Main menu

কিভাবে লেখতে হবে জুলাইয়ের ইশতেহার? Featured

[বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম]

এক.

১. আমি মনে করি, জুলাই প্রক্লেমেশনের বেইজ হওয়া উচিত ৪টা ডকুমেন্ট –

৬২২ সালের মদিনা সনদ
১৭৮৯ সালের ফ্রেঞ্চ রেভুলেশনের ডিক্লারেশন অফ হিউম্যান এন্ড সিভিক রাইটস

১৯৪০ সালের লাহোর প্রস্তাব
১৯৭১ সালের বাংলাদেশের ডিক্লারেশন অফ ইন্ডিপেন্ডেস

২. অই ডকুমেন্টগুলার যেই স্পিরিট সেই জায়গাগুলারে নেয়ার কথা বলতে চাইতেছি আমি –

মদিনা সনদের সমাজ ও রাষ্ট্রে বিভিন্ন দল ও মতের মানুশের ইউনিটির যেই জায়গা, সেইটারে নেয়া

ফ্রেঞ্চ রেভিউলেশনের ব্যক্তির যেই স্বাধিনতা

লাহোর প্রস্তাবের যেই রিজিওনাল ও কনফেডারেশনাল স্টেটসের ধারনা

এবং ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের সভ্রেনটির যেই শুরু

– এই চাইরটা জিনিসরেই নিতে পারতে হবে আমাদেরকে

৩. ২০২৪ সালের জুলাই-অগাস্টের পিপল আপ-রাইজিং রাষ্ট্রের সেকেন্ড গড হয়া উঠার জায়গাটার এগেনেস্টেই রিভোল্ট, ব্যক্তির অধিকারের জায়গাটারে রিক্লেইম করার রিভোল্ট, যেই রিজিওনাল কো-হেরিয়েন্সের জায়গাটারে ইনডিয়ান হেজিমনি দখল করতে চায় তার বিরুদ্ধে রিভোল্ট, এবং সবচে জরুরিভাবে বাংলাদেশের স্বাধিনতা ও সভ্রেনটি ধইরা রাখার জন্য ছিল এই রিভোল্ট – এইটা মাইনা নিয়া, ব্যাকগ্রাউন্ডে রাইখা লেখার কাজটা করতে হবে বইলা আমি মনে করি

দুই.

এই বেইজটারে যদি আমরা রিকগনাইজ করতে রাজি থাকি, তাইলে ফিল করতে পারবো যে, এইখানে –

১. বাংলাদেশের মানুশের কথা থাকতে হবে, বাংলাদেশের মানুশের ওনারশিপের কথা থাকতে হবে, সুখ-শান্তি ও সভ্রেনটির কথা থাকতে হবে, অতীত, বর্তমান ও ফিউচারের কথা থাকতে হবে, কোন বেইজ থিকা এই বর্তমানে আসছি আমরা, আর কোন দিকে যাইতে চাইতেছি – তার একটা জার্নির কথা থাকতে হবে

আর এই যাওয়ার পথের দিশা যেন হইতে পারে এই ডকুমেন্ট’টা! খালি মঞ্জিল বা ডেস্টিনেশন না, বরং প্রসেসটাও জরুরি এইখানে!

২. আর কথাগুলা বলবে বা বলার সাবজেক্ট হবে – বাংলাদেশের মানুশ! যে, “আমরা, বাংলাদেশের মানুশেরা…”

এখন, যদি আমরা সবাইরে ইনক্লুড না-ও করতে পারি, আমাদের কথাতে, আমরা যে সবার কথা বলতে চাইতেছি, অই জায়গাটা থিকা কথা বলতে হবে, আমাদের কথা বলার ভিতর দিয়া অই জায়গাটারে নতুন কইরা তৈরি করতে পারতে হবে

দেখেন, সব যুগে, সব দেশে, সকল ইন্ডিপেন্ডেসের সময়ে বিরোধের ঘটনা ছিল, আম্রিকায় সিভিল ওয়ার হইছে দুইটা পক্ষের, চীনে হাজার হাজার মানুশ মারা গেছে কমিউনিস্ট বিপ্লবে, আর আমরা জুলাইয়ে এখনো পর্যন্ত খুনের বদলা হিসাবে ইনসাফ চাইতেছি আমরা, অই রক্তপাতের জায়গাটারেই এড়াইতে চাইতেছি… এইটা কঠিন রাস্তা সবচে; আর বাংলাদেশের সমস্ত মানুশের পক্ষ থিকাই আমরা যেন এইটা চাইতে পারি…

