Main menu

(বই থিকা) ঈশ্বর কোটির রঙ্গকৌতুক – কমলকুমার মজুমদার Featured

[সাধু-সন্ন্যাসীদের কিছু কথা, কাহিনি ও বানী অনেকগুলা বই থিকা নিয়া কমপ্লাইল কইরা কমলকুমার মজুমদার একটা বই বানাইছিলেন “ঈশ্বর কোটির রঙ্গকৌতুক” নামে। অই বইয়ের কয়েকটা কাহিনি আলাদা শিরোনাম দিয়া এইখানে রাখা হইলো। বইয়ের ২০০৭ সালের এডিশন’টা এইখানে ফলো করা হইছে।]

ব্রাহ্মোৎসব

সেজবাবুকে বল্লুম, আমি শুনেছি দেবেন্দ্র ঠাকুর ঈশ্বর চিন্তা করে, আমার তাকে দেখবার ইচ্ছা… (সেজবাবু নিয়ে গেল) অনেক কথাবাত্তার পর দেবেন্দ্র খুসী হয়ে বল্লে, আপনাকে উৎসবে (ব্রাহ্মোৎসবে) আসতে হবে। আমি বল্লাম সে ঈশ্বরের ইচ্ছা – আমার ত এই অবস্থা দেখছো। কখন কি ভাবে রাখেন।

দেবেন্দ্র বল্লে, না আসতে হবে তবে ধুতি আর উড়ানি পরে এসো – তোমাকে এলোমেলো দেখে কেউ কিছু বললে, আমার কষ্ট হবে। আমি বললাম তা পারবো না। আমি বাবু হতে পারবো না। দেবেন্দ্র সেজবাবু সব হাসতে লাগল।

তারপর দিনই সেজবাবুর কাছে দেবেন্দ্রর চিঠি এলো আমাকে উৎসব দেখতে যেতে বারণ করেছে, বলে অসভ্যতা হবে গায়ে উড়ানি থাকবে না।

/শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত

.

জ্ঞানীর ভয় আছে

তবে সংসারে জ্ঞানীর ভয় আছে। কামিনী কাঞ্চনের ভিতর গেলেই একটু না একটু ভয় আছে। কাজলের ঘরে থাকতে গেলে যত সেয়ানাই হও না কেন, কাল দাগ একটু না একটু গায়ে লাগবেই।… এই যখন ভাজা খই খোলা থেকে টপ্ টপ্ করে লাফিয়ে পড়ে – সেগুলি যেন মল্লিকা ফুলের মত, গায়ে একটু দাগ থাকে না। খোলার উপর সে সব খই থাকে, সেও বেশ খই, তবে অত ফুলের মত হয় না – একটু গায়ে দাগ থাকে।

/শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত

.

বাঙালি

(আজমীরে) তখন আমার দেহের দিকে একেবারেই নজর ছিল না। চুলগুলো জটা ধরে গিয়েছিল আমায় দেখলে লোকে পাগল মনে করত। ওখানে এসে একদিন জলাশয়ে স্নান করছি, এমন সময় এক বাঙ্গালী ভদ্রলোক আমায় দেখে তার বাড়ীতে ডাকল। প্রবাসে বাঙ্গ ালীরা, স্বদেশের লোককে দেখলে খুব আনন্দিত হয়। আমি তার বাড়ী গেলাম, আমার চেহারা দেখে সে তিরস্কার করে বললে, বাঙ্গালী এমন কদর্য্য থাকে নাকি? সাধু হলে কি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হতে নেই।

/শ্রীশ্রীনিগমানন্দ

.

বদনা

একজন স্ত্রীলোক একজন মুছলমানের উপর আসক্ত হয়; তার সঙ্গে আলাপ করবার জন্য ডেকেছিল। মুছলমানটি সাধুলোক ছিল, সে বল্লে আমি প্রস্রাব করবো, আমার বদনা আনতে যাই। স্ত্রীলোকটি বল্লে, তা…আমি বদনা দিব এখন। সে বল্লে, তা হবে না, আমি যে বদনার কাছে লজ্জা ত্যাগ করেছি সেই বদনাই ব্যবহার করবো-নূতন বদনার কাছে নির্লজ্জ হবো না। এই বলে সে চলে গেল।

/শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত

.

