Main menu

‘ডিভিশন অফ লেবার’

দিন-দুনিয়ার পোরতি আমার ইন্টারেস্ট হইলো ভাবুকের ইন্টারেস্ট। লাস্ট ডিগরি দুইটা ছোশাল ছাইন্সে, তার আগে কলেজ-হাই ইশকুলে পড়ছি ছাইন্স, বাপে আছিল অংকের ঝানু মাল, আমারো আছিল অংক ভুত, বাড়িতে বাপের বই কাটতো উইপোকা, মায়ের মেজাজ খারাপ হইতো, বাপে মুচকি হাইশা কইতো, কয় বছর পর তোমার ছোট পোলার লাগবে এইগুলা, রাখো!
কিন্তু না, ছোশাল ছাইন্স করি নাই, অংক আর টানলো না, বা পড়ারও তো মওকা পাই নাই, কেবল ছোশালেই পাইছি চান্স, তাই অপশনও আছিল না!

দুই তিনটা চাকরি করছি, ঐগুলার লগে অংকের কোন রিশতা তো আছিলোই না, ছোশালের রিশতাও আছিল খুব আলগা! জিন্দেগিতে জা কিছু পড়ছি তার ভিতরও দুইটার কোনটাই ততো নাই; এখন পেরায় আর না পড়লেও ইতিহাশ-লিটারেচার-দরশনের কয়েক খাবলা, ঐগুলাই বরং একটু পড়া হইছে! এখন নজরে ভাবের ইন্টারেস্ট লইয়া দিন-দুনিয়া দেখি! ইতিহাশ হইলো ভাবের খনি, দরশন হইলো কোদাল, পোয়েট্রি হইলো বেহেশতি ভাব, আর পলিটিক্স মানে ভাবের শালিশ-ফয়ছালা! হরদম আমি তাই এইগুলাতেই থাকি এখন! আর লিখি। গত ১০ বছর লিখতেছি, আওতার বাইরের জিনিশ লইয়াও লিখি। শব বেপারে আমার কোন একটা জাজমেন্ট আছে, আমি জাজমেন্টাল এবং পাবলিকের দরবারে আমার ভাবনা পেশ করি।

এই জে ভাবি আমি, বিচার করার চেশ্টা করি, কোন একটা জাজমেন্ট দিতেছি, এইটা তো একটা পেরাকটিছ বা চর্চা, বছরের পর বছর খরচ করতেছি, তাইলে অনেকের চাইতে আমার কি কিছু বেপারে বেশি বেশি বোঝার একটা শম্ভাবনা আছে না? কিন্তু এই ‘অনেকে’ কারা? ছেরেফ তারাই, জারা ভাবাভাবিতে অতো টাইম খরচ করে না। কতগুলা লোক আবার আমার মতো বা আরো বেশি টাইম খরচ করে, তাদের নজর হয়তো আমার চাইতে ভোতা বা আরো চোখা; তাগো লগে আমার কম্পিটিশন, কিন্তু কম্পিটিশন থাকলেও আমরা শমাজের একটা গুরুপ, আতেল গুরুপ!

এমন আরো অনেক গুরুপ আছে শমাজে। কেউ জাইংগা-পেন্টি বানায়, কেউ খোন্তা-কোদাল, কেউ ইমারত বানায়, কেউ ফলায় গাছ আর ফশল, এমন কত কত! ঐগুলার কোনটাই পারি না আমি, টাইম দিলে জে পারবো না, এমন না; কিন্তু ওনারাও ভাবাভাবিতে ততো টাইম দেয় না, আমিও ওগুলায় টাইম দেই না। তাই আমি ওনাদেরটা জেমন পারি না, তেমনি আমারটাও ওনাদের পারার কথা না! কিন্তু ওনারা জা কিছু বানায় তার পেরায় শবই ইউজ করি আমি, লাগে, নাইলে বাচি না; কিন্তু এইগুলা পয়শা দিয়া কিনি আমি, ওনারা বিকায়, তাই পয়লা নজরে ওনারাও হয়তো মালুম করতে পারে না জে, শমাজে দরকারি বিরাট একটা দায়িত্ত পালন করতেছেন ওনারা, আমারো মালুম হয় না জে, শুকরিয়া আদায়ের কোন দরকার আছে!

