Main menu

আমার ভিজুয়াল আর্টের পথ এবং তারপর

আমি কি আর্ট বুঝি? আর্ট কি আলাদা নাকি ইতিহাস, সমাজ, রাজনীতির সাথে এর কোনো যোগ আছে?

আমার রেগুলার ইন্টারমিডিয়েট এর ব্যাচ ছিলো ২০০৮। তো সেবার পরীক্ষার মধ্যে চিকেন পক্স হইছিলো। ৪ টা পরীক্ষা বেডে দিয়েই বুঝছিলাম যে পাশ করলেও রেজাল্ট ভালো হবে না। আসলে তাই-ই হইছিলো। বন্ধুরা সব ঢাকা চইলা গেলো এডমিশন এর প্রিপারেশন নিতে। আর আমি বাসায় বইসা থাকলাম আরেকবার পরীক্ষা দিতে হবে বলে।

তো ওই ফ্রি টাইমে প্রচুর গান শুনতাম, এলাকায় এভেইলেবল যেইসব কবিতা, উপন্যাসের বইপত্র পাওয়া যাইতো সেইগুলান কিনে পড়তাম। আর ছোটোবেলা থেকে ছবি আকতাম বইলা আবার ড্রয়িং করা শুরু করছিলাম। পত্রিকায় ভিজ্যুয়াল আর্ট রিলেটেড লেখাপত্র পড়তাম। মনে আছে ভ্যান গগ ও গগা রে নিয়া কার যেনো একটা লেখা এত ভালো লাগছিলো যে পত্রিকা থেকে কেটে রাখছিলাম। তো ঐ টাইমেই ডিসিশন নিয়া নিছিলাম যে চারুকলায় পড়বো।

২য় বার ইন্টারমিডিয়েট পাশ কইরা যখন ঢাকায় কোচিং করতে আসতে চাইলাম তখন বাসা থেকে চারুকলার জন্য রাজি না মোটেও। জোর কইরা যশোরে এ ইউনিটের(সাইন্স বেইজড সাবজেক্টের) এডমিশন কোচিং-এর জন্য ভর্তি করাইলো। যশোরে কাজিনের সাথে থাকতাম, কোচিং এ যাইতাম না। যাতায়াত এর টাকা আর কোচিং এ ভর্তির টাকা পুরোটা না দিয়ে সেই টাকা জমাইলাম। আরো কিছু টাকা আগেই জমানো ছিলো। সব মিলিয়ে হাজার ২০ এক টাকা নিয়ে বন্ধু নাজমুল এর কাছে এসে উঠলাম ঢাকায়। চারুকলার ভর্তি কোচিং এ ঢুকলাম। পরীক্ষার মাত্র ২৮ দিন বাকি আর। এপ্লিকেশন যশোর থেকে আগেই কইরা রাখছিলাম।

কোচিং এ আইসা হতাশ, সবাই ন্যাচারালিস্টিক ফিগার ড্রয়িং এর প্রিপারেশন নিচ্ছে। দুর্দান্ত আকে। আর আমি স্রেফ গ্রামের দৃশ্য আকা লোক। কোচিং এ এক কোনায় বইসা থাকতাম, বুঝার চেষ্টা করতাম আর ইম্প্রুভ করার ট্রাই করতাম। পরীক্ষার সপ্তাহ খানেক আগে থেকে খুব সকালে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গিয়া একা একটা মডেল ভাড়া কইরা ড্রয়িং করতাম। আর হতাশ হইতাম। কারণ বুঝতাম কিছুই হচ্ছে না। পরীক্ষার আগের দিন সনদ দা আমার একটা ড্রয়িং দেখে কইলো- এইটা তোমার আকা?
কইলাম হ্যাঁ ভাই।
উনি কইলেন এরকম আকতে পারলে টিকে যাবা। ভরসা পাইছিলাম ওনার কথায়।

তো পরীক্ষার দিন তত্ত্বীয়টা ভালো দিলাম। কিন্তু ড্রয়িং পরীক্ষায় আইসা দেখি কেল্লা ফতে। প্রশ্ন বেশিরভাগেরই কমন পড়ে নাই। মানে ফিগার ড্রয়িং তো আসে নাই।

