Main menu

পয়েন্টস অফ ভিউ

১.

আপনে ধরেন তালুকদার বাড়ির পোলা, আপনের কথারে দুই পয়সার দামও দেয় না আপনের বাড়ির লোকেরা, কোন লজিকই কামে দেয় না। আপনে তখন কি করবেন?

১ কিলো দূরের চৌধুরী বাড়ি আপনের বংশের দুশমন, কম্পিটিশন পুরা–কেয়ামত সে কেয়ামত তক সিনেমা টাইপের পুরা! তো, আপনে করলেন কি, চৌধুরী বাড়ির সামনে যাইয়া আল্লা-রসুলের নামে গান গাইতে গাইতে খয়রাত করা শুরু করলেন, ফল কি হইতে পারে?
:)! তালুকদার বংশ লইয়া চৌধুরীরা হাসাহাসি শুরু করবে, এলাকায় ছড়াইয়া পড়বে তালুকদার বাড়ির পোলা চৌধুরী বাড়ির সামনে যাইয়া খয়রাত করে![pullquote][AWD_comments][/pullquote]

অমনি দেখবেন আপনের বাড়ির লোকেরা আপনারে পাত্তা দেওয়া শুরু করছে, আপনারে বুঝাইতে চাইবে, তুইলা নিয়া যাবে জোর কইরা, আর কোন উপায় না থাকলে খুন করবে–অনার কিলিং যেইটারে কয় আর কি!

এইটা করার জন্য হিম্মত লাগবে আপনার, নিজের বাড়ির/বংশের লোকের হাতে খুন হবার চিন্তার আগেই আপনের পয়লা ডিসিশন নিতে হবে যে, বংশের ইজ্জত জিনিসটা ভূয়া!

নেশনালিজম কমবেশি অমন ছকে কাম করে; দেশে দেখেন, পাবলিকের চিন্তা-ভাবনা বা দাবি, প্রেশার, আন্দোলন–কোনটারেই পাত্তা দেয় না সরকার! কি করতে পারি আমরা? ক্ষমতার দেশি এবং বিদেশি শরীকরা একমত–এমনেই চলবে এই দেশ এবং সরকার! কিন্তু ঐ তালুকদার বাড়ির পোলার মতোই আমরা চাইলে এই সরকারের ইজ্জত মারতে পারি, আমাদের কথার দাম না থাকলেও আমাদের ইজ্জতের দাম আছে তাগো কাছে, ঐটা তাগোও ইজ্জত!

ইজ্জত মারতে হিম্মত লাগবে, পয়লা কাম হইলো–নেশনালিজম থিকা বাইরে যাওয়া, জাতির নাক কাইটা দেন, তারা না চাইলেও আপনে তাগো জাতির মেম্বার, আপনের ইজ্জত ফালাইয়া দিলে তাগো ইজ্জত জখম হবেই হবে!

নিজের ইজ্জত ফালাইবেন কেমনে? একটা উপায় হইলো, বিদেশিদের আব্বা-আম্মা ডাকতে থাকা, খয়রাত চান বিদেশিদের কাছে! নিজেদের না পারার ফিরিস্তি দেন। মনে রাখবেন, জাতিসংঘের কাছে খয়রাত চাইলে কিন্তু ইজ্জত যাইবে না! কারণ, ঐটাই ফর্মাল সিস্টেম খয়রাত চাইবার! চাইতে হবে বিভিন্ন দেশের কাছে। যেমন ধরেন, ফিলিপাইনের দুতার্তের কাছে রোহিঙ্গাদের বাঁচাইতে কইলেন! লগে কইবেন যে, আপনে পারতেছেন না, কারণ, সরকার আপনারে পাত্তা দেয় না, আপনের দেশের ক্ষমতাবানরা পাষাণ, মানুষের আর্তি তাগো কানে ঢোকে না, পাশের মানুষের পাশে খাড়াইতে পারতেছেন বইলা আপনের মনে বড় জ্বালা, দুতার্তেই কেবল পারে আপনের মনের জ্বালা মিটাইতে :)!

