Main menu

নাগরিক চুক্তি এবং শান্তি শুখ পাট্টির ইশতেহার

ডেমোক্রেটিক রেভলুশন ঘটাইতে নাগরিক চুক্তি

আমাদের একমত হওয়া দরকার জে, রাশ্টো হিশাবে বাংলাদেশ বহু জাতির একটা কনফেডারেশন। একই শাথে ‘বাংলাদেশি’ নামে ছেরেফ টেরিটোরিয়াল অর্থের জেনারেল ‘জাতি’ আছে জেইটা ‘নেশনাল পার্লামেন্ট’, ‘নেশনাল ইলেকশন’, ‘নেশনাল আর্কাইভ’, ‘পাছপোর্ট’ ইত্তাদি শব্দে পাই এবং বুঝতে পারি আরামেই। এই জেনারেল জাতির আইডিয়া এবং ‘বাংগালি’, ‘মোছলমান বাংগালি’, ‘হিন্দু বাংগালি’, ‘চাকমা’, ‘মান্দি’, ‘শাওতাল’, ‘টিপরা’, ‘রাখাইন’ ইত্তাদি জাতির আইডিয়া এবং এগুলির ভিন্ন ভিন্ন কালচারাল চর্চার কোন বিরোধ-ঝগড়া-ফ্যাছাদ নাই; বরং একটা আরেকটারে পুরা করে, টেরিটোরিয়াল অর্থের জেনারেল জাতি দেশের শকল জাতির শান্তিচুক্তির ভিতর দিয়া একটা একক ইকোনমিক এনটিটি পয়দা করতেছে। জেমন ঘটে একটা কোম্পানির বেলায়: কয়েকজন বেক্তি মিলে একটা কোম্পানি বানায়, জেইটা ঐ বেক্তিদের লিগাল হক এবং দায়িত্তঅলা, ঐ বেক্তিদের শমান আরেকটা এনটিটি–একটা ইকোনোমিক ইউনিট, জার লগে ঐ বেক্তিদের কোন বিরোধ নাই, বরং উল্টা, ঐ কোম্পানির ভিতর দিয়া ঐ বেক্তিদের ইউনিটি বা একতার শক্তি মালুম হইতে পারে।

একটা শুখি বাংলাদেশ গড়তে আমাদের একটা শান্তির বাংলাদেশ বানাইতে হবে শুরুতে। এবং শান্তির শর্ত হইলো ইনছাফ; বহু জাতি, মত, পথ, ধর্ম, দর্শনের ভিতর একটা শান্তিচুক্তি না হইলে শান্তি কায়েম হবে না দেশে, ফলে ইনছাফের শম্ভাবনা পয়দা হইতে পারবে না, ফলে শুখি বাংলাদেশ পাওয়াও অশম্ভব থাইকা জাবে।

ঐ শান্তিচুক্তিরই আরেকটা নাম ডেমোক্রেটিক রেভলুশন। অন্ন জে কোন কিছিমের রেভলুশন শক্তিমানের শাশন কায়েম করে; শেই শক্তিমান বহু ছুরতে হাজির হইতে পারে: এখনকার বাকশালি তালুকদারি-মাফিয়া শাশন তারই একটা, আরো কয়েকটা ছুরত হইতে পারে বাংগালি নেশনালিজম, মোছলমান বাংগালি, হিন্দু বাংগালি, মার্ক্সের তরিকার গাহেক। ডেমোক্রেটিক রেভলুশন মানে ঐ শব শক্তিমানের শাশনের বদলে একটা শান্তিচুক্তির ভিতর দিয়া শকলের, জনতার শকল ভাগের শরিকির ভিতর দিয়া ইনছাফ কায়েম করা।

এমন একটা ডেমোক্রেটিক রেভলুশন বহাল তবিয়ত রাখতে এবং শেই রাস্তায় হাটতে হাটতে ইতিহাশের কোন একটা জামানায় শুখি বাংলাদেশ গড়তে ইতিহাশের এই মোমেন্টে অন্তত ৩টা পয়েন্টে আমাদের একমত হওয়া দরকার, এবং একটা আপদকালিন চুক্তি কইরা ওয়াদা রাখার কছম খাইতে হবে আমাদের। ৩টা পয়েন্ট এমন:

ক. ইলেকশন এবং একমাত্র ইলেকশনের ভিতর দিয়া খমতার হাতবদল।

খ. বেক্তি মালিকানা। এই বেক্তি মালিকানার অর্থ এমন না জে, ছেরেফ ৫% দেশের শব কিছুর মালিক হবে, বাকি ৯৫% নাগরিক কোনকিছুর মালিক থাকবে না; বরং এই বেক্তি মালিকানার অর্থ হইলো, ১০০% নাগরিকই মালিক হবে। বাংলাদেশের মোট জমিনকে ২০ কোটি ভাগ করলে পেরায় ৮০০ এস্কয়ার মিটার জমি পড়ে পোরতিটা ভাগে; তাই শকল নাগরিকের পার হেড অন্তত ২০ শতক জমি থাকা খুবই শম্ভব।