প্রশ্নপত্রে লেখা: রেখাচিত্রের মাধ্যমে একটা নিসর্গ দৃশ্য আকো, যেখানে কমপক্ষে ৩টা মানব ফিগার থাকতে হবে।

কয়েকজন বন্ধু নিসর্গ দৃশ্য কি জিনিস বুঝতেছিলো না। কইলাম ল্যান্ডস্কেপ।
যাইহোক, বুঝলাম টিকে যাবো। টিকেও গেলাম। পেইন্টিং ডিপার্টমেন্ট ভর্তি হইলাম। ক্লাস শুরু হইলে হতাশার চরমে পৌছাইলাম। ঐ চারুকলার ভর্তি কোচিং যে স্টিল লাইফ, ফিগার, পার্টস ড্রয়িং যা শেখাইতো এখানেও দেখি তাই-ই শেখাচ্ছে। শুধু পেন্সিলের জায়গায় পরবর্তীতে মানে সেকেন্ড ইয়ারে (ওয়াটার কালার), থার্ড আর ফোর্থ ইয়ার(অয়েল কালার) আইসা মিডিয়ামগুলো চেইঞ্জ হইছিলো।

ফার্স্ট এনকাউন্টার হইলো এক মহান শিক্ষকের লগে। যিনি কাইন্ড অফ গডফাদার অফ চারুকলা। উনারে জিগাইলাম- স্যার যা দেখছি তা তো ফটোগ্রাফি কিংবা ট্রেসিং কইরাও আকা যায়। এইটা শিখে কি হবে?

উনি উত্তরে কইলেন- তাই? তো ফটোগ্রাফিতে ভর্তি হইতা। এখানে আসছো ক্যান? তারপর ঠান্ডা মাথায় আবার কইলেন নিয়ম ভাঙতে হইলে নিয়ম জানতে হয়। Continue reading

ইনকেলাব ও নয়া ইনসান

বিগত প্রায় ১২ বছর যাবত, অনলাইনে ও অফলাইনে, নানাভাবে, হাসিনার জুলুমশাহির বিরুদ্ধে আমি কথা বলতেছি। যেহেতু আমার কোনো উচ্চাশা ছিল না, সরকারি পদ-পদবির লোভ ছিল না, সুশীল সমাজে গৃহীত হওয়ার কোনো বিশেষ তাড়না ছিল না— ফলে তেমন কিছু হারানোর ভয়ও ছিল না। তাই হাসিনাশাহির বিরুদ্ধে আমি অবিরাম কথা বলে গেছি। ইন্টেনশনালি এক মুহূর্তের জন্যেও আমি নিজের মোরাল গ্রাউন্ডচ্যুত হই নাই।

সে-সময়ে যারা নানা কারণে, নানা কিছুর লোভে বা ভয়ে, নানা পিছুটানের কারণে, এই ফ্যাশিস্ট সিস্টেম নির্মাণের অংশ হইছে, তাদের অনেকরেই এই বিপ্লবের পর মহাবিপ্লবী ভূমিকায় অবতীর্ণ হইতে দেখলাম। দেখে ভালো লাগছে। দেশ তো কারো একার না। দেশ সবার। আওয়ামি লীগ যে এক বাপের এক দেশ বানাইতে চায়, সেটার বিরুদ্ধেই আমাদের সংগ্রাম। ফলত অভ্যুত্থানের লাভের গুড় সবাই খাবে— এটাই আমার চাওয়া।

