Main menu

লেডিয়া ডেভিসের ফ্ল্যাশ-ফিকশন

আজিব আচরণ

দেখেন কেমন কইরা পরিস্থিতিই দায়ী ঘটনাগুলার জন্য। যদি আমি অনেকগুলা ছোট ছোট ছিঁড়া টিস্যুর টুকরা কানে লাগায়া রাখি, আর একটা স্কার্ফ দিয়া পেঁচায়া রাখি মাথাটা, আমারে একদমই আজিব মনে হইব না: যখন আমি একলা থাকি, সব নিরবতা আমার থাকে, যেইটা দরকার আমার।


হারায়া যাওয়া জিনিশগুলা

জিনিশগুলা হারায়া গেছে, আবার হারায়া যায় নাই, বরং আছে এই দুনিয়ার কোথাও না কোথাও। বেশিরভাগই আছিলো সাইজে ছোট, যদিও এদের মাঝে দুইটা আছিলো সাইজে বড়, একটা কোট আর একটা কুকুর। ছোট জিনিশগুলার মাঝে সার্টেন একটা রিং আর সার্টেন একটা বোতাম আছিলো। তারা আমার কাছ থেকে হারায়া গেছে, যেইখানে এখন আমি আছি, কিন্তু তারা একবারে নাই হয়ে যায় নাই। তারা অন্য কোথাও আছে, হইতে পারে সেইখানে তারা অন্য কারো কাছে আছে। কিন্তু যদি কারো কাছে নাও থাকে, তবুও, রিংটা তো নিজের কাছ থেকে হারায়া যায় নাই, বরং আছে সেইখানেই, শুধু নাই যেইখানে আমি আছি, এবং বোতামটাও, সেইখানে, আছে, এখনো, শুধু আমি নাই সেইখানে।


হাঁটতে বের হওয়া

রাস্তার কাছে গিয়া রাগে ফেটে পড়া, কথা না বলে হাটতে থাকা, পাইন বনের মধ্যে একটা নিরবতা, পুরানা রেল-ব্রীজ জুড়ে একটা নিরবতা, পানির মধ্যে ফ্রেন্ডলি হওয়ার একটা চেষ্টা, মসৃন পাথরগুলার উপর দাঁড়ায়া তর্কগুলারে শেষ হইতে না দেয়া, কাদামাখা ঢাল বেয়ে নামার সময় রাগে চিৎকার করা, ঝোপের ভিতরে ফুঁপায়া ফুঁপায়া কানতে থাকা।


ইঁদুর

আমাদের ঘরের দেয়ালগুলাতে ইঁদুরের আনাগোনা, কিন্তু রান্নাঘরে তেমন সমস্যা নাই। এতে আমরা খুশি কিন্তু বুঝতে পারতেছি না, যেমন কইরা তারা আমাদের পাশের বাসার রান্নাঘরে ঢুকে, কেন তারা আমাদের রান্নাঘরে আসে না, যেখানে আমরা ফাঁদ পাইতা রাখছি। যদিও আমরা খুশি, আবার হতাশ ও, কারন ইদুরগুলা এমন আচরণ করেতেছে যেন আমাদের রান্নাঘরে কোন ঝামেলা আছে। আমরা কনফিউশনে পইড়া যাই, আমাদের ঘর তো আমাদের পাশের বাসার ঘরগুলার মতো এতো গোছানো না। আমাদের রান্নাঘরে তো আরো বেশি খাবার পইড়া থাকে, টেবিলের উপর ব্রেডের টুকরা পইড়া থাকে, আর ক্যাবিনেটের গোড়ায় ফালানো পচে যাওয়া পেঁয়াজ থাকে। আসলে, কিচেনে এতো আলগা খাবার থাকে যে আমার মনে হয় ইদুরগুলা খাবারের সাথে পাইরা উঠতে পারে না। সাজানো-গোছানো রান্নাঘরে থাকলে এনাফ খাবার জোগাড় করা খুব মুশকিল, বসন্ত না আসা পর্যন্ত রাতের পর রাত সারভাইভ করা খুব কঠিন। নরমালি তারা ধৈর্য ধরে শিকার খুঁজে এবং কিছু একটা পাইলে ঘন্টার পর ঘন্টা ধরে খট খট করে কামড়াইতে থাকে, তৃপ্তি না আসা পর্যন্ত। যা-ই হোক, আমাদের রান্নাঘরে আসলে মনে হয় তারা এমন কিছু ফেইস করে, যা তাদের অভিজ্ঞতার সাথে যায় না, তারা এই পরিস্থিতিরে ডিল করতে পারে না। তারা হয়তো ঝুঁকি নিয়া কয়েক ধাপ সামনে আগায়, তারপর এতো খাবারের দৃশ্য আর এতো গন্ধ পায় যে আবার গর্তে পালায়া যায়, তাদের মাঝে তখন কাজ করে একটা অস্বস্তি আর ময়লা খাবারগুলা সাফ করতে না পারার লজ্জা।


