Main menu

বই থিকা: যায় যায় দিন (শফিক রেহমানের জোকস)

শফিক রেহমানের যায় যায় দিন বইটা পয়লা পাবলিশড হয় অগাস্ট ১৯৮৪ সালে, অনন্যা নামের পাবলিকেশন কোম্পানী থিকা। ২০১৭ সালে বইটার ফিফথ এডিশন ছাপা হয়। বইটা মেইনলি ১৯৮০-৮১ সালে সাপ্তাহিক সচিত্র সন্ধানীতে ছাপা হওয়া কলামগুলির একটা কম্পাইলেশন। কিন্তু একটা নভেলের চেহারা দেয়া হইছে। মানে, কনটেম্পরারি পলিটিক্যাল ইস্যুগুলি নিয়া কথাবার্তা, কিন্তু একটা কাহিনিও আছে, যেইটা চলতেছে।

তো, কাহিনি আর পলিটিক্যাল কমেন্টের মাঝখানে অনেকগুলি (ষোল/সতেরটা হবে) জোকস উনি বলছেন। বেশিরভাগই সেক্স আর পলিটিক্স নিয়া। সেই জোকগুলি থিকা কয়েকটা এইখানে একসাথে রাখা হইলো।

বইটা চাইলে আপনারা কিনতে পারেন, এই অ্যাড্রেস থিকা: https://www.rokomari.com/book/123759/jay-jay-din

 

…………………………………………………………

 

ভার্জিন

আমেরিকার টেনেসি-তে ন্যাশভিলে জনৈক হিলিবিলি যুবক একদিন তার মা-বাবা ও আত্মীয়-স্বজনকে জানালো, সে নক্সভিলে যাচ্ছে একটি বৌ নিয়ে আসতে। কয়েকদিন পর সে একটি মিষ্টি চেহারার তরুণী বৌকে নিয়ে ঘরে ফিরলো। বৌটির নাম মেরি লু। কাঠের রান্নাঘরে টেবিলের চারপাশে পরিবারের সদস্যরা সব জড়ো হয়ে বসলো এবং মেরি লু-কে পরিচয় করিয়ে দেয়া হলো।[pullquote][AWD_comments][/pullquote]

সন্ধ্যা ছটার সময় যুবকটির বাবা বললো, ওয়েল মাই বয়। আমাদের ফ্যামিলি বেডরুম তোমাদেরই আজ পাওয়া উচিত। তোমার মা আর আমি আজ নিচেই শোবো।

খুশিতে ডগমগ দম্পতি উপরে চলে গেল। আধা ঘণ্টা পরে হঠাৎ বন্দুকের গুলিতে সারা কাঠের বাড়ি কেঁপে উঠলো। তারপর দেখা গেল যুবকটি ধীরে ধীরে সিঁড়ি দিয়ে নেমে আসছে।

কি হয়েছে? উদ্বিগ্ন ভাবে তার মা প্রশ্ন করলো।

আমি তাকে গুলি করেছি। পুত্রের উত্তর।

কেন?

সে ভার্জিন ছিল।

ছেলেটির বৃদ্ধ পিতামহ – যিনি সারা সন্ধ্যা চুপ করে বসেছিলেন তিনি এই বজ্রপাতের পরে লম্বা নিস্তব্ধতা ভেঙে বললেন, সন। আমার মনেহয় তুমি ঠিকই করেছ। মেয়েটি যদি তার পরিবারের কোন কাজে না লেগে থাকে তাহলে আমাদের পরিবারের কারোর কোন কাজেই লাগতো না।

 

রিপোর্ট

একটি আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক সম্মেলনে একদিন বিকালে পরিস্থিতি একটু আনন্দদায়ক করার জন্য বৃটিশ ও রাশিয়ান দূত বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিযোগিতায় রাজি হলেন। ঠিক হলো তারা একশ মিটার দৌড়াবেন। দুই পক্ষের কর্মচারীরা বাজি রাখলো কে জিতবেন সে বিষয়ে। লন্ডনের দি টাইমস পত্রিকা ওই দৌড় সম্পর্কে রিপোর্ট দিল:

