Main menu

বেক্তি বনাম শমাজ বনাম রাশ্টো

This entry is part 1 of 12 in the series রকম শাহ'র বয়ান

রাশ্টো আর শমাজের ভিতর পাওয়ারের একটা ভাগাভাগি করতে চাই আমি। আমি জেই পলিটিকেল পাট্টি বানাইতে চাই, তার ইশতেহারে এইটা থাকবে। বেপারটা কেমন এবং কেন চাই, শেই বেপারে দুই চারটা কথা কইবার মওকা পাইছি এখন, মাওলানা মামুনুল হক ইশুতে লোকের আলাপ-আলোচনায় আমার কিছু আপত্তি আর পরস্তাব জানানোটাও দরকারি মনে হইলো।

মামুনুল হক ইশুতে আলাপের লিবারাল ডিছকোর্সটা চলতেছে পেরাইভেসি আর মোরাল পুলিশিং লইয়া। এই ডিছকোর্সটা ঝামেলার। ঝামেলার, তার কারনগুলার ভিতর শবচে ছোট কারনটা হইলো, এই আইডিয়াটা আমদানি করা; আমদানি করা আইডিয়া, এইটা পেরায় কোন কারনই না, দুনিয়ার শকল শমাজ-দেশ আমদানি করে, আমরাও করি; আমদানি তখনি ঝামেলার জখন ঐটা দেশি/নেটিভ জিনিশ খেদাইয়া দিতে থাকে। জেমন ধরেন, ইনডিয়া থিকা এমবিএ মানুশ আমদানি করা বা বলিউডের লেহেংগা জদি জামদানিরে খেদাইয়া দেয়।

মানে আশল ঝামেলাটা অন্ন। পেরাইভেসি জিনিশটা ভাবেন; একজন এমপি কি পেরাইভেসির কথা কইয়া তার কামাই-পয়শা ইত্তাদি লুকাইতে পারবে? ওদিকে, এমপির জদি হলফনামা দিয়া তার পোপার্টি পাবলিক করার দাবি করি আমরা, তখন ঐ এমপি কি একজন পানের দোকানদারের ডিপিএস আর পকেটের পয়শার হিশাব পাবলিক করার আবদার করতে পারবে? তাইলে এইখানে একটা মুশকিল হাজির হইতেছে; এই মুশকিলের ফয়ছালা হইলো, রাশ্টের বা শমাজের একজন গড় মেম্বারের জেই গড় পাওয়ার/খমতা থাকে, তারচে বেশি খমতা জখন কোন মেম্বারের হাতে নেস্ত হবে, শে পেরাইভেসির দোহাই দিতে পারবে না। গড়ের চাইতে বেশি খমতা কেমনে হয় একজনের?

পয়শাপাতি বা খান্দানের উছিলায় এইটা হইতে পারে, কিন্তু ঢালাওভাবে এমনে ভাবা ঠিক হবে না, তাইলে শবারই গড়ের চাইতে বেশি পাওয়ার দেখা জাইতে পারে! তাই একটা ফর্মাল রাস্তা বাইর করা দরকার; ফর্মাল মানে জেমন ইলেকশনের ভিতর দিয়া ভোটারদের কিছু পাওয়ার তাদের খলিফার হাতে নেস্ত হইতেছে, তাতে তার বিরাট একটা খমতা গজাইতেছে, ইলেকটেড হবার মানে হইলো, জে তারে ভোট দেয় নাই, উনি তারও খলিফা হইলো, তারও কতক খমতা খলিফার হাতে নেস্ত হইলো! আবার ধরেন, রাশ্টের কোন একটা দপ্তরের দায়িত্ত জার, তার হাতেও গড় মেম্বারের চাইতে বেশি পাওয়ার জমা হইতেছে। এইটা ফর্মুলা রাশ্টের বেপারে জেমন, শমাজের একজন লিডারের বেলাতেও তেমন। এনারা পেরাইভেসির আবদার করতে পারে না বা তাগো পেরাইভেসি মানে কেবল তাগো বেডরুম, তাও কারে লইয়া বেডরুমে ঢুকতেছে শেইটা জানারও হক আছে পাবলিকের! আদতে আলাপটা পেরাইভেসিরই না; আলাপটা হইলো, পাবলিকের হকের; কোন বেক্তির কি কি জানার হক আছে পাবলিকের? বাড়তি খমতাঅলা পেরায় শব কিছু জানার হক আছে পাবলিকের; কিন্তু একজন গড় মেম্বারের পেরায় কিছুই জানার হক নাই পাবলিকের।

