Main menu

ইব্রাকর ঝিল্লীর ১২খান বাংলা কবিতা (বানান ইগনোর কইরেন পিলিজ)

সন্ধাতারা

অপরদিন একটা কথা কানের ভেতর ঢুকে গেছিলো।
সন্ধা নামার পরে কোমল হাওয়ায় ভেসে আসছিলো।
‘এখানে দাড়ায়ে তুমি যা ভাবো
তা অনেক আগেই ডুবে গেছে।’
স্নেহের গোপন তারায় সকল অস্তিত্বের ভার।
‘সামথিং ইজ রঙ ইন ইওর স্টার।’
তবু দাড়ায়ে থাকি কিছু একটা ঘটবে বইলা
সকল ভাগ্য ব্যর্থ কইরা।
‘ঘটবে না। তুমি বরং শুইয়া পড়ো।
নদিতে আচর কাটার ফাদে পইরো না!’
দেহ থেকে খসে পরতেছে নরম চাদর।
দূরে দুইটা তিমি মাছ, আপন ভাইবোন,
একটা আরেকটার সাথে অনর্গল ক্লিক আদানপ্রদান করতেছে।
‘এই নদিতে আমরা সবাই তিমি;
প্রকৃত মাছ নই।
উৎসাহহীন শাশ নিতে দিতে হবে লাফ।’
ভুলে গেছি নিজের সহজ ভাশা।
একজন পাশে বসে জানাইলো—
বুঝেনাই আমার কথা।
আমার চোখ তুইলা উপরে তাকানো,
রেলিঙে হেলান দিয়া বসা,
কাইত হইয়া শুইয়া থাকা,
খুব ধিরে ও জোরে শাশ গ্রহণ ও বর্জন করা,
এগুলা সবই কথা।
‘বুঝিনাই তোমার কথা।
তুমি এইরকম গাছের মত কথা বলো কেন?
কি হইছে তোমার বাল!’
কিছুই যে হচ্ছে না কখনো
সন্ধার নরোম হাওয়ায় সেই আফসোস হয় আমার।

 

সাইরেন কোথা হতে আসে

এক দূর হইতে যে এম্বুলেন্স আসে
আর আমারে রাইখাই চইলা যায় অন্য দূরে
আমি সেই এম্বুলেন্সের সাইরেন
মুখুস্ত করি বসে বসে।

দুইটা দূরের মনে আমি একটা ব্যথার উপমা হইয়া
বাসেদের গান শুনি।

প্রতিদিন একটা বিছানো কার্পেট গুটায়ে নেয়ার মত
রাস্তা শেষ করে ঘরে ফিরি।
আমার নিরবতার ঘরে একলা
সিজোফ্রেনিক সাইরেন চর্চা করি।

 

সন্ধা বেলার সন্ধা

বহু দিন আগে একটা মৃত সন্তানের পেট থেকে বের হইলো একটি মা।
সেই মা দুপুর বেলার দুপুর, সন্ধা বেলার সন্ধা।

কেন মানুশের আনন্দ হয়?
কেন মানুশ উৎফুল্ল?
মানুশের ছানারা এই সব প্রশ্ন শুইনা সিক ফিল করে।
মানুশের মায়েরা তাদের মাথায় পানি ঢাইলা দেয়।
সন্ধার আলোরা ঘটা কইরা বিদায় নেয়।
ক্রোম কালারের উঠানে মহাজগৎ জাইগা ওঠে।
কখন যে গ্রাস করে রাত্রি বেলার রাত্রি!
পালা কইরা পাহারা দেয় সবুজ পিতৃতন্ত্র।

গাছেদের আলাদা মন আছে।
তারা সেইটা লুকায় রাখে তাদের নুতনতম পাতায়।
যদি শুক্কুরবারের আগে কোন মিরাকল ঘটে
তাইলে মায়ের সাথেই মরা হবে বেকুল সন্তানের।
যে কোন একাকি শিশু,
সহমরণ পাইতে যিনি ব্যর্থ হলেন মাতৃ মরণে,
ফি বছর গাছের কোলে মরণ হবে চারা গাছের,
ঘাসের কোলে মরণ হবে ফড়িং মায়ের।
গাছের নুতনতম পাতায়-
হেডলাইনে লেখা হবে নুতনতম মৃত্যু। ফি বছর।

 

বাসায় কেউ নাই

বাসায় কেউ নাই
অথচ মনে হইতেছে টেবিলে ভাত বাড়া
আমি সেখানে বসে খাবো
তারপর আবার রুমে ঢুকে যাবো
পিছনে একটা বাসা রেখে

