Main menu

লাগে যেন আপনে আমার মুখের ভিত্রে হাঁটতেছেন : রেন হ্যাং (১৯৮৭-২০১৭) এর কবিতা

একবার নয়া কাম/কাইজ নামে একটা লেখায় রেন হ্যাং বলতেছিলেন যে, উনার কবিতাগুলা উনার কাছে কিছুই মনে হয় না; বেশিরভাগ কবিতা খালি ডিক, পুসি, বীর্য এগুলা নিয়াই; কিংবা ইত্যাদি ইত্যাদি; অথবা, পাস্ট নিয়া। পাস্ট নিয়া- এই কথাটারে অত পাতলা মনে হয় না। বর্তমানে বইসা অতীতরে লেখা, বর্তমানে বইসা অতীতরে নিয়া হুদা কাব্যি করা না, লগে অতীতরে বর্তমানে বইসা নতুন কইরা জান পেহচান করাও বুঝায়; বর্তমান দিয়া অতীতরে বানানো। হ্যাং এই বিষয়ে সতর্ক ছিলেন কিনা বলা যাইতেছে না। উনার বেশিরভাগ লিখিত ঘটনার (কবিতাগুলা তো একেকটা ঘটনাই 🙂  ) আউটলুক মোটা দাগে সাবজেক্টিভ। সেন্ট্রালে একটা উত্তম পুরুষ বইসা মধ্যম পুরুষ আর নিকম্মা পয়লা পুরুষরে বর্ণনা করতেছেন লাগে।

—————————————————-

“যখন লেখতে থাকি, কখনোই এইটা মনে হয় না যে আমার ছবি তোলা দরকার। না। আর যখন
ছবি তুলি তখন আমি কোনো কবিতা লেখতে চাই না।” হ্যাং (২০১৫/৫/১৬)[pullquote][AWD_comments][/pullquote]

এমনটা ভাবার কোনো জরুরত নাই হ্যাং কবিতা কিংবা ফটোগ্রাফি নিয়া খুব বেশি সিরিয়াস ছিলেন; যার কারণে একটা করলে আরেকটা করতেন না; মনোযোগ হারাইতে পারেন বইলা। উল্টা উনার সাক্ষাৎকারগুলি দেখলে টের পাওয়া যায় উনি কোনো কিছু নিয়াই খুব বেশি সিরিয়াস ছিলেন না; সিরিয়াস ছিলেন না বইলা উনার কাজরে হালকা ভাবে দেখারও কিছু নাই। কবিতা লেখা কিংবা ফটোগ্রাফি করা, দুইটারে জীবনের আলাদা দুইটা কাম হিশাবে ভাবতেন। যদিও আলাদা কিছু না, কিন্তু সেইম জিনিসও না বটে। উনার জাস্ট কোনো প্ল্যান ছিল না। ইনিবারসিটির লেখাপড়ার বোরডম কাটানোর জন্য ক্যামেরা কিনছিলেন; পকেটে ক্যামেরা নিয়া ঘুরতেন আর সুযোগ পাইলে (মুড ভাল থাকলে) বন্ধু-বান্ধবগোরে মডেল বানাইয়া ছবি তুলতেন। এইরকম একটা জিনিস মনে হইছে, উনি যে ‘ডিপ্রেশন জার্নাল’ লেখতেন উনার ওয়েবসাইটে, অইখান থিকা উনার কবিতা চর্চার শুরুয়াত। জার্নালে কয়েকটা এন্ট্রি পাওয়া যায় যেগুলার লগে উনার কবিতার টোনটা খাপেমাপে মিলে।