আমি বলতে চাইতেছি, এই ইশতেহারের বা প্রক্লেমেশনের বক্তা – বাংলাদেশের সকল মানুশ; খালি শিকখিত, চাকরি-করা, ঢাকা শহরে বা আরবান স্পেইসে থাকা এলিট ও মিডল-ক্লাস মানুশ না! বরং গারমেন্টের ছরমিক, মাইগ্রেন্ট লেবার, চা-এর দোকানদার, ছোট-ব্যবসায়ি, ঘরে-থাকা-নারী, কাজের বুয়া, রিকশা-ড্রাইভার, ইশকুল কলেজ মাদারাসার ইসটুডেন্ট, মসজিদের ইমাম, হিন্দু নারী, উর্দু-ভাষি বিহারি, পাহাড়ে থাকা জনগোষ্ঠি… যত ধরনের বর্গ আমরা ভাবতে পারি, “সবাই” বলতে সেই একটা ইউনিটির জায়গারে আপহোল্ড করতে পারতে হবে

৩. আর সবচে জরুরি, সেই কথাগুলা বলা লাগবে – কমন-পিপলের জবানে, বুকিশ কলোনিয়াল ‘বাংলা’তে না! আর এইটা সহজ কাজ না! আমি মনে করি, আমরা যারা ‘শিকখিত’ লোকজন আছি, যারা এই প্রক্লেমেশন লেখবেন আসলে, আমাদের ‘শিকখিত-ইগো’ বা ‘উচ্চমন্যতা’ ছাড়তে পারাটা, এমনকি অইটা থিকা একটু হইলেও সরতে পারাটা কঠিন কাজ, এইটা কনশাসলি করার ট্রাই এটলিস্ট আমাদেরকে করতে হবে

যেন এই ডকুমেন্ট কলোনিয়াল-বাংলার বদলে বাংলাদেশি-বাংলা হয়া উঠার একটা উদাহারনও হয়া থাকতে পারে; এই কারনে না যে, নতুন বাংলা-ভাষা আমাদেরকে তৈরি করতে হবে, বরং যেই বাংলাদেশের মানুশের কথা আমরা বলতে চাইতেছি, সেই কথাগুলা যেন তাদের ভাষার কাছাকাছি যাইতে পারে, তাদের কথা হয়া উঠতে পারে!

নতুন একটা ভাষা’তে আমাদেরকে কথা বলতে হবে না, বরং বাংলাদেশের মানুশের ভাষারে যেন আমরা একটু কম ঘৃনা করি, একটু কম নেগলেট করি, একটু কম ‘অশুদ্ধ’ মনে করি… তাইলে বাংলাদেশের মানুশের ভাষার কাছাকাছি যাইতে পারাটা সহজ হবে; তো, আমাদের ‘শিকখিত রুচিবোধ’ আমরা পুরাপুরি ছাড়তে পারবো – এই আশা আমার নাই, কিনতু অইটারেই যে আমরা এবসুলেট মনে করি না – অই কোশিশটাও যদি করতে রাজি হই তাইলেও বাংলাদেশের মানুশরে রেসপেক্ট দিয়া কথা বলার জায়গাটার দিকে কিছুটা হইলেও আমরা আগাইয়া যাইতে পারবো বইলা আমি মনে করি

আমি বলতে চাইতেছি, এইখানে কি নিয়া কথা বলবো আমরা, সাবজেক্ট কে হবেন আর কিভাবে বলবেন – এইটা ৩টা জিনিসই জরুরি, এবং ইন্ট্রিগ্রেটেডও আসলে

তিন.

১. আমি বলতে চাইলাম, কোন হিস্ট্রিকাল বেইজগুলারে আমাদেরকে কন্সিডার করা লাগবে এবং কেন করা লাগবে; এবং সেই বেইজ থিকা কোন জায়গাগুলা নিয়া, কোন সাবজেক্ট হয়া কিভাবে কথা বলা লাগবে… কিনতু কি কথা আমরা বলবো তাইলে?