রুমটারে নিয়ে আলাদা
বিস্তৃত মাঠের পাশে
দুঃখিত জানালা
আমি সেখানে দেখতে পাবো
আমার দাদু অসুস্থ একটা বাসায়
উত্থিত ধীর প্রলয়

আমার তো কিছু করার নাই
বাসায় কেউ নাই
অথচ মনে হইতেছে দাদু
দীর্ঘ চইদ্দ বছর
আমারে মানুশ করেছে
একদা কোন এক বাসায়
আমি সেখানে গেলেই দাদু উঠে বসবে
আমার জন্য তার দুই চোখ
এখনো কিছু কিছু দেখতে পায়
দেখতে পায় আমারে
ঢুকে যাইতেছে একটি রুমে
পিছনে একটা বাসা রেখে

 

দি লাস্ট সাপার

মইরা যাওয়ার আগের রাতে
গুইণা গুইণা দেখবো আমার প্লেটের ভাতগুলা।
আমার বাইচা থাকা মন ঢুইকা যাবে গোণার ব্যায়ামে।
যেন মইরা যাওয়ার আগের রাতে একটুখানি
শান্ত মগ্নতা- ভুইলা গেছি বহু আগে।

গুণতে গুণতে ভুইলা যাবো কোথাও কোন নদী…
নিস্পৃহ ভ্রমণ কাহিনি; বোকা হইয়া গেছি আমি-
দীর্ঘকাল মন খারাপে থাকতে থাকতে বোকা হয়ে গেছি আমি।

মইরা যাওয়ার আগের রাতে
আমার গ্লাসের পানি আমি ছাইড়া দিব;
কোথাও কোন নদী যদি থাইকা থাকে
নেয়ার মত একটা গ্লাস পানি, জানায় দিও কমেন্টবক্সে।

 

সব কিছু শেষ হইয়া যাইতেছে
(কবির আহমেদকে)

একটা দরজা খুলে যাইতেছে।
আমি ঢুকে যাইতেছি বাইরে।
অথবা নিজেরে দেখার কোন উপায় নাই বইলা
পালায়া যাইতেছি
যেইখানে আমার মতই কিছু ভঙ্গিমা শুইয়া আছে।
আমার শয়নীয় মুহুর্তগুলি আমি দেখতে থাকি।
সকল সময় এই মত দীঘল এ-কার হয়ে পড়ে থাকি।
বিছানায় চিৎ সাতার দিয়া হাপায়া যাই।
কেউ নাই!
সময়গুলিতে আমি ব্যর্থ কামর বসাই।
একা উপত্যকা পার হই।
পাহারি শিয়াল কান্দে, আমি হাসি।
তবুও সব কিছু একটু আগের চেয়ে ভালো হবে এই আশা রাখি-
সর্ব শেষ টুকরায় আমি এই আশা রাখি।

 

কীভাবে?

অনেক রাতে গভীর অফিশ হইতে বুদবুদের মত বেরিয়ে আশতেছে চাকুরিজীবীর দল।
এদের রা নাই, তাপ নাই, দেহ নাই,
আদৌ কোন শন্তান হয় নাই- কীভাবে!

অভিযোগহীন দীর্ঘ শুরঙ্গে
ছোট শাশ ফেলে এরা একা একা চলে যায়- ঘর নাই।
পরস্পরের সাথে প্রতিনিয়ত বন্ধুপ্রবণ, এরা
যখন হাটে তখনও ফুরাইতে থাকে এদের চিন্তাহীন মন।

কালকে আবার একটা দিন,
কখনো হইতে নাপারার চাইতে
কিছু একটা।
শমশত্ত্ব প্রহরগুলা তবু ভালো। এরা
অফিশের শজ্জিত বন্ধুমালা
কখনো গরীব না হইয়া- একটা নিশশঙ্গ চেয়ারের কোলে বশে থাকবে;
রাতের বেলা মিলায়া যাবে একা একা। কীভাবে?