—————————————————-

একলা মানুষের ডিপ্রেশন, বিষাক্ত জিন্দেগী, সেক্স, দরদ, মোহাব্বত, লোনলিনেস, মরন মোস্টলি এগুলা নিয়াই হ্যাং এর কবিতা; রান্না করতে করতে কিংবা ল্যাদ খাইতে খাইতে পড়া যায়। আর কবিতাগুলায় হ্যাং ইন্ডিভিজুয়ালের ঢঙ্গে ‘আমি’ হইয়া ইকটু বেশি সময়ই যেন থাকতে চান। কবিতাগুলা চাইনিজ থেকে ইংরাজি করছেন এলেনা রেব্যুডেংগো (প্রথম ১৬ টা) এবং রুওয়ি জিয়েং (শেষের ৬ টা)। আমি চাইনিজ ভার্সনটা দেখছি, কিন্তু কাউয়ার ঠ্যাং কিছুই বুঝতে পারি নাই (যেহেতু চাইনিজ জানি না আর তাই অইগুলারে আমার কাছে মাছের কাঁটার মতো মনে হইছে)। অতয়েব (রাফলি) ইংরাজি থেকে ট্রান্সলেট করা লাগছে। তবু চাইনিজ টেক্সটগুলা গুগল ট্রান্সলেটরে ফালায়ে বুঝার চেষ্টা করতেছিলাম যে ইংরাজিতে তরজমার সময় কতটুকু মেইন টেক্সট থেকে সরে আসছিলেন উনারা। দেখা গেছে অনেকটাই সইরা আসছিলেন লেকিন হ্যাং এর কবিতার টোনটা ফেড হইয়া আসে নাই। আরেকটা জিনিস খেয়াল করলাম, চাইনিজে (শব্দ দিয়া) যত লিমিটেড আকারে কবিতাগুলার ভাব হাজির করা গেছিল, ইংরাজিতে ওইটার স্পেস কলেবরে আরেকটু বাড়ছে। আবার বাংলায় হ্যাং এর ‘ভাব’টা আনতে গিয়া পুরা খুল্লামখুল্লা অবস্থা হইছে। আপাতত, রেন হ্যাং এর কবিতা নিয়া বলাবলি শেষ। [এইখানে রাজীব দত্ত আর সুবর্না ধররে থ্যাংকস জানাইতে চাই; আমি না করলে সুবর্না ধর নিজেই হ্যাং’র ট্রান্সলেশনটা করতেন (হয়ত কিছু করছেনও)। রাজীব দত্তরে থ্যাংকস আমারেই করতে বলার জন্য] তালিয়া।

মেহেরাব ইফতি

…………………………………………………


আই লাবিয়ু

আমি তোমার পিছেপিছে থাকতে চাই,
যহন তুমি হাঁটো তখন তোমার রংচং দেখার লাগি,
তোমার ছোট্ট পাছাটি দেখবার তরে।
আমি তোমার বাসাত যাইতে চাই।
আর টানটান আয়রনের খাটে তোমার লগে শুইতে চাই,
আচমকা মাঝরাতে জাগায়ে তুলতে
চোখের আইল্যাশগুলা চাইটা দিতে চাই,
আর ফাটা ঠোঁটগুলান ফিল করতে।
বিয়ানে তোমার আন্ডারওয়্যারটা খুইলা ফেলতে চাই,
আর আমারটা পরায়ে দিতে চাই,
খাঁড়ায়ে তোমারে মুততে দেখতে চাই,
আর তোমার হপায় ইয়ুজ করা টয়লেটের ছবি খিঁচতে চাই।

২০১০.০২.১৩

 

যহন খোয়াব দেখি

কারণ আমার স্বপ্নে
অলরেডি তোমারে চুদসি
অসংখ্য বার
আর যহন আমি শেষমেশ
মওকা পাইলাম
হাছা হাছাই
তোমারে চোদার
মনে হইতেছিল
স্বপ্ন দেখতেছি
আর অলরেডি জানি
স্বপ্নে
তোমারে আমি চুদি নাই

২০১৪.০২.১৭

 

দ্য মোস্ট পারফেক্ট ওয়ান নাইট স্ট্যান্ড

তোমার পুটকি কালা আর গন্ধে ভরা
তার ধন ভোটকা আর ফাল পাড়তেছে
তুমি চ্যাঁচাইলা ওয়াং লি হোম কইয়া
অয় ভাবতাসে তাকেশি কানেশিরোরে নিয়া

২০১১.০৯.১২

 

মোহাব্বত

আমি একটা ছুরি কিনসি
আমরা এইটা একলগে ইয়ুজ করতে পারি
তুই যদি আমারে আর ভালো না বাসছ
আই উইল কিল ইয়ু
আর আমি যদি তোরে ভালো না বাসি
তুই আমারে মাইরা লাইছ

২০১৭.০১.০৪


সবসময় আমার খালি একলা লাগে

যদি আমি মাল না খাই
আমারে মুততে হইতেছে না
যদি আমি না খাই
আমার হাগনের কোনো দরকার নাই
যদি ঘুমেরও জরুরত ন অয়
এমন না যে
আমারে অনেক সময় বাঁচাইতে হয়

কিন্তু আমি কি করমু
বাঁচানো সময়গুলারে নিয়া?