এই নকশা দিয়া মামুনুল হকের বেপারটা হিশাব করেন। ওনার গড়ের চাইতে বাড়তি খমতা আছে, হেফাজতে ইছলামের মেম্বারদের শবার খমতার একটা ভাগই ওনার হাতে নেস্ত হইয়া বিরাট একটা খমতা হইছে ওনার। তাইলে ওনার কাছে গড়ের চাইতে বাড়তি হকও আছে পাবলিকের; খমতা জতো বেশি, তার উপর হকও ততো বেশি!

কিন্তু এই হকের উশুল কাম করবে কেমনে? এইটা কাম করবে মিডিয়ার ভিতর দিয়া! আমরা জাদের পাপারাজি হিশাবে চিনি, তারা এস্টারদের জিন্দেগিতে হামলা করে, কিন্তু তাদের আশল কাম হইলো, এই বাড়তি খমতাঅলা লোকজনের কাছে পাবলিকের হক উশুল কইরা দেওয়া! ছিজিটেন জার্নালিস্টদেরও কামের আওতায় পড়ে এইটা!

মামুনুল হকের উপর হামলা হইছে, কিন্তু ছহি রাস্তায় পাবলিকের হক আদায়ের ঘটনা হইলে আমরা কেবল কিছু ছবি পাইতে পারতাম মিডিয়ায়, একটা রিপোর্ট, ওনারে লইয়া; ওনার কাছে পাবলিকের হকের কারনে উনি তখন পেরাইভেসির আবদার করতে পারবেন না!

কিন্তু শেইটা না হইয়া ওনার উপর আর কোন রাগের উশুল করতে জাইয়া হামলা হইলো, তাতে পুরা বেপারটা উল্টাইয়া গেল! ওনার পয়লা বউ আর হেফাজতে ইছলাম এখন ওনার পক্ষ লইলো, ওনার উপর হামলার জবাব চাইতেছে, কিন্তু ছেরেফ অমন একটা রিপোর্টে এই বউ বা হেফাজত ওনার কাছে জবাব চাইতো! এখন তারা ওনার পক্ষ লইলো কারন, ওনার উপর হামলা মানে তেনাদের উপরও হামলা, উনি তো তাদের একজন খলিফা বা রিপেরেজেন্টেটিভ! কিন্তু দেশে এখন মিডিয়াই নাই, ছিটিজেন জার্নালিজম পুরা খুন করা হইছে, শরকারি দপ্তরের ছিকরেসি আইন, ডিজিটাল ছিকিউরিটি আইনের ভিতর দিয়া খুন করছে বাকশাল, বদলে অমন হামলা হইলো, অমন হামলার জন্নই বাকশাল একটা রক্ষিবাহিনি বানাইছে, দল আর মিডিয়া মিলাইয়া ঐ ইনফর্মাল রক্ষিবাহিনিটা, ময়দানে তারা কাম দেখাইতেছে, বাকশালরে পাহারা দিতেছে!

পেরাইভেসির এই ঝামেলার মতোই মোরাল পুলিশিং লইয়াও কিছু ঝামেলা আছে, শেই কারনেই আমি এইটা এস্তেমাল করি না আমার আলাপে, লেখায়!