শালার ঘর

একজন লোকের পাহাড়ের উপর ঘর ছিল। কুঁড়ে ঘর। অনেক মেহনত করে ঘরখানি করেছিল। একদিন ঝড় এলো। কুঁড়ে ঘর টলমল করতে লাগলো – তখন ঘর রক্ষার জন্যে সে ভারী চিন্তিত হল। বল্লে, হে পবনদেব দেখো ঘরখানি ভেঙ্গো না বাবা।

পবনদেব কিন্তু শুনছেন না। ঘর মড় মড় করতে লাগলো; তখন লোকটা একটা ফকিরি ঠাওরালে – তার মনে পড়লো যে, হনুমান পবনের ছেলে। যাই মনে পড়া অমনি ব্যস্ত হয়ে বলে উঠলো বাবা ঘর ভেঙ্গো না, হনুমানের ঘর, দোহাই তোমার।

ঘর তবু্ও মড় মড় করে। কে বা তার কথা শুনে। অনেকবার হনুমানের ঘর হনুমানের ঘর করার পরে দেখলে যে কিছুই হল না তখন বলতে লাগল, বাবা লক্ষণের ঘর লক্ষণের ঘর তাতেও হলো না। তখন বলতে লাগলো, বাবা রামের ঘর রামের ঘর দেখো বাবা ভেঙ্গো না দোহাই তোমার।

তাতেও কিছু হলো না; ঘর মড় মড় করে ভাঙ্গা আরম্ভ হলো।

তখন প্রাণ বাঁচাতে হবে, লোকটা ঘর থেকে বেরিয়ে আসবার সময় বলছে – যা শালার ঘর।

/শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত

.

ছাড়িতে পারা

কোন এক স্ত্রী তাহার স্বামীকে বলিল, আমি দাদাকে দেখিতে যাইব। দাদা শীঘ্রই সন্ন্যাসী হইয়া চলিয়া যাইবেন। স্বামী বলিল, তুমি কেমন করিয়া জানিলে যে সে সন্ন্যাসী হইবে। স্ত্রী বলিল, দাদার ষোলটি স্ত্রী, তিনি একে একে অনেকগুলি ছাড়িয়াছেন এবং শীঘ্রই অন্য কয়েক জনকে ছাড়িয়া তিনি বৈরাগী হইয়া বাহির হইয়া যাইবেন।

স্বামী বলিল, তোমার দাদা কখনই সন্ন্যাসী হইতে পারিবে না, যে একে একে ছাড়ে সে সন্ন্যাসী হইতে পারে না। স্ত্রী বলিল, তোমা অপেক্ষা আমার দাদা ভাল, তুমি কিছুই ছাড়িতে পার নাই আর দাদা কত স্ত্রীকে ছাড়িল।

স্বামী বলিল, তুমি আমার মা, আর এই দেখ আমি কৌপীন পরিয়া চলিলাম, এই বলিয়া স্বামী সংসার ত্যাগ করিয়া চলিয়া গেল।

.

বৈরাগ্য

বৈরাগ্য দুই প্রকার-তীব্র আর মন্দা) আর এক রকম বৈরাগ্য, তাকে বলে মর্কট বৈরাগ্য। সংসারের জ্বালায় জ্বলেগেরুয়া বসন পরে কাশী গেল।

অনেকদিন সংবাদ নাই।

তারপর একখানা চিঠি এল-তোমরা ভাবিবে না, আমার এখানে একটি কৰ্ম্ম হইয়াছে।

/শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত

.

