Main menu

বিবাহিত

‘জাস্ট ম্যারেড’ না লিইখা ‘বিবাহিত’ লিখলা কেন? মোয়ানা হাসি হাসি চোখে কৌতুহলী হয়া জিগায় আমারে। আমি বুঝতে পারি, এইটাই হইতেছে ফার্স্ট ফাইট’টা, বিয়ার আগেই, ম্যারিড লাইফের। আমি এড়াইলাম। কইলাম, ‘এমনেই, পুরান জিনিসের একটা মজা আছে না!’ শি ইজ নট কনভিন্সড। বুঝতে পারে আমি কব্জির মোচড় দিয়া বাইর হইয়া যাইতে চাইতেছি। ‘বলো না প্লিজ!’ মোয়ানা ডিটারমাইন্ড। ও যে জানতেই চায় – এইরকম না ব্যাপারটা। ও একটা ব্যাখ্যা শুনতে চায় যেইটা শোনার পরে মনে মনে একটা গাইল দিতে পারবো আমারে মাদারচোত বইলা! কিন্তু যেহেতু আমি বিয়া করতে রাজি আছি, এইটা মানতে পারতে হইবো আমার। তো, আমার বেস্ট ট্রাইটাই আমি করলাম।[pullquote][AWD_comments][/pullquote]

কইলাম, ‘ধরো দ্বীনের নবী মোস্তফায় রাস্তা দিয়া হাঁইটা যায়’ – এর মধ্যে বিন্দাস একটা ব্যাপার আছে তো, যে যাঁরা এইরকম গান গায়, ওরা ফকির, ভিক্ষা করতে আইছে। তো, ওইরকম আমরা যদি ‘জাস্ট ম্যারেড’ লিইখা উল্টা-পাল্টা গাড়ি চালাই রাস্তায় পুলিশ তো ধরবো না আমরারে, ভাববো নতুন নতুন বিয়া করছে পাগলামি তো করবোই, এই পাগলামি এখন তো করে না আর কেউ। মজাই পাইবো অরা। কিন্তু যদি ‘বিবাহিত’ লেখা দেখে বুঝবো না তো কিছু, ধইরা বসবো, তখন আমরা এক্সপ্লেইন করতে পারবো। থানায় যাওয়া লাগলো। এই অবস্টেকলটা ভাল্লাগবো না আমরা’র, বলো! যে, যা জানি আমরাই জানি খালি… বা ধরো কইলাম, হানিমুন করতে বাইর হইয়া আমরা ‘বাংলা-ভাষা শিক্ষা প্রকল্প’ হাতে নিছি ইউএন’র ফান্ডিং ছাড়াই। বা…’

আর ব্যা ব্যা করা লাগে না আমার। মোয়ানা মুখ ফিরায়া সামনের ক্রিস্টাল ওয়ালে আর্কাইভ প্রজেক্ট কইরা দেখতে থাকে। রিসেন্ট পাস্টের দাম বেশি। চাইল্ডহুড তো অনেক কোম্পানি মাগনাই দেয়, সিডিউস করার লাইগা। লাস্ট দুই বছর কিনা তো লিগ্যালি পসিবল না। পাঁচ বছর আগেরটাও সিলেক্টিভ থাকে। মোয়ানা লাস্ট সাত থিকা পাঁচ বছর পর্যন্ত কিনছে। যেন শে কিছু জিগায়ই নাই আমারে, এমনভাবে কয়, “ছয় বছর আগে রাস্তায় একবার দেখা হইছিলো তোমার লগে আমার, চিনতাম না তখন আমরা নিজেরা’রে…।” আমার হাই উঠে ওর এই কথা শুইনা। ও যেমন আমারে বুইঝা গেছে আমিও বুইঝা গেছি ওরে। এইজন্যই মনেহয় বিয়া করার ডিসিশান নিতে পারছি আমরা। জানা-শোনার তো শেষ নাই, কিন্তু বুইঝা ফেলতে পারাটাই হইতেছে আসল ঘটনা। আমরা বুঝি যে আমরা বুঝি নিজেদেরকে আর তারপরে না বইলাও পারি। এইটা ক্রুশিয়াল, না-বলাটা। বইলা ফেললে বিয়া ব্যাপারটা বিয়া থাকে না আর।

