Main menu

মাজার ভাঙ্গা নিয়া কয়েকটা কথা

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

মজার ভাঙ্গা নিয়া কয়েকটা কথা

দেশে মন্দির ভাঙ্গার সময়ে যে অল্প সময়ের মধ্যে আমরা ভাঙ্গা ঠেকানোর একটা উদ্যোগ দেখলাম, সেইটা মাজার এর ক্ষেত্রে এখনো দেখা গেল না। এই ঘটনা এইটাই প্রমান করে যে, কালচারাল আর পলিটিকাল স্পেস হিসাবে মাজার এখনো গরীবের জায়গা হইয়াই হাজির আছে। মুসলমান এবং হিন্দু দুই গরীবেরই জায়গা। সেকুলার এবং ইসলামি দুই মিডিল ক্লাস এর কাছেই মাজার এর তেমন কোন ভ্যালু নাই। সেকুলারের জন্য এইটা শাড়ি পাঞ্জাবী পইড়া পুজা দেখতে যাওয়ার মত কোন ঘটনা না, ছবিও তো দেয়া যায় না নিজের চেহারার লগে গরিবের চেহারার, একই লগে। ইসলামী মিডিল ক্লাস তো ইদানিং ইউটিউব চ্যানেল বানাইয়া মাজারের আশে পাশে গিয়া হেনস্থা করে লোকজনরে যে তারা ইসলামের ব্যাপারে কিছু যানে কিনা। ফলে মাজারের মুসলমান আর হিন্দু দুই গরীব মেজরিটি হইয়াও, সোশ্যাল মিডিয়ায় এনাফ সমবেদনা উৎপাদনে ব্যার্থ হইয়া, নদী ভাঙ্গগনের মত ভাঙ্গগনের কবলে পড়ছে।

ইসলামী বোঝাপড়ার ক্ষেত্রে একটা জিনিষ মাথায় না রাখলে ভ্যাজালে পড়তে হবে অনেক, সেইটা হইল পেরিফেরি বা স্পেসেফিক কোর এর বেসিসে ঠিক করা হয়। ফিকহি আলাপে এইগুলার জটিলতা নিয়া প্রচুর আলার হইয়া আছে আগে থিকাই। স্পেসেফিক যদি কোর এর আইডিয়া থিকা সইরা যায়, তাইলে স্পেসেফিক এর সাপোর্টে সহিহ হাদিস থাকলেও বুদ্ধিমানের কাজ হইতেছে কোর এর সাথে মিলাইয়া নেয়া। সাধারন মানুষের লাইগা এত কিছু করার টাইম না থাকার কারনে তারা ইস্তেখারা করতে পারে সন্দেহ হইলে। যেহেতু ফিতরা মানুষরে সত্যের দিকেই টানবে। বাকি কাজ আলেম-ওলেমাদের। যেহেতু ১৬ বছরে প্রচুর আওয়ামী আলেম তৈরি হইছে, ফলে এই কাজগুলা করার মত কামেল আলেম-ওলামারা সাইডে পইড়া গেছেন। আমাদের কাজ হইতেছে নতুন দেশে আলেম-ওলামাদের ও স্বাধীনভাবে কাজ করার পরিবেশ আর সুযোগ কইরা দেয়া। নানা মতের আলেম ওলামারা যেন আলাপ করতে পারে, পাবলিকের সামনে তাদের মত নিয়া, সেই যায়গাগুলা তৈরি করা।

মাজার ভাঙ্গার এই ইস্যুতে ঝামেলা গুলা কি কি আসলে? ধইরা নিতেছি সমস্যা ইসলামিক লাইনেরই। ফলে ঐ লাইনের সমস্যা গুলা দেখার একবার চেষ্টা করি। পয়লা সমস্যা হইল অলি-আউলিয়া আসলেই আছে কিনা এই আইডিয়া নিয়া। বিশেষ কইরা মাজার ইস্যুতে, যেহেতু অনেকেই দাবি করেন যার মাজার সে আসলেই অলি-আউলিউয়া ছিল কিনা তার প্রমান কি? এই আলাপের বেইজ আপনি পাবেন কোরআনে, অনেক বার আল্লাহ্‌ বলতেছে আল্লাহ্‌ যারে ইচ্ছা তারে সম্মানিত করে, এবং কিছু লোককে বেশি করে অন্যদের থিকা।

