Main menu

ডায়েরি : ঢাকা খ্রিশ্চিয়ান গ্রেইভইয়ার্ড

ঢাকায় আইসা আমার কোনদিনই গা ছমছমে টাইপ ফিলিংস হয়নাই৷ কিন্তু আজকে ভোরবেলা চারশ বছরের পুরানা ওয়ারীর খ্রিশ্চিয়ান গোরস্থানটাতে ঢুইকা যে ভয়টা পাইছি তা আর বলার মত না!

অনেকদিন ধইরাই এই গোরস্থানে যামু যামু ভাবতেছিলাম৷ সারা রাত না ঘুমায়ে সাত সকালে নাফিরে বললাম – চলো মামা ঘুইরা আসি৷ নাফি যে রাজি হইবো— জানতাম৷ গোপালের কাচা ঘুম ভাঙাইলাম৷ কেমনে যামু জিগাইতে ও কইলো – বলধা গার্ডেনের অপজিটেই তো! এক ঢিলে দুই পাখি মারার আনন্দ হইলো ৷ বলধা গার্ডেনেও যাই নাই কোনদিন। ঠিক করলাম আগে বলধা গার্ডেনেই ঢুকি ৷ ওয়ারীর রিকশা সূর্য উঠার সাথে সাথে আমাদের বলধা গার্ডেন গেইটে নামায় দিলো ৷

বসন্ত যেন একলাই ফুইটা আছে এই এলাকায়! তাও নিরিবিলিতে। আগে দেখিনাই এমন ছয় সাত রকমের ফুল দেখলাম৷ নতুন গাছও চিনলাম অনেকগুলা ৷ সারা উদ্যানেই ডায়বেটিস, হার্টের রোগী, মিড ও এইজড লাইফ নরনারী চারপাশে ভয়ংকর তাড়া নিয়া হাটাহাটির নামে ছোটাছুটি করতেছেন ! বলধা গার্ডেনের দুইটা উদ্যান! সাইকি আর সিবলী ৷ সাইকি বন্ধ থাকে বিধায় সিবলীর উপর বেশি চাপ থাকে ৷ সেই চাপের কারনেই বসন্ত সম্পর্কে কারো ফ্লাইং ফাক দেয়ার টাইমটাও নাই । ম্যাক্সিমাম লোকজনের চেহারাতেই বয়স হওয়ার কারনে ডরের ছাপ, থলথলে ভুড়ি আর ম্যাক্সিমামেরই চুলে পাক ধইরা গেছে৷ ওল্ড ম্যানস কেইভ পুরা ! মহিলারা হাটাহাটির ক্ষেত্রে বেশি একটিভ ৷ মশার কারনে বেশিক্ষণ ঘুরতে পারলাম না ৷ তারপরেও দারুন আরাম লাগলো ৷ কিন্তু মজা হইলো বের হবার সময় ৷ এক লোক থামাইলো আমাদের ৷ বললো— টিকেট নেন ৷ বিশ টাকার টিকেট ৷ টিকেট দিয়াই সামনে একটা ঝুড়ি দেখায় দিলো ৷ বললো— ছিড়া ফালায় দেন! লোকটারে ইন্টারেস্টিং লাগলো ৷ জিগাইলাম— ভাইয়ের নাম কী? কঠিন রাইগা গেলেন উনি! বললেন— আপনারে নাম বলা তো আমার ডিউটি না ভাই! ডিস্টার্ব কইরেন না!

এই ঘটনা নিয়া হাসতে হাসতে বলধা গার্ডেন থিকা বাইর হয়া গোরস্থানের রাস্তা ধরলাম ৷ হাটতে হাটতে মনে হইলো এই গোরস্থান আর্মেনিয়ানটা গোরস্থানটার থিকা দ্বিগুন তিনগুন বড় হবে ৷ ভাল ছবি পাইতে পারি প্লাস সাথে ভাল একটা ক্যামেরাও আছে — আনন্দে মনটা পুরা চনমন কইরা উঠলো!

গোরস্থানের গেইটে উর্দি পইরা যে লোকটা ঝিমাইতেছিলেন তার বয়স হবে পঞ্চাশের মত ! ছোটখাটো, শক্ত চেহারা,এমন বিরক্ত হয়া বইসা আছে— দেইখাই মনে হয় এই মামায় ঢোকা নিয়া নিশ্চিত গ্যাঞ্জাম করবে ! করলোও ৷ বললো— কোন আত্মীয় স্বজনের কবর না থাকলে ভিতরে যাওয়া যাবেনা ৷ আমার অবশ্য আগে থিকাই প্ল্যান রেডিই ছিল ৷ আমি জিগাইলাম — নিউজের জন্য প্রেস থিকা আসছি, ভিতরে ঢুকবো, কার সাথে কথা বলতে হবে? লোকটার চোখ ভয়াবহ লাল হয়া ছিল ৷ আমার কথা শুইনা উনি উনার এটিট্যুড পুরাই পাল্টায়া ফেললেন ৷ বিনয়ের সাথে বললেন – ‘ গেটের দরজায় ধাক্কা দেন ৷ বাড়িঘর একটু দূরে দূরে ৷ জোড়ে জোড়ে ধাক্কা দিতে হইবো ৷’