এই জে বেমালুম আমরা, পয়শা জে আমাদের রিশতাগুলা পেরায় নাই কইরা দিছে, এইটা কি ভালো, নাকি খারাপ? হয়তো খারাপই, কিন্তু দুনিয়ায় পয়শা আর বাজার আছে, এইটা শাতারের মতো, শিখছি আমরা একবার, আর ভুলতে পারি না! কোন এক জামানায় হয়তো আমরা পয়শা তুইলা দিতে পারবো দুনিয়া থিকা, কিন্তু তার আগে?

তো, আমারে তো তারা চাউল দিলো, কাউফল দিলো, দিলো কচু শাক বা হাশের মাংশ, আমি কি দিলাম? ওনারা তো ভাবাভাবিতে ততো টাইম দিতে পারে না, দিলে নিজেরটা শামাল দেবার টাইম কই পাবে, তাই ঐ পয়লা নজরেই থামলো, আমার তো ভাবাই কাম, আমার তো থামার কারন নাই, আমার টাইম তো ভাবাতেই খরচ করার কথা! আমার তো দেইখা ফেলার কথা জে, পয়শার তলে আতেল হিশাবে আমার কিছু দায়িত্ত আছে, পয়শায় দেমাগি আইনে ধরা খাইতে হবে না আমার, জানি, কিন্তু আমি তো এও জানি জে, দায়িত্তটা আছে আশলে!

কিন্তু দায়িত্তের কথা বাদ দিয়াই ভাবি; ওনারা জেমন কলা-কচু-পেন্টি বানাইলেন, বাজারে ছাড়লেন, তেমনি আমার কিছু চিন্তা বানাইয়া বাজারে ছাড়ার কথা। কলা-কচু পচা হইতে পারে, আনহেলদি হইতে পারে, ফলন খারাপ হইতে পারে, মানে খারাপ হইতে পারে, তাইলে এমন তো চিন্তার বেলাতেও হবার কথা! অন্যদের তুলনায় আতেলের শুবিধা হইলো, পচা কচু শবাই দেইখাই চেনে, কিন্তু পচা চিন্তা চিনতে আরেকজন আতেলই লাগতেছে!

এখন তাইলে আমরা একটা রাশ্টো ভাবার চেশ্টা করি। হিমালয়ের দখিনের এই বাংলাদেশ লইয়া ভাবা জাইতে পারে।

বাংলাদেশে ঐ গুরুপগুলা আছে। চাশা থিকা আতেল, শবই আছে। কলা-কোদাল পেন্টি বানাইয়া বাজারে ছাড়ছেন ওনারা, শারা দেশেই পাওয়া জাইতেছে, একটা চেইন আছে, ডিশ্টিবিউশন চেইন, শারা দেশে ছড়াইয়া দেবার নেটওয়ার্কটা চালাবারও কতগুলা গুরুপ আছে। বাজারের এই চেইনটার লগে তুলনা করেন তো, ঐ শব গুরুপের দুয়ারে দুয়ারে চিন্তা পুছাইয়া দেবার নেটওয়ার্কটা কেমন হালতে আছে?

চোখা নজরে চাইলে দেখবেন, দুয়ারে দুয়ারে চিন্তা পুছাইয়া দেবার বেলায় একটিভ কেবল দেশের মাওলানা শাবেরা, আর কেউ না। আতেল হিশাবে তাই মাওলানারাই শবচে কামিয়াব! বাকি শব চিন্তাই অন্য কিছু না কিছু কেনার ভিতর দিয়া পাইতে হয়–টিভি, পেপার, বই, ইন্টারনেট ইত্যাদি; মশজিদের খুদবা থিকা ওয়াজ-মাফিল জনতা না চাইতেই পায়, অন্য কাম করতে করতেই পাইতে পারে এই আতেলদের চিন্তা, বাজতে থাকে মাইকে, ফিরি, এমনকি মাগনাও না, মাগতে হয় না তো, এমনিতেই পাওয়া জায়! এই আতেলদের চিন্তা ছড়াবার নেটওয়ার্ক দেশজোড়া, ২৪/৭, বাছে বা চায়ের দোকানেও বাজে। কিন্তু আতেল তো আরো বহু কিছিমের আছে, কিন্তু তাগো ওয়াজ-মাফিল হয় না, তাগো চিন্তা বহু কশরতে কিনতে হয়, অন্তত ইউটিউব ডাটা কিনতে হবে আপনের; তার উপর আছে ভাশার মামলা; অন্য কিছিমের আতেলদের চিন্তা বুঝতে আপনের আগে বহু কশরতে কলিকাতাই কলোনিয়াল বাংলাটা জানতে হবে, শংস্কৃত ভাশাটাও শিখতে হবে পেরায়, বেশ কিছুটা ইংরাজিও! অন্য কিছিমের আতেলদের ভিতর বাউলদের আর্ট তবু আমজনতার নাগালে জায় মোটামুটি, বাকিদের আর্টের নাগাল তেমন পাবার উপায় নাই; কেবল আছে কিছু টিভি নাটক, জেইগুলারে আবার চিন্তা বা আর্টের ইজ্জতই দিতে নারাজ দেশের আর্টের খমতাবান ইজারাদারেরা।