“That is the fadhl of Allah, and He bestows upon whomever He wishes. He is the Lord of Bounty.” [Surah Al Hadid: 21]

“Compete with one another for forgiveness from your Lord and a Paradise as vast as the heavens and the earth, prepared for those who believe in Allah and His messengers. This is the favor of Allah. He grants it to whoever He wills. And Allah is the Lord of infinite bounty.” [Surah Al Hadid: 21]

Allah has chosen him above you and has gifted him abundant knowledge and physical strength. Allah grants authority upon whom He wishes.” [Surah Al Baqarah: 247]

এই কোর কনসেপ্ট এর সবচেয়ে বড় উদাহরন পাইবেন সুরা কাহাফ এ। মুসা (আঃ) এর সময়ে এক লোক আইসা তারে জিজ্ঞাস করল, যে দুনিয়াতে সবচেয়ে জ্ঞ্যানী কে? মুসা (আঃ) কইলেন যেহেতু আমি এই জামানার নবী, ফলে আমিই সবচেয়ে জ্ঞ্যানী। পরে আল্লাহ্‌ খিদির রে দিয়া মুসারে বুঝাইলেন যে মুসার চেয়ে বেশি জ্ঞ্যান আল্লাহ্‌ অন্য কাউরে দিয়া রাখছেন। ফলে অলি-আউলিয়া বা আল্লাহ্‌র কাছের বান্দা যে সব সময়েই আছিল এই ব্যাপারে কোন তর্ক কোন মতের ইসলামিক লোকজনেরই থাকার কারন নাই।

এই দফার দ্বিতীয় আলাপ হইতেছে আসলেই যার মাজার তার অলি হওয়ার প্রামান কি? প্রমান চাওয়ার এই দশা ইসলামিক থিওলজিক্যাল আলাপে ডুকছে বেশি দিন হয় নাই। মূলত ইসলামিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলা ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি মডেলে ঢোকার পরেই এই সমস্যা তৈরি হইছে। কারন ইসলামিক কোর আইডিয়া মতেই কেউ অলি কি না বা আল্লাহ্‌র কাছের বান্দা কিনা এই প্রশ্ন তোলার সাথে সাথেই নিজের কাছেই এই প্রশ্ন হাজির হওয়ার কথা যে আল্লাহ্‌র কাছে আমার নিজের দশা কি? আল্লাহ্‌র কাছে কার কি র‍্যাঙ্ক এইটার প্রামান চাওয়া আর গায়েবী নলেজ থিকা একটা নলেজ আইনা দেয়ার দাবী করা একই ঘটনা। যেহেতু এই নলেজ আল্লাহ্‌ ছাড়া কারোর ই জানা নাই। ইসলামে আরেক মুসলিম রে দেখা মাত্রই ধইরা নিতে হবে যে সে আপনার চেয়ে বড় র‍্যাঙ্ক এ আছে আল্লাহ্‌র সাথে, বাইরে থিকা তারে দেখতে যেমন ই হোক না কেন। কারন আপনি জানেন ই না তার আমল কি। হিউমিলিটি যে ইসলামের কোর আইডিয়া এইটা না মানতে পারাই এই প্রমান প্রমান খেলার মেইন কারন। আপনি যদি দেখেন ও কাউরে কোন একটা পাপ সে নিজের উপর করছে, এবং দুই মিনিট পরেই আপনি দেখলেন তারে আবার। আপনার ধইরা নিতে হবে সে এই দুই মিনিটে আল্লাহ্‌র কাছে মাফ চাইয়া ফেলছে, এবং আল্লাহ্‌ তারে মাফ কইরা দিছে।