আমি মনে করি, এইখানেই হইতেছে ইন্ডিভিজুয়াল কন্ট্রিবিউশনের জায়গাটা, যত বেশি সম্ভব মানুশের ইনপুট নেয়া লাগবে, প্রতিটা জেলা’তে একটা মিনিমাম ফরম্যাট কইরা হইলেও ১০০ জন কইরা হইলেও মানুশের মতামত নেন, যারা জুলাইয়ের ইশতেহারের ব্যাপারে সিরিয়াস আছেন!

পলিটিকাল লিডারদের কথা শুনেন, পাবলিক ইন্টেলকচুয়ালদের কথা আমলে নেন, কলেজ-মাদরাসা-ভার্সিটিগুলাতে যান… কিনতু মোস্ট ইম্পর্টেন্টলি কমন-পিপলের কথা শুনেন! লেট দেম স্পিক! লেট দেয়ার ভয়েস বি হার্ড! তা নাইলে এই ডকুমেন্ট অনেক বেশি ইনকমপ্লিটই থাইকা যাবে…

আরেকজন মানুশের মনের কথা তো আমরা জানি না! আমরা শুধুমাত্র আমাদের নিজেদের কথাগুলাই বলতে পারি! যেই কারনে, বেশি মানুশের কাছে যাইতে পারাটা জরুরি!

২. তো, এতো কথা বলার পরে, আমি মনে করি ছোট একটা স্যাম্পল এইখানে দেয়া যাইতে পারে, আমি কি নিয়া ও কিভাবে বলতে চাই কথাগুলা

আমি এইরকম একটা নেরেটিভ ও ফরম্যাট সাজেস্ট করতে পারি:

“১. আমরা, বাংলাদেশের মানুশেরা, ইনসাফের একটা সমাজ কায়েম করতে চাই! যেইখানে মানুশে মানুশে ইনইকুয়ালিটি কম থাকবে! রাষ্ট্র ও নানান ধরনের ক্ষমতা জুলুম হাতিয়ার হইয়া উঠবে না! একজন মানুশ, সে যেই পেশার, ধর্মের, শ্রেনির, বয়সের ও মতের মানুশ-ই হোক, সে অন্য সবার মতো তার মান-সম্মান ও অধিকার নিয়া বাঁইচা থাকতে পারবে, এই দেশে!

২. আমরা, বাংলাদেশের মানুশেরা, ১৯৪৭ সালে বিদেশি ব্রিটিশ শাসনের কাছ থিকা আজাদি আদায় কইরা পাকিস্তান রাষ্ট্রে যোগ দেই, কিনতু আমাদের অধিকার সেইখানে আমরা পাই নাই! ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি মিলিটারি গনহত্যা শুরু করলে তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ কইরা আমরা বাংলাদেশ স্বাধিন করি! কিনতু স্বাধিন বাংলাদেশেও আমরা আমাদের স্বাধিনতা পাই নাই!

৩. আমরা, বাংলাদেশের মানুশেরা, যেই ন্যায্য অধিকার ধারন করি, ১৯৭৫-এ বাকশাল গঠন করার ভিতর দিয়া সেই সমস্ত গনতান্ত্রিক অধিকার কাইড়া নেয়া হইছিল, তারপরে অনেকগুলা সামরিক অভ্যুত্থানের শেষে সিভিল-সরকারের শাসন শুরু হইলেও ১৯৮৩ সালে আবারো সামরিক শাসনের মাধ্যমে সেই অধিকার বাতিল করা হয়; ১৯৯০-এ সেই সামরিক সরকার-কে ক্ষমতা থিকা হটায়া নির্বাচনের গনতন্ত্রের পথে যাত্রা শুরু হইলেও, আমরা আমাদের অধিকার ফিরা পাই নাই! বরং একটা এলিট-ক্লাস আমলা-মিলিটারি-মিডিয়ার হাতে বন্দি হয়া পড়ে রাষ্ট্রের সকল ক্ষমতা! বিশেষ কইরা গত ১৫ বছরে এই সুবিধাবাদী গোষ্ঠী শুধু গুম-খুন-দুর্নীতি-টাকাপাচারের ভিতর দিয়া দেশকে শুধু ধ্বংসের কিনারাতেই খালি নিয়া যায় নাই, বাংলাদেশকে ইনডিয়ার গোলামে পরিনত করে!