বৃটিশ ও রাশিয়ান রাষ্ট্রদূতের মধ্যে একটি দৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। বৃটিশ রাষ্ট্রদূত বিজয়ী হন।

ওই একই বিষয়ে মস্কোর ইজভেসতিয়া পত্রিকা রিপোর্ট দিল:

বিভিন্ন রাষ্ট্রদূতের মধ্যে একটি দৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিযোগিতায় রাশিয়ান রাষ্ট্রদূত দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন। বৃটিশ রাষ্ট্রদূত সর্বশেষ স্থানটির আগের স্থান অধিকার করেন।

 

ন্যাংটা লোক

রাত তখন প্রায় একটা। হোটেলের ম্যানেজার টেলিফোন পেয়ে জেগে উঠলেন। জলদি আমার ঘরে আসুন, প্লিজ! জলদি আসুন। এক বৃদ্ধার আর্তস্বর। আমার জানালা দিয়ে একটা ন্যাংটা লোক দেখতে পাচ্ছি।

ম্যানেজার তাড়াতাড়ি কাপড়-জামা পরে চুল আচড়ে হাজির হলেন ওই বৃদ্ধার ঘরে। বৃদ্ধা হোটেলের উল্টোদিকে যেসব ফ্ল্যাট আছে তার মধ্যে একটির দিকে আঙুল দিয়ে দেখালেন। কিন্তু ম্যানেজার কেবল একটি যুবকের অনাবৃত্ত উর্ধ্বাংশ দেখতে পেলেন।

মাদাম। ওই যুবকটি নিশ্চয়ই তার বিছানা ঠিকঠাক করছে শোয়ার জন্য। আপনাকে অপমান করার কোনো ইচ্ছেই তার আছে বলে মনে হচ্ছে না। তাছাড়া লোকটি সম্পূর্ণ উলঙ্গ নাও হতে পারে। ম্যানেজার সাত্বনা দেয়ার চেষ্টা করলেন।

আপনি কি বলছেন। বৃদ্ধা চিৎকার করে উঠলেন। ওই চেয়ারটার ওপর দাঁড়িয়ে দেখুন না কেন?

 

সিফিলিস

এক অতি সুন্দরী তরুণী একটি প্রাইভেট অ্যাপয়েন্টমেন্ট করে একদিন একটি ডাক্তারের কাছে গেল। ডাক্তার তাকে দেখা মাত্রই তীব্র ভাবে উত্তেজিত হয়ে উঠলো। দেহ পরীক্ষা করতে হবে এই উছিলায় ডাক্তার তাকে গম্ভীর স্বরে নিরাবরণ হতে বললো। তরুণীর অনাবৃত দেহসৌষ্ঠব এবং সৌন্দর্য্য দেখে ডাক্তার আর তার ধৈর্য্য রাখতে পারলো না। সে তরুণীর স্তনে ব্যগ্র ভাবে চুমু খেতে লাগলো।

আপনি এ কি করছেন? তরুণীর প্রশ্ন।

তোমার কোনো হার্ট ট্রাবল আছে কি না আমি সেটা পরীক্ষা করছি। ডাক্তারের উত্তর। কিছু পরেই ডাক্তারের মুখ তরুণীর নাভিমূলে নেমে এলো।

আপনি এখন কি করছেন?

তোমার কোন অ্যাপেনডিসাইটিস প্রবলেম আছে কি না আমি সেটা পরীক্ষা করছি।

আর তার কিছু পরেই ডাক্তার রমণে লিপ্ত হলো।

এবার বোধহয় আপনি পরীক্ষা করছেন আমার সিফিলিস জাতীয় কোনো যৌনব্যাধি আছে কি না? আর সেটা পরীক্ষা করতেই আমি আপনার কাছে এসেছিলাম। শান্ত গলায় তরুণীটি জানালো।

 

