ওং কার ওয়াই (পার্ট ৫, ৬): হ্যাপি টুগেদার (১৯৯৭), ইন দ্য মুড ফর লাভ (২০০০)
ফলেন অ্যাঞ্জেলস দিয়া ওং কার ওয়ে’র ডেভেলপিং পিরিয়ড মোটামুটি শেষ বলা যায়। হ্যাপি টুগেদার থেকে ব্লু পিরিয়ড শুরু। ফিল্মের নাম হ্যাপি টুগেদার। আসলে হ্যাপি নাকি টুগেদার? আলাদা মিনিং করার বিশেষ কারন হচ্ছে, ইকোনমিক্যালি ইনসিকিওর দুইজন মার্জিনাল পিপলের মধ্যকার লাইফ জার্নি’র কিছু অংশ দেখা যাবে।
১৯৯৫ সালে টনি লিয়েং এবং লেসলি চ্যাং হংকং থেকে আর্হেন্তিনা আসে। দুজনকেই হোমোসেক্সুয়াল দেখানো হয়। টনি মেইনলি ডমিনেটিং ক্যারেক্টার পার্টনার হিসাবে, লেসলি ম্যাসোকিস্ট টাইপের প্যাসিভ ক্যারেক্টার। লেসলি অনেক বেশি খেয়ালি এবং টনি’র উপরে ডিপেন্ডেন্ট। অভিমান করে টনি’র কাছ থেকে চলে গেলেও দেখা যায়, হাত কেটে আসার পরে টনি’র ই দেখভাল করা লাগে এবং টনি পার্টনার হিসাবে ভালো দেখভাল করে। তাদের মধ্যে অভিমানপর্ব এবং ইন্টার-ডিপেন্ডেন্স চলতে থাকে। দু’জনের পাসপোর্ট শো’ করার মধ্য দিয়া মুভি শুরু হয়। তাদের সেক্স সিন এবং টুগেদার সিন যেগুলা ট্রাবল মেকিং সিনগুলা ব্ল্যাক এন্ড হোয়াইট, যা ফলেন অ্যাঞ্জেলস এর ক্ষেত্রেও খেয়াল করা গেছে। “ব্ল্যাক এন্ড হোয়াইট” রিকারিং করার ব্যাপারটা অনেকটা পিপলের ইন্টিমেইট মেমোরিসগুলা, যা মাথার মধ্যেও রিকার করতে থাকে।[pullquote][AWD_comments][/pullquote]
ইগুয়াজু ওয়াটারফল দেখতে যেতে চায় দু’জনে। যদিও শেষ পর্যন্ত দু’জন একসাথে কখনোই ইগুয়াজু দেখতে যেতে পারে না। প্রথমবার দু’জন একসাথে যাওয়ার সময় গাড়ির প্রোব্লেম এবং রাস্তা চিনতে না পারার কারনে যেতে পারে না। তাদের ওয়ার্কিং লাইফ শুরু হয় বুয়েন্স আয়ার্সে। ফিজিক্যালি এবং মেন্টালি উভয়ে খুব স্ট্রাগল করতে থাকে। তাদের মনোমালিন্য চলতে থাকে, আসলে এখানে যে যেভাবে একজনকে চায় সেভাবে পায় না এবং লোনলিনেস দিয়া ভরা উভয়ের লাইফ। সবসময় একটা আনসার্টেইনিটির মধ্যে থাকে। এদিকে লেসলি হাত কেটে টনির বাসায় থাকে এবং ভালো হওয়ার পরে, টনি লেসলির পাসপোর্ট লুকাইয়া ফেলে এবং বলে দেয় সে পাসপোর্ট ব্যাক দিবে না। দু’জন আবার আলাদা হইয়া যায়।
টনি’র ওয়ার্কপ্লেসে দেখা হয় তাইওয়ানিজ চ্যাং চেন এর সাথে। চ্যাং চেন ট্রাভেল করতে এসে পয়সা খোয়াইয়া ফেলছে তাই কাজ করতে হচ্ছে। সেইভিংস করে আবার ট্রাভেল করবে। এদিকে টনি’র সাথে চ্যাং চেন’র খাতির হয়, তারা একসাথে মাঝে মাঝে ফুটবল খেলে এবং মাঝে মাঝে মাজং খেলে। চ্যাং চেন কিছুদিন পরে বিদায় নেয় এবং লেসলি ,টনি’র আগের বাসায় ফোন দিয়ে টনিকে পায় না এবং লেসলি’র লাস্ট সিনে দেখা যায় সে টনি’র আগের ঘরে আছে এবং ঘর মুছতেছে কিছুক্ষন পর কাঁদতেছে। বিষন্নতার চুড়ান্ত প্রকাশ এই সিনে পাওয়া যায়।