সবসময় আমার খালি একলা লাগে
লেকিন কাভি এইটা স্বীকার করতে রাজি নহি

২০১৬.০১.০২

 

প্যাঁচাল পাড়তে ইচ্ছা করতেসে না

কখনো কখনো আমার মুখ থিকা কথা বাইর অয় না
এমন না যে, আমার কিছু কওয়ার নাই

আর মাঝে মইধ্যে আমিই বাইর হই না
এমন না যে ঘুইরা বেড়ানোর মতো রাস্তা কম পড়সে
কখনো কখনো আমার খালি
একটু চুপটি করে শুইয়া থাকতে মন চায়।

২০১৩.০১.১০

 

বিয়ান

একদিন নাচন কুঁদন শেষ হইব
আর মাইয়াটাও বুড়া হবে
মোরা জাগিয়া উঠিব
আমাদের কচি যৌবন রে কবর দিতে

২০০৮.০৪.০৭


নিজেরে আয়নায় দেকতে বাল লাগে

আমি হই লোনলি
আর মনে হয় আয়নাও লোনলি
আই উইশ আমরা একজন আরেক জনরে পাইতে পারি
তয় কখনো বিলিভ করি নাই
দুইটা নেগেটিভ মিলা একটা পজিটিভ হতি পারে
আমি হুদা এইটা বিলিভ করি
১+১=২

২০১৩.০১.১০


এইটা আচমকা ঘটছিল

হঠাৎ আবিষ্কার করলাম
আমি তো নাই সেই আমি
আকাইম্মা হওয়া গেছি, ২ নাম্বার
আর লোভী বেহুদা আদমি
তয় যথার্থ কপাল জোরে
এইটাও আবিষ্কার করলাম
ইহাই আসল আমি

২০১৪.০৪.০৮

 

মোহাব্বত

আমি পিছন ফিরা চাইলাম
আপনি অখনো সেখানে দাঁড়ায়ে
ফের পিছন ফিরা তাকাইলাম
এহনো আপনে সেখানে দাঁড়ায়ে
আমি আর একবার মাথা ঘুরায়ে চাইলাম
দরজাটা বন্ধ এখন
তোমারে আর দেখতে পারতেছি না
কিন্তু জানি
আপনি এখনো ওহানেই খাঁড়ায়ে আছেন

২০১৭.০১.০৪

 

হে মোর বালোবাসা

আমার ভালোবাসা
পলাইছে
পরে
ফিরা আসছিল একবার
লেকিন আমি
বাড়িত ছিলাম না

২০১৬.০১.০২

 

মোহাব্বত

আমি নিশ্চিত ছিলাম
আমি তোমারে ভালোবাসুম
লেকিন
কাভি চিন্তাও করি নাইক্কা
তুমিও আমারে ভালোবাসবা
আরও কি
আচানক
এইডা কি তুমিই
যার একই রকম অনুভূতি আছেল

২০১৭.০১.০৪

 

তুমি আমার মুখের ভিত্রে হাঁটো

আমি তোমার জুতা খুলতে হেল্পাইলাম
মোজাগুলাও খুইলা দিলাম
হেরপর তোমার পায়ের আঙ্গুলগুলাও চাটতে লাগলাম।
আর আমার মুখের ভিত্রে ঢুকায়ে রাখলাম,
লাগে যেন আপনে আমার মুখের ভিত্রে হাঁটতেছেন,
হাঁইটা বরাবর আমার দিলের মধ্যে চইলা যাইতে পারেন।

২০১৩ .১০.২৩


হেব্বি চিন্তা

এক্টা পর্নো মুভির শ্যুট করতে চাই
কিংবা কোনো পর্নো সিনেমায় অভিনয় করতে চাই
অয় আমি খালি ওই সিনেমায়
বিছানায় খেলতে চাই

২০০৮.০৪.১৩

[sociallocker]