আমি পুরুষ

এক সৎচরিত্রবান যুবককে তার বিয়ের রাতে ডেকে পাঠালেন তার পিতা।

সন। তোমাকে কেবল একটাই উপদেশ দিতে চাই। তুমি যে একজন ম্যান তোমার স্ত্রীর বস এবং ইন্ডিপেনডেন্ট তা প্রথম রাতেই স্ত্রীর কাছে প্রমাণ করে দেবে।

অভিজ্ঞ পিতার এই সদুপদেশ মেনে চলার অঙ্গীকার করে পুত্র বাসরঘরে গেল। পরদিন পুত্রকে তার পিতা জিজ্ঞাসা করলেন:

ওয়েল সন। হাউ ডিড ইট গো?

বাবা, আমি তোমার কথা মতোই কাজ করেছি। প্রথমে আমি নগ্ন হয়ে প্রমাণ করি যে, আমি পুরুষ। তারপর তাকে আমি নিজ হাতে নগ্ন করে প্রমাণ করি যে, আমিই তার কর্তা এবং তারপর স্বমেহন করে প্রমাণ করি যে, আমি স্বনির্ভর।

 

ঈশ্বর একটি কল্পিত বস্তু

রাজধানী বুদাপেস্ট থেকে এক কৃষি ইনসপেক্টর গেলেন গ্রামে। উদ্দেশ্য, সে বছর আলুর ফলন কেমন হয়েছে তা দেখা।

কমরেড ইনসপেক্টর। এক চাষি তার প্রশ্নের উত্তরে বলছিল। কমিউনিজমের সুশাসনে কো–অপারেটিভ ফার্মে এতো আলু হয়েছে যে, সেগুলো যদি এক জায়গায় এনে ঢিপি করা হয় তা্হলে সেই ঢিপি ঈশ্বরের পা পর্যন্ত পৌঁছে যাবে।

বাজে কথা বলো না কমরেড।

ইনসপেক্টর ধমক দিলেন। তুমি ভালো করেই জানো ঈশ্বর একটি কল্পিত বস্তু।

সত্যি কমরেড ইনসপেক্টর। কিন্তু আলুর ফলনও তাই। চাষির উত্তর।

 

দোজখ

তরুণ কর্ণেলদের একটি ক্যু–তে জিয়াউল হকের পতন এবং মৃত্যুর পর তিনি দোজখে প্রবেশ করলেন। তবে যেহেতু তার জীবদ্দশায় ইসলাম ইসলাম বলে বহু চেচামেচি করেছেন সেহেতু তাকে তার পছন্দ মতো দোজখ বেছে নেয়ার সুযোগ দেয়া হলো। জিয়াউল হক দোজখটা ঘুরে দেখতে চাইলেন। প্রথম দোজখে তিনি দেখলেন গোলাম মোহাম্মদ শাস্তি ভোগ করছে। গরম পুজের ড্রামে তাকে সিদ্ধ করা হচ্ছে আর তিনি ত্রাহি ত্রাহি চিৎকার করছেন। পাষাণ হৃদয় জিয়াউল হক শিউরে উঠলেন। তিনি পরবর্তী দোজখে গেলেন। সেখানে আরো বীভৎস দৃশ্য।

আইয়ুব খানকে দুই হাত দেয়ালে লোহার পেরেক দিয়ে গেথে মাথা নিচের দিকে ঝুলিয়ে দেয়া হয়েছে এবং তাকে শংকর মাছের চাবুক দিয়ে পেটানো হচ্ছে। কঠিন হৃদয় জিয়াউল হক চোখ বন্ধ করে সরে এলেন। তিনি তৃতীয় দোজখে প্রবেশ করলেন। সেখানে আরো যন্ত্রণাদায়ক দৃশ্য। জুলফিকার আলি ভুট্টোকে একটি বিছানায় পেরেকের ওপর চিৎ করে শুইয়ে লোহার শেকল দিয়ে বেধে রাখা হয়েছে এবং মাঝে মধ্যে জ্বলন্ত লোহার শলা দিয়ে তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে ছ্যাকা দেয়া হচ্ছে। যন্ত্রণায় ভুট্টো চিৎকার করে জ্ঞান হারিয়ে ফেললেন। নিষ্ঠুর হৃদয় জিয়াউল হকের পক্ষেও ওই নিষ্ঠুরতার দৃশ্য সহ্য করা সম্ভব হলো না। সন্ত্রস্থ ভাবে তিনি দ্রুত চতুর্থ দোজখে গেলেন।

