Main menu

বুক সামারি: গ্রীক লজিকের ক্রিটিক

অ্যাকাডেমিক ঢংয়ে লেখা বইটা। অ্যাকাডেমিক বলতে এইরকম একটা টেক্সটরে আমি বুঝি যেইখানে ডেফিনেশনগুলি বা লিমিটগুলি খুব পারফেক্টলি সেট করা। এইটার দরকার পড়ে আসলে কোনকিছু প্রমাণ করার লাইগা, এই স্পেসিফিক হওয়াটার। কিন্তু চিন্তার কাজ যতোটা না স্পেসিফিক হওয়া তার চাইতে বেশি হইলো এক্সপান্ড করতে পারা। এই কারণে ফর্মের জায়গাটাতে সবসময় চুজ করার একটা ব্যাপার থাকে। এমনিতে ফর্ম যে ইটসেলফ ল্যাঙ্গুয়েজ – এই বিশ্বাস তো আমাদের অনেকেরই নাই। ড. মঈনউদ্দিন আহমদ খান যদি নিজের লেখার জায়গাটাতে নিজের চিন্তাটারেই অনুবাদ করতেন তাইলে উনিও হয়তো এইরকমই ভাবতে পারতেন। মানে, কিছুদূর পর্যন্ত মাইনা নিতে পারতেন হয়তো ফর্মের এই ব্যাপারটারে। কিন্তু শেষমেশ উনি ‘পাশ্চাত্য’ হইতে রাজি করাইতে পারছেন মনেহয় নিজেরে। ডেভিড গ্রেভার তার ‘ডেবট: দ্য ফার্স্ট ৫০০০ ইয়ারস বইটা’র একটা জায়গাতে রেফারেন্স দিয়া কইতেছিলেন যে, ‘রাজ দরবারে গেলে রাজার ভাষায় কথা কইতে হবে…’ এইরকমের কিছু; তো, এই ডিসিশানটা আসলে পয়লাই নিয়া নিতে পারাটা জরুরি যে, রাজার ভাষায় কথা কওয়াটা ইটসেলফ একটা অবস্টেকল।

তো, আমি এইখানে উনার আর্গুমেন্টগুলির কোন ক্রিটিক করার চাইতে বইটার একটা সামারি-ই করতে চাইতেছি। কারণ, চিন্তার যেই সার্কেলে আমরা এখন আছি সেইখানে এই বেসিক জিনিসগুলি নিয়া তেমন কোন আলাপ নাই। তো, জায়গাটারে এক্সপ্লোর করাটা বেশি জরুরি।

পাশ্চাত্য বলতে ড. মঈনউদ্দিন আহমদ খান গ্রীক চিন্তারেই রেফার করছেন আর প্রাচ্য বলতে ‘ইসলামি’ চিন্তা, লগে ভারতীয় চিন্তারেও রাখছেন একটু, চাইনিজ চিন্তার রেফারেন্সও দিছেন একটা জায়গায়। মানে, যখন ‘পাশ্চাত্য’রে সেন্টার করতেছেন তখনই অরিয়েন্টালিজম শুরু হইতে পারতেছে আসলে! পাশ্চাত্য বা প্রাচ্য এই ক্যাটাগরিগুলি নিয়া কোন আলাপে যান নাই। আবার যখন ‘গ্রীক’ চিন্তার কথা আসতেছে তখন একটা জিওগ্রাফিক্যাল লোকেশনের কথাই বলা হইতেছে, ‘হেলেনিক’ বইলা কোন ধর্মের নাম নাই!  কিন্তু আবার ইরাকের আল-কিন্দি বা মিশরের ইবনে খালদুন জিওগ্রাফিক্যাল লোকেশন দিয়া আইডেন্টফাইড হন নাই, ‘ইসলামি’ চিন্তা দিয়া একটা রেফারেন্সের জায়গাতে আসছেন। অথচ এই যে ‘ইসলামি’ টাইমলাইন সেইখানে খলিফা/সম্রাট বিভিন্ন টাইমলাইনে ছিলেন আরবের/স্পেনের/ইরাকের/আফ্রিকার/তুরস্কের, কিন্তু আরবের/স্পেনের/ইরাকের/আফ্রিকার/তুরস্কের বইলা ‘নাম’ দিতে পারি নাই আমরা। পরে এই চিন্তা যখন ‘ইউরোপ’-এ মাইগ্রেটেট হইছে তখন ‘খ্রিষ্টান চিন্তা’ হয় নাই আর, ‘ইউরোপিয়ান চিন্তা’ হইছে, ইভেন ধরেন লাতিন আম্রিকা গিয়া বাচ্চা পয়দা দিলেও। আগে আর পরে জিওগ্রাফিক্যাল লোকেশনরে সেন্টার ধরা আর মাঝখানে জিওগ্রাফিক্যালি লোকেট না করাটাই কোর ডিফরেন্সের জায়গা। আপেল’রে বলা হইলো কমলা বা মাল্টা। এই ‘নাম’ দেয়ার ব্যাপারটা নিয়াই বলছেন উনি ফার্স্টে। কিন্তু ‘নাম’ দিতে হেসিটেটই করছেন মনেহয়।