কোমল

শুক্রবাইরা ফোন কল
শনিবারের ডেইটের লাগি
আর রবিবারের তারাগুলান হয়
প্রেমিকের চোখের বিন্দুর লাহান

২০০৮.০৩.১৪


মধ্যরাতের রাস্তা

উপ্রে ছুঁইড়া মারা এবং ঘুরান্টি
আমি ঘুমাইতে পারি না
তারচে উইঠা যাইতে পারি
কিছু গায়ে চাপায়ে
আর বাইরে যাইতে
মধ্যরাইতের রাস্তা
ওরে চোদানি
জনশূন্য
মন চায় কাউরে মাইরা ফেলি
কিন্তু সেখানে কেহ নাই

২০১৬.০১.০৪

 

মোহাব্বত

যখন তুমি আশেপাশে থাকো না
আমি অনেক স্ট্রেঞ্জারের লগে পিরিত করতাম চাই
আর তারপর সবকিছু ডিটেলসে জানাইতে কল করি
যদি আপনে চেইতা যান
যত আপনে চেততে থাকেন
তত আমি সিকিউর ফিল করি।

২০১৭.০১.০৪

 

মোহাব্বত

আমাগো কাছে প্রচুর পরিমাণে মাল ছিল
আমরা বহুত পকপক করতেছিলাম
অনেকেই ছিল সাচ্চা
কেহ কেহ ভুয়া
তারা ফেইক আছিলেন
তয় মিছা না
জাইনা শুইনাই
একজন আরেকজনরে হার্ট করত।

২০১৭.০১.০৪

 

মোহাব্বত

এছাড়াও কয়ডা দিন
আমরা একলগে গোসল করসি
ঘুমাইছি
একলগে উঠসি
খাইছি একলগে
এমনকি একলগে মুতছি
হাগছিও একলগে
আমি ইকটু গু তুইলা নিই
তুমি পাশ থিকা দেখো

কিন্তু
মাত্র কয়েকটা দিন।

২০১৭.০১.০৪

 

মোহাব্বত

মাঝরাইতে
হগলে মাতাল
কেহ কেহ কানতেছেন
কেউ কেউ ফ্লোরে পইড়া আছে
কয়েকজন ট্র্যাশ ক্যান ধইরা বমি করতেছে

আপনে আজকে সকালে ধোয়া
আন্ডারওয়্যার আর মোজা ঝুলানো
বারান্দায় বইয়া রইছেন

খাটের উপর থিকা আপনারে দেখতাসি আমি
লাগে যেন একলগে বসবাস করতেছি
ফরএভার
এবং এভার

২০১৭.০১.০৪

 

মোহাব্বত

আমি তুমারে নজরবন্দি করসি
তবু উতলা যে আপনে লাগে হাওয়া হয়া যাইতে পারেন
আমি তোমারে জড়ায়ে ধইরা রাখসি
তবুও চিন্তা আপনে লাগে লাপাতা হয়া যাইতে পারেন
চান্দ লাপাতা হইবে না
সুরুজ লাপাতা হইব না

এমনকি মেঘলা দিনেও
ইভেন যহন তাগোরে দেখতে পাইতেছেন না
আপনে জানেন যে তারা লাপাত্তা হয় নাই
(আর নিজেরে সান্ত্বনা দেওয়ার ইহাই একমাত্র উপায়)

২০১৭.০১.০৪


মোহাব্বত

পাখিগুলা খালি উইড়া যাওয়ার সময় মরে না
বাতাসে মইরা থাকে
ভাসমান ট্যাক্সিডার্মির লাহান

মানুষেরা জাস্ট হাঁটতে গিয়া মারা পড়ে না
ট্রাফিক বাত্তির জন্য অপেক্ষা করতে করতে মরে
মইরা তবুও খাঁড়ায়ে থাকে
শীতের মরা গাছের লাহান
তুরান্দ কারো নজরে লাগে না

আপনার চিন্তা
আমারে বেচেন কইরা দেয়।

২০১৭.০১.০৪

 

[sociallocker]

 

The following two tabs change content below.
Avatar photo

মেহেরাব ইফতি

সিনিক; পোয়েট; এসেয়িস্ট; ক্রিটিক; ট্রান্সলেটর; ইন্টারভিউয়ার; প্রুফরিডার; লিটারারি-এজেন্ট। জন্ম, ১৯৯৭ সনে।