ছেড়ে দিব না

ডাক্তার একাগ্রমনে শুনিতেছেন। গান সমাপ্ত হইলে বলিতেছেন, চিদানন্দ সিন্ধু নীরে ঐটি বেশ। ডাক্তারের আনন্দ দেখিয়া ঠাকুর বলিতেছেন – ছেলে বলেছিল বাবা একটু মদ চেকে দেখ, তারপর আমায় ছাড়তে বল তো ছাড়া যাবে। বাবা খেয়ে বল্লে, তুমি বাছা ছাড় আপত্তি নাই কিন্তু আমি ছাড়ছি না।

/শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত

.

ঘাস কাটা

মোড়ার ঘাস কাটতে হত, ঘাসের মধ্যে বড় বড় জোঁক থাকত। আমি জোঁককে বড় ভয় করতাম। জোঁকের ভয়ে ঘাস কাটার নাম শুনলেই আমি সন্ত্রস্ত হয়ে পড়তাম। শেষকালে একদিন ভাবলাম জোঁকের ভয়ে তো আমার গুরুসেবা ঠিক ঠিক হচ্ছে না। আচ্ছা আজ দেখব জোঁক কেমন?

এই বলে ঘাস কাটতে গিয়ে সেদিন ইচ্ছা করে গায়ের উপর ১০/১২টা জোঁক বসিয়ে দিলাম, আর জোরসে হাত দিয়ে রগড়াতে লাগলাম। এই রকম করে সেদিন থেকে আমার জোঁকের ভয় গেল।

তার পরদিন নির্ভয়চিত্তে ঘাস কাটতে যাচ্ছি, ঠাকুর বললেন, আর তোকে ঘাস কাটতে হবে না।

/শ্রীশ্রীনিগমানন্দ

.

কাজ

ঠাকুর বললেন, আমাদের গাঁয়ে কালী পণ্ডিত বলে একজন পণ্ডিত আছেন, তাঁর এক ঘোড়া ছিল।… ঘোড়াটা তাঁর বশে ছিল না, তিনিই ঘোড়ার বশ ছিলেন। হয়ত উত্তর দিকে একটা গাঁয়ে তাঁর কাজ আছে, ঘোড়ায় চড়ে সেই দিকে যাবেন মনস্থঃ করেছেন, খানিক দূরে গিয়েছেনও ঘোড়া আর সেই দিকে যেতে চায় না, ছুটল পশ্চিম দিকে অমনি কালী পণ্ডিত বললেন, আচ্ছা চল ঐ দিকেই, অমুক গাঁয়ে অমুকের সঙ্গে অমুক কাজটা আছে সেইটা সেরে আসি।

/শ্রীশ্রীনিগমানন্দ

.

ঘাড় মটকানো

ঠাকুর (আচার্য্য বিজয়কৃষ্ণ) একটা হাসিয়া বলিতে লাগিলেন,… সাধারণ ব্রাহ্ম সমাজের একটা ভদ্রলোকের বাড়ীতে বহুকাল আগে থেকে একটি কালীমুর্ত্তি প্রতিষ্ঠিত আছেন, ঐ ভদ্রলোকের মা ঠাকরুণ খুব শ্রদ্ধা ভক্তির সহিত প্রত্যহ তাঁর সেবা কার্য্য করিতেন, ব্রাহ্ম ভদ্রলোকটি (ছোট ছেলে) বাড়ী গেলেই কালী প্রতিমা ফেলে দিতে চাইতেন, আর মন্দিরের বারান্দায় নানা প্রকার অনাচার করতেন।

কালী একদিন বৃদ্ধাকে স্বপ্নে বললেন, ও গো সাবধানে থাকিস! তোর ছোট ছেলে যে বড় বিষম অত্যাচার আরম্ভ করছে, নিষেধ করে দিস্, আবার ঐরূপ করলে আমি তোর বড় ছেলের ঘাড় মটকাবো।

বৃদ্ধা বললেন, কেন মা! বড় ছেলের ঘাড় মটকাবে কেন? বড় ছেলে তো কোন অপরাধ করে নাই, ঘাড় মটকাইতে হয় তো ছোট ছেলের ঘাড় মটকাও না কেন! কালী বললেন, ওগো! সে যে আমাকে একেবারেই মানে না! কিছুই গ্রাহ্যি করে না। তাকে আমি পারবো না…।

.