না-বলা’র বিয়া করতে চলতেছি আমরা। অর ফ্রেন্ডরাও হাসছে এইটা শুইনা। কি আজিব! এখনো কেউ বিয়া করে! করতে চায়! দুই-চাইর বছর তো থাকলাই একসাথে। বিয়া কইরা খামাখা রিস্ক নেয়ার কি দরকার! বাচ্চা হেলদি হইলে তো স্টেইট-ই নিয়া নিবে। খরচাও নাই কোন। বিয়া করার কি দরকার! আর আমার ফ্রেন্ড-টেন্ড নাই কোন। বিট কয়েনে মার্কসও কম। এইটার কথা অবশ্য কয় না কেউ অর ফ্রেন্ডরা। আমি ‘গোবেচারা’ ভাব নিয়া আরামেই থাকি। এতো একটা খারাপ লাগে না। কিন্তু মোয়ানা! মোয়ানা কনফিউশনে পইড়া যায়।

আমারে মেমোরি দেখায়। মেমোরি’র ভিতর আমি যে ইনসিগনিফেকন্ট কেউ এইটা শে বুইঝা যায়।

কয়েকদিন আর কোন যোগায়োগ করে না ও। মেসেজ পাঠায়, বিগ-ডাটা’তে; কয়, আমারে কয়টা দিন একলা থাকতে দাও।

মোয়ানা

মোয়ানা

 

২.
তিনমাস পরে দেখা হয় আমরা’র। অর চোখমুখ আগের মতো হাসি-খুশি। কনফিউশন নাই কোন। তারপরও অর চেহারায় কোন একটা মন-খারাপনেস ‘আবিষ্কার’ করতে চাই আমি, পুরান বাংলা শব্দের মতোন। মোয়ানা’রে কই আমি, মন খারাপ কইরো না। সবকিছু তো আর প্রথম থিকা বুঝা যায় না। বুঝতে টাইম লাগে তো!

মোয়ানা মাইনা নিতে পারে মনেহয় এইটা, আমার এই চাপানো স্যাডনেসটা। খুশিও করে মনেহয় ওরে। আরে, চান্স তো এখনো আছে তাইলে! কাহিনি বানায়া বেচা যাবে। কয়, হ, একদিক দিয়া ভালোই হইছে। বিয়া হইয়া গেলে কি ঝামেলাই না পড়তাম আমরা! এতো এতো বিট কয়েন কই থিকা ম্যানেজ করতাম, ডির্ভোসের লাইগা? লোকাল ফিলিংসগুলি বেইচাও কাভার করা যাইতো না।

আমি মনে মনে ভাবি। কি আর এমন হইতো, ইল্যুশনগুলিরেই একটু প্রো-লং করতে পারতাম আমি। এইটাই ভালো। ধীরে ধীরে শে যে বুঝতে পারতেছে। এই বুঝতে পারাটা দরকারি জিনিস। লাইফের ইস্যুগুলি তো আর সফটওয়্যার রিলিটেট মেল-ফাংশনিং না যে চাইলেই রিপ্লেস কইরা ফেলা যাবে। এখনো তো ফিজিক্যাল। হার্ডওয়্যার চেইঞ্জ করা অনেক কঠিন ব্যাপার।

 

ফারহান আখতার। ছবি: গুগুল সার্চ থিকা নেয়া।

ফারহান আখতার। ছবি: গুগুল সার্চ থিকা নেয়া।

 