এমন কইরা আরো কিছু করতে পারেন; আপনের ক্যান্সার হইছে, আপনে সোমালিয়ার সরকারের কাছে খয়রাত চান। গরু মইরা গেছে? অস্ট্রেলিয়ার কাছে দুই গরু চান। ঘর বানাইতে হবে? তাইওয়ানের কাছে টিন চাইয়া টুইট করেন, ফেসবুকে লেখেন। ফিলিস্তিনের কাছে খুরমা খেজুর খয়রাত চান। দেশের কাছে চাইবেন না কিছুতেই; শীতের কাপড় লাগলে সুইডেন-ডেনমার্কের কাছে চাইবেন। সব দেশের ওয়েবসাইট আছে, ডাইরেক্ট এপ্লিকেশন/মেইল দেন, সিরিয়াস ভঙ্গিতে দেবেন, তারা যাতে ইন্টারন্যাশনাল মিডিয়ায় নিউজ দেয়।

পোস্টার: ফার্স্ট ওয়ার্ল্ড ওয়ারের সময় ব্রিটিশ নেভি'তে রিক্রুটমেন্টের

পোস্টার: ফার্স্ট ওয়ার্ল্ড ওয়ারের সময় ব্রিটিশ নেভি’তে রিক্রুটমেন্টের

এইটা কিন্তু বেআইনী না! ডুয়াল সিটিজেনশীপ রিকগনাইজ করে বাংলাদেশের কন্সটিটিউশন। সো, আরেক দেশের কাছে আপনে দাবি-দাওয়া পেশ করতেই পারেন।

মনে রাখবেন, নেশনালিজম আপনারে খাওয়ায় না, আপনারে খাইয়া খাইয়া বাঁচে।

২.
হাউ টু মেক এ লজিক?

লজিক বানাইতে হিস্ট্রিক্যল কনটেক্সট মাথায় রাখা দরকার খুব।

‘ভায়োলেন্স এগেইনস্ট উইমেন’-এর ব্যাপারে আপনে ধরেন লজিক দিলেন একটা–‘সাচ্চা এরিয়ান মর্দ এমন করে না।’!

হিস্ট্রিক্যল কনটেক্সট মাথায় রাখলে এমন লজিক দিতেন না আপনে! এই লজিকে দেখেন, মর্দের একটা স্টেরিওটাইপ বানাইছেন আপনে, এইটা গৎ বান্ধা চিন্তা, হিউম্যান ডাইভার্সিটি/প্লুরালিটি ধরতে পারতেছেন না আপনে, বা অস্বীকার করতেছেন! এর লগে, লজিকটা সেক্সিস্ট, সাচ্চা মর্দ বানাইতে যাইয়া আসলে মর্দের লগে ভায়োলেন্সের একটা নেসেসারি রিলেশন দেখাইতেছেন!

তার উপর দেখেন, লজিকটার ভিত্রে রেসিজম কেমন ঝলমল করতেছে! এরিয়ান সুপ্রিমেসির গান গাইতেছেন যেন, বা রেস এবং ভায়োলেন্সের নেসেসারি রিলেশন আছে বইলা দাবি করতেছেন!

এই ধরনের লজিক দিয়া যার উপকার করতে চান, আখেরে ক্ষতি হয় তার! আপনের ভিত্রে রেসিজম দেখাইতে পারলে ঐ পক্ষ যেন জিতে গেল, তাতে ভায়োলেন্স ব্যাপারটাই লোকের জায়েজ মনে হইতে শুরু করতে পারে, সাবধান!

এখন, বাচ্চাদের বইয়ের চেঞ্জগুলা লইয়া আপনে যেইসব লজিক দিছেন সেইগুলা ভাবেন। ওড়না ইস্যুতে লজিক কেমনে দিতেছেন?

