দক্ষিণ ঢাকার নবাবগঞ্জ থানাস্থ বান্দুরা গ্রামে ১৯৬৫ সালে সুব্রত অগাস্টিন গোমেজের জন্ম। এক বছর বয়সের আগেই পিতার কর্মস্থল ঢাকা শহরে আগমন এবং সেখানেই বড় হ’ন, শৈশব-যৌবনের অধিকাংশ কাটে পুরানো ঢাকার নারিন্দা, লক্ষ্মীবাজার, সুত্রাপুর এলাকায়।
মধ্য-আশি থেকে লেখা প্রকাশ পেতে শুরু করে একবিংশ, প্রসূন, প্রান্ত, গাণ্ডীব, সংবেদ, অনিন্দ্য, নৃ, দ, নির্মিতি, প্রভৃতি ছোটকাগজে। এখনও অবধি মূলতঃ ছোটকাগজেরই লেখক। নিজে, মাসুদ আলী খানের সঙ্গে সম্পাদনা করেছেন প্রসূন। তাছাড়া শামসুল কবির (কচি) ও ফরহানুর রহমান অপি-র সঙ্গে প্রথমাবধি যুক্ত ছিলেন বৈকল্পিক প্রকাশনা সংস্থা পেঁচা-র সঙ্গে। ইদানীং অগ্রবীজ পত্রিকার যৌথ সম্পাদক।
১৯৯৫ থেকে থাকতেছেন অস্ট্রেলিয়ায়।
প্রকাশিত বই:
অন্তউড়ি (পদ্য রূপান্তরে চর্যাপদ ১৯৮৯), তনুমধ্যা (কবিতা ১৯৯০), নির্বাচিত ইয়েটস (ডব্ল্যু বি ইয়েটস-এর নির্বাচিত কবিতার অনুবাদ ১৯৯৬), এলিয়টের প’ড়ো জমি (টি এস এলিয়ট-এর দ্য ওয়েস্ট ল্যান্ড ও দ্য লাভ সং অব জে অ্যালফ্রেড প্রুফ্রক-এর অনুবাদ ১৯৯৮), কালকেতু ও ফুল্লরা (উপন্যাস ২০০২), পুলিপোলাও (কবিতা ২০০৩), মাতৃমূর্তি ক্যাথিড্রাল (গল্প ২০০৪), কবিতাসংগ্রহ (কবিতা ২০০৬), দিগম্বর চম্পূ (কবিতা ২০০৬), গর্দিশে চশমে সিয়া (কবিতা ২০০৮), ঝালিয়া (কবিতা ২০০৯), মর্নিং গ্লোরি (কবিতা ২০১০), কবিতা ডাউন আন্ডার (নির্বাচিত অস্ট্রেলিয় কবিতার অনুবাদ ও সম্পাদনা, অংকুর সাহা ও সৌম্য দাশগুপ্ত’র সাথে ২০১০), ভেরোনিকার রুমাল (কবিতা ২০১১), হাওয়া-হরিণের চাঁদমারি (কবিতা ২০১১), স্বর্ণদ্বীপিতা (বিশ্ব-কবিতার অনুবাদ ২০১১), আমাকে ধারণ করো অগ্নিপুচ্ছ মেঘ (কবিতা ২০১২)।