Main menu

মাস্টারবেশন, সাইকোলজিক্যালি আনহেলদি সোসাইটি, সেক্সপার্টনার ইত্যাদি

শাহাদুজ্জামান :… আপনার লেখায় কিন্তু নারী পুরুষের সেক্সের চেয়ে মাস্টারবেশনের ব্যাপারটা রিপিটেডলি এসেছে।

আখতারুজ্জামান ইলিয়াস : হ্যাঁ, মাস্টারবেশনকে আমি অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দেখি। কারণ, এর ভেতর দিয়ে আমি সোসাইটিকেই দেখি। যে লোকটা মাস্টারবেট করছে সে একজন লোনলি ম্যান এবং আনহেলদি ম্যান এবং হি ইজ দি প্রোডাক্ট অব এন আনহেলদি সোসাইটি।

শাহাদুজ্জামান : কী রকম?

ইলিয়াস : আমি বলছি, সে লোকটা সাইকোলজিক্যালি আনহেলদি, কারণ সেক্স তোমার এমন একটা ব্যাপার, যেখানে ইউ নিড এ পার্টনার। যে লোকটা মাস্টারবেট করছে, মানে তার পার্টনার নাই। অথবা হি ইজ ইনকেপাবল অব হ্যাভিং এ পার্টনার, অন্তত পার্টনার নেয়ার ক্ষমতা তার আছে তা নিয়েও সে দ্বিধান্বিত। সে টোটালি একজন লোনলি মানুষ। সোসাইটিতে তার ইউজুয়েল সেক্সের সুযোগ নাই।

শাহাদুজ্জামান : কিন্তু সব সোসাইটিই তো আর সেক্স ফ্রি নয় যে চাইলেই পার্টনার পাবে।

ইলিয়াস : সোসাইটি ইজ নট ফ্রি, দি সোসাইটি ইজ নট হেলদি ইভেন। একটা সিক সোসাইটিতে প্রাপ্তবয়স্ক লোকে মাস্টারবেট করে। তবে এটা কিন্তু ঠিক ফ্রি সেক্সের ব্যাপার না। বহু ম্যারিড লোকেও মাস্টারবেট করে। মানে, ঐ কাজটা করে হয় তার কোনো পার্টনার নাই কিম্বা যে পার্টনার আছে তার সঙ্গে কোনো ইনভল্বমেন্ট নাই। ইন হিজ ডিপ ইনসাইড নিঃসঙ্গতা আছে। সে সব অর্থেই একজন পার্টনারলেস ম্যান। একটা সিক সোসাইটিতে মানুষের এ অবস্থা হয়। আমেরিকার মানুষেরা মাস্টারবেট করে। আমার তো মনে হয়, কিছু মনে করো না, গরভাচেভও এখন মাস্টারবেট করে, কারণ এখন সে একটা সিক সোসাইটি তৈরি করার হোতা।

================================

 

তো ইলিয়াসের মত লইলাম আমরা, আপাতত আমরা মানলাম যে, মাস্টারবেশন হইলো ‘ইউজুয়াল (আইডিয়াল/সহি) সেক্সের’ অল্টারনেটিভ। শরিক জোগাড় করতে পারে না বইলা লোকে মাস্টারবেট করে এবং মাস্টারবেশন হইলো সাইকোলজিক্যালি আনহেলদি।

আমরা তাইলে দুয়েকজন ‘সাইকোলজিক্যালি’ হেলদি মানুষ তালাশ করি। মানুষ, নাকি পোলা মানুষ! ইলিয়াস বারবার ‘ম্যান’ কইতেছেন, মাইয়াদের মাস্টারবেশনের কোন আইডিয়া আছিল না তার! নাকি ‘ম্যান’ দিয়াই উনি পোলা-মাইয়া-হিজড়া সব বুঝাইয়া ফেলছেন! জানি না; ওকে, আগাই।