এর মধ্যে একটা সেলেনা গোমেজের সাথে আমার দেখা হইছে। মকারি করতে পারতেছি আমরা একজন আরেকজনরে নিয়া। শে কয়, তুমি তো জোকার! থম মাইরা থাকো দেইখা বুঝা যায় না! দেখলে তো মনেহয় ব্যাটম্যান। আমি হাসি; কই, দুইজন হইতে পারলে ভালো না! তুমি তো খালি এক সেলেনা গোমেজ, কেট পেরি হওয়ার ভান তো এটলিস্ট করতে পারো! মানে, খারাপ না একবারে এই ঘটনাটা। ডিজনি ওয়ার্ল্ড না হইলেও আমরা’র নিজেদের ‘কাচের পৃথিবী’ আছে, একরকমের। তো, এইরকম টাইমে মোয়ানা’র লগে দেখা। মোয়ানা’র পার্টনার অর লগেই আছিলো, ‘প্রেমিক’ ওয়ার্ডটা পছন্দ করে না ও; কয়, পার্টনার। পুরা ফারহান আখতারের মতোন – গান গায়, গিটার বাজায়, কবিতা লেখে, সিনেমা বানায়, অ্যাক্টিং করে; কিন্তু মোস্টলি চুপচাপ থাকে। মোয়ানা তো বকবক করে। করতেই থাকে। সেলিব্রেটিদের ক্লোনগুলি অর সবসময় পছন্দ। আমারও ভাল্লাগে।

 

[youtube id=”4qc358To5f4″]

 

‘বিবাহিত’-এর কাহিনিটা শোনায় মোয়ানা অর ফা.আ.’রে। শুইনা বেটায় মুচকি হাসে। আমার অস্বস্তি লাগে।

 

৩.
বছর খানেক পরে আবার দেখা হয় মোয়ানা’র লগে। একটা রিসোর্টে, প্লেজার ট্রিপে, লং ড্রাইভে যায় মানুষজন। আমার লগে একটা কালকি কোচিন। মোয়ানা’র লগে একটা রোয়ান গসলিং। একদম হানিমুন কাপলের মতোন কথায় কথায় নিজেদের গায়ে হাত দেয় অরা। চুমা খায়। বিগ ডাটা’তেও মনেহয় একটাই কন্টাক ইউজ করে। কালকি একটু তার ছিঁড়া টাইপের। দুইজনে আমরা দুইটা দুনিয়াতে ঘুইরা বেড়াই। এইরকম অবস্থা। দুইজনে দুইটা সাইকেল চালায়া রিসোর্টে পৌঁছাইছিলাম। আমি আগে পৌঁছাইছিলাম। আমারে একলা দেইখা মোয়ানা অবাক হইছিলো মনেহয় একটু। পরে কালকি আইসা যখন আমারে চুমা খাইলো, মোয়ানা নরমাল হইতে পারলো।

এই রোয়ান গসলিং’টাও কিউট। কিন্তু একটু ছাগলামির ব্যাপারও আছে। আমারে দেইখা কয়, ও আপনে ওই ‘বিবাহিত’ মাল! মানে, বিয়া করতে চাইছিলেন যে আপনেরা (লোকাল টোন দিয়া আপনি না কইয়া আপনে কয় সে)! শুইনা কালকিও হো হো কইরা হাইসা উঠে। কয়, তুমি মোয়ানা’রে বিয়া করতে চাইছিলা, আমারে চাও না ক্যান? জিগায়া দেখতে পারতা! অর হাসি ও থামাইতেই পারে না।

আমি মোয়ানা’র দিকে তাকাই। ‘এইটা কিছু হইলো!’ এইরকম একটা চাউনি দিয়া। মানে, ঠিকাছে; ঘটনা তো ঘটছে, এর লাইগা জনে জনে অর বইলা বেড়ানো লাগবো! মানে, ও যে কাউরে বিয়া করতে চাইছে, এইরকম সিরিয়াস যে ও হইতে পারে, সেইটা বেচার লাইগা আমারেই কেন লাগবে! একটা পারমানেন্ট স্যাড ইমো’র মতো হইয়া থাকে তখন আমার চেহারাটা।

 

