Main menu

আপনের বউ’র ছায়ার তলে হাত ঢুকাইয়া আপনের কান খোঁজে নচিকেতা

ধরেন, ঢাকা বা কোলকাতার  বাঙালি মিডল ক্লাসের ‘টপ রেটেড রেগ্রেট’ নাই আপনার; মানে, নচিকেতার প্রমোট করা বিবেক আপনের ভিতর আছে এনাফ, আপনের বুড়া বাপ-মারে ওল্ড হোমে দেন নাই আপনে; কেমনে চলতাছে  আপনের হাউজহোল্ড এখন?

[pullquote][AWD_comments][/pullquote]

শুরুতেই ক্লিয়ার করা দরকার যে, এই ‘আপনে’ কিন্তু পোলা, আরো ক্লিয়ার করা দরকার ম্যারিড পোলা; কেননা, আপনে কেবল পোলা হইলেই এই টপ রেটেড রেগ্রেট বা বিবেকের কামড়টা থাকতে পারে। নচিকেতা পোলা আপনারেই কইতাছে; আপনে যদি মাইয়া হন, আপনে যদি নিজের বুড়া বাপ-মা ফালাইয়া আরেক পোলার বাড়িতে যাইয়া সেক্স করেন, হাসা মুখে সেই পোলার বুড়া বাপ-মার গু-মুত সাফ করেন, চাকরিটাও করেন, শ্বশুর-শ্বাশুরির বার্থডে, ম্যারেজ, শ্বশুরের খৎনার (হিন্দু শ্বশুর হইলে এইটা লাগবে না :)) এ্যনিভার্সারি সেলিব্রেট করেন, আপনের এইসব সার্ভিস দিতে রাজি থাকায় সেই পোলার বুড়া বা-মারে যদি ওল্ড হোমে না দিতে হয় তাইলে সেই পোলা আর আপনের বিবেক এনাফ আছে বইলা সার্টিফিকেট দেবেন নচিকেতা।

হাজার বছর ধইরা বাঙালি মাইয়াদের নিজের বাপ-মারে এমনভাবে নেগলেক্ট করতে থাকা, নিজের বুড়া বাপ-মার বদলে ২২ বছর বয়সে আচমকা পরিচয় হওয়া কতগুলি লোকরে প্রায়োরিটি দেওয়াটা নচিকেতার মোটেই অ্যাবনর্মাল লাগে না; নচিকেতার কাছে অ্যাবনর্মাল লাগে বরং ঐ আচমকা পরিচিত লোকগুলিরে কতগুলি সার্ভিস দিতে রাজি না হওয়াটা।

নচিকেতার কাছে আরো অ্যাবনর্মাল লাগে অমন মাইয়ার ভাতারকে, শয়তান শয়তান লাগে আসলে; বাট সেইটা যত বেশি নিজের বাপ-মার সেবা না করায় তার চাইতে বেশি অমন বউরে এখনো তালাক না দেওয়ায়! বা মে বি, নচিকেতা আপনারে ভাবে বেকুব, মানে বউয়ের ছায়ার নিচে থাকা এক ‘না মর্দ’, যেই মাইয়ার ছায়া নিচে থাকেন আপনে সেই মাইয়া হইলো ডাইনী, দজ্জাল, রাক্ষসী।

আপনে পোলা, নচিকেতা আপনারে রান্ধন শিখতে কয় না, কাপড় ধুইতে কয় না, বাপের গু’র ঘ্রাণে টলারেন্ট হইতে কয় না, আপনারে খালি বউ’র ছায়ার নিচে ঢুকতে মানা করে, বউ’র বাল আচরাইড়া বা কামাইয়া দিলে কেমনে আপনের মর্দামি খুন হয় সেইটা দেখতে কয়, বউরে সাইজ করতে কয়।

[youtube id=”0KyHyfQYY3Q”]

বুড়াবুড়িদের ব্যাপারে আপনের/নচিকেতার স্টেটের রেসপন্সিবিলিটি নিয়াও কিছু কয় না, সিনিয়র সিটিজেনদের ব্যাপারে মডার্ন, ক্যাপিটালিস্ট স্টেট কী করতে পারে সেই ব্যাপারে নচিকেতা ভাবেন না; ইভেন, ওল্ড হোম কী সেইটাও বোঝেন বইলা  ভাবার কারণ নাই, কেমন হওয়া উচিত ওল্ড হোমের, সেইটাও ভাবেন না নচিকেতা; একটা হাউজহোল্ড একজনের কামাইতে যে খরচ কুলাইতে পারে না, বউ-ভাতার দুইজনে চাকরি-বাকরি করার পরে কতটা এনার্জি থাকে আর–সেই ব্যাপারে নচিকেতার কথা নাই। উনি কেবল আপনারে আর আপনের বউরে গালি দেবেন। তাতে আপনের বিবেক কামড়াইতে থাকবে আপনারে, আপনেও আর কিছু না ভাইবা বউয়ের ছায়ার নিচে থেকে মর্দামির দিকে হাঁটা দেবেন।