তাই সমন্বয়করা ঘোষণা করার আগেই ফেসবুকে এক দফার কথা বলায় যারা আমারে গোপন মেসেজে সতর্ক করছিল, হুমকি দিছিল, বা বিরক্তি প্রকাশ করছিল, তাদের আমি মাফ করে দিছি। আন্দোলন চলাকালে পুলিশের তৎকালীন আইজিপির ছেলে আমারে ফোন দিয়া যে হুমকি দিছিল, সেজন্য ওরেও মাফ করে দিছি। বিপ্লব চলাকালে যারা আমাদের বিপ্লবী তৎপরতারে নানাভাবে প্রশ্নবিদ্ধ বা মক করার ট্রাই করছিল, পার্সোনালি ও কালেক্টিভলি, তাদেরও আমি মাফ করে দিছি। এরকম আরো বহু লোকেরে মাফ করে দিয়া সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করছি আরো আগেই।

কিন্তু আমি জানি, যা যা কিছুর বিরুদ্ধে আমি লড়ছি, কথা বলছি, কলম ধরছি, তা তা কিছুই আবার ফিরা আসতে পারে, ভিন্ন নামে, বিভিন্ন চেহারায়। মোবাইলের পার্সোনাল গ্যালারি চেকিং ফেরত আসতে পারে নাশকতাকারী ধরার নামে, নিরাপত্তার নামে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান দখলের রাজনীতি ফিরা আসতে পারে ফ্যাসিবাদ উৎখাতের নামে। গণআদালত বা ‘ফাঁসিবাদ’ ফিরা আসতে পারে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার নামে। মব জাস্টিস ফিরা আসতে পারে প্রতিবিপ্লব ঠেকানোর নামে। গত ১৫ বছরের ভীতুরা ফিরতে পারে প্রবল বিপ্লবী হয়ে। আর কে না জানে, ভীতুরা যখন মহাবিপ্লবী হয়ে ফেরে, তখন সে একটু অতিরিক্ত সাহসেরই জানান দিতে চায়। ১৫ বছর ভীতু হয়ে থাকার কাফফারা দিতে চায়। তার উপর, যারা সুবিধাবাদী, চাটুকার ও বাটপার, যাদের চিরকালই পৌষমাস ও সব ঋতুই বসন্ত, তারা তো আছেনই। দিব্যি বেঁচেবর্তে। Continue reading

বাঙালি ব্যাশিং: কয়েকটা প্যাটার্ন, উইদ এক্সাম্পল

গত ১ দশকে ধরে ভয়াবহ ১ প্রবণতা দেখে আসতেছি।

প্রবণতাটা আগেও ছিল তবে এখনকার মতো এত ব্যাপক মাত্রায় হয়তো ছিল না। থাকলেও অনলাইন না থাকায় চোখে পড়ে নাই।

দেশের শিক্ষিত মধ্যবিত্তের সবচে বড় বাজার হয়ে উঠছে ঘৃণা ইন্ডাস্ট্রি। আর এই ঘৃণা ইন্ডাস্ট্রির বেস্টসেলিং প্রডাক্ট-এর নাম বাঙালি/বাংলাদেশিদের হরেদরে গালি দেয়া।

বাঙালি ব্যাশিং-এর ৩টা ভার্শন আছে মোটাদাগে। চিকনদাগে আরও বেশি। মোটাদাগের সংস্করণ নিয়া আলাপ করা যাক।

১. হার্ডকোর
২. সফটকোর
৩. জোক/এফরিজম-কোর

১. হার্ডকোর:

১ কথায় কাচাখোলা ভঙ্গিতে ‘বাঙালি’ ডেমোনাইজিং।
এই গ্রুপটা কোনো প্রকার রাখঢাক ছাড়া বাঙালিরে গাইলায়। গালি দিতে দিতে ডিমোনাইজ করে। এরা যদি রকেট সায়েন্স নিয়াও লেখে, তার উপসংহার ১টাই: বাঙালি খাচ্চর। বাঙালি ছোটলোক। বাঙালি অসভ্য।

এরা বাঙালি নাম দিয়া স্টেরিওটিপিকাল, ছায়াবাস্তব ১টা বর্গ হাজির করে আর হরদম ঠুয়া মারতে থাকে। দেশি ও বিদেশে প্রবাসী বাংলাদেশিদের নিয়া এই গ্রুপ গঠিত। হুমায়ূন আজাদ এই ধারার আদি পুরুষদের ১জন। এই প্রবণতা দেখবেন শাফকাত রাব্বী, মহিউদ্দিন মোহাম্মদ এর মধ্যে। ফাহাম আব্দুস সালামের অনেক লেখাতেও এইটা দেখছি।