চ্যাং চেন যাওয়ার পরে টনি ওয়ার্কিং আওয়ার শিফট করে। দিনে ঘুমায়, রাতে কাজ করে। টাইমিংটা হংকং’র সাথে মিলা যায় এবং টনি’র কাছে মনে হয় হংকং এখান থেকে আপসাইড ডাউন। ক্যামেরাও সেভাবেই দেখাইতে থাকে, বিল্ডিং গাড়িঘোড়া এবং রাস্তা সাগরে ভাসতাছে। টনি টিভি দেখতে দেখতে খেয়াল করে, তার ঘুমে প্রোব্লেম হচ্ছে। টিভিতে দেখায়, ডাং শাওপিং মারা গেছে। চায়নাকে ওপেন ইকোনমিতে নিয়া যাওয়ার জন্য যার ইনিশিয়েটিভ সবচে’ বেশি ছিলো।
চ্যাং চেন সাউথ পোলের শেষ সিমানায় পৌঁছায় সেখানে গিয়া মনে করে টনিকে এখানে আইসা তার ব্যাড মেমোরিসগুলা ফেইলা রাইখা যাইতে।এবং টনি একা চইলা যায় ইগুয়াজুতে। সেখানে গিয়া মনে করে লেসলি’র কথা। লেসলি’র কোন খবর আর জানা যায় না। দেখা যায়,টনি হংকং ব্যাক করছে এবং ব্যাক করার আগে তাইওয়ানে চ্যাং চেন’র সাথে দেখা কইরা আসছে এবং সে হ্যাপিই আছে।
মেরোরিস কোথাও স্টোর করা এবং টিভিতে পটিলিশিয়াল ব্যাপারগুলা পরের ফিচার “ইন দ্যা মুড ফর লাভ” মুভিতেও দেখা যাবে। চ্যাং চেন আসলে এখানে একটা রিপ্রেজেন্টেটিটিভ হিসাবে দেখানো হয়। ১৯৯৭ সালে মুভি দেখানো হয়। শাওপিং ‘৯৭ সালে মারা যায় এবং “স্পেশাল অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ রিজিয়ন” হওয়ার পিছনে শাওপিং বিশেষভাবে জড়িত। তাই তারে দেখানোটা অমুলক না অতোটা।এদিকে টনি-লেসলি হোমোসেক্সুয়াল রিলেশনশিপটাকে দেখা যাইতে পারে কলোনিয়াল এবং ইম্পেরিরালিস্ট ব্যাপার হিসাবে। তাদের রিলেশনের ব্যাপারটা যতটুকু না সেক্সুয়াল তার চে’ বেশি লোনলিনেস এবং মুডকে কেন্দ্রবিন্দুতে আনার।
চ্যাং চেন এর সাথে টনি’র রিলেশনই আসলে ডিফাইন করে আসলে হ্যাপি না টুগেদার যা শুরুতে বলা হইছিলো। আসলে পুরা মুভিটাতে হ্যাপি কোন ব্যাপার নাই, টুগেদার ব্যাপারটাও আসলে নাই।কালচারাল ডিফ্রেন্সটাও স্পষ্ট এখানে,আর্হেন্তিনায় ফুটবল খেলা,প্রিপেয়ার্ড মিট শপ এগুলা ওখানকার কালচার আবার হংকং কালচারে স্টিকি রাইস,স্যুপ,নুডলস,মাজং খেলা দেখানো হয়।