গ. মুক্ত বিবেক। নাগরিকদের বিবেকের চারপাশে রাশ্টো কোন বাউন্ডারি দিতে পারবে না, মানুশের চিন্তা এবং কথা কোন ছার্কেলের ভিতর থাকার ব্যাপার না। রাশ্টের শকল কর্মি, ইলেকটেড ডেলিগেট, শরকার আদতে জনতার খাদেম, এই খাদেমদের কায়কারবার তদারক করার হক আছে জনতার বা নাগরিকদের; নাগরিকদের বিবেক মুক্ত না থাকলে ঐ তদারকি অশম্ভব, রাশ্টের জে কোন ব্যাপারে কথা কইতে পারবে নাগরিকরা, এইটা নাগরিকদের হক এবং দায়িত্ত। খোদ রাশ্টোই বানাইছে নাগরিকদের বিবেক, তাই নাগরিকদের বিবেক বন্দি করতে পারে না রাশ্টো।

 

শান্তি শুখ পাট্টির ইশতেহার

[আমি রকম শা ওরফে রক মনু ওরফে এস এম রেজাউল করিম বাংলাদেশে ডেমোক্রেটিক রেভলুশনের পরে একটা পলিটিকেল পাট্টি বানাইতে চাই। এখন রাজনিতির উপর বাস্তবে ব্যান চলতেছে; গত কয় বছরে দুয়েকটা পাট্টি পয়দা হইতে দেশে, ঐগুলারে দখলদার বাতিল গভমেন্ট হইতে দেবার কারন হইলো, জাতে অলরেডি জনতার ভিতর জেই পাট্টির মস্ত বুনিয়াদ আছে, শেই বিএনপিরে দুর্বল করা। তাই ঐ নয়া পাট্টিগুলা বাকশালি দখলদারের এজেন্ডা মোতাবেক ‘কিংস পাট্টি’র পাটে অভিনয় করতেছে মাত্র।

এখন ডেমোক্রেটিক রেভলুশনের তরে বাংলাদেশের জনতারে উপরে লেখা ৩ দফায় চুক্তি করার দাওয়াত দিতেছি আমি। এর লগে আগামিতে আমি জেই পলিটিকেল পাট্টি গড়তে চাই, তার ইশতেহারের খশড়া পেশ করতেছি জনতার দরবারে। এই ইশতেহারের মর্মের লগে জারা একমত হবেন, তেমন লোকদের নিয়া আলাপ আলোচনার ভিতর দিয়া ঘশামাজা কইরা এই ইশতেহার ফাইনাল করা জাবে। তবে জে কোন ইশতেহার, এমনকি দেশের কন্সটিটুশনও খশড়া হিশাবে ভাবাই ভালো; কেননা, নয়া জামানা হাজির হয়, নয়া মানুশ-নাগরিক হাজির হয় কালে, তাই কোন এক জামানায় বানানো মানুশের জে কোন ডকুমেন্ট আপডেট করার দরকার পড়ে। কেননা, মানুশের তরেই এই শকল ডকুমেন্ট, এমনকি রাশ্টো, ডকুমেন্টের তরে মানুশ-নাগরিক না।]

কবুলিয়তের শাশন

শাশনের বুনিয়াদ হইতে হবে জনতার কবুলিয়ত। জনতা কবুল করে নাই, তেমন কেউ শাশনের কোন পোস্টে থাকতে পারবে না। জেই শাশক জনতার বায়াত [ভোট] না পাবে, শে শাশক হইতে পারবে না এবং জনতা জে কোন শময় তাদের ভোট তুইলা নিতে পারবে। শাশকের জে কোন পোস্টের জে কাউকে নামানোর খমতা থাকতে হবে জনতার হাতে।

জনতার এই পাওয়ার কোন শাশক জেন মুলতবি করতে না পারে, শেই ছিস্টেম বানাইতে হবে এবং শেইটা বানাইতে হইলে রাশ্টের মুছাবিদা থিকা শাশনের পুরা ছিস্টেম নতুন কইরা বানাইতে হবে। নতুন ছিস্টেমের নকশার মুছাবিদা পেশ করলাম আমরা:

ক. রাশ্টের একদম উপরে দুইটা পোস্ট থাকবে, পেছিডেন এবং উজিরে আজম। পেছিডেন হবেন শারা দেশের ভোটারদের ডাইরেক ভোটে। উজিরে আজম হইবেন ৩০০ এমপির ভোটে, জেই এমপিরা ইলেকটেড হইবেন জনতার ডাইরেক ভোটে।