২. সফটকোর ভার্শন:
এই ভার্শনটা এত সফট যে খেয়াল না করলে চোখেই পড়ে না। সিউডো-নিরপেক্ষতার ভাব ধরে এমন হালকা ভয়েসে লেখাগুলি হাজির হয় যে সতর্ক না হইলে মনে হয় ঠিকই তো। Continue reading

দৃশ্যমাধ্যম শিল্পীদের মধ্যে বিভাজন প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়া

এই রাজনৈতিক অস্থিরতার সময় বা ইতিহাসে আপনারা অনেক ধরনের ক্যু এর নাম শুনছেন সাথে আরেকটি সম্ভাব্য ক্যু এর বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।

গণতান্ত্রিক উপায়ে বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ ফিরে আসার কোন সম্ভাবনা নেই বললেই চলে তাই তারা চেষ্টা করছে বিভিন্ন অরক্ষিত গোষ্ঠীর ওপর সওয়ার হওয়ার তা আপনারা গত কয়েকদিনেই দেখেছেন। এর মধ্যে একটা গোষ্ঠী হলো চারুশিল্পী গোষ্ঠী, বিশেষত ভাস্কর। আওয়ামী লীগের তৈরি করা ধর্মীয় হেজিমনির আতঙ্ক ভাস্করদের মধ্যে প্রবলভাবে উপস্থিত।

শিল্পীদের গ্রহণযোগ্যতা আছে অত্যন্ত সংবেদনশীল, প্রগতিশীল, সাহসী ও সত্যভাষী হিসেবে, আদতে পুরো পৃথিবীতে একমাত্র দেশ বাংলাদেশ যেখানে গোষ্ঠীবদ্ধভাবে শিল্পীদের প্রত্যক্ষ/ পরোক্ষভাবে দলীয়করণ করা হয়েছে, নিদেনপক্ষে নিষ্ক্রিয় সমর্থন আদায় করা হয়েছে। আপনারা দেখবেন কোন চারুকলা থেকে জুলাই ম্যাসাকার বা গত পনের বছরের আওয়ামী গুম, খুন, ধর্ষণ, নিপীড়ন নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক কোন বিবৃতি দিতে পারেনি। এক্ষেত্রে চারুকলা, অন্য বিশ্ববিদ্যালয় বা অনুষদের ভূমিকা হতে আলাদা নয় তবে অধিক শঙ্কার। কারণ, অন্য অনুষদগুলোর কতিপয় ছাত্র- শিক্ষকের সম্মিলিত সার্ভিস (আওয়ামী লীগের প্রতি) প্রতীয়মান/ দৃশ্যমান (apparent) হয় না যেমনটা হয় চারুশিল্পের ক্ষেত্রে।

উদাহরণ দেই একটাঃ অধ্যাপক আলী রীয়াজের ‘ডেমোক্রেটিক ব্যাকস্লাইডিং ইন বাংলাদেশ’ নামক গবেষণার উপর বিরক্ত হয়ে ২০ জুন ২০২৪ এ প্রাক্তন সমাজকল্যাণমন্ত্রী দীপু মনি আরেকটি গবেষণার রেফারেন্স দেন যা আলী রিয়াজের গবেষণালব্ধ ফলাফলকে রিফিউট করে। পরিষ্কারভাবেই বোঝা যায় উক্ত গবেষণা সরকারের ছত্রছায়ায় হয়েছিল। এই গবেষণা আর এর সাথে জড়িত গবেষকদের আমরা চিনিই না, অন্যদিকে চারুকলা বিষয়টি এমন নয়। এখানে দৃশ্যমান করা ও দর্শকের সম্পৃক্ততা তৈরি করাই বিষয়টির বৈশিষ্ট্য। Continue reading

বাপের জুলুম এবং জাতির আব্বারা

This entry is part 10 of 14 in the series রকম শাহ'র বয়ান

শেখ মুজিবকে ‘জাতির আব্বা’ জারা কইতেছেন, তাদের এই জাতি আশলে কোনটা–বাংগালি নাকি বাংলাদেশি? বাংগালি জদি হয়, তাইলে এইটার জনম হয় ১৯৭১ শাল, তাইলে ‘হাজার’ বছরের ইতিহাশ কই গেলো!?