সেক্যুলারিজম ইউজ করতেছেন লজিকে? বাঙালি কালচার বইলা কোন বস্তু? ইসলাম লইয়া টিটকারি দিছেন? সুবিধা করতে পারবেন? পাকিজা সিনেমায় মিনাকুমারি নাইচা নাইচা গাইতেছেন, ‘ইনহি লোগো নে লে লিলা দোপাট্টা মেরা’–এইটা কি ইসলামী এসেন্স থিকা? আপনার লজিক দেশে ডেমোক্রেটিক রাস্তায় টিকবে? আপনে কি ফ্যাসিস্ট হইবেন না টিকলে?

হুমায়ুন আজাদের কবিতা বাদ পড়া লইয়া আপনের লজিক কেমন আছিল?

পুরা আলোচনায় আপনে প্রসেস লইয়া কোন সওয়াল তুলছেন? কমিটি কেমনে হইলো, কারা আছেন তাতে, কেমনে লওয়া হইলো, বাদ দেওয়া বা ঢুকানোর কানুন লইয়া আলাপ? ট্রান্সপারেন্সি? ভার্সিটিতে শিক্ষা লইয়াই ফ্যাকাল্টি আছে, সেই স্পেশালিস্ট নাকি স্রেফ আমলারা এইগুলা করতেছে? দেশের নাগরিক পক্ষগুলার লগে আলাপ করা হইছে কোন? হিন্দু আছে, মোসলমান আছে, বিভিন্ন ধর্ম থিকা আসা সেক্যুলার আছে–সবাই দেশের নাগরিক। কমন একটা সিলেবাস হইতে হইলে সব পক্ষের কনসেন্ট লইয়া হওয়া দরকার সেইটা। সরকার যে আমলা দিয়া জনতার কনসেন্ট রিপ্লেস কইরা ফেললো, খেয়াল করছেন আপনে?

ঠিকঠাক আলাপ হইলে হয়তো আমরা একমত হইতে পারতাম–শিক্ষার কোন কোন ব্যাপার ফেমিলির হাতে ছাড়া হবে, কোনটা রাষ্ট্র কমন সিলেবাসে রাখবে। আমরা হয়তো একমত হইতাম যে, ওড়না ইস্যুটা আসলে সেক্স-এডুকেশন, এইটা ক্লাস ওয়ানে দেওয়া ঠিক হইতেছে না; বা এইটা তার তার ফেমিলির হাতে ছাইড়া দেওয়া ভালো। এইটা তো ক্লিয়ার যে, এইটা ঢুকানো একদল নাগরিকের উপর অন্যায্য প্রেশার দেওয়া, এখন বাদ দিতে যাওয়া আরেক দল ঠেকাইতে চায়! এইটা আমলাদের হাতে না থাইকা জনতার বহু দলের মেম্বারের কোন কমিটি এই ইস্যুটা গজাইতেই দিতো না মনে হয়!

মানুষের জিন্দেগি এবং জগতকে দেখা-বোঝা-ভাবার অনেক ভঙ্গি আছে, খুব অল্প ব্যাপারেই আমরা একমত হইতে পারি; পাবলিক ডিসকোর্স না থাকলে একমত হবার জায়গা আরো কমতে থাকে।

৩.

সুইসাইড করার পরে মাত্র মিথিলারে চিনলাম আমি ( থ্যাংকস টু Ratul Muhammad ) ! কারণ মনে হয়, ফেসবুকে আনফলো কইরা রাখার খাসলত।

 

জ্যাকলিন মিথিলা

জ্যাকলিন মিথিলা

 

আর্ট-কালচার বা লাভস্টোরিতে সুইসাইডের তারিফ তো হামেশাই পাওয়া যায়। সুইসাইড করা লোকের নাকি ‘…ক্ষয় নাই, তার ক্ষয় নাই।’ সাচ্চা পিরিতও নাকি সুইসাইড করতে রেডি থাকা। জীবনানন্দ এমনকি হুদাই সুইসাইড করাইছেন কবিতার নায়কেরে–রক্তের ভিতর নাকি খেলা করে সুইসাইড!