৪. আমরা, বাংলাদেশের মানুশেরা, ২০২৪ সালের জুলাই-অগাস্ট মাসে একটা চাপায়া দেয়া যুদ্ধ-পরিস্থিতির মোকাবেলা কইরা ২ হাজার শহিদের জীবনের বিনিময়ে ও হাজার হাজার মানুশের রক্ত-ঘাম-সংগ্রামের ভিতর দিয়া অবৈধ বাংলাদেশি-ফ্যাসিস্ট আওমি-বাকশালি সরকারের পতন ঘটায়া, আমাদের ডেমোক্রেটিক রাইটস ফিরা পাওয়ার একটা সম্ভাবনা তৈরি করতে পারছি

৫. আমরা, বাংলাদেশের মানুশেরা, এই জুলাই প্রক্লেমশনের ভিতর দিয়া আমাদের সকল অধিকারের জায়গারে নতুন কইরা তৈরি করার অথিরিটি নিতেছি! আমরা আবারো ক্লেইম করতেছি, বাংলাদেশে স্বাধিনতা ও সভ্রেনটি! রাষ্ট্র হিসাবে আমরা পাকিস্তানের দাস হইতে রাজি হই নাই, ইনডিয়ার বা অন্যকোন দেশের তাবেদারিও মাইনা নিবো না!

৬. আমরা, বাংলাদেশের মানুশেরা, আমাদের পলিটিকাল অধিকার চাই…. (জায়গাগুলা কমন-পিপলের কাছ থিকা নিতে হবে)

৭. আমরা, বাংলাদেশের মানুশরা, আমাদের ইকোনমিক অধিকার চাই…. (জায়গাগুলা কমন-পিপলের কাছ থিকা নিতে হবে)

৮. আমরা, বাংলাদেশের মানুশরা, আমাদের কালচারাল অধিকার চাই…. (জায়গাগুলা কমন-পিপলের কাছ থিকা নিতে হবে)

৯. আর এই অধিকারের জায়গাগুলাই হইতেছে আমাদের নতুন বাংলাদেশের প্রক্লেমেশন! আমরা, বাংলাদেশের মানুশেরা, এর ভিতর দিয়া আমাদের অধিকারের সনদ আজকে ঘোষনা করলাম!

ইন্টেরিম গবমেন্টের চিফ হিসাবে
মুহাম্মদ ইউনুস

সাক্ষী হিসাবে
এডভাইজার ২ জন
শহিদ পরিবারের ২ জন সদস্য
আহত ২ জন
পলিটিকাল দলের নেতাদের সাইন
ইসটুডেন্ট লিডারদের সাইন
ও অন্য আরো ধর্ম, বর্ন, পেশার লোকজনের সাইন
৫১ বা ১০১ জনের সাইন”

৩. লাস্টলি, এই ডিক্লারেশন যেন পাথরে খোদাই করা কোন বানী না হয়া উঠে! এটলিস্ট প্রতি ২৫ বছর পর পর এই ডকুমেন্ট আপডেট করার প্রভিশন থাকতে হবে! প্রতি ৫টা সংসদের পরে একটা গন-পরিষদ সভা গঠন করা হবে, যারা এর রিভিউ ও এমেন্ডমেন্ট করতে পারবেন…

মনে রাখা দরকার, আমরা একটা রিলে-রেইসের বাটন হাতে নিয়া আগাইতেছি, যেইটা আমাদের আগের জেনারেশনের লোকজনের হাত থিকা আমরা পাইছি, আর নেকস্ট জেনারেশনের হাতে তার চাইতে বেটার একটা কিছু দিয়া যাইতে চাইতেছি; কিনতু তাদের জন্য কি ভালো, কোনটা ভালো, সেইটা ডিসাইড করার ভার তাদের উপরেই ছাইড়া দিতে হবে! কিনতু একইসাথে, তাদেরকে সেইটা এই বেইজ থিকাই করতে হবে! আমরা সেই সিলসিলা’টাই যেন তৈরি কইরা দিয়া যাইতে পারি – এই চিন্তার জায়গা থিকা জুলাইয়ের ইশতেহার আমাদেরকে লেখতে হবে বইলা আমি মনে করি

এর বাইরে, আরো নানান পারসপেক্টিভ থিকা অনেকে অনেক জিনিস হাইলাইট করতে পারবেন বইলা আমি মনে করি, আমি একটা ওভার-অল ভিউ থিকাই কথা বলার ট্রাই করলাম এইখানে

[আল্লাহ যেন আমাদের সহায় হন!]