 

বইয়ের কাভার

বইয়ের কাভার

 

দেশে চিন্তার হাল-হকিকত অমন। চিন্তার হাল-হকিকত জারা এমন কইরা রাখে, তারা পেরায়ই দেশের আমজনতার বেপারে কিছু নালিশ করে। দেশের আমজনতার ভিতর গড়ে কতগুলা মোড়ল ভাবনা দেখা জায় আশলেই। জেমন ধরেন, ক্রছফায়ার খুব পপুলার দেশে; খান্দান আর গায়ের রঙের বেপারে আমজনতার গড় ভাবনা খুব বেদনার; ইলেকশনে ভোট দেবার বেলাতেও আমজনতার পছন্দগুলা ভালো লাগার মতো না। এই নালিশগুলার আখেরি ফজিলত হইলো, দেশের আতেলরা গড়ে একমত জে, এই দেশের মানুশের কবুলিয়তের দাম নাই, ইলেকশন-ভোটের উপজুক্ত হয় নাই দেশের আমজনতা, বাকশালই দরকার এই দেশে!

এখন এই নালিশগুলা কম বেশি হাচা কথাই। কিন্তু নালিশগুলা আমাদের একটু বিচার করা দরকার, একমত হবার আগে কয়েকটা জিনিশ ভাবা দরকার। খেয়াল করেন, দেশে মোটামুটি ভালো ইলেকশনের ভিতর দিয়া জে কয়টা শরকার গদিতে বইছে, তাদের আমলনামা হাতে লন, তুলনা করেন অন্য শরকারগুলার লগে। ১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০১ এই তিনটা মোটামুটি ভালো ইলেকশন; এর আগে জিয়ার ইলেকশন এবং ২০০৮ শালের ইলেকশনের বেপারে বহু কথা লোকে কইলেও বাস্তবে এগুলাতেও দেশের মানুশ ভোট দিতে পারছে মোটামুটি। এই শরকারগুলার আমলনামার লগে তুলনা করেন ১৯৭৩’র ইলেকশনের পরের শরকার বা ২০১৩ থিকা গদিতে থাকা নয়া বাকশাল বা পুরা এরশাদ আমল। কয়েকটা পয়েন্টে তুলনা করেন: শরকারি দলের হাতে খুন-রেপ, টেন্ডারবাজি, পয়শা পাচার, পাবলিকের পয়শা মাইরা খাওয়া, আইন-আদালত-পুলিশি জুলম; দেখবেন, মোটামুটি ভালো ইলেকশনের ভিতর দিয়া গদিতে বশা শরকারগুলার আমলনামায় দাগ একটু কম কম! জখনি গায়ের জোরে গদি দখল করছে, করতে চাইছে, ৫ বছর গদিতে থাকার পরে জেই শরকারকে জনতা ভোটের ভিতর দিয়া নামাইতে পারে না, ইলেকশন ঠেকাইয়া দেবার ধান্দা শুরু হইছে, ইলেকশন হয়ই নাই, তখনি ঐ পোরতিটা ইনডেক্সে আমলনামা ভারি হইছে।

বইয়ের কাভার

বইয়ের কাভার

তাইলে জনতার ভোটিং ভালো না হইলেও দেখা জাইতেছে, জনতার কবুলিয়ত ছাড়া গদিতে থাকা শরকার তুলনায় খারাপ! তাইলে কোন বিচারে আমরা কইবো জে, ইলেকশন-ভোটের জন্য শাবালক হয় নাই জনতা!? বরং দেখা জাইতেছে, জনতার ভোট/কবুলিয়ত জতো এড়াবার চেশ্টা, শাশন ততো খারাপ! তাইলে এই প্যাটার্ন মোতাবেক কইতে হয়, ৫ বছর পরে পরে গদি থিকা নামাবার খমতা জনতার হাতে থাকলে শাশন ভালোর দিকে জাইতে থাকে!