শব্দ আর তার মিনিং নিয়া কনসার্ন হইছেন উনি, বলছেন যে, ‘নাম’ দিতে পারাটাই হইতেছে নলেজ। যেইখানে গ্রীক বা পাশ্চাত্য ধারার নলেজ হইতেছে ‘ডিফাইন’ করতে পারাটা। এই ‘নাম দেয়া’ আর ‘ডিফাইন করা’ প্রায় একই জিনিস মনে হইলেও যেই জায়গা থিকা শুরু হইছে সেইটা পুরাই আলাদা। ‘ডিফাইন করা’টা বাইরের একটা ব্যাপার, খুবই সাবজেক্টিভ একটা ঘটনা, কেউ একজন আছেন আগে – এই অনুমানটা জরুরি, যিনি ডিফাইন করতেছেন আর ‘নাম দেয়া’টা ঠিক বস্তুর দিক থিকাও দেখা না। উনি বলেতেছেন, ‘গ্রীকদের ধারণা সাবজেক্টিভ ও প্রাচ্যের নামকরণ অবজেক্টিভ।’ (প. ১১) কিন্তু এইরকম ক্যাটাগরিটাতেই আসলে সাসটেইন করা যায় না উনার কথা মানলে। কারণ ‘অবজেক্টিভিটি’ বলতে বস্তুর জায়গা থিকা দেখা না বরং একটা ট্রুথ-এর জায়গা থিকা দেখার কথা বলতেছেন। [‘…বড় জোর বস্তুকে সত্যের সাক্ষ্য বলা যায়। কেননা, বস্তু সত্যের ক্ষণিক প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ প্রতিচ্ছবি।’ (প. ০৯)]

তো, এইটা একটা বেসিক জায়গা উনার বলার। তারপরে আনছেন গ্রীক যুক্তি পদ্ধতির আলোচনা। অবরোহ বা আরোহ দুই পদ্ধিতেই যুক্তি যেইভাবে একটা ডিসিশানে পৌঁছায় [এইটারে সীলোযিজম বলছেন] সেই পদ্ধতির ৩টা ক্রিটিক উনি করছেন:

১. পদ্ধতিটার মধ্যে ডিসিশানের জায়গাটাতে যাওয়ার সময় ‘লাফ’ দেয়ার ব্যাপার আছে; সেইটা খুব গ্রস একটা ব্যাপার, ‘ইসলামিক’ চিন্তার কন্ট্রিবিউশনটা হইতেছে ‘ইনটুইশন’-এর ব্যাপারটা ইনসার্ট করতে পারাটা এই লাফের জায়গাটাতে।

২. আরেকটা অনুমান হইতেছে মানুষ’রে ‘র‌্যাশনাল এনিমেল’ ভাবাটা। র‌্যাশনালিটি ঠিকাছে, কিন্তু যখন অ্যানিমেল হিসাবে ভাবতেছেন তখন এই জিনিসটা ইটসেলফ র‌্যাশনালিটি’টারে কনফ্লিক্ট করার একটা জায়গাতে থাকে।

৩. সবশেষে, এই যে যুক্তি-প্রক্রিয়ারে কেমনে কই এপ্লাই করবো – এই জায়গা নিয়া কোন আলাপ নাই; যেই কারণে চিন্তা করা আর কাজ করা আলাদা আলাদা ব্যাপার হইয়া থাকে।

তো, এই যুক্তি-পদ্ধতিটা মেইনলি এ্যারিস্টটলের আবিষ্কার। এই পদ্ধতির বেসিক অনুমানগুলি নিয়া আরো ক্রিটিক্যাল হইছেন মুঈনুদ্দীন খান সাহেব আর ৫টা ক্রিটিকের কথা বলছেন, রিপিটেশনও রাখছেন কিছু:

১. এই পদ্ধতি ধইরা নেয় যে, বাস্তবতার বাইরে বা দেখার বাইরে কোন সত্যি নাই। কিন্তু বস্তু যেহেতু চেইঞ্জ হয় আর শেষ হইয়া যায়, এইটা কখনো সত্যি হইতে পারে না।