সুসি ব্রাউন শহরে চইলা যাবে

সুসি ব্রাউন শহরে চইলা যাবে। সে শহরে যাইয়া তার জিনিশপত্রগুলা বিক্রি করবে। সুসি ব্রাউন অনেক দূরে চইলা যাইতেছে। সে তার মাঝারি সাইজের তোশকটা বেচতে চায়।

আমরা কি তার তোশকটা কিনতে চাই? আমরা কি তার মোড়াটা কিনতে চাই? আমরা কি তার গোসল করবার জিনিশগুলা কিনতে চাই? সুসি ব্রাউনকে বিদায় জানানোর সময় আইসা গেছে। আমরা তার ফ্রেন্ডশিপ অনেক এনজয় করছি। তার টেনিস লেসনগুলাও, আমরা খুব এনজয় করছি।


ট্রেইনে

সে আর আমি, আমরা একসাথে যাইতেছি, যদিও অপরিচিত, করিডোরের দুইপাশে বইসা, আমাদের সামনা-সামনি বইসা থাকা দুইজন মহিলা, কন্টিনুয়াস শব্দ করে কথা বলে যাইতেছেন একজন আরেকজনের সাথে। অভদ্র।

জার্নির একটা টাইমে, আমি তার দিকে তাকাইলাম (করিডোরের আড়াআড়ি), সে তখন তার নাক খুঁচাইতেছিলো। আর আমি, স্যান্ডউইচের ভিতরে থাকা টমেটো পত্রিকার উপর ফেলতেছিলাম। বদ অভ্যাস।

তার জায়গায় যদি আমি এমন কইরা নাক খুঁচাইতাম, তাইলে হয়তো এইটা বলতাম না। আমি আবার তার দিকে তাকাইলাম, সে এখনো অই কাজ করতেছে। আর মহিলা দুইজন, তারা এখন পাশাপাশি বসে শান্ত-শিষ্টভাবে পড়তেছে, একজন ম্যাগাজিন আর একজন বই, সবকিছু পরিষ্কার গোছানো। সব ঠিকঠাক।