৪.
যেহেতু আমরা’র মুখ কালাকালি হইছে, এর লাইগা আর মোয়ানা’র লগে দেখা হয় না আমার। মানে, ‘আমিও খুঁজি না’ টাইপ হইয়া থাকি। এইজন্য দেখা হইলেও আর চিনার কথা না। দেখা না-হওয়াটা ভালো। মনে না-হওয়াটা তো আরো ভালো। আমার আর মনেই হয় না।

আরো এন্টিক হইতে থাকে আমার মন। অড্রে হেপবার্ন পার হইয়া আমি গ্রেটা গার্বো’র কাছে চইলা যাই। কি যে মেকানিক্যাল উনারা। আমার মন মেশিন হইতে থাকে যেন। পারফেক্ট তো হইতে পারে না, কিন্তু পারফেকশনের একটা আইডিয়া নিয়া ইনফিরিয়র মেশিন হইয়া থাকে।

 

গেটা র্গার্বো। ছবি: গুগুল সার্চ থিকা নেয়া।

গেটা র্গার্বো। ছবি: গুগুল সার্চ থিকা নেয়া।

 

৫.
কিন্তু এন্টিক এফোর্ড করার অবস্থা আমার আছিলো না। ক্রাইসিসে পইড়া যাই। তখন মনেহয় একটা বাড়ি কিনতে গেছিলাম তো, বিয়া করার আগে। অ্যাডভান্সও কইরা রাখছিলাম। ওই কয়েনগুলি এনক্যাশ করা দরকার। এজেন্ট’রে নক করলাম। সে কয়, আগে একবার ভিজিট কইরা তারপরে ক্যানসেল করা লাগবো। সাব-আর্বে যাইতে ইচ্ছা করে না। মনেহয় দুনিয়া থিকা ছিটকাইয়া বাইর হইয়া গেলাম। তাও যাইতে হবে রাইতের বেলা।

কাঠের দরোজার সামনে দাঁড়ায়া পুরান পিন পাঞ্চ করলাম। মনে হইলো পুরান কোন দুনিয়ায় ঢুইকা পড়ছি আবার। পুরানা দিনের একটা আয়না ঘরে আর কাঠের একটা টেবিল। আয়নাতে নিজের চেহারা দেখায়া চইলা আসতে নিছিলাম, তখন দেখি টেবিলের উপরে একটা খাকি খাম। আমি আর মোয়ানা ছাড়া আর তো কেউ আসার কথা না এই ঘরে। তো, খামটা খুইলা দেখি, মোয়ানা’র হাতের লেখা। লেখা: ‘যে কাহারও লাগি ওয়েট করে নাই, তার লাগি কেউ ওয়েট করে নাই।’

বাড়ি’র অ্যাডভান্সটা পাওয়ার পরে আমার সমস্যার সমাধান হয়। বেটার ফিল করতে পারি আমি আবার।

 

৬.
মোয়ানা সেমি সেলিব্রেটি এখন। অর নামের কোন ক্লোন বাইর হয় নাই এখনো; কিন্তু রেপ্লিকা পাওয়া যায় অর নখের, চুলের স্টাইলের, এইরকম। অর নিজের একটা ওয়েবসাইট আছে। আমার বিগডাটার পেইজে অ্যাড আসে অর একটা ইন্টারভিউ’র। ওইখানে ইন্টারভিউয়ার অরে জিগাইতেছে, ‘আপনার প্রিয় উপন্যাস কি?’ মোয়ানা’র উত্তর: ‘মাল্যবান।’

 

[youtube id=”SgGNiX9y4nI”]

 

 

The following two tabs change content below.
Avatar photo
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।
Avatar photo

Latest posts by ইমরুল হাসান (see all)