বাস্তবে এইটা বেশ রেছিস্ট আইডিয়া! এইখানে আশলে কইতেছে, রাশ্টো না থাকলে শেইটা খোড়া জাতি, এখনো ‘জাতি’ হইয়া ওঠে নাই। এইখান থিকাই বাংলাদেশের বাংগালি বাদে শবাইকে ওনারা ‘উপজাতি’ ডাকেন এবং বাংলাদেশটা ছেরেফ বাংগালির বইলা দাবি করতে থাকেন। এর শবচে খারাপ দিকটা হইলো, বাকি শবাইরে রাশ্টো বানাবার দিকে ঠেলতে থাকেন ওনারা, এবং এই কারনেই পাহাড়ে নিজেদের রাশ্টো বানাবার দরকার হইয়া পড়ে তাদের।

আর ঐ ‘জাতি’ জদি হয় ‘বাংলাদেশি’ তাইলে বাংগালি কে বা কারা, শেইটা এই রাশ্টে মোটামুটি ইরেলেভেন্ট, আরো আরো জাতি এই দেশে আছে, বাংগালিও আছে, তারা শকলে মিলা বাংলাদেশ নামে একটা কনফেডারেশন বানাইছে, জেমন বানাইছিলো ইশা খা। রেছিজমের বাইরে থিকা ‘জাতির আব্বা’ দাবি করতে হইলে এ ‘জাতি’ হইতে হবে বাংলাদেশি। এইখানে হুশিয়ার থাকা দরকার জে, জাতির আব্বা মানে জাতিরই আব্বা, এবং জাতি মানে তো কোন মানুশ না, মানুশের বাইরের কোন ইমাজিনড এনটিটি, মানে ব্যাপারটা বায়োলজিকেল না, এবং আমরা জে বেক্তি মানুশ, এই জাতির মেম্বার, আমাদের আব্বা না।

এখন বায়োলজিকেল না হইলে আব্বা মানে ছিংগুলার হবার তো দরকার নাই, অনেক আব্বা থাকতে পারে, শম্ভবও। ১৯৭২ থিকাই মরন তক শেখ মুজিব একজন ডাকু-শরদার হইলেও তার আব্বা হইতে বাধা নাই, ডাকুরা আব্বা হইতে পারে, বায়োলজিকেলি তো আরো বেশি পারে [এখনকার দুনিয়ার ১০% মানুশের ভিতর নাকি চেঙ্গিশ খানের জিন আছে! একজন ডাকু-শরদারও তো খমতার ঐ লেভেল এনজয় করে পেরায়ই।]

ফলে আমি দুই জন আব্বার কথা ভাবি, বাংলাদেশি জাতির অন্তত দুইজন আব্বা দেখতে পাই–ভাশানি এবং মুজিব; এবং বাংলাদেশের এই দুর্দশার জন্ন এই দুইজনকেই আমি দায়ি করি!

আমার হিশাবে শেখ মুজিব জে ডাকু-শরদার হইতে পারলো, বাকশাল কায়েম করলো, খুন হইলো, পরে শেখ হাসিনা জে নয়া বাকশাল কইরা হিটলার-এস্টালিনের মতো একজন হইয়া উঠতে পারলো, তার হিস্ট্রিকেল শর্ত জোগানিতে ভাশানিরে মস্ত দোশ দেই। Continue reading