নিউজ২৪ চ্যানেলের সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ার (আওয়াজ কারিগর) আরমান হোসেন সুমন ইলিয়াসের হিসাবে সাইকোলজিক্যালি হেলদি একজন পোলা হবার সম্ভাবনা। এক মহিলারে উনি বিয়ার জন্য (পার্টনার) জোগাড় করতে পারছিলেন ১০ বছর আগে। পরে এই এক পার্টনারে তার হইতো না মনে হয়, বা ভালো লাগতো না হয়তো। কিন্তু উনি ইলিয়াসের হিসাবে হেলদি থাকার দরকারে ঐ মহিলার আগের ঘরের মাইয়ারে রেপ করেন, এবং পরের ৮ বছর ‘হেলদি’ রেপ চালাইয়া যান। এই মাইয়ার সাইকোলজিক্যালি হেলদি মা তার স্বামীকে হেলদি রাখার দরকারে নিজের মাইয়ারে স্বামীর রেপে মদদ দিছেন। ৮ বছর ধইরা এমন দুইজন পার্টনার পাওয়ায় সুমন মনে হয় মাস্টারবেট না কইরা সাইকোলজিক্যালি হেলদি থাকতে পারলেন। মানে, ইলিয়াসের হিসাবে পার্টনার জোগাড় করতে পারায় তার তো আর মাস্টারবেট করার কথা না।

এমন হেলদি প্রায় ৫০ কোটি পোলা আছে ভারতে, যারা সাইকোলজিক্যালি হেলদি থাকার দরকারে বউকে রেপ করেন। মানে ভারতে এক জরিপে দেখা গেছে, ৭০{855ff4e32ca5c8db0719e8f837cd158afce0d103a8821dfb7d995472b79aa6d7} স্বামী নিজের বউকে রেপ করেন। তাইলে ভারতে দেখা যাইতেছে, পার্টনার জোগাড় করতে পারলেই হইতেছে না, পার্টনারদের মেজাজ-মর্জির টাইমিং হইতেছে না, স্বামীরা তখন আনহেলদি মাস্টারবেট না কইরা হেলদি রেপ করে। বাংলাদেশে জরিপ হইলে ভারতের মতোই কয়েক কোটি হেলদি স্বামী পাওয়া যাইতে পারে।

 

শাহাদুজ্জামান। ছবি: গুগুল সার্চ থিকা নেয়া।

শাহাদুজ্জামান। ছবি: গুগুল সার্চ থিকা নেয়া।

 

ভারতে ২০০০ রেপ কইরা জেলে যাওয়া গুরুজি রাম রহিম সিং ইনসানও ইলিয়াসের হিসাবে হেলদি হবার কথা। জেলে উনি হয়তো সাইকোলজিক্যালি আনহেলদি হইয়া উঠবেন, হেলদি থাকতে দরকারি রেপ করার মওকা না পাইয়া মাস্টারবেট করবেন হয়তো।

ইলিয়াসের হিসাবে সাইকোলজিক্যালি হেলদি হইতে পারে ধনীরাও; ধনীরা সেক্স স্লেভ কিনতে পারে, বেশ্যা ভাড়া করতে পারে। ইলিয়াসের ‘সিক’ সোসাইটি বা ইকোনমি সিস্টেম এই ধনীদের বানায়, ধনী হইলে আপনে সাইকোলজিক্যালি হেলদি হইতে পারবেন তাইলে।