সায়েন্স

ঠাকুর – ঈশ্বর অবতার হতে পারেন, একথা যে ওঁর সায়েন্স-এ নাই। তবে কেমন করে বিশ্বাস হয়!…

একটা গল্প শোন – একজন এসে বল্লে, ওহে, ও পাড়ায় দেখে এলুম অমুকের বাড়ী হুড়মুড় করে ভেঙ্গে পড়ে গেছে। যাকে ও কথা বললে, সে ইংরাজী লেখা পড়া জানে, সে বল্লে, দাঁড়াও, একবার খপরের কাগজখানা দেখি।

খপরের কাগজ পড়ে দেখে, যে বাড়ীভাঙ্গার কথা কিছুই নেই; তখন সে ব্যক্তি বল্লে, ওহে তোমার কথায় আমি বিশ্বাস করি না, কই বাড়ীভাঙ্গার কথা ত খপরের কাগজে লেখা নাই। ও সব মিছে কথা।

.

মাইন্ড ইউর অউন সুজ!

নারায়ণগঞ্জের কোন বিশিষ্ট ভদ্রলোক একদিন নাগমহাশয়ের শ্বশুরবাটিতে বসিয়া শ্রীরামকৃষ্ণের কথায় কতকগুলি অযথা দোষারোপ করেন।

নাগমহাশয় (সেখানে ছিলেন) অতি বিনীতভাবে তাঁহাকে নিরস্ত হইতে বলিলেন; কিন্তু তিনি যতই বিনয় করিতে লাগিলেন, লোকটির বাক্য ততই উচ্ছৃঙ্খল হইয়া উঠিতে লাগিল।…

নাগমহাশয়ের চক্ষু দিয়া অগ্নি স্ফুলিঙ্গ বাহির হইতে লাগিল, ক্রোধে জ্ঞান শূন্য হইয়া লোকটির পৃষ্টে পাদুকাঘাত করিতে করিতে বলিলেন, বেরোও শালা এখান থেকে এখানে বসে ঠাকুরের নিন্দা!…

গিরিশবাবু এই ঘটনা শুনিয়া নাগমহাশয় কলিকাতায় আসিলে জিজ্ঞাসা করেন আপনি ত জুতো পরেন না, তা তাকে মারতে জুতো পেলেন কোথায়… বলিলেন, কেন তার জুতা দিয়েই তাকে মারলাম।

/শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত

.

মনে করো না আমার ভুল হয়েছে

এক মাতাল ও এক গুলিখোর রাস্তায় যাইতে যাইতে এক হালুইকরের দোকানে গিয়া খাবার কিনিল। হালুইকরের দোকানে তখন ভাঙ্গান পয়সা ছিল না। সেইজন্য ছয় আনা খাবার কিনিয়া দশ আনা পয়সা পরদিন আসিয়া লইবে স্থির করিল।

উভয়ে খানিক দূর চলিয়া গেলে গুলিখোর বলিল, ভাই, স্থানটি নির্ণয় করিয়া যাইতে হইবে। ফিরিয়া আসিয়া দেখিল যে একটা সাদা ষাঁড় দোকানের সামনের শুইয়া আছে। গুলিখোরটি বলিল, ঠিক হয়েছে, একটা সাদা ষাঁড় শুইয়া থাকে, ওই হল ঠিক চিহ্ন।

পরদিন সন্ধ্যার সময় উভয়ে নেশা করিয়া দশ আনা পয়সা আদায় করিতে আসিয়াছে। ঘটনাক্রমে সাদা ষাঁড়টি এক লম্বার দাড়িওয়ালা দর্জির দোকানের সম্মুকে শুইয়া আছে, উভয়ে যাইয়া লম্বা দাঁড়িওয়ালা দর্জিকে তম্বিতম্বা – দশ আনা পয়সা দাও। দোকান ত ভুল হয় নাই প্রমাণ ত ঠিকই রহিয়াছে কারণ সেই সাদা ষাঁড় সম্মুকে শুইয়া আছে।