দেশের দপ্তরগুলা পেছিডেন এবং উজিরে আজমের হাতে ভাগাভাগি কইরা দেওয়া হবে। পেছিডেন এবং পার্লামেন্ট ইলেকশন একই দিনে হবে, দুইটা ব্যালট নিয়া ভোটের বুথে ঢুকবেন ভোটাররা।

খ. শকল শহরে ১ জন ইলেকটেড মেয়র থাকবে। এবং পোরতি ১০০০ ভোটারের বিপরিতে ১ জন কমিশনার ইলেকটেড হবেন। শহরের পুলিশ থাকবে মেয়রের হাতে, শহরবাশির খাজনার পয়শায় মেয়র এবং পুলিশ বা শহরের শকল পাবলিক খাদেমের বেতন দেওয়া হবে। পোরতি ১০০০ ভোটারের বিপরিতে ১ জন পুলিশ থাকবে।

একটা উপজেলায় ১টা শহর এবং মেয়র থাকবে, উপজেলার বাকি এলাকা ইউনিয়নে ভাগ করা থাকবে। ইউনিয়নগুলায় ইলেকশনের ভিতর দিয়া ১ জন মেয়র এবং পোরতি ১০০০ ভোটারের বিপরিতে ১ জন কমিশনার ইলেকটেড হবে।

পোরতি মহকুমায় একজন ইলেকটেড শরিফ হবেন। এই শরিফ হবেন ১ জন মেয়ে। তার দপ্তর হবে উপজেলার ছেন্টারে। তিনি মহকুমার শালিশি করবেন এবং দেশের জমিজমার শকল হাতবদল/রেজিস্টির কাম মহকুমার দপ্তরে চইলা জাবে। তার হাতে থাকবে উপজেলা পুলিশ, পোরতি ১ হাজার ভোটারের বিপরিতে ১ জন পুলিশ থাকবেন শরিফের দপ্তরে। পোলা এবং মাইয়া ভোটারের অনুপাতে পুলিশ থাকবে। তার বাইরে ১ জন হিজড়া পুলিশ থাকবে। উপজেলায় হিজড়া পাওয়া না গেলে পোস্ট খালি থাকবে।

দেশে ৬৪ জেলা থাকবে, জেলাগুলা ৫টা মহকুমায় ভাগ করা থাকবে। ৫ মহকুমার শকল মেয়র, শরিফ, কমিশনারের ১টা কইরা ভোট থাকবে, শেই ভোটে জেলায় ১ জন হাকিম ইলেকটেড হবেন। হাকিমের দপ্তর থাকবে জেলার ছেন্টারে। জেলা-মহকুমার ৪টা কোনা থিকা কোনাকুনি ২টা লাইন টানলে শেই লাইন দুইটা জেই বিন্দুতে ছেদ করবে, শেই বিন্দুটাই হবে জেলা-মহকুমার ছেন্টার। হাকিমের দপ্তরে শালিশি-ছিস্টেমে জেলার নাগরিকদের ফ্যাছাদের ফয়ছালা হবে। এই ফয়ছালার ব্যাপারে জেলা আদালতে আপিল করা জাবে। হাকিমের হাতে ৫ জন পুলিশ থাকবে, শেই পুলিশের কাছে ছেরেফ হাতকড়া এবং ইলেকট্রিক শকার থাকবে।

জেলার মহকুমা, ছিটি, ইউনিয়নের কামাই হবে নাগরিকদের খাজনা, জমির হাতবদলের ফিশের ৫০%, টেরেড লাইছেন্স এবং গাড়িঘোড়ার লাইছেন্স ফিশ থিকা।

গ. পোরতি জেলায় একটা আদালত থাকবে। এই আদালত হবে হাকিমের দপ্তরের পাশে। ছেন্টারে আরো থাকবে জেলা কারাগার। আদালত এবং কারাগারের ছিকিউরিটির দায়িত্ব থাকবে ফেডারেল পুলিশের হাতে। জেলায় ফেডারেল পুলিশের আর কোন এখতিয়ার থাকবে না।

আদালতে জজ থাকবেন ১ জন এবং ৭ জন জুরি থাকবেন। এই জুরি বোর্ড বানাবার এখতিয়ার থাকবে হাকিমের হাতে। মামলার আশামির আবদারের বুনিয়াদে জুরি বোর্ড থাকা বা না থাকা ভর করবে–আশামি চাইলে হাকিম জুরি বোর্ড বানাইয়া দেবেন, না চাইলে থাকবে না।