২. এই দেখা-শোনা’র ব্যাপারটা তো ঘটে ৫টা সেন্সের ভিতর দিয়া, কিন্তু এই সেন্সগুলি একটা কমন গ্রাউন্ডে অ্যাক্ট করে, যেইটা নাম হিসাবে ‘নামূস’ ‘নাউস’ বা ‘আত্মা’; তো এই জিনিসটারে এ্যারিস্টটল ‘র‌্যাশনাল এনিমেল’ দিয়া রিপ্লেস করছেন, যেইটা রিডিউসিং একটা ব্যাপার হইছে।

৩. যুক্তি ব্যাপারটা তো মেইনলি পার্টিকুলার থিকা ইউনির্ভাসাল বা ইউনিভার্সাল থিকা পার্টিকুলারে যাওয়ার রাস্তা। এখন সবকিছু তো আমরা দেখি না, টাইম-স্পেসের লিমিটেশনের কারনেই সেইটা পসিবল না। তো, একদিক দিয়া আপনি সেন্সটারে সেন্টার ধরতেছেন আবার আরেকদিক দিয়া ওই লিমিটেশনের জায়গাটারে মাইনা নিতেছেন। গ্যাপ’টা মিনিমাইজ করার কোন উপায় এই পদ্ধতির ভিতরে নাই।

৪. এইখানে চিন্তার সাথে অ্যাক্ট বা কাজের কোন রিলেশন নাই।

৫. গ্রীক যুক্তির আরেকটা অনুমান হইতেছে সবকিছু সহজ-সরল, অথচ সবচে মাইক্রো যে জিনিস সেইটাও জটিল অনেক।

এই আন্ডারস্ট্যান্ডিংয়ের বেসিসে মুসলিম চিন্তাবিদদের (আল কিন্দ, আল ফারাবী আর ইবনে খালদুন’র) কন্ট্রিবিউশনের ভিতর দিয়া এই যুক্তিরে আরো কমপ্লিট করার কথা বলছেন মঈনউদ্দিন আহমদ খান। খুব গ্রসলি সামারাইজ করলে বলা যায়, অবরোহ বা ইউনির্ভাসাল থিকা পার্টিকুলারে যাওয়ার যেই রাস্তা – সেইটা এ্যারিস্টটলের মেইন কন্ট্রিবিউশন। আরোহ বা পার্টিকুলার থিকা ইউনির্ভাসালে যাইতে হইলে ইনটুইশন’টা দরকার। দেখা বা ফিল করা আর চিন্তা করা দুইটা আলাদা ব্যাপার। ফিলিংসটা হইতেছে আরোহ যুক্তি, চিন্তারটা হইতেছে অবরোহ। এই দুইটা মিইলা আসলে মেইন রেজাল্ট।

উনার টেক্সট থিকা এইটা ভাবা যায় যে, হিস্ট্রিক্যালি ‘ইসলামি’ চিন্তা আসলে গ্রীক চিন্তারে বেইজ কইরাই আগাইছে। দুইজন ‘ইসলামিক’ ফিলোসফারের কন্ট্রিবউশনরে সামারি উনি করছেন।

১. মিল-এর বদলে ডিফরেন্সের জায়গাটাতে জোর দেয়া। এইটা আবু নসর মুহাম্মদ তরখান আল- ফারাবী’র (৮৭৫ – ৯৫০ খ্রি.) থিওরেটিক্যাল কন্ট্রিবিউশন। মেইন অনুমান’টা এইরকম: “এ বিশ্বজগতে সমস্ত বস্তুই জোড়া জোড়া সৃষ্ট এবং প্রকারান্তরে অসম্পূর্ণ, খন্ডিত বিপরীতের মুখাপেক্ষী ও বিপরীতের উপর নির্ভরশীল এবং নিজেও বৈপরীত্যপ্রবণ।” এই ইনকমপ্লিট জিনিসগুলি মিলতেই চায়। এই মিলতে চাওয়ার ঘটনাটাই অ্যাক্টিভ রাখে সবকিছুরে। এইরকম ৫টা ইনকমপ্লিটনেস বা জোড়া’র কথা বলছেন: অসীম-সসীম, অপূর্ণ-পূর্ণ, ক্ষুদ্র-বৃহৎ, প্রাকৃতিক-কৃত্রিম, সৎ-অসৎ।