মাফ চাওয়ার সবচেয়ে বড় উদাহরন হইল উহুদ এর যুদ্ধে নবী করীম (সঃ) এর দাঁত যখন শহীদ হইল, তখন ব্যাথায় কাতরাইয়া হুজুর সুধু এইটুকু বলছিলেন যে যারা আল্লাহ্‌র নবীকে আহত করল আল্লাহ্‌র রাস্তায় ডাকার জন্য, তাদের হেদায়েত কেমনে হবে। সাথে সাথে আল্লাহ্‌ এই ওহি নাজিল করলেন,

“You ˹O Prophet˺ have no say in the matter.1 It is up to Allah to turn to them in mercy or punish them, for indeed they are wrongdoers.” (3:128)

ফলে কারো যদি মনেও হয় মাজারে যারা যাইতেছে তারা আসলে পাপ ই করতেছে, তাইলেও তার মাফ চাওয়ার রাস্তা বন্ধ করার কোন ই কারন নাই। মানুষের আল্লাহ্‌র কাছে মাফ চাওয়ার রাস্তা যারা বন্ধ করে তাদের চেয়ে বড় শয়তান খুব কম ই আছে। আপনার ভিন্ন মত থাকতে পারে, সেই মতে আপনি গিয়া নসিহত করতে পারেন। নসিহতেরও আদব আছে, তা মাইনা। ইউটিউব ভিডিও বানাইয়া, সুরা ফাতেহা পারে কিনা তা জিগাইয়া না।

“When Allah had finished His creation, He wrote over his Throne: “My Mercy preceded My Anger.” – (Sahih Al-Bukhari: 7453)

মাজার ভাঙ্গাভাঙ্গীর দুসরা দফার মধ্যে এই দুইটা আলাপ প্রধান। এক অন্য কারো উছিলায় আল্লাহ্‌র কাছে দোয়া চাওয়া যায় কিনা এবং সেইটা শিরক কিনা? আর মাজারে যাওয়া বিদায়াত কিনা? পয়লা প্রশ্নের উত্তরে আরেকজনরে উছিলা রাইখা দোয়া যে করা যায়, এই ব্যাপারে মেজরিটি উলেমার মতই হইতেছে হ্যাঁ করা যায়। হয়ত কিভাবে এবং কতটুকু করা যায় সেই ব্যাপারে নানান মত আছে। শুধু বর্তমানের না, বরং ইসলামের পুরা ইতিহাসেই অধিকাংশ উলেমাই কারো উছিলায় আল্লাহ্‌র কাছে দোয়া চাওয়ারে শিরক বইলা কখনোই ঘোষনা দেন নাই। এই ঘটনার সাপোর্টে সবচেয়ে বেশি ব্যাবহার করা হাদিস হইতেছে এক অন্ধ লোক হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর কাছে আইসা তার জন্য আল্লাহ্‌র কাছে দোয়া চাইতে বললে, রাসুল (সাঃ) তারে ওযু কইরা দুই রাকাত নামাজ পইড়া এই দোয়া করতে বলেন,

““Oh Allah, I ask You and turn to You through my Prophet Muhammad, the Prophet of mercy; O Muhammad (Ya Muhammad), I seek your intercession with my Lord for the return of my eyesight [and in another version: “for my need, that it may be fulfilled. O Allah, grant him intercession for me”].”