কিন্তু বাংলাদেশে মাইয়াদের সুইসাইডের ইউনিক কিছু ব্যাপার আছে। সমাজের দশার কথা লোকে তো কয়ই, আমি কইতেছি আইন-কানুন বা লিগ্যাল সিস্টেমের কথা। আমাদের লিগ্যাল সিস্টেম সুইসাইডের দিকে আগাইয়া দেয় মাইয়াদের!

আমাদের লিগ্যাল সিস্টেম সুইসাইডকে মাইয়াদের ‘মোক্ষম রিভেঞ্জ’ বানাইয়া রাখছে! নাগর বা ভাতারের উপর প্রতিশোধ নেবার উপায় আমাদের দেশে কমই; পোলারা যেমন ‘খাইয়া ছাড়া’র গর্ব করতে পারে মাইয়ারা তেমন পারে না! তাতে বরং সেই মাইয়ারে ‘স্লাট’ হইয়া পড়তে হয়, তারে তখন রেপ করলেও কোন ক্রাইম হয় না! পিরিতের খেলায় মাইয়াদের জন্য সুইসাইড ছাড়া ভালো কোন হাতিয়ার নাই! লিগ্যাল সিস্টেম এই ব্যাপারে মাইয়াদের হেল্প করে সুইসাইডে। মামলা-জেল-পয়সা।

আমাদের লিগ্যাল সিস্টেম রেপের বেলাতেও ঝামেলা লাগাইয়া রাখছে! রেপিস্টের লগে বিয়ার খবর দেখেন তো মাঝে মাঝে? কিন্তু আসলে জানেন না রেপ কারে কয়!

আমাদের আইনে বিয়ার কসম খাইয়া সেক্স করলে, পরে বিয়া করতে নারাজ হইলে সেইটা প্রতারণা না, রেপ। তাইলে তখন রেপ কেস করলে যদি পোলা রাজি হইয়া যায় বিয়ায়, কি হইলো তখন? রেপিস্টের লগে বিয়া! এদিকে, বউয়ের বেলায় রেপ হয় না কখনোই। আমাদের আইনে রেপের ডেফিনিশনে ‘কনসেন্ট’ সেন্টার না, বিয়া হইলো সেন্টার। ১৩ বছরের নিচের মাইয়ার কনসেন্ট কোন ইস্যু না, তা সবসময়ই রেপ! তবে বউ ছাড়া!

কিন্তু আমাদের লেখক-বুদ্ধিজীবী-একটিভিস্টরা কনসেন্টকে সেন্টার ধইরা রেপের আলাপ তোলে, পরে একটা নেসেসারি গলদে পড়ে!
এখন, জোর করা রেপকে যদি বিয়ার কসমের ক্যাটেগরির রেপ বানাইয়া বিয়া দিয়া দেওয়া হয় জোর কইরা, মাইয়া তখন কি করবে? সুইসাইড ছাড়া কোন রাস্তা খোলা রাখছি আমরা? পালাইয়া দৌলতদিয়া চইলা যাবে?

 

Series Navigation<< আপনের বউ’র ছায়ার তলে হাত ঢুকাইয়া আপনের কান খোঁজে নচিকেতাদখলের লিস্টে ফেমিনিজমও দরকার না পোলাদের! >>
The following two tabs change content below.
Avatar photo