ভিন্টেজ কালারে করা মুভিটার অধিকাংশ অংশ।পুরাদস্তুর লোনলিনেস এবং মেলানকোলি দিয়া ভরা এই হ্যাপি টুগেদার। ভার্বাল, ইমোশনাল অ্যাবিউজ এবং তাদের ফিজিক্যাল অ্যাবিউজ কখনো কখনো স্বস্তি দেয় না। এখান থেকেই যদিও লাইফের এইসব তিক্ততার মধ্য দিয়া ওং আমাদের নিয়া যাইতে থাকবেন। এজন্যই এটাকে ব্লু পিরিয়ড বলা হচ্ছে। যদি ওং মুভিটা শেষ করেন হালকা অপ্টিমিজম মিশাইয়া,সাউথ পোলের লাইটহাউজ থেকে ইগুয়াজু’র মধ্যে একটা মেলবন্ধন করান।এবং শেষে টনি যখন রাস্তা দিয়া হাঁইটা আসতে থাকে প্রথমবারের মতো তারে হ্যাপি লাগতে থাকে।
[youtube id=”4lqkfJM4aCM”]
ইন দ্য মুড ফর লাভ (২০০০)
জাপানি ফিল্মমেইকার ‘সেইজুন সুজুকি’ ১৯৯১ একটা ফিল্ম বানাইছিলেন ‘Yumeji’ নামে। ঐ ফিল্মে একটা থিম স্কোর ছিল। এক্সট্রিম মাত্রার ইমোশন কানেক্টিং ভায়োলিনের কাজ “ইন দ্য মুড ফর লাভ” মুভিতে অ্যাডাপ্ট করলেন ওং কার ওয়ে। শুধু অ্যাডাপ্টই করলেন না, এই ট্র্যাকটা পুরো ফিল্ম জুড়েই রিকারিং হইতে থাকলো। আমরা ঢুকে গেলাম, ১৯৬০’র হংকং এ, যেখানে বাসা পাল্টানোর সিন দিয়ে এই মুভি’র শুরু।
ফোকাস করার মতো বিষয়, যা আমাদের চোখে প্রথমেই ধরা পড়ে মিঃ চাও এবং মিসেস চ্যান কে।উভয়কেই সোবার লুকে দেখা যাইতেছে নেইবারিং পিপলদের সাথে বাতচিত করতে। মিঃ চাও স্যুটেট বুটেড এবং মিসেস চ্যান ট্র্যাডিশনাল ড্রেসে। মুভিতে এরাই সেন্ট্রাল ক্যারেক্টার কিন্তু এদের স্পাউসদের নিয়ে প্লট আগাইতে থাকে। যদিও স্পাউসদ্বয় পুরো মুভিতে ইনভিজিবল অর্থাৎ এদেরকে ক্যামেরার সামনে কখনোই আনা হয় না। ভিজিবল ও ইনভিজিবল ক্রিসক্রস নিয়ে ঘটনা আগাইতে থাকুক, আমরা সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে চাই এ মুভি’র মেকিং।
হংকং ট্র্যাডিশনাল উইমেন্স ড্রেসগুলা (Cheong-sam) এমনিতেই কালারফুল। ১৯২০ এর দিকে হাইয়ার ক্লাসে এ ড্রেস পপুলার হয় এবং ৬০জ এর টাইম অ্যাডাপ্টেশনে মিডল ক্লাসে তা চইলা আসে। বলা বাহুল্য,এ মুভিতে ম্যগি চ্যাং কে ৪৬টি ড্রিফ্রেন্ট কালার এ ট্র্যাডিশনাল ড্রেসে শ্যুট করানো হয়। এডিটিং এ যদিও সব রাখা হয় নাই। পোলাদের গায়ে স্যুট-টাই। অপ্রাসঙ্গিক হইলেও, কম্বোডিয়ার আঙ্কর-ওয়াতে করা সিনারিয়ো’র বর্ননায় বুদ্ধিষ্ট মঙ্ক কে দেখত পাবো। অর্থাৎ গেরুয়া রঙ’র দিকে যাচ্ছি।
ইন দ্য মুড পুরোপুরি আর্বান। আর্বান হওয়ার কারণে আমরা বাসা চেইঞ্জ থেকে শুরু করে, ওয়ার্কপ্লেস এবং হোটেল পর্যন্ত প্রায় সেইম লোকেশনই পাই। ‘ফ্রেইম উইদিন এ্যা ফ্রেইম’ শট মুভিতে সর্বোচ্চ নেয়া হইছে। মিঃ চাও এবং মিসেস চ্যান এর শিফটিং ডিউটির টাইমগুলোতে তাদের ইন্টারসেকশন থেকে পাওয়া যায় লাইট ফোকাসিং ফ্রেইম। চারপাশের অন্ধকারকে আস্তে আস্তে স্পষ্ট করতে করতে লাইট জ্বলতে থাকে। যা আরো স্পষ্ট হয় বিষ্টি’র সময় যখন লাইটকে আরো সময় নিয়ে ফোকাস করা হয়। দু’জনের ইন্টারসেকশনের স্লো মো এবং ব্লকিং এন্ড কম্পোজিশন এর দিকে খেয়াল করলে, হাতে থাকা টিফিন ক্যারিয়ার এবং একে অপরকে দেখতে দেখতে ক্রস করে যাওয়া।