 

শিথিল ঘনজঙ্গল

নিহিল শকতি লিয়া জন্তুর আত্মা চুরমার করে
বনের অঙ্গীকার।
কিছুই থাকিছে না, টলো টলো বিরিক্ষের সবুজতা।
রাত আসিবে, ভোর আসিবে, দুপুরের আগাকখানে
অস্থির ভাবনাবৃত্ত কুট কুট করে খাবে বিড়ালীর অভিযান।
ইশারায় ভাঙ্গিবে ব্যাধের মনোসংযোগ।

সহজে হারিয়ে যাইছে গয়াল গভীর বনে।
বনের চোখ দিয়া দেখিছে পিথিবির মন।
মুহুর্তে হাটু গেড়িয়া ভাবিছে তীরের আঘাত,
ভাবিছে ব্যথা, ভাবিছে মরণ।

 

অক্ষরহীন গোল পেয়ালা

একটা মালগাড়ির মতন আমিও সবকিছুর ওজন টের পাই।
একটা করুণ শেয়ালের মতন আমিও অন্ধকারে ঘাড় ঘুরায়ে তাকাই।
আমার পিছনে এবং আমার সামনে যেহেতু কিছু ঘটেনাই,
তাই আমি মারা যাই
একটা উলটানো আকাশের মতন।
আমার মনের অক্ষরগুলি দীর্ঘ ব্যবহারে ছিড়ে গেছে।
সমস্ত মন তাই অন্য কিছু হইতে চায়;
অক্ষরহীন গোল পেয়ালা, অকওয়ার্ড হেডফোন,
জরিদার ঝিঙাফুল, পা-হীন পাখি- খি খি।
প্লুটোময় সৌরজগত, এই মন কোথায় পাবা!
কোথাও যা নাই, ছিড়ে গেছে বলেই তো নাই।
সেইসব না থাকার ওজন একটা শূন্য মালগাড়ির মতন
আমি সর্বদা টের পাই।

 

সহযাত্রা

যেন আগেও এমন একটা বাতাস লাগছিলো আমার গায়ে।
সকল বাতাস পরিচিত লাগে ইদানিং।
তাই সব সময় চুপচাপ থাকি-
মনে করার ট্রাই করি কি জানি!
একটা মেমোরি যেমন দূর থেকে আসবে বলে টের পাওয়া যায়, তবে আসে না,
তেমনই জীবনের সকল উপাদান পুরানো।

যার সাথে পাশে বসে আসি, বাসে,
তারেও ভুলে গেছি অনেক আগে।
গান শুনি, গানের সুর মনে নাই।
যেই পথে হাটি, সেই পথ ধীরে
গিলে ফেলে আমারে।
সবুজ মন তবুও খয়রাবাদ নদীর তীরে
একটা গ্লিচ হয়ে থাকে।
ছোট্ট শিশুর মত ভীত
বসে থাকি, যেখানেই বসে থাকা যায়।

হারায়া গেছে, আমার মন থেকে
উঠে গেছে, বাসের সিট থেকে সহযাত্রী-
নিয়া গেছে তার সাথে বসে থাকা
আমার অশরীরী সময়।
যতই এ পৃথিবীতে বেচে থাকি,
কারো হাত থেকে পড়ে যাবো,
কারো পা কেটে যাবে।

 

পোশাক

যে পোশাক আমরা পরার অভ্যাস করছি, সে পোশাক আমরা বেইচা দিছি। এখন একটু লম্বা এবং একই সাথে একটু খাটো পোশাক পরে আমরা ঘোরাফেরা করে থাকি। মাঝে মাঝে লুকায়েও থাকি। পোশাকের ভেতরে আমরা মানুশ এর মাপ নিয়া ঘুমাইতেই পারি শুধু। ঠিকঠাক ঘুম হইলে খোয়াব দেখি। দেখি সাইজ মিলায়ে পরা আমাদের কেডস জুতা আমাদের সাথে আর খেলবে না। দেখি হাওয়া ফুরায়ে যাওয়া বেলুন গালে হাত দিয়া বসে আছে চেয়ারে। দেখি উদাম শিশু মুতে দিতেছে সড়ক বিভাজিকায়। পাহাড় থেকে ঝুইলা থাকা একটা দড়ি জাপটায়ে ধরি যেন ঘুম না ভাঙে। এই পোশাকে কীভাবে যাবো মেহমানের সামনে! উনারা কি মনে করবে? মেহমান আসছে আনহুই, চায়না থেকা। উনারা সবাই সমান। উনারা আমাদের বেইচা দেয়া পোশাক পরে খাইতে আসছে আমাদের ভাত। কিন্তু আমি দড়ি ছাড়বো না।

 

উঠানের বর্ণনা
(মাসিয়াত জাহিনকে)

না ভেবেই উঠানের দিকে তাকায়ে থাকার ফলাফল
আমাদের জীবনে পষ্ট হইতেছে প্রতি বেলা।
প্রতি বেলা স্থবিরতা-
দুপুর যখন আসে দুপুর শেশ হয় না
সন্ধা যখন আসে সন্ধা শেশ হয় না
রাত যখন আসে রাত শেশ হয় না