ঘ. পাবলিক হাশপাতালগুলা মেডিকেল কলেজগুলার আওতায় ভাগ করা হবে। পাবলিক ভার্ছিটিগুলার ফার্মাছি ডিপার্টমেন্ট মেডিকেল কলেজ/ভার্ছিটির আওতায় চলে জাবে জেনারেল ভার্ছিটিতে থাকবে জেনেটিক্স এবং বায়োকেমিস্ট্রি। মেডিকেল কলেজ/ভার্ছিটির ডাক্তার আর ফার্মাছিস্টদের ভিতর ইলেকশনের ভিতর দিয়া ১১ জনের দুইটা কমিশন বানানো হবে। এই দুই কমিশনের হাতে এখতিয়ার থাকবে ফার্মা কোম্পানি এবং পেরাইভেট হাশপাতালগুলা দেখভাল করার।

ঙ. পাবলিক কলেজে ব্যাচেলর পোগ্রাম থাকবে না। ইন্টারমিডিয়েটের পরে পেশাদারি ডিপ্লোমা দিতে পারবে তারা, ১ বছরের ডিপ্লোমা হবে শেইটা; এই ডিপ্লোমার কোর্ছ ভার্ছিটিগুলার ডিছিপ্লিনের লগে খাপ খাবে, এই ডিপ্লোমাহোল্ডাররা ভার্ছিটির ব্যাচেলরে ১ বছর পার করছে বইলা ধরা হবে। একই ফর্মুলায় দেশের টেকনিক্যাল থিকাও ভার্ছিটিতে জাইতে পারবে ডিগ্রিহোল্ডাররা।

৬টা বিভাগ ১২ বছরের এডুকেশন তদারক করবে। ভার্ছিটিগুলার পোরতিটা ডিছিপ্লিনের মাশ্টারদের ভিতর ইলেকশনের ভিতর দিয়া একটা কমিশন বানানো হবে। এই কমিশন ৬ বিভাগের এডুকেশন তদারক করবে, কারিকুলাম থিকা ইশকুল-কলেজের মাশ্টার রিক্রুটমেন্ট তদারক করবে এই কমিশন। এই কমিশনে মেডিকেল ভার্ছিটি থিকাও ৫ জন মেম্বার থাকবে জারা মেডিকেলে ইলেকশনের ভিতর দিয়া আশবে।

চ. জজ রিক্রুট করবেন পেছিডেন। ইমপিচমেন্টের এখতিয়ার থাকবে পার্লামেন্টের হাতে। ইমপিচমেন্টের জন্ন পার্লামেন্টে মিনিমাম ৫১% ভোট লাগবে কিন্তু ইমপিচমেন্টের পোস্তাব তুলতে হবে পার্লামেন্টের অপোজিশনের অথবা ১৪ বছরের বেশি বয়শের অন্তত ১০ লাখ নাগরিকের পিটিশন দাখিল করতে হবে।

ছ. আদালতে শুনানি হবে খাশ বাংলায়, রায় দিতে হবে খাশ বাংলায়, তার বাইরে বাদি-বিবাদির আবদার মোতাবেক আরো কোন ভাশায় (নোটেবলি চাকমা/মান্দি/ইংরাজি)। শুনানি হবে পাবলিক, রায় হবে পাবলিক, রায় নিয়ে পাবলিক আলোচনা করায় আপত্তি করবে না আদালত।

জ. হিউম্যান রাইটস কমিশনের নাম পাল্টে ইনছাফ কমিশন করা হবে। এই কমিশন তাবত মাকলুকাতের হক নিয়া কাম করবে। ইনছাফ কমিশন বানানো হবে ইলেকশনের ভিতর দিয়া। এতে ভোটার হবেন দেশের শকল আতেল-বয়াতি (ধর্মিয় মাফিলে জারা বয়ান করেন, তাদেরকেও বয়াতি হিশাবে ধরা আছে)-লেখক-আর্টিশ-মুফতি। পেইন্টার-ফটোগেরাফার ইত্তাদি বাদেও কামার-কুমার-নাপিত-শেফ, পুজার মুর্তি জারা বানান, এনাদেরো আর্টিশ ক্যাটেগরিতে রাখা আছে।

পুলিশ-গোয়েন্দা ইন্টারোগেশনের (রিমান্ডের) জে কোন ঘটনায় ইনছাফ কমিশনের রিপ্রেজেন্টেটিভ হাজির থাকবে।

ইনছাফ কমিশনের হাতে বাশাবাড়ি/ফ্যাক্টরি ভিজিট করার এখতিয়ার থাকবে, তারা চাইল্ড লেবার এবং বাশাবাড়ির পার্মানেন্ট কাজের লোকদের লগে কথা কইবেন জেইখানে মালিকপক্ষ হাজির থাকবে না। দেশের শকল ফেমিলিতে বাচ্চাদের ওয়েলফেয়ারও তদারক করবেন তারা। দেশের এতিমখানা, রেছিডেন্সিয়াল ইশকুল-মাদরাশা তদারকও করবেন।