সবচে’ গুরুত্বপূর্ণ ব্লকিং যখন মিঃ চাও’র সিগারেটের ধোয়া তার অফিসরুমে নেক্সাস তৈরি করে।আরো বলা যায়,ক্লক ফোকাসিং, রেডিও শোনা এবং চা’র ধোয়া কেটলির মুখ থেকে বের হয়ে যাওয়া।
পাশাপাশি দু’টো অ্যাপার্টমেন্টে থাকার কারণে মিঃ এবং মিসেস তাড়াতাড়িই কাছাকাছি চলে আসে।এটা সহজ হয়ে যায় ল্যান্ডলেডি’র কারণে। মহিলা আশেপাশের টেনান্টদের নিয়া মাজং খেলে।এভাবেই দুজনের মধ্যে কথাবার্তা আগায়। তাদের কাজকর্ম, উভয়ের স্পাউসদের নিয়া কথাবার্তা,অভিনয় করা সবকিছু মিলায়া আসলে তারা পৌঁছায় হোটেল পর্যন্ত। সিনামার শুরুতে ক্যান্তোনিজে কয়েকটা লাইন ছিল,
“এটা একটা অস্থির সময়। সে (মিসেস চ্যান) তার মাথা নিচু করে রাখছে তাকে (মিঃ চাও) কাছে আসার সুযোগ দিতে। কিন্তু সে আসেনি সাহসের অভাবে।“
তাদের ফ্রেন্ডশিপের ব্যাপারটা যেভাবে চলতে থাকে তাতে তারা বুঝতেও পারে না, একে অপরকে কামনা করতেছে। মিস্টার চাও একটা হোটেল ভড়া করে তাদের বাসার প্রতিবেশিদের থেকে আলাদা স্পেইসের জন্য।আসলে ফাইনাল ইন্টারসেকশনটা এই হোটেলেই হয়।
সিঙ্গাপুর চইলা যায় মিঃ চাও। এদিকে মিসেস চ্যান তার নাম্বারে কল করলেও কথা বলে না। এভাবেই চলতে থাকে।তার তিন বছর পর মিসেস চ্যানকে দেখা যায় তার পিচ্চি সন্তানসহ। তারা ফিলিপাইনে মাইগ্রেট করছিলো কিন্তু আগের বাসায় ব্যাক করে। মিসেস চ্যান ছেলেকে নিয়ে এসে মিঃ চ্যানের মেমোরিসগুলা মনে করতে থাকে তাই ল্যান্ডলেডি’র সাথে কথা বলতে গিয়ে কান্না চলে আসতে থাকে। (ম্যাগি চ্যাং অভিনীত ক্যারেক্টারগুলা অধিকাংশই বিষাদপুর্ণ। এ পার্টিকুলার সিনে ম্যাগি তার সেরা এক্সপ্রেশন দিতে পারছেন মেবি)
ফিলিপাইনের কথা শুনে মিঃ চাও এবং আগের বাসার প্রসঙ্গে শোনে, সেখানে এক মহিলা তার ছেলেসহ থাকে। সন্তানের বিষয়টা তাদেরকে ইন্টারসেকশন থেকে ইউনয়নের দিকে নিয়ে যাবে ভাবা হইলেও আসলে তা হয় না।
মুভির লাস্ট পার্ট সবচেয়ে ইন্টারেস্টিং। এ পার্টের একটা ফোরশ্যাডোইং আছে,খাবার টেবিলে বসে গল্প করতে করতে। আগেরদিনে কোন সিক্রেট থাকলে নাকি,পাহাড়ে গিয়ে গাছের ছিদ্রতে সিক্রেট গোপন করে কায়া দিয়ে ঢেকে রাখতে হয়। কম্বোডিয়ার আঙ্কর ওয়াতে, বিষাদপূর্ণ ‘আঙ্কর ওয়াত থিম’ বাজতে বাজতে এ পার্ট চলতে থাকে। মিসেস চ্যান’র ছেলেকে দেখা যায় মঙ্ক হিসাবে,গেরুয়া পোষাকে!