চুরি হইয়া যাওয়া স্যালামির গল্প

ব্রুকলিনে আমার ছেলের ইতালিয়ান বাড়িওয়ালা একটা শেড বানাইছিলেন বাড়ির পিছন দিকে। যেইখানে তিনি স্যালামিগুলা কিউরিং* আর স্মোকিং* করার কাজ করতেন। এক রাত্রে, একটা ছোটখাটো ভাঙচুর আর চুরির ঘটনা ঘটলো, শেড’টা ভাইঙ্গা স্যালামিগুলা সব চুরি হয়ে গেল। পরেরদিন আমার ছেলের সাথে বাড়িওয়ালার এই বিষয় নিয়া কথা হইলো, সে হারায়া যাওয়া সসেজের ব্যাপারে বাড়িওয়ালারে শান্তনা জানাইলো। বাড়িওয়ালা তখন ব্যাপারটাকে মেনে নিছেন আর কিছুটা দার্শনিক চোখে দেখা শুরু করছেন, তবুও তিনি তার কথাটা ঠিক করে দিলেন, “ওইগুলা সসেজ না। ওইগুলা স্যালামি আছিলো”। এই ঘটনাটা শহরের একটা নামকরা পত্রিকায় বেশ রংচঙ মাখায়া মজাদার করে ছাপাইছিলো। পত্রিকার আর্টিকেলেও রিপোর্টার চুরি যাওয়া জিনিশগুলারে “সসেজ” কইলেন। আমার ছেলে আর্টিকেলটা নিয়া গিয়া বাড়িওয়ালারে দেখাইলো, তিনি তখনো এইটা দেখেন নাই। বাড়িওয়ালা আর্টিকেলটা দেখে খুশি হইলেন এই ভাইবা যে ম্যাগাজিনের লোকেরা ঘটনাটারে রিপোর্ট করার উপযুক্ত মনে করছে, তবে তিনি সাথে এটাও কইলেন – “ওইগুলা সসেজ না। ওইগুলা স্যালামি আছিলো”।

*সসেজ থেইকা একটা বিশেষ প্রক্রিয়ায় স্যালামি বানানো হয়। কিউরিং আর স্মোকিং হইতেছে সেই প্রক্রিয়ার অংশ৷


সঙ্গী

আমরা একসাথে বসে আছি, আমার পাকস্থলী আর আমি। আমি একটা বই পড়তেছি আর সে কিছুক্ষণ আগে আমার খাওয়া লাঞ্চ নিয়া কাজ করতেছে।


একটা বাজে উপন্যাস

বেড়াইতে আসার সময় এই জটিল আর একঘেয়ে উপন্যাসটা আমি সাথে নিয়া আসছি – বইটা আমি পড়ার ট্রাই করে যাইতেছি। আগেও আমি বহুবার বইটার কাছে ফিরে গেছি, প্রতিবারই পড়তে যাইয়া ভয় পাইছি এবং কোনবারই আগের বারের থেকে বেটার মনে হয় নাই, এইভাবে বইটা এখন আমার একরকম পুরানা বন্ধু হয়ে গেছে। আমার পুরানা বন্ধু, একটা বাজে উপন্যাস।


একটা অদ্ভুত ইমপালস

আমি জানলা দিয়া রাস্তার দিকে তাকাইলাম। বাইরে সুন্দর সূর্যের আলো, দোকানদারেরা রইদে দাঁড়ায়া পাশ দিয়া মানুষের চলে যাওয়া দেখতেছে। কিন্তু দোকানদারেরা কেন তাদের কান ঢাইকা রাখছিলো? আর কেনই বা লোকজন সব দৌড়াইতেছিলো, যেন তাদেরকে ভয়ংকর কোন ভূতে তাড়া করছে? খুব তাড়াতাড়ি সবকিছু নরমাল অবস্থায় ফিরে আসলো: ঘটনাটা এক মুহূর্তের একটা পাগলামির বেশি কিছু ছিল না, যেই সময়টায় মানুষজন তাদের লাইফের ফ্রাস্ট্রেশনগুলারে আর নিতে পারতেছিলো না, একটা অদ্ভুত ইমপালসের ভিতর দিয়া ফ্রাস্ট্রেশনগুলারে খালাস করা ছাড়া।


বাড়ি থেকে দূরে

অনেক অনেকদিন আগের কথা, যখন সে শেষবার মেটাফোর ইউজ করছিল!