এগুলি বাদে ইনছাফ কমিশন উকিলদের রেটিং বুক মেনটেইন করবে; শকল মামলার বাদি-বিবাদির কাছ থেকে উকিলদের রেটিং নেবেন তারা। জজ রিক্রুটমেন্টের বেলায় পেছিডেন ইনছাফ কমিশনের কাছে শুপারিশ চাইবেন। ইনছাফ কমিশন তখন রেটিং মোতাবেক টপ উকিলদের ইন্টারভিউ নেবেন। পোস্ট নাম্বারের ১০ গুন উকিলের ইন্টারভিউ লইয়া পোস্ট নাম্বারের ২ গুন নাম শুপারিশ করবেন পেছিডেনের কাছে।

ইনছাফ কমিশনের এখতিয়ারে আরো থাকবে ফরেস্ট, ওয়াটার এবং এনভায়রনমেন্ট দপ্তর।

ইনছাফ কমিশনের ইলেকটেড মেম্বারদের ইমপিচমেন্টের খমতা থাকবে পার্লামেন্টের হাতে এবং আদালতের একজন জজকে জেই তরিকায় ইমপিচ করা জায়, শেই তরিকায় এই কমিশনের ইলেকটেড মেম্বারদের ইমপিচমেন্ট হইতে পারবে।

এ বাদেও রাশ্টের শকল পোস্টের লোকের ব্যাপারেই ফৌজদারি মামলা হইতে পারবে। তবে পেছিডেন বা উজিরে আজম এবং জজদের বেলায় নালিশ পেশ করতে হবে ইনছাফ কমিশনে, নালিশগুলা জাচাই কইরা মেরিট থাকলে ইনছাফ কমিশন মামলা আদালতে দাখিল করবে। আর ইনছাফ কমিশনের কোন ইলেকটেড মেম্বারের ব্যাপারে শকল নালিশ পেছিডেনের দপ্তরে পেশ করতে হবে; এমন নালিশগুলা পেছিডেন পার্লামেন্টের অপোজিশনের ৭ জন এমপির একটা কমিটির কাছে পাঠাবেন; এই কমিটির শুপারিশ মোতাবেক আদালতে তেমন কোন মামলা দায়ের হইতে পারবে।

ঝ. ফেডারেল/নেশনাল পুলিশ এবং বর্ডার গার্ড থাকবে পেছিডেনের হাতে। করাপশন এবং আদালতের ছিকিউরিটির দায়িত্তে থাকবে নেশনাল পুলিশ। বর্ডার ছিকিউরিটি বাদে বর্ডার গার্ডকে আর কোন কামে লাগানো জাবে না। মেয়র হিশাবে কেপিটালের পুলিশ মেয়রের হাতে থাকবে এবং পার্লামেন্টের ছিকিউরিটির দায়িত্তে থাকবেন মেয়র।

ঞ. মিলিটারি থাকবে পার্লামেন্টের এখতিয়ারে। তবে মিলিটারির ৩ বাহিনির হেড বাছাই করবেন পেছিডেন। অন্ন দেশের লগে জুদ্ধ বাদে মিলিটারিকে দেশের ভিতরে কেবল নেচারাল ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্টের কামে লাগানো জাবে। দেশের ভিতরে মিলিটারির কামে আর্মস থাকবে না, ক্যান্টনমেন্টের বাইরে মিলিটারির আর্মস বের হবে না। তবে পেছিডেনের ডাইরেক কমান্ডে ৫০০০ জনের একটা কমান্ডো বাহিনি থাকবে; দেশের ভিতর টেররিস্ট এটাক ইত্তাদিতে পেছিডেন এই কমান্ডো বাহিনি এস্তেমাল করবেন।

দেশে শান্তি বজায় রাখতে পারতেছে না শরকার, পেছিডেনের কাছে তেমন মনে হইলে পার্লামেন্ট ভাইংগা ৯০ দিনের ভিতর আগাম পার্লামেন্টারি ইলেকশন দিতে পারবেন পেছিডেন। পার্লামেন্ট ভাংগার লগে লগে উজিরে আজমের এক্সিকিউটিভ পাওয়ার চইলা জাবে, নয়া শরকার গদিনশিন হবার আগে তক উজিরে আজম কেবল রুটিনওয়ার্ক করবেন।