প্রায় দশ মিনিট জোড়ে জোড়ে ধাক্কানোর পর বুঝতে পারলাম কেউ আসতেছে ৷ আমি আবারো ভঙ্গি পাল্টায় ফেললাম ! এইবার আর জার্নালিস্ট পরিচয় দেয়া যাবেনা ৷ কড়া একটা সেটিং দিমু ভাবতেছি, আইসা দরজা খুললো এক বারো তেরো বছরের পোলা ৷ দেখতে মুখ ছাড়া গণেশ, নাম জিগাইতে বললো — রোমিও ! রোমিওরে বললাম একটা ইন্টারন্যাশনাল ব্লগে এই গোরস্থানটা নিয়া একটা লেখা লিখব আমরা, তার আগে গোরস্থানটা ঘুরতে চাই ৷ নাফিরে ইন্ডিয়ান বইলা পরিচয় করায়া দিলাম৷ রোমিও খুব সুন্দরভাবে গেইট ছাইড়া দিল আমাদের ৷ রোমিওরে বললাম – আমাদের একটু গাইড করেন প্লিজ ! পড়ার অযুহাতে রোমিও আমাদের সাথে গেলেন না ।

আমরা ভেতরে ঢুকতেই আবার গেটটা লক কইরা দেয়া হইল ! সকাল সাতটা দশ বিশ তখন ! চোখের সামনে বিশাল এক নিথর এলাকা ! গাছপালাও ভালই ৷ পাতা পোড়ানো হইতেছে কোথাও ৷ তার ধোয়া গাছপালায় কুয়াশার মত আটকায় আছে ৷ গেটের বাইরের দুনিয়া, গেটের ভিতরের দুনিয়ার কন্ট্রাস্ট এত বেশি যে হঠাৎ আইসা ঢুকলে অস্বস্তি লাগে ৷ আমার মাথায় জার্মান শিল্পী জোফানির আকা ‘নাগাফোন ডক’ ছবিটা থাকায় আরো অস্বস্তি লাগতেছিলো ! এইখানে আগে একটা জমজমাট ঘাট ছিলো, মানুষের গম গম ছিল — কেমনে কি ! অবশ্য প্রায় তিনশ বছর আগের কথা ৷

 

ঢুকতেই কোন রকম প্রাচীর ছাড়া যে বেখাপ্পা যে সাদা গেইটটা চোখে পড়ে এক সময় সেইটা ছিলো মূল কবরস্থানের গেইট ৷ মুঘল জাফরি ইটের তৈরি মুরিশ ধরনের গেইট বইলা এইটারে মুরিশ খিলান ডাকে ৷ গুগল করতেছিলাম ৷ কিন্তু হঠাৎ একটা অদ্ভুত ডাকে ডান পাশে তাকায়ে দেখি বিশাল, রাজকীয় এক ভাঙা কবরখানা, তার উপর বটগাছ-টাছ উইঠা বিষয়টারে যতটা হরর বানানো সম্ভব ততটাই হরর বানায়ে রাখছে৷ এন্ড গেজ ওয়াট সেই কবরখানার উপর বইসা আছে একটা বয়স্ক বান্দর! এত আগলি বান্দর আমি জীবনেও দেখিনাই! কাছাকাছি যাইতেই বুঝলাম এইটাই সেই কলম্বো সাহেবের কবর! ভেতরের সমাধিটা ভাঙ্গা। বান্দরটা আমাদের আসতে দেইখা সইরা গেল! একবার মনে হইলো এইটা কলম্বো সাহেব নিজে না তো! নাফি এইখানে ঢুইকাই চুপ হয়া গেছিল ৷ জোকটা কাজ করল! কিন্তু হাসিটা আমরা বেশিক্ষণ ধইরা রাখতে পারলাম না।