বন্দী বাড়ি

একটা বন্দী বাড়িতে এক পুরুষ আর এক নারী ছিল৷ রান্নাঘরের যেই জায়গায় তারা জড়োসড়ো হয়ে বইসা ছিল, সেখান থেকে তারা একটা হালকা বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পাইলো। মহিলা কইলো, “বাতাস হবে”। পুরুষ কইলো, “শিকারী”। মহিলা আবার কইলো, “বৃষ্টি”। পুরুষ কইলো, “আর্মি”। মহিলা বাড়ি ফিরা যেতে চাইলো, কিন্তু সে তো বাড়িতেই ছিলো, গ্রামের মাঝখানে একটা বন্দী বাড়িতে।


ঘর-গোছানো নিয়া অবজারভেশন

এইসব ময়লা-আবর্জনার নিচে
ফ্লোর’টা আসলেই খুব ক্লিন আছে।


কুকুরের লোম

কুকুরটা চলে গেছে। আমরা তারে মিস করি। ডোরবেল বাজলে, এখন কেউ আর ঘেউ ঘেউ করে না৷ বাসায় আমরা দেরি কইরা ফিরলে, এখন কেউ আর আমাদের জন্য ওয়েট করে না৷ আমরা এখনো এখানে-ওখানে তার সাদা সাদা লোমগুলা পাই, আমাদের ঘরের আশেপাশে, আমাদের কাপড়ে। আমরা লোমগুলা তুলে রাখি। আমাদের উচিত আছিলো ওইগুলা ফেলে দেওয়া। কিন্তু একমাত্র এই লোমগুলা ছাড়া তার আর কিছুই আমাদের কাছে নাই। তাই আমরা ওগুলা আর ফেলে দেই না৷ আমাদের মনে একটা তুমুল আশা আছে – যদি আমরা অনেকগুলা লোম জড়ো করতে পারি, তাইলে হয়তো আমরা কুকুরটারে আবার এক করে ফিরত পাব।


তেরো নম্বর মহিলা

বারোজন মহিলার একটা শহরে তেরো নম্বর একজন ছিলেন। সে যে ছিল এইটা কেউ স্বীকার করে নাই, তার কাছে কোন চিঠি আসে নাই, তারে নিয়া কেউ কথা বলে নাই, কেউ তার খোঁজ করে নাই, তার কাছে কেউ ব্রেড বেচে নাই, তার কাছ থেকে কেউ কিছু কিনে নাই, কেউ তার দিকে তাকায় নাই, কেউ তার দরজায় কড়া নাড়ে নাই, বৃষ্টি তারে ভিজায় নাই, তার উপরে কখনো সূর্যের আলো পড়ে নাই, তার জন্য কখনো সকাল হয় নাই, তার জন্য কখনো রাত নামে নাই; তার জন্য সপ্তাহ কাটে নাই, বছর ঘুরে নাই; তার ঘরে কোন ঝামেলা ছিল না, তার বাগান পইড়া থাকতো অযত্ন আর অবহেলায়, তার রাস্তা মাড়াইয়া কেউ যায় নাই, তার বিছানায় কেউ ঘুমায় নাই, তার খাবার কেউ খায় নাই, তার পোষাক কেউ পড়ে নাই; শহরটা তার সাথে এতো কিছু ঘটানোর পরেও সে বিরক্তি না দেখাইয়া শহরে থাকাটা চালাইয়া গেল।


রাতের খাবারের সময় দুই মাতাল

যখন মেয়েটা রাতের খাবার রান্না করতেছিলো, তখন সে মাতাল ছিলো এবং সব খাবার পুড়ায়া ফেলে। যখন ছেলেটা রাতের খাবার খাইতেছিলো, তখন সে মাতাল ছিলো এবং কোনকিছু খেয়াল করে নাই।


মায়ের পুরানা প্রেমিক

আমার ধারনা, আমার মা তার অতীতের কোন প্রেমিকের সাথে ফ্লার্ট করতেছেন, যে আমার বাবা না। আমি মনে মনে কইলাম : “ফ্রাঞ্জ” নামের এই লোকের সাথে মায়ের এমন কোন সম্পর্কে যাওয়া উচিত না যেইটা আপত্তিকর। “ফ্রাঞ্জ” ইউরোপের লোক। আমি চিন্তা করি, বাবা দূরে থাকার টাইমে মায়ের এই লোকটার সাথে এইভাবে দেখা করাটাই উচিত না। কিন্তু আমি একটা পুরানা রিয়েলিটির সাথে নতুন রিয়েলিটিরে গুলায়া ফেলতেছি : বাবা বাড়ি ফিরবে না। বাবা ভার্নন হলেই থাকবে। এইদিকে মায়ের বয়স চুরানব্বই বছর। চুরানব্বই বছরের মহিলা কেমনে আপত্তিকর সম্পর্কে জড়াইতে পারে? তবুও আমার কনফিউশান এটাই হবে : যদিও তার শরীরের বয়স বাড়ছে, কিন্তু তার বিট্রে করার ক্ষমতা এখনো ইয়াং আর তাজা।