ট. দেশের উন্নয়ন, ইকোনমি, পলিছি, ডিফেন্স দেখভাল করবে পার্লামেন্ট তথা উজিরে আজমের নেতামিতে শরকার। পার্লামেন্টে বাজেট পেশ করবে শরকার, আলোচনা/ডিবেট হবে পার্লামেন্টে। ডিবেটের পরে বাজেটের খশড়া জাবে পেছিডেনের কাছে। পেছিডেন আবার বিবেচনার জন্ন, তার শুপারিশ জুক্ত কইরা বাজেটের খশড়া পার্লামেন্টে ২ বার ফেরত পাঠাইতে পারবেন। তারপর শরকারের লগে একমত হইয়া বাজেটে এজাজত দেবেন এবং পার্লামেন্ট তখন বাজেট পাশ করবে।

পেছিডেনের এখতিয়ারে থাকা রাশ্টের শকল খাদেমের বেতনাদি বাদে শর্বোচ্চ ১০০০ কেজি শোনার দামের শমান টাকা বরাদ্দ চাইতে পারবেন তিনি। এই টাকা খরচ করার বেলায় ইনছাফ কমিশনের পরামিশ লইবেন পেছিডেন। খরচের ব্যাপারে পেছিডেনের খায়েশগুলা ইনছাফ কমিশনের কাছে পাঠাইবেন পেছিডেন, পেছিডেনের খায়েশ কতোটা রেশনাল-জাস্টিফাইড, শেইটা বিচার কইরা পেছিডেনকে পরামিশ দেবে কমিশন।

উন্নয়ন বাজেটের বেশিরভাগ চইলা জাবে লোকাল গভমেন্টের হাতে। শরকার ডাইরেক তদারক করবে হাইওয়ে, বিরিজ, ইন্টার-জেলা রাস্তা, নদি, আকাশ এবং রেল।

ভিন দেশ বা দেশি-বিদেশি কোন কোম্পানির লগে শরকার চুক্তি করতে চাইলে চুক্তির কপি অনলাইনে একছেছিবল রাখতে হবে, চুক্তি লইয়া পার্লামেন্টে আলাপের পরে ঐ চুক্তিতে দস্তখত করবে পেছিডেন। পেছিডেন নিজেও কোন চুক্তি করতে চাইতে পারবে, তবে তাও আগে পাবলিক করতে হবে, পার্লামেন্টারি ডিবেটের ভিতর দিয়া এজাজত পাইতে হবে পার্লামেন্টে।

পার্লামেন্টে কোন বিল পাশ হইতে ৫০%’র বেশি ভোট লাগবে। বাজেট এবং ‘শরকারে ভরশা (কনফিডেন্স)’ বিল বাদে এমপিরা তাদের দলের পজিশনের বিপরিতে ভোট দিতে বা ভোট দানে বিরত থাকতে পারবে।

ঠ. পার্লামেন্টে পেছিডেনের ইমপিচমেন্টের বিল পোস্তাব করা জাবে। পেছিডেনের ইমপিচমেন্টের বিল পাশ হইতে অন্তত ৬৬% ভোট লাগবে। তেমন কোন বিল পার্লামেন্টে পাশ হইলে ইলেকশন কমিশন ৪৫ দিনের ভিতর দেশে গনভোটের আয়োজন করবে; গনভোটে ৫০%’র বেশি ভোটার বিলের পক্ষে ভোট দিলে পেছিডেনের পদ খালি হবে।

পেছিডেনের বেলায় ইমপিচমেন্টের জেই কানুন, শেই তরিকাতেই মেয়র-কমিশনারদের ইমপিচমেন্ট হইতে পারবে। মেয়র-কমিশনারদের বেলায় জেলা হাকিম ইলেকশনের ভোটারদের নিয়ে জেলা হাকিমের দপ্তরই লোকাল পার্লামেন্ট হিশাবে ধরা হবে। হাকিমদের ইমপিচমেন্টের এখতিয়ার থাকবে নেশনাল পার্লামেন্টের হাতে, তেমন কোন বিল পার্লামেন্টে পাশ হইতে অন্তত ৬৬% ভোট লাগবে।