The Prophet (Allah bless him and give him peace) added, “And if there is some need, do the same.” -Tirmidi

উলেমারা উছিলার ভিত্তিতে দোয়া চাওয়ারে তিন ভাগে ভাগ করছেন। এক, জীবিত ঈমানদার কোন বান্দার উছিলায়, দুই, নিজের কোন ভাল কাজের উছিলায় (এক গুহায় তিন লোকের আটকায়ে পড়ার কাহিনী), আর তিন, আল্লাহ্‌র কাছে প্রিয় এমন কোন বান্দার নাম, গুনাগুন, আর আমলের উছিলায় (এইখানে অলি-আউলিয়া আইসা পরেন)। ফলে মাজারে কি করা যাবে, কেমনে দোয়া চাইতে হবে এইগুলা নিয়া নানা মত থাকতে পারে। কিন্তু কারো উছিলায় আল্লাহ্‌র কাছে দোয়া চাওয়া যাবে না এইরকম মত মুসলিম দুনিয়ার মেজরিটি উলেমাই কোন দিন দেন নাই। আপনার ভিন্ন মত থাকলে এবং আপনার যদি মনে হয় অন্য মুসলমান কোন একটা জিনিশ ভুল করতেছে তারে আপনি নসিহত দেন। নসিহতের একটা উদাহরন টাইনা দেই বোঝার জন্য, হাসান এবং হোসেইন (রাঃ) একবার এক মসজিদে দেখলেন এক বুড়া লোক ভুলভাল ওযু করতেছে। তারা তখন ওই বুড়া লোকরে গিয়া বললেন, আমরা একটু ওযু করি আপনি একটু আমাদের ধরাই দিয়েন কোন ভুল হইলে। তাদের ওযু দেইখা তখন ঐ লোক বুঝল যে সে নিজের ভুল ভাবে ওযু করতেছিল। ফলে নসিহতের আদব আর উদাহরন হইল আমাদের সামনে এইরকম।

এই দফার দুসরা আলাপ বিদায়াত নাকি এই ব্যাপারে। এইটা আলাপের জন্য সবচেয়ে দুর্বল পয়েন্ট। যেইখানে কোটি কোটি লোক নবী করীম (সাঃ) এর রওযা মোবারক যিয়ারত করতেছে, এবং সহী হাদিস ই প্রচুর আছে এইটার সাপোর্টে, এর পরে আর এই আলাপের তর্কের কোন পয়েন্ট থাকে না। আপনি দোয়া চাইতে না যাইতে পারেন, আপনি একজনরে অলি-আউলিয়া ও না মানতে পারেন। কিন্তু সে মোসলমান, তার জন্য তার কবরের পাশে দাড়াইয়া দোয়া করতে আপনার তো বাধার কথা না। তর্কের খাতিরে ধইরা নিলাম যে সেই লোক কোন ওলি ই আছিল না, এক ভন্ড লোক আছিল, তার জন্যও মাফ চাওয়া তার মারা যাওয়ার পরে এইটা করতে তো আপনার কোন বাধা নাই, আপনি যে লাইনের ই লোক হন না কেন। এমনকি আপনার নিজের খাতিরেই আপনার আগ্রহ থাকার কথা এইটা করার বা করতে দেওয়ার। যেহেতু মরার পরে তার আর নিজের জন্য দোয়া বা মাফ চাওয়ার রাস্তা থাকতেছে না, ফলে তার হইয়া তার জন্য আপনি এই কাজটা কইরা দিলে এর বদলৌতে আপনারে আল্লাহ্‌ মাফ কইরা দেওয়ার রাস্তাই বরং খুইলা যায়। এই ব্যাপারে কয়েকটা হাদিস দেখেনঃ

Sayyida A’isha (Allah be pleased with her) narrates that “Whenever it was her turn to spend the night with the Messenger of Allah (Allah bless him & give him peace), he used to go to the Baqi (graveyard) in the last portion of the night and say: “May you be safe, O abode of the believing people. What you have been promised has come to you. You are tarried till tomorrow and certainly we shall follow you if Allah wills. O Allah, forgive the inmates of the Baqi-al-Gharqad.” (Sahih Muslim, no. 974)

Sayyiduna Abu Huraira (Allah be pleased with him) narrates that the Messenger of Allah (Allah bless him & give him peace) said: “…Visit graves, for it reminds one of his death.” (Sahih Muslim, no. 976)

