নাজিয়া আফরিন মনামী’র কবিতা
জম্বি জন্ম নিয়াই নাম পাইলাম সেই নাম বইয়া যায় আজ এই দিকে কাল ঐ দিকে আমি দাঁড়াইতে পারি না আম্রিকানরা জম্বি চিনাইলো কোরিয়ানদেরটা আরো ভাল জম্বিরা ব্রেইন খায়া ফেলে সবাই ব্রেইন খাইতেসে আসলে দেহ তখন বেচা হইতেসে ভাবনা ভাবা বড়…
জম্বি জন্ম নিয়াই নাম পাইলাম সেই নাম বইয়া যায় আজ এই দিকে কাল ঐ দিকে আমি দাঁড়াইতে পারি না আম্রিকানরা জম্বি চিনাইলো কোরিয়ানদেরটা আরো ভাল জম্বিরা ব্রেইন খায়া ফেলে সবাই ব্রেইন খাইতেসে আসলে দেহ তখন বেচা হইতেসে ভাবনা ভাবা বড়…
চায়ের দাওয়াত আমি এদিকেই থাকি মোড়ের দোকানে চা খাই তুমি চাইলে আসা যাওয়ার মাঝে আমাকে ইউজ করতে পারো এই ধরো একটা চা খাইলাম খুব বেশি হইলে, কোনোদিন একসাথে সূর্যডুবা দেখলাম। তারপর আর কিছু না দুইজনে নিজ নিজ অন্ধকারের দিকে যাইতে…
জ্বরে আমি জানি না ওইটা কীসের শব্দ ভাইসা আসে সাইরেনটাইরেন হবে মেঘ করে বাইরে সব স্টিল হয়ে আসে সবকিছু দিয়া কেমন ডিলিট ডিলিট লাগে শয়তানের দেবতারে যে লোক পূজা করে তারো আশেপাশে ছাগল চড়ে আমি দেখছি কাটামাথা লইয়া তার পিছে…
স্মৃতির কর্নিয়ায় স্মৃতির কর্নিয়ায় মারকাজ মসজিদের মোজাইক করা ফ্লোর – কাঁপে ফর্সা রোদে শিশুরা ছুটে গিয়ে মুরুব্বির গায়ে বাড়ি খাইতে গিয়া শেষ মুহূর্তে ব্রেক করতে পারার মতো মনে হয় – গোটা লাইফটারে একইরকম দুপুরগুলা ইলেকটিক পাংখার মতন পাংখা হইয়া…
প্রিন্টের শাড়ি ~ বিষ্টির পরে এতটাই নরম হয়ে আছে মন যেন ধান রোয়া যাবে এখন…. তোমারে ডাকার মতন স্বর জেঁকে আছে চাতকের গলায়। মেঘ মেঘ করা এইসব দিনে তোমার ঘুম হয়ে থেকে যাই আমি ঘুম নাই যার জানলায় মুখ— জানি…