এ বাদে ফৌজদারি আদালতে শাজা হইলে রাশ্টের জে কোন পোস্ট অটোমেটিকেলি খালি হবে।

ড. দেশের জে কোন নাগরিক, কোম্পানি বা অর্গানাইজেশন দেশি বিদেশি ডোনেশন লইতে পারবে, তাতে শরকার বা পেছিডেন বাধা দিতে পারবে না। দেশে দুইটা অডিট দপ্তর থাকবে, একটা পেছিডেনের এখতিয়ারে, আরেকটা শরকারের এখতিয়ারে। পেছিডেনের এখতিয়ারের অডিট দপ্তর শরকারের হাতে থাকা দপ্তরগুলার অডিট করবে, আর শরকারের এখতিয়ারের অডিট দপ্তর পেছিডেনের অধিন দপ্তরগুলার অডিট করবে। দেশের শকল কোম্পানি বা অর্গানাইজেশনের পাওয়া ডোনেশনের অডিট করবে শরকারের হাতে থাকা অডিট দপ্তর। অডিটের জে কোন ঘাপলায় অডিট দপ্তর বা শরকার বা পেছিডেন ডাইরেক কোন একশন নিতে পারবে না, অডিট দপ্তর ইনছাফ কমিশন এবং আইন মিনিস্ট্রিতে ঘাপলার বিস্তারিত পাঠাবে, আইন মিনিস্ট্রি শেই মোতাবেক আদালতে মামলা করবে। আইন মিনিস্ট্রি দফায় দফায় ইনছাফ কমিশনের দপ্তরে এই মামলাগুলার ব্যাপারে জানাইয়া কমিশনকে উকিবহাল রাখবে; ইনছাফ কমিশনও জে কোন মামলার ব্যাপারে আইন মিনিস্ট্রিতে জানতে চাইতে পারবে এবং এই মিনিস্ট্রি জানাইতে বাদ্ধ থাকবে। তবে ইনছাফ কমিশনের অডিট রিপোর্ট এবং জে কোন ঘাপলা পেছিডেনের দপ্তরে জাবে।

রাশ্টো বাদি হইয়া জেই শব মামলা করবে, শেগুলা পাবলিক পোছিকিউটর/উকিল চালাবে আদালতে। এই পাবলিক পোছিকিউটরদের নিয়োগ দেবে ইনছাফ কমিশন এবং জজ নিয়োগের ফর্মুলায় এই নিয়োগ হবে। পাবলিক পোছিকিউটরদের ইমপিচমেন্টের বিল উঠতে পারবে পার্লামেন্টে এবং ৫%’র বেশি এমপির ভোটে বিল পাশ হবে এবং পাবলিক উকিলের পোস্ট খালি হবে; তবে শর্ত থাকে জে, পার্লামেন্টে পাশ হইলেও পাবলিক উকিলদের ইমপিচমেন্টের বিলে পেছিডেন ভেটো দিতে পারবে।

পাবলিক জে কোন মামলায় জনতা/রাশ্টের পক্ষে ভলান্টিয়ার উকিল থাকতে পারবে; কোন অর্গানাইজেশন বা বেক্তিগতভাবেও কোন উকিল জে কোন পাবলিক মামলায় জনতার পক্ষে আদালতে খাড়াইতে পারবে। পাবলিক উকিল মামলার দলিলপত্র দিয়া তেমন ভলান্টিয়ার উকিলদের মদদ দেবেন।

ঢ. ইনছাফ কমিশনের অধিনে ছোশাল জাস্টিছ দপ্তর দেশের শকল মশজিদ-মন্দির-গির্জা-প্যাগোডা ইত্তাদি ধর্মিয় পোতিশ্ঠান দেখভাল করবে। এই পোতিশ্ঠানগুলিতে মেম্বার/মুছুল্লিদের ভিতর ইলেকশনের ভিতর দিয়া কমিটি বানাবে এই দপ্তর। একইভাবে ইশকুল-মাদরাশার পোলামাইয়াদের গার্জেনদের ভিতর ইলেকশন কইরাও কমিটি বানাবে এই দপ্তর। এই কমিটিগুলি হবে ২ বছর মেয়াদি।

ছোশাল জাস্টিছ দপ্তর মশজিদগুলা শকলের জন্ন খুলে রাখার জন্ন মশজিদ কমিটিকে ফুশলাবে, মশজিদে মুছাফিররা রাতে ঘুমাবে, মশজিদের টয়লেট-বাথরুম পাবলিক কইরা তোলা হবে। ধর্মিয় পোতিশ্ঠনের উন্নয়ন বাদেও মশজিদ খোলা থাকার মওকায় চুরি হইলে এই দপ্তর চুরির খতি পুরন করবে। এছাড়াও ধর্মিয় পোতিশ্ঠানে ধর্ম শিক্ষার আয়োজন রাখবে এই দপ্তর।

এই দপ্তরের জন্ন বাজেটে দরকারি বরাদ্দ থাকবে। তা বাদেও দেশের শকল চর ইত্তাদি খাশ জমি এই দপ্তরের জিম্মায় থাকবে। জাদের বাড়িঘর নাই, হোমলেছ, তাদেরকে বাজারদরের ৫ ভাগের ১ ভাগ দামে লম্বা-মেয়াদি কিস্তিতে ঐ জমি দেবে এই দপ্তর।