গুলিখোর বন্ধুটি বলিল, কি বাবা, দশগন্ডা পয়সা ফাঁকি দেবার জন্য একেবার ভোল ফিরিয়েছ? কাল ছিলে হালুইকর আর আজ হলে দর্জি, আর বাবা রাতারাতি দাড়ি গজিয়ে ফেল্লে। এখনও তার সাক্ষী সাদা ষাঁড়টি শুয়ে রয়েছে – গুলি খাই বলে মনে করোনা বাবা আমার ভুল হয়েছে।

/শ্রীমৎ বিবেকানন্দ

.

মত

স্বামীজী আমেরিকা থেকে ফেরার পর মায়ের সঙ্গে বাড়ীতে দেখা করতে গিছলেন। স্বামীজীর ছোট ভাই ভূপেন তখন চীনে। মহিমবাবুর বাড়িতেই ছিলেন। মা তখনও ছেলেকে ‘বিলে’ বলে ডাকতেন।

বিলে মায়ের কাছে পাশ্চাত্যের লোকের শ্রদ্ধাভক্তির কথা বলতে বলতে উজ্জ্বল হয়ে উঠল। বিদেশের বাস্তব চিত্রের কল্পনায় সকলে মশগুল, গল্প বেশ জমে উঠেছে। এমন সময় মা বলে উঠলেন, দেখ বিলে তোর নামটাম তো খুব হল আর কেন, এবার বিয়ে টিয়ে করে সংসার কর। স্বামীজী নিরুত্তর। কেবল একটু হাসলেন।

মা আবার বলতে লাগলেন, এই তো মহিম বিয়ে করবে বলেছে, ভুপেনও করবে। বিলে সঙ্গে সঙ্গে মহিমকে জিজ্ঞাসা করে বসল, কিরে তুই বিয়ে করবি? মহিম উত্তর দিল, না। মা উত্তর শুনে ভীষণ রেগে গেলেন। মা ভাবতেই পারেন না, যে মহিম তা’র কথা ঠেলে দেবে, তা’র মুখের উপর ঐ রকম উল্টো জবাব দেবে। সামনে পড়েছিল চটি জুতো, তুলে নিয়ে মারলেন একথার পিঠে।

মারার পর মা আবার মহিমকে জিজ্ঞাসা করলেন, কিরে বিয়ে করবি তো? মহিম উত্তর দিল, মা তুমি জুতো মেরেছ বলে কি আমি মত বদলিয়ে ফেলব।

/শকরানন্দ

.


লাঠিবাজী

আমি বলিলাম: রামকৃষ্ণদেবও এই কথা বলতেন, ধর্ম নিয়ে লাঠলাঠি আমাদের এদেশে খুব দেখা যায়! তিনি বলিলেন, যারা লেঠেল – তারা লাঠিবাজীই বোঝে ভাল, তা ধর্ম নিয়েই হোক বা ঘরের মাগছেলে পাড়াপড়শি নিয়েই হোক – ওই রকম ওদের বুদ্ধি

/তন্ত্রসাধকের সাধুসঙ্গ, প্রমোদকুমার চট্টোপাধ্যায়

.