১ নাম্বার ঝামেলা হইলো, আইডিয়া হিশাবে মোরাল পুলিশিং ঐ ঐ ঘটনারে একটা রিলিজিয়াস বেপার হিশাবে আন্দাজ করায়, ঘটনার ঘটকদের নগদ মুনাফার বেপারটা তাতে খুবই গোপন হইয়া পড়ে! কিন্তু এমন পোরতিটা ঘটনাতেই কতক ধান্দাবাজি থাকে।

আপনাদের মনে পড়বে বহুত ঘটনা জেইগুলাতে শমাজের গড় মেম্বারদের বন্দি করতেছে কয়েকজন, হয়তো একটা কাপল কোথাও ঘুরতে গেছে, তাগো ধরলো, জিগাইলো জে, তারা কি হয়, বিয়া কবে করছে, করছে কিনা আদৌ, পরে কাপলের পোলারে পিটাইলো, তারপর তারে বাইন্ধা মাইয়ারে গ্যাঙ রেপ করলো। কখনো বা এমন ঘটনার ভিতর দিয়া তাগো কয়েদ করলো পুলিশ এবং পুলিশের গাড়িতে বা থানায় কি কি ঘটে তা তো জানার কোন উপায় নাই আমাদের! রাশ্টের দপ্তর হিশাবে পুলিশের বাড়তি পাওয়ারের বেপারে পাবলিকের জানার হক আদায় তো করেই না তারা/শরকার, কখনোই! মিডিয়া বা ছিটিজেন জার্নালিজমও ঢুকতে পারে না, আমরাও জানতে পাই না! তো, অমন ঘটনাগুলারে কি মরাল পুলিশিং কইবেন, নাকি ধাপ্পাবাজির ভিতর দিয়া নিজেদের লালশার কায়কারবার?

এখন, আরেকটা দিক দিয়া ভাবেন। আইনের ভিতর দিয়া রাশ্টের দপ্তরগুলার হাতে বিরাট খমতা নেস্ত হইতেছে; এতো বেশি খমতা গজাইতেছে জাতে খোদ আইনটারেই তারা না মানার তাকত পাইয়া জাইতেছে, গনদুশমন আইনও (ডিজিটাল ছিকিউরিটি, গেরেপ্তার আইন ইত্তাদি) বানাইয়া ফেলতে পারতেছে ঐ আইনের বলে পাওয়া খমতা দিয়াই!

রাশ্টের দপ্তরগুলার পাওয়ার জতো বাড়ে, পাবলিকের পাওয়ার ততো কমে; মনে রাখবেন, একটা দেশে কোন একটা জামানায়/খনে মোট পাওয়ার একই থাকে, অন্নের পাওয়ার না কমাইয়া কারো পাওয়ার বাড়তে পারে না! ওদিকে, রাশ্টো বনাম পাবলিক ভাবলেই চলবে না আমাদের; পাবলিক মানে শমাজ আর বেক্তি; রাশ্টের দপ্তরগুলার পাওয়ার বাড়লে শমাজের পাওয়ার কমে, বেক্তির পাওয়ার আরো বেশি কমে! কেননা, শমাজও একটা কালেকটিভ, বেক্তির তুলনায় শমাজ অনেক পাওয়ারফুল। রাশ্টের দপ্তর শমাজের পাওয়ার ছিনতাই করলে শমাজ শেই কমতি পুরাইতে বেক্তির পাওয়ার হাতাইয়া লইতে থাকে! মানে আলটিমেট ভিকটিম হইলো বেক্তি!

কিন্তু শমাজ বা রাশ্টের গোড়ার মনজিল হইতে হবে, বেক্তির শুখ ম্যাক্সিমািজ করা; নাইলে বেক্তিরা কেন এগুলারে এজাজত দেবে? আর বেক্তির এজাজত ছাড়া এগুলা চলার মানে হইলো, বেক্তি বন্দি/গোলাম! বেক্তির এই গোলামি কমাইয়া আইনা বেক্তির এজাজত লইতে হবে, এজাজত লইয়াই শমাজ-রাশ্টো বানাইতে হবে। নাইলে বেক্তিরা ফার্মের মুরগির মতো জিন্দেগি কাটাইতেছে! তাইলে বেক্তির গোলামি কমাইয়া আনবো কেমনে আমরা? এইটার উপায় হইলো, রাশ্টো আর শমাজের একটা পার্মানেন্ট ডায়ালেক্টিকস বজায় রাখা! বেক্তির উপর রাশ্টো হামলা করলে শে জেন শমাজের শেলটার পায়, আর শমাজ হামলা করলে জেন রাশ্টের শেলটার পায়! এইটা ঘটাইতে শমাজ আর রাশ্টের খমতার একটা ভাগাভাগি দরকার। এই ভাগাভাগিতে শমাজের খমতার পেরায় পুরাটা ছিনতাই করে রাশ্টো জদি রাশ্টোটা হয় বাকশালি এবং বেক্তি তখন ফার্মের মুরগির কাছাকাছি চইলা জায়!