আহ! এ কি অবিশ্বাস্য দোজখ। একটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে ইয়াহিয়া খান একটি নরম সোফায় বসে আছেন, কোলে তার বিবসনা মেরিলিন মনরো। ইয়াহিয়া খান মেরিলিন মনরোকে চুমুর পরে চুমুতে আচ্ছন্ন করে দিচ্ছেন।

জিয়াউল হক তার সিদ্ধান্তে পৌছাতে এক মুর্হূতও দেরি করলেন না। আজারাইলকে অনুরোধ করলেন ওই দোজখে তাকে দিতে।

আপনি একটু ভুল করেছেন। এই দোজখে ইয়াহিয়া খান শাস্তি পাচ্ছেন না, এখানে মেরিলিন মনরো শাস্তি পাচ্ছেন। আজরাইল জিয়াউল হককে জানালেন।

 

স্বাভাবিক যৌন সম্পর্ক

একদিন ১৩–১৪ বছরের এক বালক তার দাদিকে গিয়ে প্রশ্ন করলো, দাদি তুমি এই পৃথিবীতে কি করে এসেছিলে?

আমার মা–বাবা একদিন ট্রেনে চেপে লন্ডন থেকে গ্লাসগো যাচ্ছিলেন। হঠাৎ ট্রেনটি একটা জঙ্গলের পাশে থেমে গেল। আমার বাবা ট্রেন থেকে নেমে জঙ্গলের পাশে হাটাহাটি করতে গিয়ে একটা বেতের ঝুড়ির মধ্যে আমাকে দেখতে পান।

বালকটি সেদিন রাতে তার ডায়েরিতে লিখলো:

আমার দাদিকে তার বাবা রেলওয়য়ে লাইনের পাশে একটা বেতের ঝুড়িতে পেয়েছিলেন।

কিছুদিন পরে বালকটি তার বাবাকে প্রশ্ন করলো,

বাবা, তুমি এই পৃথিবীতে কি করে এসেছিলে?

আমাদের পরিবারের সেই বুড়ো ডাক্তার সাহেবের ব্রিফকেসটা দেখছ? ওই ব্রিফকেসটায় তিনি আমাকে নিয়ে এসে তোমার দাদির কাছে রেখে যান।

বালকটি সেদিন রাতে তার ডায়েরিতে লিখলো:

আমার বাবাকে ডাক্তার সাহেব তার ব্রিফকেসে নিয়ে এসে দাদিকে দিয়েছিলেন।

এরও কয়েকদিন পর বালকটি তার মাকে একদিন প্রশ্ন করলো,

মা। আমি পৃথিবীতে কি করে এসেছিলাম।

তোমার জন্য আমরা সান্টা ক্লসের কাছে প্রার্থনা করেছিলাম। জানো তো সান্টা ক্লস খুশি হলে প্রার্থনা রক্ষা করেন ক্রিসমাসের সময়। সে বছর ক্রিসমাসে খুব বরফ পড়েছিল। কিন্তু সেই ক্রিসমাসটাই সবচেয়ে স্মরণীয়। এ ক্রিসমাসেই সান্টা ক্লস একটা মোজার মধ্যে তোমাকে রেখে গিয়েছিলেন।

বালকটি সেদিন রাতে তার ডায়েরিতে লিখলো:

আমাকে সান্টা ক্লস একটা মোজার মধ্যে নিয়ে এসে মাকে উপহার দিয়েছিল। কনক্লুশন: তাহলে এই সিদ্ধান্তে পৌছানো যাচ্ছে যে, তিন পুরুষ ধরে আমাদের পরিবারে কোন স্বাভাবিক যৌন সম্পর্ক নেই।