এই দীর্ঘ বিষাদপূর্ণ অংশটুকুকে, বুদ্ধিস্ট রিলিজিয়িন অনুযায়ী বলা যায়, ভালোবাসার ফর্মটা মুক্ত।এমন যে, ভালোবাসায় কামনা, বাসনা আর আর যতো ডিজায়ার আছে সবই আছে, সাথে আছে বন্ডেজের সাথে লিমিটেশন। যা মিঃ চাও আঙ্কর ওয়াতের মনেস্ট্রিতে গিয়ে ওয়ালের গর্তে সিক্রেট গোপন করে কাদা দিয়া ঢেকে দেয়। এখানে আল্টিমেইটলি সে তার বন্ডেজ এন্ড লিমিটেশনকে মেনে নিয়েই মুক্ত হয়ে গেল। মুভির শুরুর মতো শেষটাও কিছু লাইন দিয়ে,এখানেও তার ভালোবাসার সাথে মুক্ত হওয়ার বিষয়টা স্পষ্ট। একটা অতীত বা মেমোরিস,যা এখন সে অস্পষ্ট দেখে।
‘ইন দ্য মুড ফর লাভ’ মুভিতে আমরা রেড কালারকে ডিফ্রেন্টলি আবিষ্কার করি। গর্জিয়াসলি রেড কালারকে ইউজ করা হইছে। আর্গুয়েবলি, ওং এর বানানো সবচে’ টেকনিক্যালি সাউন্ড মুভি হচ্ছে এটা। ব্রিটিশ হংকং পর্বের পরের এটা তার প্রথম মুভি। ৬০জ এর হংকং থেকে একটা আর্বান লাভ স্টোরি চুজ করছেন এবং ফ্লোটিং করাইছেন সিঙ্গাপুর, কম্বোডিয়া, হংকং দিয়া ভায়া সাংহাই।কালারফুলি পিক করছেন ৬০জ ম্যান-উইম্যান ফ্রেন্ডশিপ এবং পিরিয়ডের অ্যাকুরেসি হিসাবে তখনকার কালচারাল ব্যাপার স্যাপারগুলা। তবুও মুভিটা যেন শেষ হইতে চায় না। তদের প্লেটোনিক রিলেশনশিপকে আমাদের কাছে মনে হয় পুরোটাই ভালোবাসা!
[youtube id=”R9_LDuvOaVA”]
আবু ইলিয়াস হৃদয়
Latest posts by আবু ইলিয়াস হৃদয় (see all)
- নেপালি গান - মার্চ 7, 2020
- ওং কার ওয়াই (লাস্ট পার্ট): ২০৪৬ (২০০৪) - মার্চ 6, 2019
- ওং কার ওয়াই (পার্ট ৫, ৬): হ্যাপি টুগেদার (১৯৯৭), ইন দ্য মুড ফর লাভ (২০০০) - ডিসেম্বর 14, 2018