টিকে আছে, তার কারণ আমাদের গরিবি না, তার কারণ আমাদের অসামান্য সমতল টেরেইন, বাংলাদেশ ইজ দা ফ্ল্যাটেস্ট কান্ট্রি অন আর্থ।

নন-মোটরাইজড ট্রান্সপোর্ট ইউরোপিয়ানরা খুব চায়, শহরে শহরে বাইসাইকেল র‍্যুট ডিজাইন করার জন্য তাঁরা কম্পিটিশন ডাকে। কিন্তু নেদারল্যান্ডসের মত কেউ পেরে উঠে না। কারণটা আমাদের মতই, নেদারল্যান্ডসের লো-লায়িং টেরেইন। ফান ফ্যাক্ট: নেদারল্যান্ডসের বাইসাইকেল সংখ্যা ওদের জনসংখ্যার থেকে বেশি (ইভেন ফানিয়ার ফ্যাক্ট: ওদের সাইকেল আমাদের মসজিদের জুতার মতো, একজনেরটা খোয়া গেলে সে আরেকজনেরটা নিয়ে যায়। The saying goes: you’re not Dutch if you never stole a bicycle)। সমতল জমিনের আরো এডভান্টেজ নেয়া যায়।

আপনি বার্লিনে যান (গুগল ম্যাপেই যান), যে কোন একটা লোকেশন থেকে আরেকটা লোকেশনে যাবার ডিরেকশন চান। আপনার বাসা থেকে হাঁটা দূরত্বে একটা ট্রাম (Strassen-bahn) বা বাস পাবেন, সেখান থেকে S Bahn – U bahn (র‍্যাপিড রেইল, মেট্রো) – Stassen-bahn এর কোন নেটওয়ার্ক ধরে আপনাকে গন্তব্যের হাঁটা দূরত্বে পৌঁছে দিবে। এবার স্টুটগার্ট চলেন। একই দেশের ভিন্ন একটা শহর, একই বাস-ট্রাম-মেট্রো কম্পানি, কিন্তু স্টুটগার্টে আপনার স্টেশন পর্যন্ত যেতে একটু বেশিই হাঁটতে হবে।

কারণটা এই যে, বার্লিন ছিলো একটা লো-লাইয়িং মার্শল্যান্ড, আর স্টুটগার্ট একটা ভ্যালি, নেকার রিভার ভ্যালি। ওই অসমতল জমিনে ইচ্ছামতো ট্রাম টানা যায় না।

আমরা আমাদের অসামান্য সমতল হবার এডভান্টেজটা নেই না (ট্রামও তো গরিব!), আবার আমরাই দেখি যে রাস্তায় বাসের এলোমেলো চলাচল যানজটের অন্যতম কারণ। তো ট্রাম তো বেইসিকালি বাস-অন-ট্র‍্যাক, তার লাইনচ্যুত হবার সুযোগই নাই। ট্রাম অবশ্য স্লো। কিন্তু এই ঘনবসতির শহরে কোনটা আমার প্রায়োরিটি, স্পিড নাকি ফ্লো? বাসের তৈরি বটল-নেক কি সেই ফ্লো ব্যাহত করে না? এলিভেইটেড এক্সপ্রেস-ওয়ে দিয়ে ৮০ মাইল গতিতে চলে বাকি রাস্তা আপনাকে জ্যাম ঠেলেই আগানো লাগে তো।

মিজারেবল ফ্যাক্ট: সমতল জমিনে ট্রামের কথা তো ভাবিই না, আমরা BRT তুলে দিসি ফ্লাইওভারে!


আচ্ছা, ঘন জনবসতিরও কি কোন এডভান্টেজ আছে? ঢাকার জনঘনত্ব অপটিমাম লেভেলের উপরে, তাই বললে গালি খেতে পারি, কিন্তু আসলে আছে। উন্নত দেশগুলা যে TOD (Transit-Oriented-Development) প্রোমোট করে, তার অন্যতম উদ্দেশ্য জনবসতি ঘন করে আনা, মিক্সড-ইউজ এনকারেজ করা, জ্বালানি খরচ কমিয়ে আনা। আমরা এতই ঘন যে, আমাদের শহরে আপনি “গেইট লক” বাস সার্ভিস চালু করে এক্সট্রা ভাড়া হাঁকাতে পারেন, আমাদের তো পাঁচ মিনিট পরপর বাস থামায়া নেমে যাওয়ার দরকার পড়ে। আচ্ছা, ফার্মগেট থেকে কারওয়ানবাজার যাইতে কি মেট্রো তার পুরোটা স্পিড তুলতে পারে? নাকি স্পিড উঠার আগেই তাকে ব্রেক চাপতে লাগে? কিন্তু কারওয়ানবাজার না থেমে তো উপায় নাই! মেট্রোরেলকে আমি ভালো পাই তার স্পিডের জন্য না, ফ্লো এর জন্য।