 

এখন

শীতপ্রধান দেশ কানাডার উত্তর অঞ্চলের বনভূমিতে কাঠুরিয়াদের একটি ক্যাম্পে একদিন একটি অতি ক্ষুদ্রকায় ব্যক্তি এলো। তাকে দেখে লম্বা চওড়া হোৎকা কাঠুরেরা অবাক হয়ে গেল। তারা সবাই ছয় ফিটের উপরে লম্বা ছিল এবং তারা বিশ্বাসই করতে পারছিল না ওই বেটে খাটো লোকটি তাদের মতোই একজন কাঠুরে। তারা তাকে একটি ছোট কুঠার দিয়ে একটি ছোট চারার গাছে নিয়ে গেল। বেটে লোকটি হাতের দুই তালুতে থুতু মেখে এক কোপে চারাটি কেটে ফেললো।

এটা দেখে হোৎকা কাঠুরেরা ভাবলো তাকে একটা শিক্ষা দিতে হবে।

সবচেয়ে ভারী ও বড় যে কুঠারটি তারা পেল তা নিয়ে এলো এবং তার সবচেয়ে লম্বা ও মোটা গাছটার কাছে নিয়ে গেল।

দেখি, এবার এই গাছটা কাটো।

বেশ।

বেটে লোকটি আবার তার দুই তালুতে থুতু মেখে কুঠারটি তুলে নিল। কোপ দেয়ার আগে সে হঠাৎ থেমে গিয়ে বললো, কিন্তু কোনদিকে গাছটি ফেলতে হবে তা তো তোমরা বললে না।

অন্য কাঠুরেরা তখন মনে মনে ভাবলো, বেটা তার কাজটা ঠিকই বোঝে। তারা দেখিয়ে দিল কোনদিকে গাছটা ফেলতে হবে।

মুর্হূতের মধ্যে নবাগত বেটে লোকটি ওই বিরাট গাছটি কোপ দিয়ে নির্দিষ্ট জায়গায় ফেলে দিল।

আশ্চর্য! তোমার মতো একটা ছোটখাটো লোক কিভাবে এতো বড় গাছ এতো নিখুত ভাবে কাটতে পারে তা আমরা ঠাহর করতে পারছি না। কোন দেশ থেকে তুমি এসেছ? কাঠুরেরা তাকে প্রশ্ন করলো।

সাহারা। সে উত্তর দিল।

কিন্তু সাহারা-য় তো কোন গাছ নেই। এক কাঠুরে বললো।

হ্যা, এখন আর নেই। এখন শব্দটির ওপর জোর দিয়ে নবাগতটি উত্তর দিল।

 

কনডম

ডিউরেক্সের রঙ শাদা।

রাজার রঙ লাল।

বিদেশে আরো রঙের কনডম পাওয়া যায়।

এক ভদ্রলোক কনডম কিনতে বেরিয়েছেন। কেমিস্টের পর কেমিস্টের কাছে গিয়েও তিনি তার যে রঙটি চাইছিলেন সেই রঙের কনডম পাচ্ছিলেন না।

শেষ পর্যন্ত তিনি ছোট একটি দোকানে পেলেন সেই রঙের কনডম। কেমিস্ট আশ্চর্য হয়ে প্রশ্ন করলো তাকে,

আপনি কালো রঙের কনডম কেন কিনলেন?

দেখুন, আমি যে বন্ধুর স্ত্রীর কাছে আজ সন্ধ্যায় অভিসারে যাচ্ছি তার স্বামী সেদিন এক মোটর দুর্ঘটনায় মারা গিয়েছেন।

 

 

The following two tabs change content below.

