এইরকমের একটা ধারণা তো এখনো আছে যে, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও কাজী নজরুল ইসলামের মধ্যে ‘কাল্পনিক’ ঝগড়া লাগানোর চেষ্টা করেন বাংলাদেশের ‘সাম্প্রদায়িক মুসলমানরা’। কিন্তু উনারা দুইজনেই তো ছিলেন ‘অসাম্প্রদায়িক’, অ্যাজ ইফ উনাদের মধ্যে সাহিত্যিক কোন ডিফরেন্সও নাই! তো, এইটা আসলে সত্যি…
যুক্তি আর তর্ক এক জিনিস না। তর্কে যুক্তি যে থাকে না – তা না; যুক্তিটা যুক্তি হইছে কিনা, কেমনে সেইটা যুক্তি হইছে বা হয় নাই, রিলিভেন্ট না ইরিলিভেন্ট – সেই বিচারটাই থাকে; এতো সাবজেক্টিভ সেই বিচার যে এমন একটা মোমেন্ট…
খুব সরল একটা উদাহরণ দিচ্ছি, তবে সেটা বিস্তারিত ব্যাখ্যা করবো না: অষ্টাদশ শতকের শেষদিকে, পাশ্চাত্য চিন্তাধারা ও পাশ্চাত্য জ্ঞানের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো, মানুষের শবদেহ উন্মুক্ত করে যে-রোগে তাদের মৃত্যু হয়েছিল তার কারণ, উৎপত্তিস্থল ও শরীরবৃত্তীয় গতিবিধি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করা কীভাবে চিকিৎসকদের পক্ষে সম্ভব হয়েছিল?…
পার্ট ওয়ান ।। পার্ট টু ।। পার্ট থ্রি ।। (মূল তর্কের প্রথম বারো মিনিট পার্ট থ্রি’তে ছিল। এর পর থিকা…) __________________ এল্ডার্স: আপনাদের দু’জনের জবাবের পরিপ্রেক্ষিতে আমি আরেকটি সুনির্দিষ্ট প্রশ্ন উত্থাপনের চেষ্টা করে দেখতে পারি, কারণ আমার আশঙ্কা অন্যথায়…
জন্ম ১০ নভেম্বর, ১৯৯৮। চট্টগ্রামে বেড়ে ওঠা, সেখানেই পড়াশোনা। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়নরত। লেখালেখি করেন বিভিন্ন মাধ্যমে। ফিলোসফি, পলিটিক্স, পপ-কালচারেই সাধারণত মনোযোগ দেখা যায়।
জন্ম ২০ ডিসেম্বরে, শীতকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরাধবিজ্ঞান বিভাগে পড়তেছেন। রোমান্টিক ও হরর জনরার ইপাব পড়তে এবং মিম বানাইতে পছন্দ করেন। বড় মিনি, পাপোশ মিনি, ব্লুজ— এই তিন বিড়ালের মা।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে শিক্ষকতা করেন। সংঘাত-সহিংসতা-অসাম্যময় জনসমাজে মিডিয়া, ধর্ম, আধুনিকতা ও রাষ্ট্রের বহুমুখি সক্রিয়তার মানে বুঝতে কাজ করেন। বহুমত ও বিশ্বাসের প্রতি সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের বাসনা থেকে বিশেষত লেখেন ও অনুবাদ করেন। বর্তমানে সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটায় (সিএসএসসি) পিএইচডি গবেষণা করছেন। যোগাযোগ নামের একটি পত্রিকা যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ফাহমিদুল হকের সাথে। অনূদিত গ্রন্থ: মানবপ্রকৃতি: ন্যায়নিষ্ঠা বনাম ক্ষমতা (২০০৬), নোম চমস্কি ও এডওয়ার্ড এস হারম্যানের সম্মতি উৎপাদন: গণমাধম্যের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০০৮)। ফাহমিদুল হকের সাথে যৌথসম্পাদনায় প্রকাশ করেছেন মিডিয়া সমাজ সংস্কৃতি (২০১৩) গ্রন্থটি।
বিনোদিনী দাসী (১৮৬২/৩ - ১৯৪১): থিয়েটার অভিনেত্রী, রাইটার। ১৮৭৪ থেকে ১৮৮৬ এই ১২ বছর তিনি কলকাতার বিভিন্ন থিয়েটারে অভিনয় করেন। কবিতার বই – বাসনা এবং কনক ও নলিনী। আত্মজীবনী - ‘আমার কথা’ (১৯২০)।