তো, শমাজ আর রাশ্টের ভিতর একটা ওয়ার্কিং ডায়ালেকটিকস পাইতে হইলে দুইটার হাতেই কোন একটা পাওয়ার দরকার জেইটারে কখনোই নাকচ/মুলতবি করতে পারবে না অন্নটা! এইটা রাশ্টের হাতে আছে, তার নাম আইন। কিন্তু শমাজের হাতে কি? শমাজের হাতে থাকবে এথিক্স! আইন আর এথিক্সের ভিতর ঐ ডায়ালেকটিকসই হইলো রাশ্টো আর শমাজের ডায়ালেকটিকস! শমাজের এথিক্সই বাস্তবে কাম করে মোরাল পুলিশিং’র ভিতর দিয়া, অন্তত করার কথা! এখন রাশ্টো জদি বাকশালি হয়, তখন শমাজ রাশ্টের লগে না পাইরা বেক্তির উপর জুলুম করতে থাকে, বেক্তির উপর জুলুম দিয়াই তার খমতার খায়েশ মিটায়!

তাইলে কি হবার কথা, কি করতে হবে আমাদের? শমাজ মরাল পুলিশিং করবে, কিন্তু এইটার নেছেসারি মুখ হইলো রাশ্টের দিকে! রাশ্টের হাতে লিগাল পুলিশিং এবং শেইটা ঠিকঠাক রাখতে, তার জালেম হইয়া ওঠা ঠেকাইতে শমাজ রাশ্টের উপর মরাল পুলিশিং করবে! শমাজের এই মরাল পুলিশিংটাই ময়দানে টান্সপারেন্সি, একাউন্টেবিলিটি হিশাবে কাম করে। এগুলা জখন থাকে না, পুলিশ/রাশ্টের দপ্তর ঘুশ খাইতে গেলে শমাজ জে তারে ধরতে পারে না, একটা আলাপ পয়দা কইরা জে মরাল পুলিশিং করতে পারতেছে না, তার কারন বাকশালি রাশ্টো এবং জার আলটিমেট ভিকটিম বেক্তি! কিন্তু শমাজ বা রাশ্টো, কারো টার্গেটই তো বেক্তিরে গোলাম বানানো হইতে পারে না! হইতে জে পারলো, তার কারন বাকশালি রাশ্টো এবং বাকশালি রাশ্টের আলটিমেট টার্গেট
হইলো, এইটারেই নরমাল হিসাবে এস্টাবলিশ করা!

আমরা তা হইতে দিতে পারি না।

 

Series Navigation<< রাজনিতির দাগ খতিয়ান: বাকশাল-দুছরা বিপ্লব এবং তার পর<< এস্টে কিরিয়েটিভ<< এডিটোরিয়াল: শ্যামলা এরিয়া<< মানুশ<< মাইনোরিটি লইয়া রকম শাহের বয়ান<< গনতন্ত্রের বুনিয়াদি ঘাপলা<< মারেফতি শাশন<< ইনছাফের পুলছেরাত অথবা ওয়াকিং অন দ্য এজ অব জাস্টিস
The following two tabs change content below.
Avatar photo