রক মনু

কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।

এডিটর, বাছবিচার।
View Posts →
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।
View Posts →
কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।
View Posts →
মাহীন হক: কলেজপড়ুয়া, মিরপুরনিবাসী, অনুবাদক, লেখক। ভালোলাগে: মিউজিক, হিউমর, আর অক্ষর।
View Posts →
দর্শন নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা, চাকরি সংবাদপত্রের ডেস্কে। প্রকাশিত বই ‘উকিল মুন্সীর চিহ্ন ধরে’ ও ‘এই সব গল্প থাকবে না’। বাংলাদেশি সিনেমার তথ্যভাণ্ডার ‘বাংলা মুভি ডেটাবেজ- বিএমডিবি’র সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সমন্বয়ক। ভালো লাগে ভ্রমণ, বই, সিনেমা ও চুপচাপ থাকতে। ব্যক্তিগত ব্লগ ‘ইচ্ছেশূন্য মানুষ’। https://wahedsujan.com/
View Posts →
কবি। লেখক। কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট। রাজনীতি এবং বিবিধ বিষয়ে আগ্রহী।
View Posts →
গল্পকার। অনুবাদক।আপাতত অর্থনীতির ছাত্র। ঢাবিতে। টিউশনি কইরা খাই।
View Posts →
জন্ম ২০ ডিসেম্বরে, শীতকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরাধবিজ্ঞান বিভাগে পড়তেছেন। রোমান্টিক ও হরর জনরার ইপাব পড়তে এবং মিম বানাইতে পছন্দ করেন। বড় মিনি, পাপোশ মিনি, ব্লুজ— এই তিন বিড়ালের মা।
View Posts →
জন্ম ১০ নভেম্বর, ১৯৯৮। চট্টগ্রামে বেড়ে ওঠা, সেখানেই পড়াশোনা। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়নরত। লেখালেখি করেন বিভিন্ন মাধ্যমে। ফিলোসফি, পলিটিক্স, পপ-কালচারেই সাধারণত মনোযোগ দেখা যায়।
View Posts →
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে শিক্ষকতা করেন। সংঘাত-সহিংসতা-অসাম্যময় জনসমাজে মিডিয়া, ধর্ম, আধুনিকতা ও রাষ্ট্রের বহুমুখি সক্রিয়তার মানে বুঝতে কাজ করেন। বহুমত ও বিশ্বাসের প্রতি সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের বাসনা থেকে বিশেষত লেখেন ও অনুবাদ করেন। বর্তমানে সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটায় (সিএসএসসি) পিএইচডি গবেষণা করছেন। যোগাযোগ নামের একটি পত্রিকা যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ফাহমিদুল হকের সাথে। অনূদিত গ্রন্থ: মানবপ্রকৃতি: ন্যায়নিষ্ঠা বনাম ক্ষমতা (২০০৬), নোম চমস্কি ও এডওয়ার্ড এস হারম্যানের সম্মতি উৎপাদন: গণমাধম্যের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০০৮)। ফাহমিদুল হকের সাথে যৌথসম্পাদনায় প্রকাশ করেছেন মিডিয়া সমাজ সংস্কৃতি (২০১৩) গ্রন্থটি।
View Posts →
তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র, তবে কোন বিষয়েই অরুচি নাই।
View Posts →
পড়ালেখাঃ রাজনীতি বিজ্ঞানে অনার্স, মাস্টার্স। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে সংসার সামলাই।
View Posts →
মাইক্রোবায়োলজিস্ট; জন্ম ১৯৮৯ সালে, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে। লেখেন কবিতা ও গল্প। থাকছেন চট্টগ্রামে।
View Posts →
জন্ম: টাঙ্গাইল, পড়াশোনা করেন, টিউশনি করেন, থাকেন চিটাগাংয়ে।
View Posts →
বিনোদিনী দাসী (১৮৬২/৩ - ১৯৪১): থিয়েটার অভিনেত্রী, রাইটার। ১৮৭৪ থেকে ১৮৮৬ এই ১২ বছর তিনি কলকাতার বিভিন্ন থিয়েটারে অভিনয় করেন। কবিতার বই – বাসনা এবং কনক ও নলিনী। আত্মজীবনী - ‘আমার কথা’ (১৯২০)।
View Posts →