আপনে আসলে বউ’র ছায়ার নিচে নাই, আপনে আছেন নচিকেতার ধুতির ভিতর, জাঙ্গিয়ার পকেটে, আইড়ার তলে। বাইর হন। বাইর হইয়া ভাবা শুরু করেন, আমি বাইরে বইলা আমার অ্যাডভাইস খালি পোলাদের না মাইয়াদের জন্যও:

১. বাপ-মা ডিসঅ্যাবল হইয়া পড়লে ওল্ড হোম বেটার, ওল্ড হোম আসলে হাসপাতালও। তার আগে নিজে এনাফ সার্ভিস দিতে মুশকিল হইলে এবং টাকা থাকলে নার্স রাখার কথা ভাবেন।

২. স্টেটের উপর চাপ দেন, আপনের ট্যাক্সের টাকা সামরিক খাতে যেন যাইতে না পারে, আমলাদের বেতন আর গাড়ির পিছে সব খরচ না কইরা সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য এনাফ বাজেট পাওয়া যায়।

৩. স্টেটের মেডিক্যাল সিস্টেম ঠিক করার আওয়াজ তোলেন, আপাতত বাপ-মা-নিজ-পোলা-মাইয়ার হেলথ ইস্যুরেন্স করেন, ডিপিএস না কইরা।

৪. ওল্ড হোমে বুড়াদের সার্ভিস দিতে স্পেশালি ট্রেইন্ড নার্স আছে কিনা দ্যাখেন, না থাকলে সেইটাতে দিয়েন না বাপ-মারে।

৫. পাওয়ারফুল কনজ্যুমার সোসাইটি ক্রিয়েট করা দরকার, স্টেটের লগে নেগোশিয়েট করা দরকার ওল্ড হোমগুলিরে ঠিকঠাক করতে।
৬. বাপ-মা উইডো বা ডিভোর্সড হইলে তাগো সেক্স-লাইফ নিয়া জানার ট্রাই করেন, আলাপ করতে পারেন। তাগো ডাক্তারদের বলেন জিগাইতে, ডাক্তারদের কাছ থেকে জানতে পারবেন পরে।

৭. ওল্ড হোমে এথিক্যাল পুলিশিং থামাবার ট্রাই করেন; বুড়া-বুড়িরা অনেকে একসাথে থাকা কম মজার না, সেইখানে একজন আরেকজনের লগে শুইতে চাইলে এথিক্যাল পুলিশিং যেন ঝামেলা না করে সেই ব্যাপারে ওল্ড হোম ম্যানেজমেন্টের লগে কথা কন; অনুমান করা যায়, ওল্ড হোমের মাইয়াদের মেনোপজ হইছে, বাচ্চা-কাচ্চা হইয়া যাবার তেমন ইস্যু না থাকায় সমাজ ওল্ড হোমের সেক্স-লাইফ নিয়া অত আপত্তি করবে না।

৮. ওল্ড হোমে দেওয়া আপনের ভালবাসার কমতি না, বরং সেইটাই বেটার অনেক সময়; কেননা,  আপনের ট্রেনিং নাই নার্সিং -এর, ভালবাসা আর নার্সিং দুই জিনিস, নার্সিং ঠিকঠাক হবার সিস্টেম করাই ভালবাসা।

৯. ওল্ড হোমের বুড়াদের লোনলিনেসের ধারনা ভুল, সেম জেনারেশনের অনেকে থাকেন বলে মজা হয়–বুড়া বয়সে দোস্তি-পীরিত আজব কোন ঘটনা না–খুবই নর্মাল, বরং আপনের বাসাতেই বেশি লোনলি, সিঙ্গেল হইলে আরো বেশি। এক রুম কমের বাসা ভাড়া নিয়া বাইচা যাওয়া টাকায় ভাল ওল্ড হোমে দেন, হেলথ ইন্স্যুরেন্স করেন–সেবা এবং মেডিকেশনটা এনসিওর হবে তাইলে।