-ভেবে দেখবেন, মাটির ঘরে যখন কেউ থাকবেনা,
সেই অনুপস্থিতি মানুশের,
কখনো কখনো।
মাটির ঘরে প্লাস্টিকের চেয়ার পেতে দিয়েছি-
আপনি বসবেন;
ভেবে দেখবেন সমুখে উঠানের ‘পর ছড়ায়ে রয়েছে উঠানের বর্ণনা-
কখনো কখনো।

এডিটর, বাছবিচার।
View Posts →
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।
View Posts →
কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।
View Posts →
মাহীন হক: কলেজপড়ুয়া, মিরপুরনিবাসী, অনুবাদক, লেখক। ভালোলাগে: মিউজিক, হিউমর, আর অক্ষর।
View Posts →
গল্পকার। অনুবাদক।আপাতত অর্থনীতির ছাত্র। ঢাবিতে। টিউশনি কইরা খাই।
View Posts →
দর্শন নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা, চাকরি সংবাদপত্রের ডেস্কে। প্রকাশিত বই ‘উকিল মুন্সীর চিহ্ন ধরে’ ও ‘এই সব গল্প থাকবে না’। বাংলাদেশি সিনেমার তথ্যভাণ্ডার ‘বাংলা মুভি ডেটাবেজ- বিএমডিবি’র সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সমন্বয়ক। ভালো লাগে ভ্রমণ, বই, সিনেমা ও চুপচাপ থাকতে। ব্যক্তিগত ব্লগ ‘ইচ্ছেশূন্য মানুষ’। https://wahedsujan.com/
View Posts →
কবি। লেখক। কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট। রাজনীতি এবং বিবিধ বিষয়ে আগ্রহী।
View Posts →
জন্ম ১০ নভেম্বর, ১৯৯৮। চট্টগ্রামে বেড়ে ওঠা, সেখানেই পড়াশোনা। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়নরত। লেখালেখি করেন বিভিন্ন মাধ্যমে। ফিলোসফি, পলিটিক্স, পপ-কালচারেই সাধারণত মনোযোগ দেখা যায়।
View Posts →
জন্ম ২০ ডিসেম্বরে, শীতকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরাধবিজ্ঞান বিভাগে পড়তেছেন। রোমান্টিক ও হরর জনরার ইপাব পড়তে এবং মিম বানাইতে পছন্দ করেন। বড় মিনি, পাপোশ মিনি, ব্লুজ— এই তিন বিড়ালের মা।
View Posts →
পড়ালেখাঃ রাজনীতি বিজ্ঞানে অনার্স, মাস্টার্স। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে সংসার সামলাই।
View Posts →
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে শিক্ষকতা করেন। সংঘাত-সহিংসতা-অসাম্যময় জনসমাজে মিডিয়া, ধর্ম, আধুনিকতা ও রাষ্ট্রের বহুমুখি সক্রিয়তার মানে বুঝতে কাজ করেন। বহুমত ও বিশ্বাসের প্রতি সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের বাসনা থেকে বিশেষত লেখেন ও অনুবাদ করেন। বর্তমানে সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটায় (সিএসএসসি) পিএইচডি গবেষণা করছেন। যোগাযোগ নামের একটি পত্রিকা যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ফাহমিদুল হকের সাথে। অনূদিত গ্রন্থ: মানবপ্রকৃতি: ন্যায়নিষ্ঠা বনাম ক্ষমতা (২০০৬), নোম চমস্কি ও এডওয়ার্ড এস হারম্যানের সম্মতি উৎপাদন: গণমাধম্যের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০০৮)। ফাহমিদুল হকের সাথে যৌথসম্পাদনায় প্রকাশ করেছেন মিডিয়া সমাজ সংস্কৃতি (২০১৩) গ্রন্থটি।
View Posts →
তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র, তবে কোন বিষয়েই অরুচি নাই।
View Posts →
মাইক্রোবায়োলজিস্ট; জন্ম ১৯৮৯ সালে, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে। লেখেন কবিতা ও গল্প। থাকছেন চট্টগ্রামে।
View Posts →
জন্ম: টাঙ্গাইল, পড়াশোনা করেন, টিউশনি করেন, থাকেন চিটাগাংয়ে।
View Posts →
বিনোদিনী দাসী (১৮৬২/৩ - ১৯৪১): থিয়েটার অভিনেত্রী, রাইটার। ১৮৭৪ থেকে ১৮৮৬ এই ১২ বছর তিনি কলকাতার বিভিন্ন থিয়েটারে অভিনয় করেন। কবিতার বই – বাসনা এবং কনক ও নলিনী। আত্মজীবনী - ‘আমার কথা’ (১৯২০)।
View Posts →