বাছবিচার

এডিটর, বাছবিচার।

এডিটর, বাছবিচার।
View Posts →
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।
View Posts →
কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।
View Posts →
মাহীন হক: কলেজপড়ুয়া, মিরপুরনিবাসী, অনুবাদক, লেখক। ভালোলাগে: মিউজিক, হিউমর, আর অক্ষর।
View Posts →
গল্পকার। অনুবাদক।আপাতত অর্থনীতির ছাত্র। ঢাবিতে। টিউশনি কইরা খাই।
View Posts →
দর্শন নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা, চাকরি সংবাদপত্রের ডেস্কে। প্রকাশিত বই ‘উকিল মুন্সীর চিহ্ন ধরে’ ও ‘এই সব গল্প থাকবে না’। বাংলাদেশি সিনেমার তথ্যভাণ্ডার ‘বাংলা মুভি ডেটাবেজ- বিএমডিবি’র সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সমন্বয়ক। ভালো লাগে ভ্রমণ, বই, সিনেমা ও চুপচাপ থাকতে। ব্যক্তিগত ব্লগ ‘ইচ্ছেশূন্য মানুষ’। https://wahedsujan.com/
View Posts →
কবি। লেখক। কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট। রাজনীতি এবং বিবিধ বিষয়ে আগ্রহী।
View Posts →
জন্ম ১০ নভেম্বর, ১৯৯৮। চট্টগ্রামে বেড়ে ওঠা, সেখানেই পড়াশোনা। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়নরত। লেখালেখি করেন বিভিন্ন মাধ্যমে। ফিলোসফি, পলিটিক্স, পপ-কালচারেই সাধারণত মনোযোগ দেখা যায়।
View Posts →
জন্ম ২০ ডিসেম্বরে, শীতকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরাধবিজ্ঞান বিভাগে পড়তেছেন। রোমান্টিক ও হরর জনরার ইপাব পড়তে এবং মিম বানাইতে পছন্দ করেন। বড় মিনি, পাপোশ মিনি, ব্লুজ— এই তিন বিড়ালের মা।
View Posts →
পড়ালেখাঃ রাজনীতি বিজ্ঞানে অনার্স, মাস্টার্স। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে সংসার সামলাই।
View Posts →
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে শিক্ষকতা করেন। সংঘাত-সহিংসতা-অসাম্যময় জনসমাজে মিডিয়া, ধর্ম, আধুনিকতা ও রাষ্ট্রের বহুমুখি সক্রিয়তার মানে বুঝতে কাজ করেন। বহুমত ও বিশ্বাসের প্রতি সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের বাসনা থেকে বিশেষত লেখেন ও অনুবাদ করেন। বর্তমানে সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটায় (সিএসএসসি) পিএইচডি গবেষণা করছেন। যোগাযোগ নামের একটি পত্রিকা যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ফাহমিদুল হকের সাথে। অনূদিত গ্রন্থ: মানবপ্রকৃতি: ন্যায়নিষ্ঠা বনাম ক্ষমতা (২০০৬), নোম চমস্কি ও এডওয়ার্ড এস হারম্যানের সম্মতি উৎপাদন: গণমাধম্যের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০০৮)। ফাহমিদুল হকের সাথে যৌথসম্পাদনায় প্রকাশ করেছেন মিডিয়া সমাজ সংস্কৃতি (২০১৩) গ্রন্থটি।
View Posts →
তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র, তবে কোন বিষয়েই অরুচি নাই।
View Posts →
মাইক্রোবায়োলজিস্ট; জন্ম ১৯৮৯ সালে, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে। লেখেন কবিতা ও গল্প। থাকছেন চট্টগ্রামে।
View Posts →
জন্ম: টাঙ্গাইল, পড়াশোনা করেন, টিউশনি করেন, থাকেন চিটাগাংয়ে।
View Posts →
বিনোদিনী দাসী (১৮৬২/৩ - ১৯৪১): থিয়েটার অভিনেত্রী, রাইটার। ১৮৭৪ থেকে ১৮৮৬ এই ১২ বছর তিনি কলকাতার বিভিন্ন থিয়েটারে অভিনয় করেন। কবিতার বই – বাসনা এবং কনক ও নলিনী। আত্মজীবনী - ‘আমার কথা’ (১৯২০)।
View Posts →