আমি যেইসব ঘটনার কথা কইলাম, এইগুলা বেশি নাকি মাস্টারবেশন বেশি আনহেলদি? রায় দেবেন কিনা জানি না, কিন্তু ইলিয়াস মনে হয় আরো বেশি আনহেলদি মানুষ পাইতেন এইসব ঘটনায়। এখন আমি একটা প্রস্তাব দিতেছি, দেখেন ইলিয়াসের চাইতে ভালো কিনা: সোসাইটি আপনারে সিক বানাইতে চায়, আপনে সোসাইটির কাছে জোর করার ছবক পাইতে থাকেন, ‘সেন্স অব কম্পিটিশন’ আপনারে বেদরদী বানাইতে থাকে, অন্যের কষ্ট আপনের প্লেজার। সোসাইটি আপনাকে কম্পিটিশনের এমন ডেফিনিশন দেয় যাতে আপনে নিজের জয়ের চাইতে অন্যের পরাজয়ে বেশি মজা পাইতে থাকেন। দখল করাকেই এই সোসাইটি আপনের আসল ধাত বা নেচার হিসাবে দেখায়। নিজেকে দেখতে সোসাইটির এই প্রেসক্রিপশন লইয়া আপনে রেপের দিকে আগাইতে থাকেন, সেক্স স্লেভ কেনার দিকে আগাইতে থাকেন। সোসাইটি যখন এইভাবে আপনাকে সাইকোলজিক্যালি আনহেলদি বানাইয়া তুলতে থাকে, আপনে তখন সেইটা ঠেকাইতে চান প্রায়ই; মাস্টারবেশন হইলো আপনের রিভল্ট, সোসাইটির প্রেশারে সিক হইয়া না পড়ার হাতিয়ার একটা!

ভারতের ঐ স্বামীরা হয়তো বউয়ের লগে কনসেন্সুয়াল সেক্সের চাইতে বউরে রেপ কইরা আরো ইনটেন্স/ঘন মজা পায়; সোসাইটি তাগো জোর করায় মজা পাওয়া শিখাইয়া ফেলছে। তাগো কাছে সেক্স মানে হয়তো একটা টর্চার ইভেন্ট। সোসাইটির এই ছবক যখন তারা লইতে থাকে, তখন মাস্টারবেশন কইরা যদি তারা সোসাইটির ছবক ইন্টার্নালাইজ না কইরা পারে, তাইলে মাস্টারবেশনের রোলটা কি হইলো এইখানে? এই স্বামীরা যদি তাগো রেপিস্ট জিন্দেগী থিকা বাইরাইতে চায়, মাস্টারবেশন কি তাগো জন্য হেল্পফুল হবে, নাকি আরো বেশি সাইকোলজিক্যালি আনহেলদি হইয়া উঠবে তারা? ইলিয়াসের হিসাব কি কয়?

মানুষের সবচে নিরিহ কামগুলার একটা মাস্টারবেশন। পার্টনার জোগাড় করাটারেও এমনকি অফেন্সিভ হিসাবে দেখে অনেকে! বাপ বা মায়ের পার্টনার জোগাড় করাকে খুশি মনে লইছে তেমন পোলা-মাইয়া প্রায় নাই। সমাজ? সমাজের প্রেসক্রিপশন মোতাবেক সেক্স মাত্রই বিয়ার মতো পোক্ত একটা সিস্টেমের ভিতর দিয়া ঘটতে পারে; পার্টনার জোগাড় করা মানে সমাজে বিয়া করা বোঝায়। আবার, পোলা আর মাইয়ার জন্য বিয়ার অর্থের ফারাক আছে; পার্টনার জোগাড় করার খেসারত একটা মাইয়ার উপর দিয়া যেমনে যায়, সেক্সের কন্সিকোয়েন্স একটা মাইয়ার জন্য বাড়তি প্রেশার হইয়া আছে, ভার্জিনিটির প্রেশার আছে মাইয়াদের উপর, পোলাদের জন্য এর কোনটাই নাই প্রায়। ইলিয়াসের মাথায় জেন্ডার ইস্যু থাকলে এমনে কইতে পারতেন না হয়তো; রিপ্রোডাকশন ইস্যুও কি হিসাবে লইছেন উনি!  সমাজের বানাইয়া রাখা এই সব কানুন একজন পার্সনের জন্য মুসিবত, এই সমাজকে আপনে আনহেলদি কইতেই পারেন, কিন্তু এই মুসিবত থিকা রেহাই পাইতে সেই পার্সন যদি মাস্টারবেট করে, সেই লোকটারে সাইকো কইলে অবিচার হয়।