১০. লোনলি না হইলেও পোলা-মাইয়া নাতি-নাতনীদের দেখার ইচ্ছা হইতেই পারে; যাইতে ট্রাই করেন, না পারলে ফোন করেন; ফেমিলি পিকনিকে লগে নেন পারলে। বুড়াদের এক্সপেরিয়েন্স দামি জিনিস, আপনের পোলা-মাইয়ার জন্য খুবই উপকারি ওইটা; ইভেন আপনারো কামে লাগতে পারে পেশাগত জীবনে, জগতে চলার পলিটিক্যাল স্ট্রাটেজি ঠিক করতে এক্সপেরিয়েন্স সবচে বেশি কামে দেয়। মনে রাখবেন, রুচির তফাত মানে নলেজের কমতি না।

সো, নচিকেতা না-পছন্দ আমার; কেন যে, সেইটা ক্লিয়ার করলাম; বাট এর বাইরেও অবশ্য না-পছন্দ হবার কারণ আছে।

[youtube id=”jg_k1w_cLS8″]

 

আরেকটা কারণ হইলো, পাবলিক চুমাচুমির ব্যাপারে ঘুষের লগে ওনার তুলনামূলী আলাপ। ভারত বা বাংলাদেশের আইনে চুমাচুমি কোন ক্রাইম না, পাবলিক হইলেও না; বরং ঘুষই ক্রাইম। সমাজে পাবলিক চুমাচুমির ব্যাপারে এক ধরনের না-পছন্দ আছে; বাট সেক্স-মেলামেশা-পীরিতের ব্যাপারে যতটা ভাবেন অত রেস্ট্রিকশন নাই। বিয়ার বাইরে সেক্স-পীরিত পছন্দ না করলেও দ্যাখেন, এখনকার অ্যারেঞ্জড ম্যারেজগুলি এক ধরনের লাভ ম্যারেজ হইয়া গেছে; বিয়ার কথাবার্তা থেকেই পীরিত পারমিটেড, দেখা করাইতে নিয়াও যায়, প্রাইভেসিও দেয় অনেক গার্ডিয়ানই।

বরং বেআইনীভাবে ঝামেলা করে স্টেট/পুলিশ; বাপ-মা, সমাজ তো আপনারে ঘরে আটকাইয়া রাখে নাই, আপনে পীরিত করতে পারেন দোস্তের বাসায়, হোটেলে, পার্কে, ক্যাম্পাসে–গার্ডিয়ানরা গোয়েন্দা/গার্ড লাগাইয়া রাখে না, তালামারা জাঙ্গিয়া/প্যান্টিও পরাইয়া রাখে না আপনারে। আপনারে বরং পুলিশ ধরে বেআইনীভাবে–কেননা, আইনে কনসেন্টের কথা বলা আছে–বিয়ার কথা নাই ইন্টারকোর্সের বেলায়; পুলিশ আনলাইন্সড বেশ্যা হিসাবে জেলে ঢুকায় আপনারে, রেপও করতে পারে, সরকারী ছাত্র সংগঠনের ক্যাডাররা রেপ করে। আপনে তাইলে সরকারের উপর না খেইপা সমাজের উপর খ্যাপেন কেন নচিকেতার কথায়?

আপনে বরং স্টেট/পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করেন; পুলিশ সিটিজেনদের চলাচল, প্রাইভেসি যেইভাবে তছনছ করে সেইটার বিরুদ্ধে খাড়ান। আইন মোতাবেক আদালতের এমন নির্দেশনা দেবার কথা পুলিশকে/স্টেটকে যাতে বিয়ার কথা না জিগায়, কে কোথায় থাকে সেইটা পুলিশের মাথা ঘামাবার ব্যাপার না আইনে; অভিযোগ ছাড়া পুলিশ যেন নাক না গলায়।

নচিকেতার (সুমনেরও) কাছে পাবলিক চুমাচুমি যে এতো দামি সেইটার কারণ বরং আরেক জায়গায়; কলোনাইজড ইন্ডিয়ায় খৃস্টধর্মের চাপে মধুসূদনের খৃস্টান হওয়া বা হিন্দু ধর্মের রিফর্মেশনের লেজুড় এইটা।