Ibn Buraida narrates from his father that the Messenger of Allah (Allah bless him & give him peace) said: “I used to forbid you from visiting graves. Now, do visit them…” (Sahih Muslim, no. 977)

সবার শেষে এই হাদিস দিয়া আলাপ টা শেষ করি, বুখারি শরীফ এর অন্যতম সর্বপরিচিত হাদিস এইটা। এইটা হাদিস আল নওয়াফিল (নফলের হাদিস) নামে পরিচিত, ফলে এইটার অথেনটিসিটি নিয়াও কারো মাথা ব্যাথা থাকার কথা না।

The Messenger of Allah (peace and blessings of Allah be upon him) said, “Verily Allah ta’ala has said: ‘Whosoever shows enmity to a wali (friend) of Mine, then I have declared war against him. And My servant does not draw near to Me with anything more loved to Me than the religious duties I have obligated upon him. And My servant continues to draw near to me with nafil (supererogatory) deeds until I Love him. When I Love him, I am his hearing with which he hears, and his sight with which he sees, and his hand with which he strikes, and his foot with which he walks. Were he to ask [something] of Me, I would surely give it to him; and were he to seek refuge with Me, I would surely grant him refuge.’ ” – Sahih al-Bukhari 6502

পয়লা লাইন টা খেয়াল করেন, যেহেতু কেউ আল্লাহ্‌র ওলি কি না এইটা শুধু আল্লাহ্‌ই ভালো জানেন, আপনার আমার পক্ষে এর কোন প্রমান হাজির করা সম্ভব না। ফলে মাজার ভাঙ্গার মাধ্যমে আপনি এমন একটা রিস্ক নিলেন যে উনি আসলেই আল্লাহ্‌র কাছের বান্দা হইয়া থাকলে, আপনি আল্লাহ্‌র সাথে যুদ্ধের মধ্যে পড়লেন, এবং নিশ্চই আল্লাহ্‌ কোন মিথ্যা প্রমিস করেন না। আর যদি ঐ লোক আল্লাহ্‌র কাছের বান্দা নাও হইয়া থাকেন, তাও এক মুসলিমের করব ভাঙ্গার মধ্য দিয়া আপনি উম্মাহর ক্ষতি করলেন। মাজারের সাথে নানা লোকের রুজি রুটির হিসাব ছিল, হালাল রুজি রুটিরই, সেইগুলা নষ্ট করলেন। এর জবাবদীহিতা তো করতেই হবে আপনার। আপনার মাজার এর ব্যাপারে ভিন্ন মত থাকতে পারে। শেষ বিচারের দিন তিল পরিমান ভাল এবং খারাপ কাজের ও যে বিচার হবে, এই মতের তো কোন ভিন্নমত নাই। না আছে এই মতের ভিন্নমত যে একমাত্র আল্লাহ্‌র রহমতের উপরেই আমরা জান্নাতে যাব। শুধু আমল দিয়া যাইতে পারব না। আর আল্লাহ্‌র রহম অর্জনের একমাত্র উপায় হইল আল্লাহ্‌র সৃষ্টির উপর রহমদিল হওয়া। বাকিটা আল্লাহ্‌ মালিক। আল্লাহ্‌ আমাদের সকলরে তার রহমত অর্জনের তৌফিক দান করুক।”

The following two tabs change content below.
Avatar photo

তাহমিন আলম সিতাব

মোছলমান পোলা, অবিবাহিত। জনম ১৯৯৪, পৌশ/রজব মাশের এক মংগলবার শকালে।
Avatar photo

Latest posts by তাহমিন আলম সিতাব (see all)