দেশের শকল মহকুমায় শরাইখানা চালাবে এই দপ্তর; এই শরাইখানায় খাবারদাবারের জন্ন ছিএছআর (CSR) থেকে টাকা আশবে দপ্তরে এবং ফার্মারদের থেকে ডাইরেক মাছ-শবজি-চাল-ডাল কিনবে দপ্তর। এই শরাইখানা ওল্ডহোম হিশাবেও কাম করবে।

The following two tabs change content below.
Avatar photo

রক মনু

কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।

এডিটর, বাছবিচার।
View Posts →
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।
View Posts →
কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।
View Posts →
মাহীন হক: কলেজপড়ুয়া, মিরপুরনিবাসী, অনুবাদক, লেখক। ভালোলাগে: মিউজিক, হিউমর, আর অক্ষর।
View Posts →
গল্পকার। অনুবাদক।আপাতত অর্থনীতির ছাত্র। ঢাবিতে। টিউশনি কইরা খাই।
View Posts →
দর্শন নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা, চাকরি সংবাদপত্রের ডেস্কে। প্রকাশিত বই ‘উকিল মুন্সীর চিহ্ন ধরে’ ও ‘এই সব গল্প থাকবে না’। বাংলাদেশি সিনেমার তথ্যভাণ্ডার ‘বাংলা মুভি ডেটাবেজ- বিএমডিবি’র সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সমন্বয়ক। ভালো লাগে ভ্রমণ, বই, সিনেমা ও চুপচাপ থাকতে। ব্যক্তিগত ব্লগ ‘ইচ্ছেশূন্য মানুষ’। https://wahedsujan.com/
View Posts →
কবি। লেখক। কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট। রাজনীতি এবং বিবিধ বিষয়ে আগ্রহী।
View Posts →
জন্ম ১০ নভেম্বর, ১৯৯৮। চট্টগ্রামে বেড়ে ওঠা, সেখানেই পড়াশোনা। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়নরত। লেখালেখি করেন বিভিন্ন মাধ্যমে। ফিলোসফি, পলিটিক্স, পপ-কালচারেই সাধারণত মনোযোগ দেখা যায়।
View Posts →
জন্ম ২০ ডিসেম্বরে, শীতকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরাধবিজ্ঞান বিভাগে পড়তেছেন। রোমান্টিক ও হরর জনরার ইপাব পড়তে এবং মিম বানাইতে পছন্দ করেন। বড় মিনি, পাপোশ মিনি, ব্লুজ— এই তিন বিড়ালের মা।
View Posts →
পড়ালেখাঃ রাজনীতি বিজ্ঞানে অনার্স, মাস্টার্স। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে সংসার সামলাই।
View Posts →
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে শিক্ষকতা করেন। সংঘাত-সহিংসতা-অসাম্যময় জনসমাজে মিডিয়া, ধর্ম, আধুনিকতা ও রাষ্ট্রের বহুমুখি সক্রিয়তার মানে বুঝতে কাজ করেন। বহুমত ও বিশ্বাসের প্রতি সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের বাসনা থেকে বিশেষত লেখেন ও অনুবাদ করেন। বর্তমানে সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটায় (সিএসএসসি) পিএইচডি গবেষণা করছেন। যোগাযোগ নামের একটি পত্রিকা যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ফাহমিদুল হকের সাথে। অনূদিত গ্রন্থ: মানবপ্রকৃতি: ন্যায়নিষ্ঠা বনাম ক্ষমতা (২০০৬), নোম চমস্কি ও এডওয়ার্ড এস হারম্যানের সম্মতি উৎপাদন: গণমাধম্যের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০০৮)। ফাহমিদুল হকের সাথে যৌথসম্পাদনায় প্রকাশ করেছেন মিডিয়া সমাজ সংস্কৃতি (২০১৩) গ্রন্থটি।
View Posts →
তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র, তবে কোন বিষয়েই অরুচি নাই।
View Posts →
মাইক্রোবায়োলজিস্ট; জন্ম ১৯৮৯ সালে, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে। লেখেন কবিতা ও গল্প। থাকছেন চট্টগ্রামে।
View Posts →
জন্ম: টাঙ্গাইল, পড়াশোনা করেন, টিউশনি করেন, থাকেন চিটাগাংয়ে।
View Posts →
বিনোদিনী দাসী (১৮৬২/৩ - ১৯৪১): থিয়েটার অভিনেত্রী, রাইটার। ১৮৭৪ থেকে ১৮৮৬ এই ১২ বছর তিনি কলকাতার বিভিন্ন থিয়েটারে অভিনয় করেন। কবিতার বই – বাসনা এবং কনক ও নলিনী। আত্মজীবনী - ‘আমার কথা’ (১৯২০)।
View Posts →