খেয়াল করেন, পাবলিক চুমা ওয়েস্টার্ন খৃস্টানদের একটা রিলিজিয়াস সেরিমনি/রিচ্যুয়াল/আচার। খৃস্টানদের বিয়ায় পাদ্রি এনাউন্স করে ‘ম্যান এন্ড ওয়াইফ’ হিসাবে, বলে, ‘ইউ মে কিস দ্য ব্রাইড’। তাগো বিয়ায় মাইয়াদের সাদা ড্রেস পরার রেওয়াজ যেইটা ভার্জিনিটি সিম্বলাইজ করে। সেক্যুলার আসপেক্টে যদি দেখেন তাইলে এতে খুশি হবার কারণ কম। কেননা, সেক্সিস্ট আসপেক্ট আছে ওতে; ভার্জিনিটির দাবি/ইন্ডিকেশন মাইয়াতে আছে, পোলার ব্যাপারে নাই। আরো আপত্তির ব্যাপার হইলো–চুমাটা দিতাছে পোলা, মাইয়া না কিন্তু, মাইয়ারে দিতাছে পোলা; মাইয়ার উপরে সাইন কইরা মালিকানা জানাইলো যেন–মাইয়ারে প্যাসিভ থাকতে কইতাছে, একটিভ হবে পোলা–মাইয়া রাজি কিনা সেইটাও কনসার্ন না এই পারমিশনে; পাদ্রির পারমিশনের আগের তাবত পাবলিক-প্রাইভেট চুমা, ইন্টারকোর্স কিন্তু পারমিটেড না ওই ওয়েস্টার্ন সোসাইটির খৃস্টানদেরো!

সো, আপনি যারে সেক্যুলার ভাবেন তা আসলে খৃস্টান। এই রকম সাদা খৃস্টানদের রিলিজিয়াস একটা অনুষ্ঠানের ভক্ত হইলেন নচিকেতা সুমন। আপনে যদি ভক্ত না হন তাইলে বুঝবেন ভালো। দ্যাখেন, সমাজ কমপ্লেক্স জিনিস; ওয়েস্টার্ন খৃস্টান সমাজে বিয়ার আগে ওইগুলি পাবলিক-প্রাইভেট স্পেসে চুমাচুমি না-পছন্দ হইলেও নাক গলায় না খুব, স্টেটও গলায় না। দেইখাও না দেখার মতো কইরা থাকে।

আমাদের সমাজেও এমন কইরা দেইখাও না দেখার মতোই থাকে সমাজ; আমাদের সমাজে ইভেন সিগারেটও মুরুব্বীদের লুকাবার রেওয়াজ আছে, এইটা আদপ; তাই বলে সিগারেট খাবার জন্য মুভমেন্ট করা লাগে না; মুরুব্বীরাও সিগারেটের ঘ্রাণ পাইলে সেইদিকে যায় না; অন্যের প্রাইভেসির রিকগনিশন হিসাবে গলা-খাকারি দেবার রেওয়াজ আছে। প্রাইভেসি বা অটোনমি/হক এইভাবে কাজ করে সমাজে, মুরুব্বীদের নাকের উপর ধোয়া ছাড়ার রিভল্ট দরকার হয় না।

ওয়েস্টার্ন  খৃস্টান যদি আপনার মানবিক উচ্চতার মিটার না হয় এবং আমাদের সমাজের জন্য হাছাই যদি কাম করতে চান তাইলে আরো কত কত গুরু ব্যাপার আছে! একটা বইলা শেষ করি; ধরেন, আমাদের সমাজের বাসাবাড়ির কাম করেন যারা তাগো উইকলি ছুটি নাই, ম্যাটার্নিটি লিভ নাই, সিক লিভ নাই, ১৬/১৮ ঘন্টা কাম করতে হয়, টিভি দেখতে দেয় না, লিফটে উঠতে দেয় না, এনাফ খাইতে দেয় না, ইভেন একবার নতুন এক বাসায় উইঠা রান্নাঘরের এগজস্ট ফ্যানের সুইচে টেপ মারা পাইছি যাতে ছাড়তে না পারে! মাইর খাইতে হয়, ফাও সেক্সুয়াল সার্ভিস দিতে হয়, রেপড হয়। এই ইস্যুতে একটা মুভমেন্ট সফল হবার চান্স বেশি; কেননা, সমাজ এগুলি জাস্টিফাই করার হিম্মত রাখে না, বরং গিল্টি ফিলিং আছে হিউজ।