এডিটর, বাছবিচার।
View Posts →
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।
View Posts →
কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।
View Posts →
মাহীন হক: কলেজপড়ুয়া, মিরপুরনিবাসী, অনুবাদক, লেখক। ভালোলাগে: মিউজিক, হিউমর, আর অক্ষর।
View Posts →
গল্পকার। অনুবাদক।আপাতত অর্থনীতির ছাত্র। ঢাবিতে। টিউশনি কইরা খাই।
View Posts →
দর্শন নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা, চাকরি সংবাদপত্রের ডেস্কে। প্রকাশিত বই ‘উকিল মুন্সীর চিহ্ন ধরে’ ও ‘এই সব গল্প থাকবে না’। বাংলাদেশি সিনেমার তথ্যভাণ্ডার ‘বাংলা মুভি ডেটাবেজ- বিএমডিবি’র সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সমন্বয়ক। ভালো লাগে ভ্রমণ, বই, সিনেমা ও চুপচাপ থাকতে। ব্যক্তিগত ব্লগ ‘ইচ্ছেশূন্য মানুষ’। https://wahedsujan.com/
View Posts →
কবি। লেখক। কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট। রাজনীতি এবং বিবিধ বিষয়ে আগ্রহী।
View Posts →
জন্ম ১০ নভেম্বর, ১৯৯৮। চট্টগ্রামে বেড়ে ওঠা, সেখানেই পড়াশোনা। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়নরত। লেখালেখি করেন বিভিন্ন মাধ্যমে। ফিলোসফি, পলিটিক্স, পপ-কালচারেই সাধারণত মনোযোগ দেখা যায়।
View Posts →
জন্ম ২০ ডিসেম্বরে, শীতকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরাধবিজ্ঞান বিভাগে পড়তেছেন। রোমান্টিক ও হরর জনরার ইপাব পড়তে এবং মিম বানাইতে পছন্দ করেন। বড় মিনি, পাপোশ মিনি, ব্লুজ— এই তিন বিড়ালের মা।
View Posts →
পড়ালেখাঃ রাজনীতি বিজ্ঞানে অনার্স, মাস্টার্স। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে সংসার সামলাই।
View Posts →
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে শিক্ষকতা করেন। সংঘাত-সহিংসতা-অসাম্যময় জনসমাজে মিডিয়া, ধর্ম, আধুনিকতা ও রাষ্ট্রের বহুমুখি সক্রিয়তার মানে বুঝতে কাজ করেন। বহুমত ও বিশ্বাসের প্রতি সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের বাসনা থেকে বিশেষত লেখেন ও অনুবাদ করেন। বর্তমানে সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটায় (সিএসএসসি) পিএইচডি গবেষণা করছেন। যোগাযোগ নামের একটি পত্রিকা যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ফাহমিদুল হকের সাথে। অনূদিত গ্রন্থ: মানবপ্রকৃতি: ন্যায়নিষ্ঠা বনাম ক্ষমতা (২০০৬), নোম চমস্কি ও এডওয়ার্ড এস হারম্যানের সম্মতি উৎপাদন: গণমাধম্যের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০০৮)। ফাহমিদুল হকের সাথে যৌথসম্পাদনায় প্রকাশ করেছেন মিডিয়া সমাজ সংস্কৃতি (২০১৩) গ্রন্থটি।
View Posts →
তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র, তবে কোন বিষয়েই অরুচি নাই।
View Posts →
মাইক্রোবায়োলজিস্ট; জন্ম ১৯৮৯ সালে, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে। লেখেন কবিতা ও গল্প। থাকছেন চট্টগ্রামে।
View Posts →
জন্ম: টাঙ্গাইল, পড়াশোনা করেন, টিউশনি করেন, থাকেন চিটাগাংয়ে।
View Posts →
বিনোদিনী দাসী (১৮৬২/৩ - ১৯৪১): থিয়েটার অভিনেত্রী, রাইটার। ১৮৭৪ থেকে ১৮৮৬ এই ১২ বছর তিনি কলকাতার বিভিন্ন থিয়েটারে অভিনয় করেন। কবিতার বই – বাসনা এবং কনক ও নলিনী। আত্মজীবনী - ‘আমার কথা’ (১৯২০)।
View Posts →