তো, TOD নিয়ে উচ্ছ্বসিত “উন্নত” দেশগুলা লাস্ট-মাইল-প্রবলেম বলে একটা ব্যাপার ফেইস করে – স্টেশনে যাবার পথে বা স্টেশন থেকে ফেরার পথে আপনি কিসে চড়বেন? অধিকাংশই হাঁটে, ওরা হাঁটার সুব্যবস্থা রাখে। কোথাও ওরা বাইসাইকেল স্ট্যান্ড রাখে। আমাদের তো ওই লাস্ট মাইলের জন্য রিকশা অলরেডি আছে।

গেটিং ব্যাক টু আমস্টারডাম, সতের শতকেই ঘন হয়ে উঠা (গোল্ডেন এইজ অফ আমস্টারডাম) শহরটার সিটি ফ্যাব্রিকও আমাদের মতো, অধিকাংশ রাস্তা এখনো যতটা সাইকেল (বা রিকশা) চলাচলের উপযোগী ততটা গাড়ি চলাচলের জন্য না। ঢাকার কত পারসেন্ট রাস্তায় দুইদিক থেকে দুইটা প্রাইভেট কার ঢুকলে বিপদ হয় না? রিকশার PCU (প্যাসেঞ্জার কার ইউনিট) সাইকেলের থেকে বেশি বৈ কম হবে না। এখন আমি যদি বলতে চাই, রিকশা ইজ আওয়ার সাইকেল উইথ দা এডেড বেনেফিট অফ এমপ্লয়মেন্ট, আবারো কি রোমান্টিক-সোশ্যালিস্ট ট্যাগ খাবো? ট্যাগ দিসিলেন এমন একজন বলসিলেন, “রিকশাওয়ালারা গরিব না, তাদের মাসিক ইনকাম ৩০ হাজার টাকা।” ইফ সো, হি ফারদার এনডোর্সড মাই পয়েন্ট। এই লাখ লাখ আনস্কিল্ড শ্রমিকের মাসিক ৩০ হাজার টাকার চাকরি আপনি কেমন করে যোগাবেন? আপনার গরিব-বান্ধব হবার দরকার নাই, বুদ্ধিমান হলেই চলবে, তাতে বুঝবেন যে এই বেকারত্বের ইমপ্যাক্ট কোন না কোন ভাবে আপনার উপরেও পড়বেই। অর্থনীতিবিদ বিনায়ক সেনের গবেষণা বলে, দেশের গোটা রিকশা-ইন্ডাস্ট্রি ইজ ওয়ার্থ ৪.৮ বিলিওন ইউএস ডলারস!

মোবিলিটি রাস্তার একমাত্র ফাংশন না, রাস্তার (বিশেষ করে আমাদের মতো ঘনবসতির শহরের রাস্তার, যেখানে আবার ইকোনমির অর্ধেকটাই ইনফরমাল) কিছু সামাজিক-অর্থনৈতিক ফাংশনও থাকে, আপনি দোকান (বা হকার) সরাতে চাইলেই তাঁরা সরবে না, তাঁরা সেই রাস্তার পাশেই এসে বসবে, যেই রাস্তায় লোক চলাচল বেশি। (বিয়ারিং ইন মাইন্ড দা অপরচুনিটি কস্ট অফ ট্রাফিক জ্যাম), ফ্লাইওভারের সেই সামাজিক-অর্থনৈতিক ভ্যালু শুন্য। ট্রাফিকের স্পিড যত কম, রাস্তার এই ভ্যালু তত বেশি, সবচেয়ে বেশি পেডেস্ট্রিয়ান রাস্তার (ফুটপাতের)। নিউইয়র্কের টাইমস স্কয়ার, লন্ডনের অক্সফোর্ড স্ট্রিট, টোকিওর শিবুইয়া দিনকে দিন মোর এন্ড মোর পেডেস্ট্রিয়ান হয়ে উঠার কারণ ওটাই। ওরা স্মার্ট!

