Main menu

মইশখাইল্যা বিয়ের গান

বাংলাদেশের প্রায় সব এলাকায় নিজস্ব বিয়ের গান আছে, যেইগুলা তাদের আঞ্চলিকতারে ছাড়ায়া সার্বজনীন হইতে পারে নাই অতটা (সিলেটি একটা বিয়ের গান ইদানীং ভাইরাল হইছে যদিও; কিন্তু সেইটাই এনাফ না)। সার্বজনীন হইতে পারাটা যে খুব মহৎ কিছু তা না, স্বাতন্ত্র্য ধইরা রাখাটা দরকার বইলা মনে হয়।

বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের জেলা কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলায় বিয়েতে মিশ্র গানের একটা ট্রাডিশন চালু আছে।

তো, কী ধরনের গান মহেশখালীর বিয়েতে গাওয়া হয় সেইটা বলার আগে মহেশখালীর বিয়ের গানের ধরণটা বইলা রাখলে বোধ হয় ভালো হয়।

এই গান গুলা খালি গলায় মানে কোন ইন্সট্রুমেন্ট ছাড়া শুধু মাইক্রোফোন দিয়া গাওয়া হয়। এক বা দুই হাজার টাকায় গান গাওয়ার লাইগা শিল্পীদের ভাড়ায় আনা হয়। সাধারণত বর পক্ষের লোকেরাই গানের আয়োজন কইরা থাকেন। এক বা দুইদিন পর্যন্ত গানের আসর চলতে পারে। একটা নিয়ম হইতেছে এইখানে বিয়ে হয় দিনের বেলায়। ফলে বিয়ের আগের রাতে রাতভর শিল্পী বিয়ের গান গায়। বিয়ের দিনও বরযাত্রার গাড়িতে কইরা মাইকে গান গাইতে গাইতে কনের বাড়ির উদ্দেশ্যে যাত্রা করাটা নিয়ম। এইটা এই অঞ্চলের একটা গুরুত্বপূর্ণ সংস্কৃতির অংশ হয়া আছে। অনেক সময় এমনও হয় যে, মাইক নিয়া গান গাইতে গাইতে বউ আনতে যায় নাই বইলা কনে পক্ষ কন্যা সম্প্রদান করতে রাজী হয় নাই। বরপক্ষকে আবার মাইক আর শিল্পী নিয়া গিয়া বউ আনতে হইছে।

বিয়ের গানের দুইটা বিরোধী পক্ষও এইখানে দেখা যায়। এক হইলো মোল্লা গ্রুপ, যারা বিয়ের গান বন্ধ করার পক্ষে। সামাজিকভাবে তারা এই গান বন্ধ করার লাইগা জনমত তৈরি করার চেষ্টা করে, কিন্তু জোর কইরা বলতে পারে না যে বন্ধ করতেই হইব। কারণ এই জনপদের বিশাল একটা অংশ এই গানরে নিজেদের সংস্কৃতি বইলাই মাইনা নিছে।

দ্বিতীয় পক্ষ হইলো রুচিশীল উচ্চশিক্ষিত শ্রেণি। এরা বন্ধ করতে বলে না ঠিক, কিন্তু নিজেদের বিয়েতে এই গানের আয়োজন তারা করে না। এইটাকে নিম্নরুচির অশিক্ষিতদের কাজকারবার বইলাই মনে করে।  ফলে এই দুই শ্রেণির লোক যত বাড়তে থাকবে ‘মইশখাইল্ল্যা বিয়ের গান’ ততই নাই হয়া যাইতে থাকবে। সেইটা এই অঞ্চলের সাংস্কৃতিক বিপর্যয় হয়া দেখা যাবে কিনা সেইটা শিউর না; কিন্তু স্বাতন্ত্র্য বইলা যেই একটা ব্যাপার সেইটা আর থাকবে না।

তো, মহেশখালী বিয়ের গান দিয়া খুবই সমৃদ্ধ একটা অঞ্চল বলা যায়। কেবল নিজস্ব আঞ্চলিক গান বা কেবল বিয়ের গান দিয়াই ভরপুর না, এর লগে প্রচুর পরিমাণে সাবকন্টিনেন্টের ক্লাসিকাল মিউজিক এইখানে গ্রহণ করা হইছে। বিশেষ কইরা উর্দু গজল, ওস্তাদ মেহেদী হাসান আর ম্যাডাম নুর জেহানের; পঞ্চাশ থিকা আশি দশকের লতা মঙ্গেশকার, মান্না দে, শামসাদ বেগমের হিন্দি গান। বাংলা গানের মধ্যে আব্দুল আলীম, মনির খান, অনুপ ঘোষাল, তালাত মাহমুদ, কনক চাপা সহ আরো অনেকের গান। চাটগাঁইয়া গানের মধ্যে আব্দুল গফুর হালী, আমান উল্লাহ গায়েন আর বুলবুল আক্তার উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও একটা হিন্দুদের শ্যামা সঙ্গীত আছে কমলাকান্ত ভট্টাচার্যের লেখা আর কুমার সানুর গাওয়া, আমার স্বাদ না মিটিলো আশা না পুরিলো, সকলি ফুরায়ে যায় মা..’।

