দেয়ার ইজ এ ইস্পুন
বলিউডের এনিমেল ছিনামার ডাইরেক্টর এমন কইছিলো কয় দিন আগে: মারতেই জদি না পারি, তাইলে ঐটা কোন বালের ভালোবাশা! কিছুদিন আগে বাংলাদেশের এক মাইয়াও মনে পড়ে, তার গায়ে মাইরের দাগের ছবি আর পরে ভাতার কি কি করলো, শেই ছায়াছবি দিয়া ভাতারের…
বলিউডের এনিমেল ছিনামার ডাইরেক্টর এমন কইছিলো কয় দিন আগে: মারতেই জদি না পারি, তাইলে ঐটা কোন বালের ভালোবাশা! কিছুদিন আগে বাংলাদেশের এক মাইয়াও মনে পড়ে, তার গায়ে মাইরের দাগের ছবি আর পরে ভাতার কি কি করলো, শেই ছায়াছবি দিয়া ভাতারের…
মুক্তিযুদ্ধের সিনেমা হিসাবে ‘জীবন থেকে নেয়া’রে (১৯৭০) যতোটা হাইলাইট করা হয়, ‘নবাব সিরাজউদ্দৌলা’র (১৯৬৭) কথা ততোটা শুনবেন না। অথচ যদি সোশ্যাল ইমপ্যাক্টের কথা চিন্তা করেন, সিরাজউদ্দৌলা ম্যাস লেভেলে ‘বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার’ আইডেন্টিটিটা ছড়ায়া দেয়ার কাজটা করছিল। যেইখানে একটা মিডল-ক্লাস অডিয়েন্সের বাইরে ‘জীবন…
এই বছর ওয়ার্ল্ড প্রেস ফটো অব দ্যা ইয়ার হইসে যে ছবিটা সেই ছবিটা মেবি আমরা সবাই দেখসি। যারা দেখি নাই তাদের দেখার জন্য ছবিটা আমি ইনক্লুডো করে দিসি। কিন্তু আমার একটা প্রশ্ন হইলো এইযে ফটোগ্রাফটা ফটো অব দ্যা ইয়ার হইলো-…
এবং যখন শহীদুল জহিরের মুখের দিকে দেখি বইটা নিয়ে অনেককে আলোচনা করতে দেখি, দেখি এদের মধ্যে মোটামুটি সবাই বইয়ের ভুয়সী প্রশংসা করলেও কন্টেন্টকে পুরাপুরি উপেক্ষা করে যায়। এর অজুহাত হিসাবে তারা দেয় হয়তো তারা বইটা বুঝছে, হয়তো বুঝে নাই। তাই…
[এডিটর’স নোট: লেখাটা পুব বাংলার কথা ও কালচার লইয়া কলিকাতার দেখনভঙ্গির বেশ পুরানা কিছু নজির আমাদের শামনে আনছে। এগুলি তো আমরা বহুদিন ধইরাই বলতেছি, আমরা ও অনেকেই, কিন্তু এই দেশি কিছু ভাবুক সেগুলি একরকম আমাদের আবিষ্কার বইলাই গনেনাই আর। কিন্তু…