ওদিকে, শাহাদুজ্জামানের সওয়াল আর ইলিয়াসের জবাবে মনে হইতেছে ‘ইউজুয়াল/নর্মাল’ সেক্স হিসাবে তারা কেবল হেটারোসেক্সুয়ালিটিরেই ধরছেন। কিন্তু বাংলায় যারা কথা কন তাগো মাঝে অন্তত পোলাদের ব্যাপারে হোমোসেক্যুয়ালিটির রেফারেন্স অনেক পাওয়া যায়। হূমায়ুন আহমেদের ‘ঘেটুপুত্র কমলা’ যেমন আছে, বাংলায় ‘গোয়ামারা’ খাওয়া, গোয়া ভাড়া দেওয়া কিসিমের কতগুলা কথার মাঝেও হোমোসেক্সুয়ালিটির ডাইরেক্ট রেফারেন্স আছে। কিন্তু হোমোসেক্সুয়ালিটি আমরা হিসাবের বাইরে রাখি। কারণ, তাতেও পার্টনার জোগাড় করার ব্যাপারে ইলিয়াসের যুক্তি মজবুতই থাকতে পারতেছে।

আমরা আরেক দিক দিয়া দেখি। পার্টনার জোগাড় করার ব্যাপারে ক্লাসের খবরদারি কদ্দূর? ইলিয়াসের সিক সোসাইটিতে সেক্স একটা সার্ভিস বা বাজারের মাল, কিনতে পারতে হয়। ঘেটুপুত্র কমলায় ঘেটুরে কিনছেন জমিদার। মাস্টারবেশন যদি ‘ইউজুয়াল’ সেক্সের অল্টারনেটিভ হয় তাইলে ধনীর নাকি গরিবের বেশি বেশি মাস্টারবেট করতে হয়? ধনীরা পার্টনার জোগাড় করতে পারতেছেন, মানে কিনতে পারতেছেন, গরিবেরা? ইলিয়াসের থিয়োরি মোতাবেক মাস্টারবেট করতেছেন। তাইলে ইলিয়াসের সিক সোসাইটিতে দেখা যাইতেছে, গরিবেরা সাইকোলজিক্যালি আনহেলদি বেশি, ধনীরা কম! লেবারেরা সাইকো, আর লেবার যারা শোষে/এক্সপ্লয়েট করতেছে তারা ইলিয়াসের হিসাবে সাইকো না; এর লগে মিলান – ইলিয়াস কিন্তু গরিবের দোস্ত হইতে চাইতেছেন, কম্যুনিজমের পক্ষের রাজনীতির লোক! সেই লোকটাই কইতেছেন, গরিবেরা সাইকো, ধনীরা না। আরেকটু আগে যাইয়া মানিকের ‘প্রাগৈতিহাসিক’ গল্প মনে আইনা দেখতে পারেন – গরিব খয়রাতি ভিখুদের আসলে সাইকো হিসাবে পরিচয় করাইয়া দিতেছেন মানিক, নিজের জখম তাজা রাখে ভিখুরা; সমাজের এক্সপ্লয়টেশন সিস্টেম ভিখুদের সাইকো বানাইছে, বড়জোর এইটাই গরিবে পিরিতি মানিকের!

ওদিকে, ইলিয়াসের হিসাবে যেইটা সাইকোলজিক্যালি আনহেলদি হওয়া, সেইটাও কিন্তু অ্যাফোর্ড করতে পারতে হয়; সেক্সের চাহিদার লগে খাওয়া-দাওয়ার ডাইরেক্ট খাতির আছে একটা! গোশত বা প্রোটিন ডায়েট কম বেশি হইলে সেক্সুয়াল খায়েশ কমে বাড়ে; বিধবাদের নিরামিষ খাওয়ার সোশ্যাল প্রেসক্রিপশন সেই কারণেই; ইসলামী কানুন হইলো রোজা রাখা, বিয়া করতে না পারলেও রোজা রাখতে কইতেছে ইসলাম।