আমার লেখার রিকশাকে আপনি অটোরিকশা দিয়ে রিপ্লেইস করলেও মূল আর্গুমেন্ট একই থাকে। আপনি তাতে এই-সেই “অভিযোগ” তুললে, (আপনাকে না-বুঝ, শর্ট-সাইটেড না বলে), তর্কের খাতিরে যদি ধরেও নেই – একটা মাথাব্যথা আছে – তাহলে মাথাব্যথার চিকিৎসা করাবো, মাথা কাটতে যাবো কেন?

উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসানকে কোথায় যেন উচ্চারণ করতে শুনলাম সেদিন, “ব্লু-গ্রিন ইনফ্রাস্ট্রাকচার”। সাধু!

বাট এগেইন, সেই না-চাইতেই-পাওয়া ইনএডভার্টেন্ট বেনেফিট তো আমাদের আগেই ছিলো! নদীমাতৃক বাংলাদেশে আমাদের ইনফ্রাস্ট্রাকচার ব্লু-ই ছিলো! তাতে প্রথম কোপটা দিসিলো বৃটিশরা, হার্ডিঞ্জ ব্রিজ তৈরি করে। কিন্তু দোষ তো ওদের না, দোষটা আমাদের। ব্রিটিশদের তো নদীকে না বোঝারই কথা। এই যে আমাদের যেমন রাস্তার অভাব, তাই চওড়া রাস্তা পেলে আমরা খুশি হয়ে সেই রাস্তার প্রস্থটাকেই তার নাম বানায়া দেই (৩০০ ফিট, ১০০ ফিট, ৬০ ফিট), বৃটিশরাও তেমনি নদী পেলে আবেগে নদীর নামটা সেই ভাগ্যবান শহরের নামের সাথে জুড়ে দেয় – Stratford upon Avon, Newcastle upon Tyne (এভন বা টাইন নদীর প্রস্থ আমাদের রামপুরা খালের থেকে বেশি হবে না)। নিজের মূল্য নিজে না বুঝে (“ইংরেজিতে যেহেতু বলসে, নিশ্চয় ঠিক বলসে” ভেবে) আমরা আমাদের সেই মুফতে পাওয়া এডভান্টেজ হারায় ফেলসি। এতকাল পরে এসে এখন DNCC চার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করে উত্তর ঢাকার খালগুলাকে ব্লু-ইনফ্রাস্টাকচারে পরিণত করার প্রজেক্ট হাতে নিসে।

শহর একটা লিভিং অরগানিজম, একটা জটিল ম্যাট্রিক্স, শহর তার নানা প্যারামিটারের টানাপোড়েনে নিজের মতই চলবে, “কর্তৃপক্ষ” (যদি অবুঝ হয়) তার কথাতে চলবে না। সেই কারণেই আপনি চাইলেই রিকশা/অটোরিকশা উঠবে না, বস্তি উঠবে না (তাঁরা তাঁদের কর্মস্থলে যাবার উপায় বুঝেই বাসা বাঁধবে), তারা আপনাই উঠে যাবে যখন শহরের সাথে তাদের সেই সিমবায়োটিক সম্পর্ক ফুরায়া যাবে। যখন আপনি জনবলকে দক্ষ শ্রমিক করে তুলে ভালো কর্মসংস্থান দিবেন, নাগরিকদের পাবলিক ট্রান্সপোর্ট সুবিধা উন্নত করবেন, রিকশা আপনাই উঠে যাবে (হয়তো তখন আপনি সেই রিকশা-পথে সাইকেল চালায়া ঘুরবেন)। মিনহোয়াইল, এসব জোরপূর্বক/এড হক/পিস মিল “সমাধান” (শুধু “ভিক্টিম” না) সব নাগরিকদের শুধু ভোগান্তিই দিবে।

নিজের পিকিউলিয়ারিটি (সমতল জমিন, নদীমাতৃকতা, জনঘনত্ব) ঠিকঠাক বুঝে নিয়ে, তার এডভান্টেজ নিয়ে আগায়া যেতে পারাটাই “স্মার্টনেস”।

The following two tabs change content below.
Avatar photo

রেদওয়ান বাশার

পড়ালেখা আর্কিটেকচারে, তবে হয়ে ওঠার ইচ্ছা একজন আরবানিস্ট। এন্ড আনম্যারিড। শহর নিয়েই ভাবনাগুলা গুছাইতে চাই বেশি, তবে ভাবতে ভালো লাগে সব বিষয়েই। আর নিজেকে ঢাকার ছেলে মনে করি আসলে।
Avatar photo