The following two tabs change content below.
Avatar photo
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।

এডিটর, বাছবিচার।
View Posts →
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।
View Posts →
কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।
View Posts →
মাহীন হক: কলেজপড়ুয়া, মিরপুরনিবাসী, অনুবাদক, লেখক। ভালোলাগে: মিউজিক, হিউমর, আর অক্ষর।
View Posts →
গল্পকার। অনুবাদক।আপাতত অর্থনীতির ছাত্র। ঢাবিতে। টিউশনি কইরা খাই।
View Posts →
দর্শন নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা, চাকরি সংবাদপত্রের ডেস্কে। প্রকাশিত বই ‘উকিল মুন্সীর চিহ্ন ধরে’ ও ‘এই সব গল্প থাকবে না’। বাংলাদেশি সিনেমার তথ্যভাণ্ডার ‘বাংলা মুভি ডেটাবেজ- বিএমডিবি’র সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সমন্বয়ক। ভালো লাগে ভ্রমণ, বই, সিনেমা ও চুপচাপ থাকতে। ব্যক্তিগত ব্লগ ‘ইচ্ছেশূন্য মানুষ’। https://wahedsujan.com/
View Posts →
কবি। লেখক। কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট। রাজনীতি এবং বিবিধ বিষয়ে আগ্রহী।
View Posts →
জন্ম ১০ নভেম্বর, ১৯৯৮। চট্টগ্রামে বেড়ে ওঠা, সেখানেই পড়াশোনা। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়নরত। লেখালেখি করেন বিভিন্ন মাধ্যমে। ফিলোসফি, পলিটিক্স, পপ-কালচারেই সাধারণত মনোযোগ দেখা যায়।
View Posts →
জন্ম ২০ ডিসেম্বরে, শীতকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরাধবিজ্ঞান বিভাগে পড়তেছেন। রোমান্টিক ও হরর জনরার ইপাব পড়তে এবং মিম বানাইতে পছন্দ করেন। বড় মিনি, পাপোশ মিনি, ব্লুজ— এই তিন বিড়ালের মা।
View Posts →
পড়ালেখাঃ রাজনীতি বিজ্ঞানে অনার্স, মাস্টার্স। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে সংসার সামলাই।
View Posts →
জীবিকার জন্য একটা চাকরি করি। তবে পড়তে ও লেখতে ভালবাসি। স্পেশালি পাঠক আমি। যা লেখার ফেসবুকেই লেখি। গদ্যই প্রিয়। কিন্তু কোন এক ফাঁকে গত বছর একটা কবিতার বই বের হইছে।
View Posts →
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে শিক্ষকতা করেন। সংঘাত-সহিংসতা-অসাম্যময় জনসমাজে মিডিয়া, ধর্ম, আধুনিকতা ও রাষ্ট্রের বহুমুখি সক্রিয়তার মানে বুঝতে কাজ করেন। বহুমত ও বিশ্বাসের প্রতি সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের বাসনা থেকে বিশেষত লেখেন ও অনুবাদ করেন। বর্তমানে সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটায় (সিএসএসসি) পিএইচডি গবেষণা করছেন। যোগাযোগ নামের একটি পত্রিকা যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ফাহমিদুল হকের সাথে। অনূদিত গ্রন্থ: মানবপ্রকৃতি: ন্যায়নিষ্ঠা বনাম ক্ষমতা (২০০৬), নোম চমস্কি ও এডওয়ার্ড এস হারম্যানের সম্মতি উৎপাদন: গণমাধম্যের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০০৮)। ফাহমিদুল হকের সাথে যৌথসম্পাদনায় প্রকাশ করেছেন মিডিয়া সমাজ সংস্কৃতি (২০১৩) গ্রন্থটি।
View Posts →
তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র, তবে কোন বিষয়েই অরুচি নাই।
View Posts →
মাইক্রোবায়োলজিস্ট; জন্ম ১৯৮৯ সালে, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে। লেখেন কবিতা ও গল্প। থাকছেন চট্টগ্রামে।
View Posts →
জন্ম: টাঙ্গাইল, পড়াশোনা করেন, টিউশনি করেন, থাকেন চিটাগাংয়ে।
View Posts →