মডার্ন মেডিকেল সায়েন্সও হিসাবে রাখতে হয়; ধনীর সেক্সুয়াল খায়েশ বাড়াইয়া দিতেছে ভায়াগ্রা, অ্যাফোর্ড করতে পারতেছে না গরিব। পর্ন বা একটা রোমান্টিক সিনেমাও সেক্স ইগনাইটার হিসাবে কাম করতে পারে; এনহ্যান্সার বা ইগনাইটার এবং পার্টনার কেনা বা ভাড়া করা, সবই অ্যাফোর্ড করতে পারতেছে ধনীরা, গরিবের জন্য মুশকিল! ইলিয়াস হয়তো গরিবকে ধনী হইতে কইতেছেন; বা ভাড়া খাটাও তো পার্টনার জোগাড় করাই!

বাস্তবে কাম কইরাই কাহিল হইয়া থাকে লেবার, সেক্সের জন্য দরকারি বল প্রায়ই থাকতেছে না লেবারের গতরে; পার্টনার হয়তো আছে তার, তবু সেক্সই করতে পারতেছে না সে, মাস্টারবেট তো দূর! এই হিসাবে দেখা যাইতেছে, ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষে গরিবেরা না খাইয়া মইরা গেলেও মাস্টারবেট কইরা আনহেলদি হইতে পারে নাই ততো :)!

ওদিকে পার্টনারের লগে সেক্সের অল্টারনেটিভ হিসাবে মাস্টারবেশনকে দেখা ঠিক হয় পুরা? বৌদ্ধ ধর্মের নির্বাণের মাঝে ইন্ডিপেন্ডেন্সের একটা আইডিয়া পাইতেছি আমরা; ইলিয়াসের পার্টনার জোগাড় করা নির্বাণের আইডিয়ায় একটা বাণ, দুঃখের একটা কারণ, মুক্তির সম্ভাবনা ঠেকাইয়া রাখে। পার্টনার জোগাড় করা মানে যদি অন্যের কাছে বান্ধা থাকা, বৌদ্ধধর্ম তাই বাসনারে ওভারকাম করার প্রেসক্রিপশন দিতেছে, নাইলে নির্বাণ পাইবেন না। যেই লোক নিজের বাসনা/খায়েশ মারতে নারাজ, কিন্তু অন্যের কাছে বান্ধাও থাকতে চাইতেছেন না, ইন্ডিপেন্ডেন্সের দরকারে কি করবে সেই লোক?

দেখা যাইতেছে, মাস্টারবেশন তারে একটা সহি রাস্তা দেখাইতে পারে! মাস্টারবেশন তখন আরেকটা এসথেটিক্স হিসাবে হাজির হইতেছে; এমনকি রেপও যেইখানে ডিপেন্ডেন্সি!

ইলিয়াস তাইলে নির্বাণের রাস্তায় হাঁটতে থাকা লোকের বাসনা ওভারকাম কইরা মাস্টারবেশন বা পার্টনার – দুইটাই এড়াইয়া থাকা লোকটারে আনহেলদি কইবেন? মাস্টারবেশনের এসথেটিক্স প্রাকটিস করা লোকটারে? মানুষ যে বহু বহু ভাবে যুদা, আমরা কি এইটা মাইনা নিবো, নাকি ইলিয়াসের প্রেশার কুকারে ঢুকাইয়া দিবো সবাইরে?