Latest posts by রেদওয়ান বাশার (see all)

এডিটর, বাছবিচার।
View Posts →
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।
View Posts →
কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।
View Posts →
মাহীন হক: কলেজপড়ুয়া, মিরপুরনিবাসী, অনুবাদক, লেখক। ভালোলাগে: মিউজিক, হিউমর, আর অক্ষর।
View Posts →
গল্পকার। অনুবাদক।আপাতত অর্থনীতির ছাত্র। ঢাবিতে। টিউশনি কইরা খাই।
View Posts →
দর্শন নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা, চাকরি সংবাদপত্রের ডেস্কে। প্রকাশিত বই ‘উকিল মুন্সীর চিহ্ন ধরে’ ও ‘এই সব গল্প থাকবে না’। বাংলাদেশি সিনেমার তথ্যভাণ্ডার ‘বাংলা মুভি ডেটাবেজ- বিএমডিবি’র সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সমন্বয়ক। ভালো লাগে ভ্রমণ, বই, সিনেমা ও চুপচাপ থাকতে। ব্যক্তিগত ব্লগ ‘ইচ্ছেশূন্য মানুষ’। https://wahedsujan.com/
View Posts →
কবি। লেখক। কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট। রাজনীতি এবং বিবিধ বিষয়ে আগ্রহী।
View Posts →
জন্ম ১০ নভেম্বর, ১৯৯৮। চট্টগ্রামে বেড়ে ওঠা, সেখানেই পড়াশোনা। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়নরত। লেখালেখি করেন বিভিন্ন মাধ্যমে। ফিলোসফি, পলিটিক্স, পপ-কালচারেই সাধারণত মনোযোগ দেখা যায়।
View Posts →
জন্ম ২০ ডিসেম্বরে, শীতকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরাধবিজ্ঞান বিভাগে পড়তেছেন। রোমান্টিক ও হরর জনরার ইপাব পড়তে এবং মিম বানাইতে পছন্দ করেন। বড় মিনি, পাপোশ মিনি, ব্লুজ— এই তিন বিড়ালের মা।
View Posts →
পড়ালেখাঃ রাজনীতি বিজ্ঞানে অনার্স, মাস্টার্স। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে সংসার সামলাই।
View Posts →
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে শিক্ষকতা করেন। সংঘাত-সহিংসতা-অসাম্যময় জনসমাজে মিডিয়া, ধর্ম, আধুনিকতা ও রাষ্ট্রের বহুমুখি সক্রিয়তার মানে বুঝতে কাজ করেন। বহুমত ও বিশ্বাসের প্রতি সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের বাসনা থেকে বিশেষত লেখেন ও অনুবাদ করেন। বর্তমানে সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটায় (সিএসএসসি) পিএইচডি গবেষণা করছেন। যোগাযোগ নামের একটি পত্রিকা যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ফাহমিদুল হকের সাথে। অনূদিত গ্রন্থ: মানবপ্রকৃতি: ন্যায়নিষ্ঠা বনাম ক্ষমতা (২০০৬), নোম চমস্কি ও এডওয়ার্ড এস হারম্যানের সম্মতি উৎপাদন: গণমাধম্যের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০০৮)। ফাহমিদুল হকের সাথে যৌথসম্পাদনায় প্রকাশ করেছেন মিডিয়া সমাজ সংস্কৃতি (২০১৩) গ্রন্থটি।
View Posts →
তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র, তবে কোন বিষয়েই অরুচি নাই।
View Posts →
মাইক্রোবায়োলজিস্ট; জন্ম ১৯৮৯ সালে, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে। লেখেন কবিতা ও গল্প। থাকছেন চট্টগ্রামে।
View Posts →
জন্ম: টাঙ্গাইল, পড়াশোনা করেন, টিউশনি করেন, থাকেন চিটাগাংয়ে।
View Posts →
বিনোদিনী দাসী (১৮৬২/৩ - ১৯৪১): থিয়েটার অভিনেত্রী, রাইটার। ১৮৭৪ থেকে ১৮৮৬ এই ১২ বছর তিনি কলকাতার বিভিন্ন থিয়েটারে অভিনয় করেন। কবিতার বই – বাসনা এবং কনক ও নলিনী। আত্মজীবনী - ‘আমার কথা’ (১৯২০)।
View Posts →