এডিটর, বাছবিচার।
View Posts →
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।
View Posts →
কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।
View Posts →
মাহীন হক: কলেজপড়ুয়া, মিরপুরনিবাসী, অনুবাদক, লেখক। ভালোলাগে: মিউজিক, হিউমর, আর অক্ষর।
View Posts →
গল্পকার। অনুবাদক।আপাতত অর্থনীতির ছাত্র। ঢাবিতে। টিউশনি কইরা খাই।
View Posts →
দর্শন নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা, চাকরি সংবাদপত্রের ডেস্কে। প্রকাশিত বই ‘উকিল মুন্সীর চিহ্ন ধরে’ ও ‘এই সব গল্প থাকবে না’। বাংলাদেশি সিনেমার তথ্যভাণ্ডার ‘বাংলা মুভি ডেটাবেজ- বিএমডিবি’র সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সমন্বয়ক। ভালো লাগে ভ্রমণ, বই, সিনেমা ও চুপচাপ থাকতে। ব্যক্তিগত ব্লগ ‘ইচ্ছেশূন্য মানুষ’। https://wahedsujan.com/
View Posts →
কবি। লেখক। কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট। রাজনীতি এবং বিবিধ বিষয়ে আগ্রহী।
View Posts →
জন্ম ১০ নভেম্বর, ১৯৯৮। চট্টগ্রামে বেড়ে ওঠা, সেখানেই পড়াশোনা। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়নরত। লেখালেখি করেন বিভিন্ন মাধ্যমে। ফিলোসফি, পলিটিক্স, পপ-কালচারেই সাধারণত মনোযোগ দেখা যায়।
View Posts →
জন্ম ২০ ডিসেম্বরে, শীতকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরাধবিজ্ঞান বিভাগে পড়তেছেন। রোমান্টিক ও হরর জনরার ইপাব পড়তে এবং মিম বানাইতে পছন্দ করেন। বড় মিনি, পাপোশ মিনি, ব্লুজ— এই তিন বিড়ালের মা।
View Posts →
পড়ালেখাঃ রাজনীতি বিজ্ঞানে অনার্স, মাস্টার্স। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে সংসার সামলাই।
View Posts →
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে শিক্ষকতা করেন। সংঘাত-সহিংসতা-অসাম্যময় জনসমাজে মিডিয়া, ধর্ম, আধুনিকতা ও রাষ্ট্রের বহুমুখি সক্রিয়তার মানে বুঝতে কাজ করেন। বহুমত ও বিশ্বাসের প্রতি সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের বাসনা থেকে বিশেষত লেখেন ও অনুবাদ করেন। বর্তমানে সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটায় (সিএসএসসি) পিএইচডি গবেষণা করছেন। যোগাযোগ নামের একটি পত্রিকা যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ফাহমিদুল হকের সাথে। অনূদিত গ্রন্থ: মানবপ্রকৃতি: ন্যায়নিষ্ঠা বনাম ক্ষমতা (২০০৬), নোম চমস্কি ও এডওয়ার্ড এস হারম্যানের সম্মতি উৎপাদন: গণমাধম্যের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০০৮)। ফাহমিদুল হকের সাথে যৌথসম্পাদনায় প্রকাশ করেছেন মিডিয়া সমাজ সংস্কৃতি (২০১৩) গ্রন্থটি।
View Posts →
তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র, তবে কোন বিষয়েই অরুচি নাই।
View Posts →
মাইক্রোবায়োলজিস্ট; জন্ম ১৯৮৯ সালে, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে। লেখেন কবিতা ও গল্প। থাকছেন চট্টগ্রামে।
View Posts →
জন্ম: টাঙ্গাইল, পড়াশোনা করেন, টিউশনি করেন, থাকেন চিটাগাংয়ে।
View Posts →
বিনোদিনী দাসী (১৮৬২/৩ - ১৯৪১): থিয়েটার অভিনেত্রী, রাইটার। ১৮৭৪ থেকে ১৮৮৬ এই ১২ বছর তিনি কলকাতার বিভিন্ন থিয়েটারে অভিনয় করেন। কবিতার বই – বাসনা এবং কনক ও নলিনী। আত্মজীবনী - ‘আমার কথা’ (১৯২০)।
View Posts →