 

The following two tabs change content below.
Avatar photo

রক মনু

কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।

এডিটর, বাছবিচার।
View Posts →
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।
View Posts →
কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।
View Posts →
মাহীন হক: কলেজপড়ুয়া, মিরপুরনিবাসী, অনুবাদক, লেখক। ভালোলাগে: মিউজিক, হিউমর, আর অক্ষর।
View Posts →
গল্পকার। অনুবাদক।আপাতত অর্থনীতির ছাত্র। ঢাবিতে। টিউশনি কইরা খাই।
View Posts →
দর্শন নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা, চাকরি সংবাদপত্রের ডেস্কে। প্রকাশিত বই ‘উকিল মুন্সীর চিহ্ন ধরে’ ও ‘এই সব গল্প থাকবে না’। বাংলাদেশি সিনেমার তথ্যভাণ্ডার ‘বাংলা মুভি ডেটাবেজ- বিএমডিবি’র সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সমন্বয়ক। ভালো লাগে ভ্রমণ, বই, সিনেমা ও চুপচাপ থাকতে। ব্যক্তিগত ব্লগ ‘ইচ্ছেশূন্য মানুষ’। https://wahedsujan.com/
View Posts →
কবি। লেখক। কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট। রাজনীতি এবং বিবিধ বিষয়ে আগ্রহী।
View Posts →
জন্ম ১০ নভেম্বর, ১৯৯৮। চট্টগ্রামে বেড়ে ওঠা, সেখানেই পড়াশোনা। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়নরত। লেখালেখি করেন বিভিন্ন মাধ্যমে। ফিলোসফি, পলিটিক্স, পপ-কালচারেই সাধারণত মনোযোগ দেখা যায়।
View Posts →
জন্ম ২০ ডিসেম্বরে, শীতকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরাধবিজ্ঞান বিভাগে পড়তেছেন। রোমান্টিক ও হরর জনরার ইপাব পড়তে এবং মিম বানাইতে পছন্দ করেন। বড় মিনি, পাপোশ মিনি, ব্লুজ— এই তিন বিড়ালের মা।
View Posts →
পড়ালেখাঃ রাজনীতি বিজ্ঞানে অনার্স, মাস্টার্স। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে সংসার সামলাই।
View Posts →
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে শিক্ষকতা করেন। সংঘাত-সহিংসতা-অসাম্যময় জনসমাজে মিডিয়া, ধর্ম, আধুনিকতা ও রাষ্ট্রের বহুমুখি সক্রিয়তার মানে বুঝতে কাজ করেন। বহুমত ও বিশ্বাসের প্রতি সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের বাসনা থেকে বিশেষত লেখেন ও অনুবাদ করেন। বর্তমানে সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটায় (সিএসএসসি) পিএইচডি গবেষণা করছেন। যোগাযোগ নামের একটি পত্রিকা যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ফাহমিদুল হকের সাথে। অনূদিত গ্রন্থ: মানবপ্রকৃতি: ন্যায়নিষ্ঠা বনাম ক্ষমতা (২০০৬), নোম চমস্কি ও এডওয়ার্ড এস হারম্যানের সম্মতি উৎপাদন: গণমাধম্যের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০০৮)। ফাহমিদুল হকের সাথে যৌথসম্পাদনায় প্রকাশ করেছেন মিডিয়া সমাজ সংস্কৃতি (২০১৩) গ্রন্থটি।
View Posts →
তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র, তবে কোন বিষয়েই অরুচি নাই।
View Posts →
মাইক্রোবায়োলজিস্ট; জন্ম ১৯৮৯ সালে, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে। লেখেন কবিতা ও গল্প। থাকছেন চট্টগ্রামে।
View Posts →
জন্ম: টাঙ্গাইল, পড়াশোনা করেন, টিউশনি করেন, থাকেন চিটাগাংয়ে।
View Posts →
বিনোদিনী দাসী (১৮৬২/৩ - ১৯৪১): থিয়েটার অভিনেত্রী, রাইটার। ১৮৭৪ থেকে ১৮৮৬ এই ১২ বছর তিনি কলকাতার বিভিন্ন থিয়েটারে অভিনয় করেন। কবিতার বই – বাসনা এবং কনক ও নলিনী। আত্মজীবনী - ‘আমার কথা’ (১৯২০)।
View Posts →