২. আল-ফারাবী’র এই জায়গাটারে পরে আরো এক্সটেন্ড করছেন ইবনে খালদুন (১৩৩২ – ১৮০৬ খ্রি.)। উনিও ৫টা সূত্রের ভিতর দিয়া দেখাইছেন ছোট ছোট আলাদা জিনিসগুলি কেমনে ইন্টার-অ্যাকশনের ভিতর দিয়া নিজেদেরকে জারি রাখতেছে। চিন্তা এবং কাজ একটা মাল্টিপল এফেক্টের ভিতর দিয়া আগাইতেছে সবসময়।

তো, এই যে যুক্তি দিয়া তৈরি হওয়া নলেজ এইটা এক ধরণের ‘ধারণার নলেজ’। ওয়েস্টার্ন নলেজের একটা ক্রিটিক উনি করছেন যে, ওই ধারাতে নলেজ এইরকমের সিঙ্গুলার একটা ব্যাপার। এই ‘ধারণা’র নলেজ থিকা ‘বিদ্যাশিক্ষা’ বা লার্নিং হয়, কিন্তু এইটাই সবটা না। বাকি সব জায়গাতে, ইন্ডিয়ান থটেও নলেজের কয়েকটা ধাপ আছে, এটলিস্ট দুইটা নলেজের ব্যাপার তো আছেই। সক্রেটিসের উদাহারণ দিয়া মুঈনুদ্দীন খান বলতেছিলেন, কোন জিনিস ইথিক্যাল ঠিক কি বেঠিক – এইটা পাশ্চাত্য যুক্তি-প্রক্রিয়ার বেসিক জায়গার মধ্যে নাই আর প্রাচ্যে বিভিন্ন সমাজে এইখান থিকা বরং যুক্তির জায়গাটা শুরু হয়। তো, এইভাবে আলাপটারে ইথিক্যাল ফিলোসফি’র একটা জায়গাতে উনি নিয়া যাইতে চাইছেন শেষদিকে।

ফিনিশিংটা ইনকমপ্লিটই মনে হইছে আমার কাছে। মনে হইছে, ছড়াইতে গিয়া উনি আর কনক্লোশন টানতে পারতেছেন না। তবে শেষ কথা বলতে গিয়া গ্রীক ফিলোসফির সাবজেক্টিভিটি’রই ক্রিটিক করছেন; কোন জিনিসরে যেমনে আমরা ফিল করি সেইটাই সেই জিনিস বইলা কোন ট্রু-সেলফ’রে মানতে রাজি না। নলেজ থিওরেটিক্যাল কোন জিনিস না বা কোন ‘কারণ’-এর কারণে ঘটনা ঘটতেছে না, বরং ঘটনাগুলি যখন ঘটে তখন ‘কারণ’-এর নজিরগুলি স্পষ্ট হয়।…

তো, গ্রীক যুক্তিবিদ্যার ইন্টারেস্টিং ক্রিটিকই করছেন উনি। পদ্ধতি হিসাবে গ্রীক যুক্তিবিদ্যার প্রিমাইজগুলিরে এক্সপ্লেইন করছেন, তারপরে গ্যাপগুলি আইডেন্টিফাই কইরা বলছেন ‘ইসলামি’ স্কলার’রা কিভাবে গ্যাপগুলিরে ডিল করছেন। আমার পয়েন্ট’টা হইলো, উনি যদি এইরকম একটা স্পেইসের ভিতর (পাশ্চাত্য ভার্সেস প্রাচ্য বা হেলেনিক ভার্সেস ইসলামি) আটকাইয়া না ফেইলা  একটা কন্টিনিউশনের (গ্রিক > অ্যারাবিয়ান/স্পেনিশ/ইরাক/আফ্রিকা/তুরস্ক > ইউরোপিয়ান) জায়গাটারে ফোকাস দিতেন তাইলে ব্যাপারটা আরো ইন্টারেস্টিং হইতে পারতো। বা এইরকম লিনিয়ারও না, লাইনগুলি তো নানান রকমের। থট তো ট্রাভেল করে, উনি বলছেনও যে, তেরশ শতকের ফ্রান্সে ‘ইসলামি’ স্কলারদের টেক্সট পড়ানো হইতো। যেহেতু আমরা টাইম-স্প্যানের ভিতর দিয়া চিন্তা করি এইটা যদি কন্টিনিউয়াল একটা জিনিস হয় তাইলে জার্নিটা খেয়াল করা যায়। তো, উনার আলাপ থিকা এই জিনিসটা খেয়াল করা যায় একভাবে। কিন্তু লাইনটা টানতে পারলে আরো স্পষ্ট হওয়ার পসিবিলিটি ছিলো মনেহয়।

 