এডিটর, বাছবিচার।
View Posts →
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।
View Posts →
কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।
View Posts →
মাহীন হক: কলেজপড়ুয়া, মিরপুরনিবাসী, অনুবাদক, লেখক। ভালোলাগে: মিউজিক, হিউমর, আর অক্ষর।
View Posts →
গল্পকার। অনুবাদক।আপাতত অর্থনীতির ছাত্র। ঢাবিতে। টিউশনি কইরা খাই।
View Posts →
দর্শন নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা, চাকরি সংবাদপত্রের ডেস্কে। প্রকাশিত বই ‘উকিল মুন্সীর চিহ্ন ধরে’ ও ‘এই সব গল্প থাকবে না’। বাংলাদেশি সিনেমার তথ্যভাণ্ডার ‘বাংলা মুভি ডেটাবেজ- বিএমডিবি’র সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সমন্বয়ক। ভালো লাগে ভ্রমণ, বই, সিনেমা ও চুপচাপ থাকতে। ব্যক্তিগত ব্লগ ‘ইচ্ছেশূন্য মানুষ’। https://wahedsujan.com/
View Posts →
কবি। লেখক। কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট। রাজনীতি এবং বিবিধ বিষয়ে আগ্রহী।
View Posts →
জন্ম ১০ নভেম্বর, ১৯৯৮। চট্টগ্রামে বেড়ে ওঠা, সেখানেই পড়াশোনা। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়নরত। লেখালেখি করেন বিভিন্ন মাধ্যমে। ফিলোসফি, পলিটিক্স, পপ-কালচারেই সাধারণত মনোযোগ দেখা যায়।
View Posts →
জন্ম ২০ ডিসেম্বরে, শীতকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরাধবিজ্ঞান বিভাগে পড়তেছেন। রোমান্টিক ও হরর জনরার ইপাব পড়তে এবং মিম বানাইতে পছন্দ করেন। বড় মিনি, পাপোশ মিনি, ব্লুজ— এই তিন বিড়ালের মা।
View Posts →
পড়ালেখাঃ রাজনীতি বিজ্ঞানে অনার্স, মাস্টার্স। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে সংসার সামলাই।
View Posts →
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে শিক্ষকতা করেন। সংঘাত-সহিংসতা-অসাম্যময় জনসমাজে মিডিয়া, ধর্ম, আধুনিকতা ও রাষ্ট্রের বহুমুখি সক্রিয়তার মানে বুঝতে কাজ করেন। বহুমত ও বিশ্বাসের প্রতি সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের বাসনা থেকে বিশেষত লেখেন ও অনুবাদ করেন। বর্তমানে সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটায় (সিএসএসসি) পিএইচডি গবেষণা করছেন। যোগাযোগ নামের একটি পত্রিকা যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ফাহমিদুল হকের সাথে। অনূদিত গ্রন্থ: মানবপ্রকৃতি: ন্যায়নিষ্ঠা বনাম ক্ষমতা (২০০৬), নোম চমস্কি ও এডওয়ার্ড এস হারম্যানের সম্মতি উৎপাদন: গণমাধম্যের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০০৮)। ফাহমিদুল হকের সাথে যৌথসম্পাদনায় প্রকাশ করেছেন মিডিয়া সমাজ সংস্কৃতি (২০১৩) গ্রন্থটি।
View Posts →
তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র, তবে কোন বিষয়েই অরুচি নাই।
View Posts →
মাইক্রোবায়োলজিস্ট; জন্ম ১৯৮৯ সালে, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে। লেখেন কবিতা ও গল্প। থাকছেন চট্টগ্রামে।
View Posts →
জন্ম: টাঙ্গাইল, পড়াশোনা করেন, টিউশনি করেন, থাকেন চিটাগাংয়ে।
View Posts →
বিনোদিনী দাসী (১৮৬২/৩ - ১৯৪১): থিয়েটার অভিনেত্রী, রাইটার। ১৮৭৪ থেকে ১৮৮৬ এই ১২ বছর তিনি কলকাতার বিভিন্ন থিয়েটারে অভিনয় করেন। কবিতার বই – বাসনা এবং কনক ও নলিনী। আত্মজীবনী - ‘আমার কথা’ (১৯২০)।
View Posts →