নচিকেতাদের কথায় নাচনের আগে আপনার প্রায়োরিটি সিস্টেমটা লইয়া একটু ভাবা দরকার না…!
Series Navigationপয়েন্টস অফ ভিউ >>
The following two tabs change content below.
Avatar photo

রক মনু

কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।

এডিটর, বাছবিচার।
View Posts →
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।
View Posts →
কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।
View Posts →
মাহীন হক: কলেজপড়ুয়া, মিরপুরনিবাসী, অনুবাদক, লেখক। ভালোলাগে: মিউজিক, হিউমর, আর অক্ষর।
View Posts →
গল্পকার। অনুবাদক।আপাতত অর্থনীতির ছাত্র। ঢাবিতে। টিউশনি কইরা খাই।
View Posts →
দর্শন নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা, চাকরি সংবাদপত্রের ডেস্কে। প্রকাশিত বই ‘উকিল মুন্সীর চিহ্ন ধরে’ ও ‘এই সব গল্প থাকবে না’। বাংলাদেশি সিনেমার তথ্যভাণ্ডার ‘বাংলা মুভি ডেটাবেজ- বিএমডিবি’র সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সমন্বয়ক। ভালো লাগে ভ্রমণ, বই, সিনেমা ও চুপচাপ থাকতে। ব্যক্তিগত ব্লগ ‘ইচ্ছেশূন্য মানুষ’। https://wahedsujan.com/
View Posts →
কবি। লেখক। কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট। রাজনীতি এবং বিবিধ বিষয়ে আগ্রহী।
View Posts →
জন্ম ১০ নভেম্বর, ১৯৯৮। চট্টগ্রামে বেড়ে ওঠা, সেখানেই পড়াশোনা। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়নরত। লেখালেখি করেন বিভিন্ন মাধ্যমে। ফিলোসফি, পলিটিক্স, পপ-কালচারেই সাধারণত মনোযোগ দেখা যায়।
View Posts →
জন্ম ২০ ডিসেম্বরে, শীতকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরাধবিজ্ঞান বিভাগে পড়তেছেন। রোমান্টিক ও হরর জনরার ইপাব পড়তে এবং মিম বানাইতে পছন্দ করেন। বড় মিনি, পাপোশ মিনি, ব্লুজ— এই তিন বিড়ালের মা।
View Posts →
পড়ালেখাঃ রাজনীতি বিজ্ঞানে অনার্স, মাস্টার্স। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে সংসার সামলাই।
View Posts →
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে শিক্ষকতা করেন। সংঘাত-সহিংসতা-অসাম্যময় জনসমাজে মিডিয়া, ধর্ম, আধুনিকতা ও রাষ্ট্রের বহুমুখি সক্রিয়তার মানে বুঝতে কাজ করেন। বহুমত ও বিশ্বাসের প্রতি সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের বাসনা থেকে বিশেষত লেখেন ও অনুবাদ করেন। বর্তমানে সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটায় (সিএসএসসি) পিএইচডি গবেষণা করছেন। যোগাযোগ নামের একটি পত্রিকা যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ফাহমিদুল হকের সাথে। অনূদিত গ্রন্থ: মানবপ্রকৃতি: ন্যায়নিষ্ঠা বনাম ক্ষমতা (২০০৬), নোম চমস্কি ও এডওয়ার্ড এস হারম্যানের সম্মতি উৎপাদন: গণমাধম্যের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০০৮)। ফাহমিদুল হকের সাথে যৌথসম্পাদনায় প্রকাশ করেছেন মিডিয়া সমাজ সংস্কৃতি (২০১৩) গ্রন্থটি।
View Posts →
তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র, তবে কোন বিষয়েই অরুচি নাই।
View Posts →
মাইক্রোবায়োলজিস্ট; জন্ম ১৯৮৯ সালে, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে। লেখেন কবিতা ও গল্প। থাকছেন চট্টগ্রামে।
View Posts →
জন্ম: টাঙ্গাইল, পড়াশোনা করেন, টিউশনি করেন, থাকেন চিটাগাংয়ে।
View Posts →
বিনোদিনী দাসী (১৮৬২/৩ - ১৯৪১): থিয়েটার অভিনেত্রী, রাইটার। ১৮৭৪ থেকে ১৮৮৬ এই ১২ বছর তিনি কলকাতার বিভিন্ন থিয়েটারে অভিনয় করেন। কবিতার বই – বাসনা এবং কনক ও নলিনী। আত্মজীবনী - ‘আমার কথা’ (১৯২০)।
View Posts →