উইকিপিডিয়া যাদের যাদের নাম ঠিকানা দিতেছিল আমি সবার কবরই খুজতে চাইতেছিলাম ৷ দূর থিকা ইন্টারেস্টিং সব ডিজাইনের কবর দেইখা ভুতুড়ে এই কবরখানার সামনে থাকতে আর মন চাইলো না ৷ পাচ ছয় স্টাইলের কবর আছে এই গোরস্থানে ৷ মুরিশ খিলান দিয়ে বামে ঢুকলাম আমরা ৷ ঐখানে ঢুকতেই একটা সাদা সুস্থ বিলাই এটাক করল আমাদের ৷ বিলাইটা হুট কইরা একটা ঝোপ থিকা বাইর হইয়া আমার আর নাফির পিছন পিছন ধাওয়া করল প্রায় মিনিট দশেক ৷ তারপর কই থিকা একগাদা কুত্তা আইসা দৌড়ানি দিল তারে ৷ আমরা কলম্বোর কলম্বো সাহেবের কবরের দিকে ফিরা আসলাম ৷ মনে হইতেছিলো বিড়ালটা আমাদের সামনে যাইতে দিতে চাইতেছেনা ৷ কুত্তা আমরা ঢোকার মুখেই দেখছিলাম, কিন্তু বিলাইটা জাস্ট ডরাই দিয়া গেল আমাদের।

 

তখন কলম্বো সাহেবের কবরের পাশে একটা নতুন কবরের ঘাস পরিস্কার করতে একজন লোক আসলেন ৷ নতুন অনেক কবরও আছে এদিকে। কলম্বো সাহেবের কবরটার ছবি তুলতেছিলাম আমরা ৷ হঠাৎ সেই লোকটার চোখ দেখে কেন জানি মরা মনে হইল তারে ৷ পাতি পড়েনা চোখে হালার ৷ কো ইন্সিডেন্টলি তার পরনের লুঙ্গি আর স্যান্ডু গেঞ্জি দুইটাই সাদা । আমি আগায়ে আইসা তার সাথে আলাপ করতে চাইলাম । লোকটারে অসম্ভব বিনয়ী মনে হইলো । উনি আমাদের কয়েকটা কবর মার্কিং করতে সাহায্য করলেন । আমি রেডি হয়া ছিলাম লোকটা এর ওর কবর দেখাইতে দেখাইতে কোনসময় জানি বইলা ফেলায় ঐটা আমার কবর ৷

তারপর আমি আর নাফি ঘুইরা ঘুইরা কবর দেখতে লাগলাম। নিরিবিলি, জঙলা পাখির ডাকে কাতর হয়ে থাকা চারশো বছরের পুরানা এই কবর এলাকাকে একটা সময় আর ঢাকার মতই লাগলো না ৷ মনে হইল বিচ্ছিন্ন হয়া গেছি আমরা ৷ এক উড়ুক্কু মহিলার কবর খুজতেছিলাম, যিনি নবাবের দাওয়াতে ঢাকায় আইছিলেন উইড়া উইড়া শহরটা দেখার লোভে ৷ শহর ঘুরতে গিয়েই দূর্ঘটনায় মারা যান তিনি ৷ তার কবর ভাইবা একটা কবরের সামনে গেছি হঠাৎ সেই কবরের উপর থিকা একটা কুত্তা মাথা তুইলা শেয়ালের মত গ্রাউল করতে শুরু করল ৷ আউলায়ে গেলাম পুরাই । পোগোজ সাহেবের কবর দেখার ইচ্ছাটা হারায় ফেললাম ৷ কাক ডাকতেছিলো কিছু ৷ সব কয়টার গলার আওয়াজে অলসতা, কাওয়ার মত ডাকার চাপ নাই যেন তাদের৷ শুধু ডাইকা যাচ্ছে তারা , আমরা হাটতেছি, শব্দ করে কথা বলতেছি – মেবি তাদের ভাল্লাগতেছেনা ৷

 

নাফি হঠাৎ বলল — ভাইয়া কেমন জানি লাগতেছে চলেন বের হই! সত্যিই কেমন জানি আনওয়েলকামড লাগতেছিল।৷ আমার মনে হইলো এইখানকার পুরানা নিরবতা, স্কাল্পচারগুলার কোল্ডনেস আর ডেড গ্লুমি ভাইব আমারে ধইরা ফালাইতেছে! এখুনি না বাইর হইলে পরে সারাদিন প্যারা লাগবে!

তখনই বাইর হইলাম৷ ফেরার পথে ঘাস পরিস্কার করা লোকটারে আর দেখলাম না। এইখানকার বৃদ্ধ রক্ষনাবেক্ষণকারী ভদ্রলোকের সাথে দেখা হইলো! উনি চোখে ভালো দেখেন বইলা মনে হইলো না। আমার অবশ্য তেমন কোন প্যারা হয়নাই, নাফিরে জাস্ট আরেকবারের জন্য ইন্ডিয়ান এনথ্রোপলজিস্ট সাজতে হইছে! দ্য থিংস উই ডু ফর হবি’জ!