বিয়ের এই গান গুলা মূলত চার ভাগে বিভক্ত। এক হইলো ‘অঁলা’। অঁলা এক প্রকার চাটগাঁইয়া  মোর্চা সংগীত; এমনভাবে এই গীতের সূর সেট করা হইছে যেন ঘন্টার পর ঘন্টা বানায়া বানায়া গাওয়া যায়। অনেকে মনে করেন ‘অঁলা’র উৎপত্তি চাটগাঁইয়া পুথি সাহিত্য থিকা হয়া থাকতে পারে। একটা জনপ্রিয় লাইন আছে এমন, ‘ফইরেঘোনা বিলের মাঝে তোতার ঝাঁক বইস্যে, সোনামিয়া দোলা তোতা মাইত্তু গেইয়্যে রে মোর হায় হায় রে…’

দ্বিতীয় হইতেছে, ‘চেয়ার’। এই শব্দটা আসছে শায়েরী থেকে। বিশেষ কইরা উর্দু গজল/শায়ের আর হিন্দি গান গুলা এই পর্যায়ে পড়ে।

তৃতীয় ঘরনা হইতেছে পুরানা বাংলা আর আঞ্চলিক গান।

চতুর্থ হইলো, বিয়ে কেন্দ্রিক বেশকিছু গান। যেইগুলা একান্তই এই অঞ্চলের। এইগুলা গায় বিশেষ কইরা বউ আনতে যাওয়ার মুহূর্তে, যাওয়ার পথে আর বউ নিয়া চইলা আসার সময়। যেমনঃ ‘দোলার মা দোয়া করো, দুনো হাত তুলিয়া, আজিয়া ফইরেঘোনার আরফাত দোলার বিয়া’,  ‘ভাবী চোখে কাজল,ওঠে পালিশ দিয়ে লাল গরি, ধীরে ধীরে চলো রে স্বামীর বাড়ি..’ ‘নায়রী নাইয়র হলো শেষ, এইবার চলো নিজের দেশ’ (এইটা যদিও মৃত্যু বিষয়ক গফুর হালির গান, তবুও এর ভাব, কনের স্বামীর বাড়ির দিকে যে যাত্রা, তার সাথেও মিলে যায়)

আরেকটা খেয়াল করার মতো ব্যাপার হইতেছে, রবীন্দ্র বা নজরুল সংগীত গুলা কখনোই গাওয়া হয় না। এইটা এই কারণে হইতে পারে যে, অই গান গুলা একটা নির্দিষ্ট রুচির বাইরে যাইতে পারে নাই। আমের দুয়ারে যায় নাই রবী গান। হিন্দি আর উর্দু গান গুলা যতটা সব রুচির কাছেই পৌঁছাইতে পারছে। রবীন্দ্র সংগীত ততটা পারে নাই। ফলে এই অঞ্চলের বিয়ের গানে এইগুলা থাকতে পারে নাই।

মইশখাইল্যা বিয়ের গানের এই ট্রেডিশনটার বয়স পঞ্চাশ বছরের খুব বেশি হয় নাই। যেই গান গুলা এইখানে ঢুকছে এর লগে রেডিওর একটা যোগাযোগ থাকতে পারে। এই অঞ্চলে যখনই মাইক্রোফোনের প্রচলন শুরু হইছে এবং অই সময়ে রেডিও আর ক্যাসেটে যেই গান গুলার আধিপত্য ছিলো বেশি, এবং সব ক্লাসের লগেই যাইতে পারছে সেই গান গুলা এইখানে ঢুকছে। এইটা সত্তুর থিকা আশি এই দুই দশকেই বেশি ঘটার কথা। নব্বই দশক আর এই শতকের শূন্য দশকে পূর্ণতা পাইছে পুরাপুরিভাবে।

তো, মইশখাইল্যা বিয়ের এই গান গুলা অন্য কোন অঞ্চলে গাইতে দেখি নাই তেমন একটা। মানে বিয়েতে, আয়োজন করে গাইতে দেখি নাই। আমার ধারণা, এই গান গুলা  একটা সময়ের সাক্ষী হয়া থাকবে মহেশখালীর ইতিহাসে। মহেশখালীর নিজস্ব সংস্কৃতির অংশ এই গান।