।।যুক্তি-তর্কের স্বরূপ সন্ধানে: প্রাচ্য বনাম প্রতীচ্য।। প্রফেসর ড. মুঈনুদ্দীন আহমদ খান ।। অক্টোবর, ২০১৩ ।। পেইজ: ১০৭ ।। মূল্য: ১৫০ ।। সাদার্ন বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ ।।

 

The following two tabs change content below.
Avatar photo
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।

এডিটর, বাছবিচার।
View Posts →
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।
View Posts →
কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।
View Posts →
মাহীন হক: কলেজপড়ুয়া, মিরপুরনিবাসী, অনুবাদক, লেখক। ভালোলাগে: মিউজিক, হিউমর, আর অক্ষর।
View Posts →
গল্পকার। অনুবাদক।আপাতত অর্থনীতির ছাত্র। ঢাবিতে। টিউশনি কইরা খাই।
View Posts →
দর্শন নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা, চাকরি সংবাদপত্রের ডেস্কে। প্রকাশিত বই ‘উকিল মুন্সীর চিহ্ন ধরে’ ও ‘এই সব গল্প থাকবে না’। বাংলাদেশি সিনেমার তথ্যভাণ্ডার ‘বাংলা মুভি ডেটাবেজ- বিএমডিবি’র সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সমন্বয়ক। ভালো লাগে ভ্রমণ, বই, সিনেমা ও চুপচাপ থাকতে। ব্যক্তিগত ব্লগ ‘ইচ্ছেশূন্য মানুষ’। https://wahedsujan.com/
View Posts →
কবি। লেখক। কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট। রাজনীতি এবং বিবিধ বিষয়ে আগ্রহী।
View Posts →
জন্ম ১০ নভেম্বর, ১৯৯৮। চট্টগ্রামে বেড়ে ওঠা, সেখানেই পড়াশোনা। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়নরত। লেখালেখি করেন বিভিন্ন মাধ্যমে। ফিলোসফি, পলিটিক্স, পপ-কালচারেই সাধারণত মনোযোগ দেখা যায়।
View Posts →
জন্ম ২০ ডিসেম্বরে, শীতকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরাধবিজ্ঞান বিভাগে পড়তেছেন। রোমান্টিক ও হরর জনরার ইপাব পড়তে এবং মিম বানাইতে পছন্দ করেন। বড় মিনি, পাপোশ মিনি, ব্লুজ— এই তিন বিড়ালের মা।
View Posts →
পড়ালেখাঃ রাজনীতি বিজ্ঞানে অনার্স, মাস্টার্স। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে সংসার সামলাই।
View Posts →
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে শিক্ষকতা করেন। সংঘাত-সহিংসতা-অসাম্যময় জনসমাজে মিডিয়া, ধর্ম, আধুনিকতা ও রাষ্ট্রের বহুমুখি সক্রিয়তার মানে বুঝতে কাজ করেন। বহুমত ও বিশ্বাসের প্রতি সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের বাসনা থেকে বিশেষত লেখেন ও অনুবাদ করেন। বর্তমানে সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটায় (সিএসএসসি) পিএইচডি গবেষণা করছেন। যোগাযোগ নামের একটি পত্রিকা যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ফাহমিদুল হকের সাথে। অনূদিত গ্রন্থ: মানবপ্রকৃতি: ন্যায়নিষ্ঠা বনাম ক্ষমতা (২০০৬), নোম চমস্কি ও এডওয়ার্ড এস হারম্যানের সম্মতি উৎপাদন: গণমাধম্যের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০০৮)। ফাহমিদুল হকের সাথে যৌথসম্পাদনায় প্রকাশ করেছেন মিডিয়া সমাজ সংস্কৃতি (২০১৩) গ্রন্থটি।
View Posts →
তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র, তবে কোন বিষয়েই অরুচি নাই।
View Posts →
মাইক্রোবায়োলজিস্ট; জন্ম ১৯৮৯ সালে, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে। লেখেন কবিতা ও গল্প। থাকছেন চট্টগ্রামে।
View Posts →
জন্ম: টাঙ্গাইল, পড়াশোনা করেন, টিউশনি করেন, থাকেন চিটাগাংয়ে।
View Posts →
বিনোদিনী দাসী (১৮৬২/৩ - ১৯৪১): থিয়েটার অভিনেত্রী, রাইটার। ১৮৭৪ থেকে ১৮৮৬ এই ১২ বছর তিনি কলকাতার বিভিন্ন থিয়েটারে অভিনয় করেন। কবিতার বই – বাসনা এবং কনক ও নলিনী। আত্মজীবনী - ‘আমার কথা’ (১৯২০)।
View Posts →