কুকুর আর আমি

একটি পিঁপড়াও আপনার দিকে তাকাইতে পারে, এমনকি তার হাতগুলা দিয়া ডর দেখাইতে পারে। অবশ্যই, আমার কুকুরটা জানে না যে আমি মানুষ, সে আমারে দেখে, যেন আমিও একটা কুকুর, যদিও আমি লাফাইয়া বেড়া টপকাই না। আমি একটা স্ট্রং কুকুর। কিন্তু পাশাপাশি হাঁটার সময় আমি আমার মুখ হা কইরা রাখি না। এমনকি গরমের দিনে জিহবা মুখের বাইরে ঝুলায়া রাখি না। কিন্তু আমি তারে ঘেউ ঘেউ কইরা বলি, “না! না!”


এনলাইটেন্ড

আমি জানি না, আমি তার বন্ধু হয়ে থাকতে পারব কিনা। আমি এই নিয়া চিন্তার পর চিন্তা করে গেছি – কতটা চিন্তা করছি সে কোনদিন তা জানবেও না। আমি একটা শেষ চেষ্টা করছিলাম। একবছর পরে, আমি তারে একদিন ফোন দিছিলাম। কিন্তু কথাবার্তা যে লাইনে আগাইতেছিলো তা আমার পছন্দ হয় নাই। সমস্যা হইতেছে, সে খুব একটা এনলাইটেন্ড না। অথবা আমার বলা উচিত, সে আমার সাথে চলার মতো এনলাইটেন্ড না। তার বয়স এখন প্রায় পঞ্চাশ বছর আর তার জ্ঞান-গরিমা, যতদূর মনে পড়ে, বিশ বছর আগে তার সাথে যখন প্রথম পরিচয়, তখন আমরা মূলত পুরুষ মানুষ নিয়াই কথা বলছিলাম, সেই সময়ের চেয়ে বেশি না। তখন তার এনলাইটেন্ড হওয়া নিয়া চিন্তা করি নাই অতো, হয়তো আমি নিজেও সেইসময় তেমন এনলাইটেন্ড ছিলাম না৷ আমার মনে হয়, এখন আমি আরো এনলাইটেন্ড হইছি এবং অবশ্যই তার থিকা বেশি, যদিও বুঝতেছি এইভাবে বলা এনলাইটেন্ডের মতো শুনাইতেছে না। কিন্তু তাও আমি এইটা বলতে চাই, আর আমি নিজের আরো এনলাইটেন্ড হওয়াটা মুলতবি রাখতে চাই, যাতে এখনো আমি কোন বন্ধু সম্পর্কে এমন কইরা একটা কিছু কইতে পারি।


মাছির সাথে কোলাবোরেশান

আমি কাগজের উপরে শব্দটা লিখলাম,
কিন্তু সে এর সাথে এপস্টোফি যোগ কইরা দিলো।

 

The following two tabs change content below.
Avatar photo

মো: আরিফুল হক

টুকটাক গল্প লেখি, কবিতা লেখি, অনুবাদ করি। এছাড়া পলিটিক্স নিয়া আগ্রহ আছে। প্রফেশনে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার।
Avatar photo

Latest posts by মো: আরিফুল হক (see all)