কিন্তু ‘মইশখাইল্ল্যা বিয়ের গান’র দুর্বল দিক হইতেছে সময়ের সাথে আপডেট হইয়া নতুন গানরে গ্রহণ করতে পারে নাই তেমন একটা। ফলে একটা সময়ের পরে মারা যাইতে পারে বিয়ের গানের এই ট্রাডিশনটা। তব্ওু এই গান গুলা যে একটা সময়ের প্রতিনিধি হয়া আছে এইটা গুরুত্বপূর্ণ একটা ব্যাপার।

আমার অনেক গুলা রাতজাগা রাতের স্মৃতি এই গান। তো, কয়দিন আগে আমি আর আমার বন্ধু খালিদ ইউটিউব থিকা সার্চ দিয়া প্রায় ৫০টার বেশি গান কালেক্ট করছি। গুরুত্বপূর্ণ কিছু গানের তালিকা এইখানে রাখলাম।

উর্দুঃ

‘Duniya kisi ke pyaar mein / jannat se kam nahin’ -উস্তাদ মেহেদী হাসান।

 

Rafta rafta woh meri hasti ka saamaan ho gayey – উস্তাদ মেহেদী হাসান।

 

Aaja aaja, aaja meri barbaad mohabbat ke sahaare
Hai kaun jo bigdi hui taqdeer sanvaare’ – নুর জাহান

‘Hina ki khusbo behek rehi hay’ – নুর জাহান।

হিন্দিঃ

Na shikwa hai koi na koi gila hai

Salaamat rahe tu yeh meri duaa hain’ -লতা মঙ্গেশকার।

 

Chaman me reh key virana meraa dil hota jata hai – শামসাদ বেগম।

 

Milate hi aankhe dil
Huaa deewana kisi ka – শামসাদ বেগম

‘Pyar karna thu dharna kya’- লতা মঙ্গেশকার।
‘Tuje suraj khahoon ya chanda mera naam’ – মান্না দে
‘Hawa main udtha jaye mera laal du patta’ -লতা মঙ্গেশকার

https://youtu.be/Fm87fGL4reE

 

Mera dil yeh phukare ajaa – লতা মঙ্গেশকার
Dil ke armaan aansuon mein beh gaaye -সালমা আগা

https://youtu.be/kch

 

বাংলাঃ

পরের জায়গা পরের জমিন ঘর বানায়া আমি রই, আমি তো সেই ঘরের মালিক নই’ -আব্দুল আলীম

কার লাগিয়া গাঁথো ফুলের মালা – আব্দুল আলীম
আমার স্বাদ না মিটিলো – কুমার সানু

আসিলেন নবী কামলীওয়ালা রবি আওয়ালের ১২ই তারিখে – আমানুল হক চৌধুরী
বিয়ের(জন্মদিনে) দিনে কি আর দেব তোমায় উপহার – স্বপন চক্রবর্তী
আমার এই ভালোবাসা জানি গো তোমার ক্ষনিকের ভালো লাগা ভুল – অনুপ ঘোশাল
তোমারে লেগেছে এত যে ভালো, চাঁদ বুঝি তা জানে – সুবির নন্দী, কনক চাঁপা।
নাইয়রী নায়র হলো শেষ, এইবার চলো নিজের দেশ – আব্দুল গফুল হালী,নিজাম হাজারী।

https://youtu.be/wZxrKynobJk

ও আকাশ প্রদীপ জ্বেলো না – হেমন্ত মুখোপাধ্যায়
এই যে দুনিয়া কিসের লাগিয়া এত যত্নে গড়াইয়াছেন সাঁই – আব্দুল আলীম
বিচারপতি তোমার কাছে বিচার না পেলে -মনির খান।
ভালোবাইসা দিলিরে বন্ধু জ্বালা

দুয়ারে আইসাছে পালকি -আব্দুল আলীম
শান্তি থাকলে ভাঙ্গা ঘর হয় বেহেস্তের বাগান – এন্ড্রো কিশোর

প্রেমের মর্ম বুঝে না যে, প্রেম দিও না তারে – মনির খান।
দুনিয়াটা নয়রে বেইমান

 

চাটগাঁইয়াঃ

প্রেম ন গরি সুখে আছিলাম নিঠুর বন্ধুর সনে -বুলবুল আক্তার।

দেহ ছাড়ি প্রাণ গেলেরে আর হন দিন ফিরি আইসতো নয় -আব্দুল গফুর হালী।

যাত্তুন যারে ভালা লাগে, হালা অইলেও সুন্দর -বুলবুল আক্তার

অরে হালা ভ্রমরা, আই আইজু ফুলর হরা, ইত্তার তুই আরে ন জ্বালাইও – সিরাজুল ইসলাম আজাদ।

দেওয়াইল্যা বানাইলো মোরে সাম্পানরে মাঝি।

বাঁশের পালকি সাজাই আইবো তোরে নিবারলাই – জানা নাই

অঁলা

এইগুলা ছাড়াও বিয়ে রিলেটেড অসংখ্য গান মইশখাইল্যা বিয়েতে গাওয়া হয়া থাকে। যেই গুলা আমার সংগ্রহে নাই এখন।