এডিটর, বাছবিচার।
View Posts →
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।
View Posts →
কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।
View Posts →
মাহীন হক: কলেজপড়ুয়া, মিরপুরনিবাসী, অনুবাদক, লেখক। ভালোলাগে: মিউজিক, হিউমর, আর অক্ষর।
View Posts →
গল্পকার। অনুবাদক।আপাতত অর্থনীতির ছাত্র। ঢাবিতে। টিউশনি কইরা খাই।
View Posts →
দর্শন নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা, চাকরি সংবাদপত্রের ডেস্কে। প্রকাশিত বই ‘উকিল মুন্সীর চিহ্ন ধরে’ ও ‘এই সব গল্প থাকবে না’। বাংলাদেশি সিনেমার তথ্যভাণ্ডার ‘বাংলা মুভি ডেটাবেজ- বিএমডিবি’র সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সমন্বয়ক। ভালো লাগে ভ্রমণ, বই, সিনেমা ও চুপচাপ থাকতে। ব্যক্তিগত ব্লগ ‘ইচ্ছেশূন্য মানুষ’। https://wahedsujan.com/
View Posts →
কবি। লেখক। কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট। রাজনীতি এবং বিবিধ বিষয়ে আগ্রহী।
View Posts →
জন্ম ১০ নভেম্বর, ১৯৯৮। চট্টগ্রামে বেড়ে ওঠা, সেখানেই পড়াশোনা। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়নরত। লেখালেখি করেন বিভিন্ন মাধ্যমে। ফিলোসফি, পলিটিক্স, পপ-কালচারেই সাধারণত মনোযোগ দেখা যায়।
View Posts →
জন্ম ২০ ডিসেম্বরে, শীতকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরাধবিজ্ঞান বিভাগে পড়তেছেন। রোমান্টিক ও হরর জনরার ইপাব পড়তে এবং মিম বানাইতে পছন্দ করেন। বড় মিনি, পাপোশ মিনি, ব্লুজ— এই তিন বিড়ালের মা।
View Posts →
পড়ালেখাঃ রাজনীতি বিজ্ঞানে অনার্স, মাস্টার্স। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে সংসার সামলাই।
View Posts →
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে শিক্ষকতা করেন। সংঘাত-সহিংসতা-অসাম্যময় জনসমাজে মিডিয়া, ধর্ম, আধুনিকতা ও রাষ্ট্রের বহুমুখি সক্রিয়তার মানে বুঝতে কাজ করেন। বহুমত ও বিশ্বাসের প্রতি সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের বাসনা থেকে বিশেষত লেখেন ও অনুবাদ করেন। বর্তমানে সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটায় (সিএসএসসি) পিএইচডি গবেষণা করছেন। যোগাযোগ নামের একটি পত্রিকা যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ফাহমিদুল হকের সাথে। অনূদিত গ্রন্থ: মানবপ্রকৃতি: ন্যায়নিষ্ঠা বনাম ক্ষমতা (২০০৬), নোম চমস্কি ও এডওয়ার্ড এস হারম্যানের সম্মতি উৎপাদন: গণমাধম্যের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০০৮)। ফাহমিদুল হকের সাথে যৌথসম্পাদনায় প্রকাশ করেছেন মিডিয়া সমাজ সংস্কৃতি (২০১৩) গ্রন্থটি।
View Posts →
তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র, তবে কোন বিষয়েই অরুচি নাই।
View Posts →
মাইক্রোবায়োলজিস্ট; জন্ম ১৯৮৯ সালে, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে। লেখেন কবিতা ও গল্প। থাকছেন চট্টগ্রামে।
View Posts →
জন্ম: টাঙ্গাইল, পড়াশোনা করেন, টিউশনি করেন, থাকেন চিটাগাংয়ে।
View Posts →
বিনোদিনী দাসী (১৮৬২/৩ - ১৯৪১): থিয়েটার অভিনেত্রী, রাইটার। ১৮৭৪ থেকে ১৮৮৬ এই ১২ বছর তিনি কলকাতার বিভিন্ন থিয়েটারে অভিনয় করেন। কবিতার বই – বাসনা এবং কনক ও নলিনী। আত্মজীবনী - ‘আমার কথা’ (১৯২০)।
View Posts →