কিন্তু আরেক দিয়া একটু ভাবা জাক! জদি খারাপ হয় জনতার ভোটিং শেই দায় কার? খেয়াল করেন, আমজনতা তার তার পেশাগুরুপ মোতাবেক পোডাকশন দিতেছে, আতেলরা শেই শব গুরুপে নাই, কিন্তু ভোগ করতেছে, করতে পারতেছে, বিনিময়ে আতেলদের বানাবার কথা চিন্তা, কেবল নিজেদের আখের গুছাবার চিন্তা না, কেননা, ঐ ঐ পেশাগুরুপও তো কেবল নিজের জন্য বানায় নাই তাদের মালছামান!

শমাজের শবাই জেমন কলা-কচু-পেন্টি বানায় না, জটিল পলিটিকেল ভাবনাও তেমনি শবাই ভাববে না, দুনিয়ার কোন দেশেই তেমন ভাবে না এবং এইটাই নরমাল। ভাবনার দায়িত্ত আতেলের, শেই ভাবনা বাছবিচারের দায়িত্তও তাদের এমনকি শেইটা আমজনতার দুয়ারে দুয়ারে পুছাইয়া দেবার দায়িত্তও অনেকখানি আতেলগুরুপের, বাকিটা অন্য পেশাগুরুপের, জেমন মিডিয়া। দুনিয়ার শবাই কবি হবেন না, শবাই ভাবুক হবেন না, জেমন শবাই চাশা হবেন না।

বইয়ের কাভার

বইয়ের কাভার

তাইলে বাংলাদেশের ভাবনাচিন্তার, আতেলদের পোবলেমটা কই? দেখেন, চাশা শবার জন্য ফলায়, শবাই তার ফল কিনতে পারে, শবাই তার খদ্দের, শে কয় না জে, আমি অমুকের কাছে বেচবো, আর অমুকের কাছে বেচবো না। আরো দেখেন, চাশার খদ্দেররা একে অপরের দুশমনও না, দুশমনি থাকলে শেইটা অন্য কোন মামলায়, চাশার ফলের খদ্দের হবার বেপারে দুশমন হইতে হইতেছে না। কিন্তু একই ঘটনা আতেলদের বেপারে নাই! আতেলরা তার চিন্তা জনতার কাছে বিকাইতে পারে, জনতার জন্য দরকারি চিন্তা বানাইতে পারে; আবার অন্য উপায়ও কিন্তু আছে! জনতার দুশমন শাশকের কাছেও নিজেরে বিকাইতে পারে; জনতার কাছে বিকাইলে তোলা উঠাবার মতো ১ পয়শা ২ পয়শা কইরা বেচতে হবে, আর জনতার দুশমন শাশকের কাছে বেচলে থোক টাকায়, এক টুকরা জমির বিনিময়ে বেচতে পারে! বাংলাদেশের পোবলেম হইলো, এই দেশের জনতার কপালের ফের হইলো– এই দেশের আতেলরা গড়ে জনতার কাছে না বেইচা জনতার দুশমন শাশকের কাছে বেইচা দিছে নিজেদের! জারা বেচেন নাই, তারা আবার এলিট, আমজনতার বুলিতে নিজের চিন্তা ডেলিভারি দেন না। বাজারের আইনে এদের কসুর হয়তো পাওয়া জাবে না, কিন্তু পয়শার কুয়াশা শরাইলে ছাফ ছাফ দেখা জাবে, এই আতেলরা আশলে বেইমান, নেমকহারাম।

//৮ ছেপ্টেম্বর ২০২০

 