The following two tabs change content below.
Avatar photo

রায়হান রহমান রাহিম

জন্ম ১১ ই এপ্রিল, হবিগঞ্জের মাধবপুরে ৷ বাংলাদেশি ফোক মিউজিক নিয়া গ্র্যাজুয়েশন শেষ করছি ৷ ফিল্ম আর ফিকশন — কমফোর্ট জোন ৷ তার পাশাপাশি সলো ট্যুর দেই, গান বানাই আর ছবি তুলি ৷ নিজের সাথে আর মানুষের সাথে মজা নিতে ভাল্লাগে!
Avatar photo

Latest posts by রায়হান রহমান রাহিম (see all)

এডিটর, বাছবিচার।
View Posts →
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।
View Posts →
কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।
View Posts →
মাহীন হক: কলেজপড়ুয়া, মিরপুরনিবাসী, অনুবাদক, লেখক। ভালোলাগে: মিউজিক, হিউমর, আর অক্ষর।
View Posts →
দর্শন নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা, চাকরি সংবাদপত্রের ডেস্কে। প্রকাশিত বই ‘উকিল মুন্সীর চিহ্ন ধরে’ ও ‘এই সব গল্প থাকবে না’। বাংলাদেশি সিনেমার তথ্যভাণ্ডার ‘বাংলা মুভি ডেটাবেজ- বিএমডিবি’র সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সমন্বয়ক। ভালো লাগে ভ্রমণ, বই, সিনেমা ও চুপচাপ থাকতে। ব্যক্তিগত ব্লগ ‘ইচ্ছেশূন্য মানুষ’। https://wahedsujan.com/
View Posts →
কবি। লেখক। কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট। রাজনীতি এবং বিবিধ বিষয়ে আগ্রহী।
View Posts →
গল্পকার। অনুবাদক।আপাতত অর্থনীতির ছাত্র। ঢাবিতে। টিউশনি কইরা খাই।
View Posts →
জন্ম ২০ ডিসেম্বরে, শীতকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরাধবিজ্ঞান বিভাগে পড়তেছেন। রোমান্টিক ও হরর জনরার ইপাব পড়তে এবং মিম বানাইতে পছন্দ করেন। বড় মিনি, পাপোশ মিনি, ব্লুজ— এই তিন বিড়ালের মা।
View Posts →
জন্ম ১০ নভেম্বর, ১৯৯৮। চট্টগ্রামে বেড়ে ওঠা, সেখানেই পড়াশোনা। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়নরত। লেখালেখি করেন বিভিন্ন মাধ্যমে। ফিলোসফি, পলিটিক্স, পপ-কালচারেই সাধারণত মনোযোগ দেখা যায়।
View Posts →
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে শিক্ষকতা করেন। সংঘাত-সহিংসতা-অসাম্যময় জনসমাজে মিডিয়া, ধর্ম, আধুনিকতা ও রাষ্ট্রের বহুমুখি সক্রিয়তার মানে বুঝতে কাজ করেন। বহুমত ও বিশ্বাসের প্রতি সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের বাসনা থেকে বিশেষত লেখেন ও অনুবাদ করেন। বর্তমানে সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটায় (সিএসএসসি) পিএইচডি গবেষণা করছেন। যোগাযোগ নামের একটি পত্রিকা যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ফাহমিদুল হকের সাথে। অনূদিত গ্রন্থ: মানবপ্রকৃতি: ন্যায়নিষ্ঠা বনাম ক্ষমতা (২০০৬), নোম চমস্কি ও এডওয়ার্ড এস হারম্যানের সম্মতি উৎপাদন: গণমাধম্যের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০০৮)। ফাহমিদুল হকের সাথে যৌথসম্পাদনায় প্রকাশ করেছেন মিডিয়া সমাজ সংস্কৃতি (২০১৩) গ্রন্থটি।
View Posts →
তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র, তবে কোন বিষয়েই অরুচি নাই।
View Posts →
পড়ালেখাঃ রাজনীতি বিজ্ঞানে অনার্স, মাস্টার্স। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে সংসার সামলাই।
View Posts →
মাইক্রোবায়োলজিস্ট; জন্ম ১৯৮৯ সালে, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে। লেখেন কবিতা ও গল্প। থাকছেন চট্টগ্রামে।
View Posts →
জন্ম: টাঙ্গাইল, পড়াশোনা করেন, টিউশনি করেন, থাকেন চিটাগাংয়ে।
View Posts →
বিনোদিনী দাসী (১৮৬২/৩ - ১৯৪১): থিয়েটার অভিনেত্রী, রাইটার। ১৮৭৪ থেকে ১৮৮৬ এই ১২ বছর তিনি কলকাতার বিভিন্ন থিয়েটারে অভিনয় করেন। কবিতার বই – বাসনা এবং কনক ও নলিনী। আত্মজীবনী - ‘আমার কথা’ (১৯২০)।
View Posts →