………………

 

 

The following two tabs change content below.
Avatar photo

হামিদুল ইসলাম আরফাত

জন্ম ২০০০ সালে, কক্সবাজারের মহেশখালীতে। বর্তমানে পড়াশোনা করতেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে।
Avatar photo

Latest posts by হামিদুল ইসলাম আরফাত (see all)

এডিটর, বাছবিচার।
View Posts →
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।
View Posts →
কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।
View Posts →
মাহীন হক: কলেজপড়ুয়া, মিরপুরনিবাসী, অনুবাদক, লেখক। ভালোলাগে: মিউজিক, হিউমর, আর অক্ষর।
View Posts →
দর্শন নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা, চাকরি সংবাদপত্রের ডেস্কে। প্রকাশিত বই ‘উকিল মুন্সীর চিহ্ন ধরে’ ও ‘এই সব গল্প থাকবে না’। বাংলাদেশি সিনেমার তথ্যভাণ্ডার ‘বাংলা মুভি ডেটাবেজ- বিএমডিবি’র সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সমন্বয়ক। ভালো লাগে ভ্রমণ, বই, সিনেমা ও চুপচাপ থাকতে। ব্যক্তিগত ব্লগ ‘ইচ্ছেশূন্য মানুষ’। https://wahedsujan.com/
View Posts →
কবি। লেখক। কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট। রাজনীতি এবং বিবিধ বিষয়ে আগ্রহী।
View Posts →
গল্পকার। অনুবাদক।আপাতত অর্থনীতির ছাত্র। ঢাবিতে। টিউশনি কইরা খাই।
View Posts →
জন্ম ২০ ডিসেম্বরে, শীতকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরাধবিজ্ঞান বিভাগে পড়তেছেন। রোমান্টিক ও হরর জনরার ইপাব পড়তে এবং মিম বানাইতে পছন্দ করেন। বড় মিনি, পাপোশ মিনি, ব্লুজ— এই তিন বিড়ালের মা।
View Posts →
জন্ম ১০ নভেম্বর, ১৯৯৮। চট্টগ্রামে বেড়ে ওঠা, সেখানেই পড়াশোনা। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়নরত। লেখালেখি করেন বিভিন্ন মাধ্যমে। ফিলোসফি, পলিটিক্স, পপ-কালচারেই সাধারণত মনোযোগ দেখা যায়।
View Posts →
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে শিক্ষকতা করেন। সংঘাত-সহিংসতা-অসাম্যময় জনসমাজে মিডিয়া, ধর্ম, আধুনিকতা ও রাষ্ট্রের বহুমুখি সক্রিয়তার মানে বুঝতে কাজ করেন। বহুমত ও বিশ্বাসের প্রতি সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের বাসনা থেকে বিশেষত লেখেন ও অনুবাদ করেন। বর্তমানে সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটায় (সিএসএসসি) পিএইচডি গবেষণা করছেন। যোগাযোগ নামের একটি পত্রিকা যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ফাহমিদুল হকের সাথে। অনূদিত গ্রন্থ: মানবপ্রকৃতি: ন্যায়নিষ্ঠা বনাম ক্ষমতা (২০০৬), নোম চমস্কি ও এডওয়ার্ড এস হারম্যানের সম্মতি উৎপাদন: গণমাধম্যের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০০৮)। ফাহমিদুল হকের সাথে যৌথসম্পাদনায় প্রকাশ করেছেন মিডিয়া সমাজ সংস্কৃতি (২০১৩) গ্রন্থটি।
View Posts →
তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র, তবে কোন বিষয়েই অরুচি নাই।
View Posts →
পড়ালেখাঃ রাজনীতি বিজ্ঞানে অনার্স, মাস্টার্স। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে সংসার সামলাই।
View Posts →
মাইক্রোবায়োলজিস্ট; জন্ম ১৯৮৯ সালে, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে। লেখেন কবিতা ও গল্প। থাকছেন চট্টগ্রামে।
View Posts →
জন্ম: টাঙ্গাইল, পড়াশোনা করেন, টিউশনি করেন, থাকেন চিটাগাংয়ে।
View Posts →
বিনোদিনী দাসী (১৮৬২/৩ - ১৯৪১): থিয়েটার অভিনেত্রী, রাইটার। ১৮৭৪ থেকে ১৮৮৬ এই ১২ বছর তিনি কলকাতার বিভিন্ন থিয়েটারে অভিনয় করেন। কবিতার বই – বাসনা এবং কনক ও নলিনী। আত্মজীবনী - ‘আমার কথা’ (১৯২০)।
View Posts →