হাস্য

আজ সকালে উপাসনার সময় বলিলাম, হাস্যই আমাদের দেবতা

/কেশবচরিত, শ্রীচিরঞ্জীব শর্মা

এডিটর, বাছবিচার।
View Posts →
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।
View Posts →
কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।
View Posts →
মাহীন হক: কলেজপড়ুয়া, মিরপুরনিবাসী, অনুবাদক, লেখক। ভালোলাগে: মিউজিক, হিউমর, আর অক্ষর।
View Posts →
গল্পকার। অনুবাদক।আপাতত অর্থনীতির ছাত্র। ঢাবিতে। টিউশনি কইরা খাই।
View Posts →
দর্শন নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা, চাকরি সংবাদপত্রের ডেস্কে। প্রকাশিত বই ‘উকিল মুন্সীর চিহ্ন ধরে’ ও ‘এই সব গল্প থাকবে না’। বাংলাদেশি সিনেমার তথ্যভাণ্ডার ‘বাংলা মুভি ডেটাবেজ- বিএমডিবি’র সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সমন্বয়ক। ভালো লাগে ভ্রমণ, বই, সিনেমা ও চুপচাপ থাকতে। ব্যক্তিগত ব্লগ ‘ইচ্ছেশূন্য মানুষ’। https://wahedsujan.com/
View Posts →
কবি। লেখক। কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট। রাজনীতি এবং বিবিধ বিষয়ে আগ্রহী।
View Posts →
জন্ম ১০ নভেম্বর, ১৯৯৮। চট্টগ্রামে বেড়ে ওঠা, সেখানেই পড়াশোনা। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়নরত। লেখালেখি করেন বিভিন্ন মাধ্যমে। ফিলোসফি, পলিটিক্স, পপ-কালচারেই সাধারণত মনোযোগ দেখা যায়।
View Posts →
জন্ম ২০ ডিসেম্বরে, শীতকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরাধবিজ্ঞান বিভাগে পড়তেছেন। রোমান্টিক ও হরর জনরার ইপাব পড়তে এবং মিম বানাইতে পছন্দ করেন। বড় মিনি, পাপোশ মিনি, ব্লুজ— এই তিন বিড়ালের মা।
View Posts →
পড়ালেখাঃ রাজনীতি বিজ্ঞানে অনার্স, মাস্টার্স। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে সংসার সামলাই।
View Posts →
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে শিক্ষকতা করেন। সংঘাত-সহিংসতা-অসাম্যময় জনসমাজে মিডিয়া, ধর্ম, আধুনিকতা ও রাষ্ট্রের বহুমুখি সক্রিয়তার মানে বুঝতে কাজ করেন। বহুমত ও বিশ্বাসের প্রতি সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের বাসনা থেকে বিশেষত লেখেন ও অনুবাদ করেন। বর্তমানে সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটায় (সিএসএসসি) পিএইচডি গবেষণা করছেন। যোগাযোগ নামের একটি পত্রিকা যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ফাহমিদুল হকের সাথে। অনূদিত গ্রন্থ: মানবপ্রকৃতি: ন্যায়নিষ্ঠা বনাম ক্ষমতা (২০০৬), নোম চমস্কি ও এডওয়ার্ড এস হারম্যানের সম্মতি উৎপাদন: গণমাধম্যের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০০৮)। ফাহমিদুল হকের সাথে যৌথসম্পাদনায় প্রকাশ করেছেন মিডিয়া সমাজ সংস্কৃতি (২০১৩) গ্রন্থটি।
View Posts →
তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র, তবে কোন বিষয়েই অরুচি নাই।
View Posts →
মাইক্রোবায়োলজিস্ট; জন্ম ১৯৮৯ সালে, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে। লেখেন কবিতা ও গল্প। থাকছেন চট্টগ্রামে।
View Posts →
জন্ম: টাঙ্গাইল, পড়াশোনা করেন, টিউশনি করেন, থাকেন চিটাগাংয়ে।
View Posts →
বিনোদিনী দাসী (১৮৬২/৩ - ১৯৪১): থিয়েটার অভিনেত্রী, রাইটার। ১৮৭৪ থেকে ১৮৮৬ এই ১২ বছর তিনি কলকাতার বিভিন্ন থিয়েটারে অভিনয় করেন। কবিতার বই – বাসনা এবং কনক ও নলিনী। আত্মজীবনী - ‘আমার কথা’ (১৯২০)।
View Posts →