রক মনু

কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।

এডিটর, বাছবিচার।
View Posts →
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।
View Posts →
কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।
View Posts →
মাহীন হক: কলেজপড়ুয়া, মিরপুরনিবাসী, অনুবাদক, লেখক। ভালোলাগে: মিউজিক, হিউমর, আর অক্ষর।
View Posts →
গল্পকার। অনুবাদক।আপাতত অর্থনীতির ছাত্র। ঢাবিতে। টিউশনি কইরা খাই।
View Posts →
দর্শন নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা, চাকরি সংবাদপত্রের ডেস্কে। প্রকাশিত বই ‘উকিল মুন্সীর চিহ্ন ধরে’ ও ‘এই সব গল্প থাকবে না’। বাংলাদেশি সিনেমার তথ্যভাণ্ডার ‘বাংলা মুভি ডেটাবেজ- বিএমডিবি’র সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সমন্বয়ক। ভালো লাগে ভ্রমণ, বই, সিনেমা ও চুপচাপ থাকতে। ব্যক্তিগত ব্লগ ‘ইচ্ছেশূন্য মানুষ’। https://wahedsujan.com/
View Posts →
কবি। লেখক। কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট। রাজনীতি এবং বিবিধ বিষয়ে আগ্রহী।
View Posts →
জন্ম ১০ নভেম্বর, ১৯৯৮। চট্টগ্রামে বেড়ে ওঠা, সেখানেই পড়াশোনা। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়নরত। লেখালেখি করেন বিভিন্ন মাধ্যমে। ফিলোসফি, পলিটিক্স, পপ-কালচারেই সাধারণত মনোযোগ দেখা যায়।
View Posts →
জন্ম ২০ ডিসেম্বরে, শীতকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরাধবিজ্ঞান বিভাগে পড়তেছেন। রোমান্টিক ও হরর জনরার ইপাব পড়তে এবং মিম বানাইতে পছন্দ করেন। বড় মিনি, পাপোশ মিনি, ব্লুজ— এই তিন বিড়ালের মা।
View Posts →
পড়ালেখাঃ রাজনীতি বিজ্ঞানে অনার্স, মাস্টার্স। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে সংসার সামলাই।
View Posts →
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে শিক্ষকতা করেন। সংঘাত-সহিংসতা-অসাম্যময় জনসমাজে মিডিয়া, ধর্ম, আধুনিকতা ও রাষ্ট্রের বহুমুখি সক্রিয়তার মানে বুঝতে কাজ করেন। বহুমত ও বিশ্বাসের প্রতি সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের বাসনা থেকে বিশেষত লেখেন ও অনুবাদ করেন। বর্তমানে সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটায় (সিএসএসসি) পিএইচডি গবেষণা করছেন। যোগাযোগ নামের একটি পত্রিকা যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ফাহমিদুল হকের সাথে। অনূদিত গ্রন্থ: মানবপ্রকৃতি: ন্যায়নিষ্ঠা বনাম ক্ষমতা (২০০৬), নোম চমস্কি ও এডওয়ার্ড এস হারম্যানের সম্মতি উৎপাদন: গণমাধম্যের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০০৮)। ফাহমিদুল হকের সাথে যৌথসম্পাদনায় প্রকাশ করেছেন মিডিয়া সমাজ সংস্কৃতি (২০১৩) গ্রন্থটি।
View Posts →
তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র, তবে কোন বিষয়েই অরুচি নাই।
View Posts →
মাইক্রোবায়োলজিস্ট; জন্ম ১৯৮৯ সালে, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে। লেখেন কবিতা ও গল্প। থাকছেন চট্টগ্রামে।
View Posts →
জন্ম: টাঙ্গাইল, পড়াশোনা করেন, টিউশনি করেন, থাকেন চিটাগাংয়ে।
View Posts →
বিনোদিনী দাসী (১৮৬২/৩ - ১৯৪১): থিয়েটার অভিনেত্রী, রাইটার। ১৮৭৪ থেকে ১৮৮৬ এই ১২ বছর তিনি কলকাতার বিভিন্ন থিয়েটারে অভিনয় করেন। কবিতার বই – বাসনা এবং কনক ও নলিনী। আত্মজীবনী - ‘আমার কথা’ (১৯২০)।
View Posts →