এডিটর, বাছবিচার।
View Posts →
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।
View Posts →
কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।
View Posts →
মাহীন হক: কলেজপড়ুয়া, মিরপুরনিবাসী, অনুবাদক, লেখক। ভালোলাগে: মিউজিক, হিউমর, আর অক্ষর।
View Posts →
দর্শন নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা, চাকরি সংবাদপত্রের ডেস্কে। প্রকাশিত বই ‘উকিল মুন্সীর চিহ্ন ধরে’ ও ‘এই সব গল্প থাকবে না’। বাংলাদেশি সিনেমার তথ্যভাণ্ডার ‘বাংলা মুভি ডেটাবেজ- বিএমডিবি’র সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সমন্বয়ক। ভালো লাগে ভ্রমণ, বই, সিনেমা ও চুপচাপ থাকতে। ব্যক্তিগত ব্লগ ‘ইচ্ছেশূন্য মানুষ’। https://wahedsujan.com/
View Posts →
কবি। লেখক। কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট। রাজনীতি এবং বিবিধ বিষয়ে আগ্রহী।
View Posts →
গল্পকার। অনুবাদক।আপাতত অর্থনীতির ছাত্র। ঢাবিতে। টিউশনি কইরা খাই।
View Posts →
জন্ম ২০ ডিসেম্বরে, শীতকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরাধবিজ্ঞান বিভাগে পড়তেছেন। রোমান্টিক ও হরর জনরার ইপাব পড়তে এবং মিম বানাইতে পছন্দ করেন। বড় মিনি, পাপোশ মিনি, ব্লুজ— এই তিন বিড়ালের মা।
View Posts →
জন্ম ১০ নভেম্বর, ১৯৯৮। চট্টগ্রামে বেড়ে ওঠা, সেখানেই পড়াশোনা। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়নরত। লেখালেখি করেন বিভিন্ন মাধ্যমে। ফিলোসফি, পলিটিক্স, পপ-কালচারেই সাধারণত মনোযোগ দেখা যায়।
View Posts →
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে শিক্ষকতা করেন। সংঘাত-সহিংসতা-অসাম্যময় জনসমাজে মিডিয়া, ধর্ম, আধুনিকতা ও রাষ্ট্রের বহুমুখি সক্রিয়তার মানে বুঝতে কাজ করেন। বহুমত ও বিশ্বাসের প্রতি সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের বাসনা থেকে বিশেষত লেখেন ও অনুবাদ করেন। বর্তমানে সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটায় (সিএসএসসি) পিএইচডি গবেষণা করছেন। যোগাযোগ নামের একটি পত্রিকা যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ফাহমিদুল হকের সাথে। অনূদিত গ্রন্থ: মানবপ্রকৃতি: ন্যায়নিষ্ঠা বনাম ক্ষমতা (২০০৬), নোম চমস্কি ও এডওয়ার্ড এস হারম্যানের সম্মতি উৎপাদন: গণমাধম্যের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০০৮)। ফাহমিদুল হকের সাথে যৌথসম্পাদনায় প্রকাশ করেছেন মিডিয়া সমাজ সংস্কৃতি (২০১৩) গ্রন্থটি।
View Posts →
তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র, তবে কোন বিষয়েই অরুচি নাই।
View Posts →
পড়ালেখাঃ রাজনীতি বিজ্ঞানে অনার্স, মাস্টার্স। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে সংসার সামলাই।
View Posts →
মাইক্রোবায়োলজিস্ট; জন্ম ১৯৮৯ সালে, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে। লেখেন কবিতা ও গল্প। থাকছেন চট্টগ্রামে।
View Posts →
জন্ম: টাঙ্গাইল, পড়াশোনা করেন, টিউশনি করেন, থাকেন চিটাগাংয়ে।
View Posts →
বিনোদিনী দাসী (১৮৬২/৩ - ১৯৪১): থিয়েটার অভিনেত্রী, রাইটার। ১৮৭৪ থেকে ১৮৮৬ এই ১২ বছর তিনি কলকাতার বিভিন্ন থিয়েটারে অভিনয় করেন। কবিতার বই – বাসনা এবং কনক ও নলিনী। আত্মজীবনী - ‘আমার কথা’ (১৯২০)।
View Posts →