The following two tabs change content below.
Avatar photo

রক মনু

কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।

এডিটর, বাছবিচার।
View Posts →
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।
View Posts →
কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।
View Posts →
মাহীন হক: কলেজপড়ুয়া, মিরপুরনিবাসী, অনুবাদক, লেখক। ভালোলাগে: মিউজিক, হিউমর, আর অক্ষর।
View Posts →
দর্শন নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা, চাকরি সংবাদপত্রের ডেস্কে। প্রকাশিত বই ‘উকিল মুন্সীর চিহ্ন ধরে’ ও ‘এই সব গল্প থাকবে না’। বাংলাদেশি সিনেমার তথ্যভাণ্ডার ‘বাংলা মুভি ডেটাবেজ- বিএমডিবি’র সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সমন্বয়ক। ভালো লাগে ভ্রমণ, বই, সিনেমা ও চুপচাপ থাকতে। ব্যক্তিগত ব্লগ ‘ইচ্ছেশূন্য মানুষ’। https://wahedsujan.com/
View Posts →
কবি। লেখক। কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট। রাজনীতি এবং বিবিধ বিষয়ে আগ্রহী।
View Posts →
গল্পকার। অনুবাদক।আপাতত অর্থনীতির ছাত্র। ঢাবিতে। টিউশনি কইরা খাই।
View Posts →
জন্ম ২০ ডিসেম্বরে, শীতকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরাধবিজ্ঞান বিভাগে পড়তেছেন। রোমান্টিক ও হরর জনরার ইপাব পড়তে এবং মিম বানাইতে পছন্দ করেন। বড় মিনি, পাপোশ মিনি, ব্লুজ— এই তিন বিড়ালের মা।
View Posts →
জন্ম ১০ নভেম্বর, ১৯৯৮। চট্টগ্রামে বেড়ে ওঠা, সেখানেই পড়াশোনা। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়নরত। লেখালেখি করেন বিভিন্ন মাধ্যমে। ফিলোসফি, পলিটিক্স, পপ-কালচারেই সাধারণত মনোযোগ দেখা যায়।
View Posts →
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে শিক্ষকতা করেন। সংঘাত-সহিংসতা-অসাম্যময় জনসমাজে মিডিয়া, ধর্ম, আধুনিকতা ও রাষ্ট্রের বহুমুখি সক্রিয়তার মানে বুঝতে কাজ করেন। বহুমত ও বিশ্বাসের প্রতি সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের বাসনা থেকে বিশেষত লেখেন ও অনুবাদ করেন। বর্তমানে সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটায় (সিএসএসসি) পিএইচডি গবেষণা করছেন। যোগাযোগ নামের একটি পত্রিকা যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ফাহমিদুল হকের সাথে। অনূদিত গ্রন্থ: মানবপ্রকৃতি: ন্যায়নিষ্ঠা বনাম ক্ষমতা (২০০৬), নোম চমস্কি ও এডওয়ার্ড এস হারম্যানের সম্মতি উৎপাদন: গণমাধম্যের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০০৮)। ফাহমিদুল হকের সাথে যৌথসম্পাদনায় প্রকাশ করেছেন মিডিয়া সমাজ সংস্কৃতি (২০১৩) গ্রন্থটি।
View Posts →
তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র, তবে কোন বিষয়েই অরুচি নাই।
View Posts →
পড়ালেখাঃ রাজনীতি বিজ্ঞানে অনার্স, মাস্টার্স। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে সংসার সামলাই।
View Posts →
মাইক্রোবায়োলজিস্ট; জন্ম ১৯৮৯ সালে, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে। লেখেন কবিতা ও গল্প। থাকছেন চট্টগ্রামে।
View Posts →
জন্ম: টাঙ্গাইল, পড়াশোনা করেন, টিউশনি করেন, থাকেন চিটাগাংয়ে।
View Posts →
বিনোদিনী দাসী (১৮৬২/৩ - ১৯৪১): থিয়েটার অভিনেত্রী, রাইটার। ১৮৭৪ থেকে ১৮৮৬ এই ১২ বছর তিনি কলকাতার বিভিন্ন থিয়েটারে অভিনয় করেন। কবিতার বই – বাসনা এবং কনক ও নলিনী। আত্মজীবনী - ‘আমার কথা’ (১৯২০)।
View Posts →