Main menu

এস্টে কিরিয়েটিভ

This entry is part [part not set] of 9 in the series রকম শাহ'র বয়ান

জিন্দেগির একটা টোটাল দর্শন বা ফিকির বা রাস্তা লইয়া ভাবেন; অমন একটা দর্শন আপনে পোস্তাব করলেন, দাওয়াত দিতেছেন লোকজনরে, দলে দলে আপনের নিশানের নিচে চইলা আশলো মানুশ, কিছু দিন পরে দুনিয়ার তাবত মানুশ শেই দর্শনে একিন করলো, শবাই আপনের মুরিদ, ১০০% মুরিদ, আপনের দেখানো রাস্তায় তারা ফিকির করতেছে, দুনিয়ার দিন গুজরান হইতেছে আপনের দর্শনের ইশারা মোতাবেক; তার ১৫০ বছর পরে দুনিয়ায় আর কোন মানুশ থাকলো না, আপনের দর্শনে একিন করায় বাছুর পয়দা করার দরকার বা খায়েশ কোনটাই আর থাকলো না মানুশের ভিতর, এমনকি টাইমও নাই, আপনের দর্শনে এমনই বুদ হইয়া গেছে দুনিয়ার তাবত মানুশ! কেমন হবে ব্যাপারটা? দুনিয়ায় মানুশ থাকতে থাকুক–এইটা জারা চাই আমরা, তারা কি আপনের দাওয়াত নিতে রাজি হইতে পারবো, রাজি হওয়া কি ঠিক হবে?

কোন একটা দর্শন শুরুতেই আমরা বাতিল করতে পারি কিনা, শেইটা বুঝতে ঐ থিয়োরেটিকেল ছিচুয়েশনটা ভাবা জাইতে পারে! মানে ধরেন, দুনিয়ার শবাই জদি মোছলমান হইয়া জায়, তাতে মস্ত কোন মুশকিল আছে কিনা। থিয়োরেটিকেলি নাই; মানে দুনিয়ার শবাই ইছলামের একই মর্মে একিন করলে শান্তির শম্ভাবনা আছে বরং, দুনিয়া এবং দুনিয়ার মানুশ থাকতে থাকবে, আরামেই, শুখেই থাকবে, আর শকল মাকলুকাতও থাকতে থাকবে, মানুশ এবং দুনিয়ার ছারভাইভাল বেশ ভালো ভাবেই বহাল থাকবে।

ছেরেফ দুনিয়াবি ব্যাপারে জদি ভাবি, তাইলে কেবল ইছলাম না, দুনিয়ার তাবত মানুশ জদি এরিস্টোটলের দেখানো রাস্তায় হাটে, তাতেও ভালোই চলতে থাকবে দুনিয়া; বা জরথুস্টার বা জেছাছ বা হিন্দু ধর্মও এমনকি। বৌদ্ধ ধর্মের ব্যাপারে কওয়া মুশকিল! মানে দুনিয়ার শবাই জদি একেকজন নির্বান বুদ্ধ হইয়া জান, তারা কেন একটা বাচ্চার জনম দেবে! দেবার কারন নাই তো কোন, দুনিয়া নামের বেদনার জাহান্নাম থিকা বিদায় লইবে তারা শবাই, এই জাহান্নামে কাউকে আনবেও না, একটা বাচ্চার জনমের পোছেছে ঢুকলেই তো শে আর নির্বান থাকতে পারলো না!

এই দিক থিকা ভাবলে মনে হয়, বুদ্ধ ধইরাই নিছিলেন জে, শবাই নির্বান হবে না তো বটেই, এমনকি মানুশের নির্বান হওয়াটা আশলে জিন্দেগির আখেরি আধা’র মামলা! মানে পয়লা আধায় আপনে কামের ভিতরেই থাকবেন, কামাই করবেন, ছেক্স-টেক্স করবেন, জনম দেবেন, তারপর নির্বান হবার দিকে জাওয়া শুরু করতে পারেন!

মানে, মানুশের কতগুলা খায়েশ, খাছলতের কতগুলা ফিচারকে উনি এমনই ফান্ডামেন্টাল ভাবছেন জে, ওগুলার লগে ঠিক অলআউট ফাইট করতে চান নাই, বরং উনি ঐগুলারে জদ্দুর পারেন ছাইটা রাখতে টেরাই করছেন! তাও জিন্দেগির পয়লা আধা পাটে মনের হাউশ মোটামুটি মেটার পরে!

কিন্তু জিন্দেগির আখেরি পাটেও তার রাস্তায় হাটা শুরু করতে মানুশকে রাজি করাইবেন কেমনে! কেন করবে মানুশ, কারন লাগবে তো কিছু! এইখানেই জিন্দেগির বেদনার ব্যাপারটা আশে।

কাম এবং তার কন্সিকোয়েন্সের ব্যাপারে বুদ্ধের ভাবনাটা খেয়াল করলে একটা শাজা বা পানিশমেন্টের আইডিয়া পাইবেন! এমনিতে মনে হইতে পারে জে, বৌদ্ধ ভাবনায় পরকাল নাই; কিন্তু ঘটনা তেমন না আশলে। ঐ ভাবনা মোতাবেক, আমরা এখন পরকালেই আছি! আমরা অলরেডি মইরা দোজখে গেছি, মানে ব্যথা-বেদনার এই দুনিয়ায় আশতে হইছে আমাদের, আগের জনমের পর মরনের আগে কামের ভিতর থাকায়, নির্বান হইতে না পারায়!

শাজা বা পানিশমেন্টের এই আইডিয়াটা লইয়া ভাবা দরকার আমাদের। দুনিয়ার ৯০%+ মানুশ জেই ৩/৪টা ধর্মে একিন করে, শেই ধর্মগুলায় পানিশমেন্টের আইডিয়াটা আছে, চোখে পড়ার মতো খুব মস্ত জমিন লইয়াই আছে। পানিশমেন্টের আইডিয়া নাই, এমন ধর্ম কি আছে? জানি না, বেশুমার পড়তে/ঘাটতে হবে জানতে, শেই মেহনত/মিন্নত এখন করতে পারতেছি না। কিন্তু কোন কোন ধর্মের কোন কোন শাখায় ঐ অর্থে পানিশমেন্টের আইডিয়া নাই বইলা মনে হইছে আমার! তবে মনে মনে একটা হিশাব কইরা দেখলাম, ওগুলায় মোটমাট ৫৪৩ জন [ রেটরিকেল অর্থে 🙂 ] মানুশ ভরশা রাখে! এইগুলা মিলাইয়া ভাবলে শন্দেহ হয় জে, মাকলুকাত হিশাবে মানুশ হয়তো কতকটা ম্যাছোকিস্ট! নাইলে পানিশমেন্ট এড়াবার তরিকায় ততো হাটে না কেন মানুশ!

এইখানে আরেকটা ব্যাপারে দুইটা কথা কইতে হয়; এখনকার দুনিয়ায় জারা পুরাতন কোন ধর্মের আওতায় নাই বইলা মনে করেন, ইভলুশনিস্ট ছেকুলার, তাদের জিন্দেগির জেই তরিকা/দর্শন তাতেও পানিশমেন্টের আইডিয়া আছে; মর্ডান রাশ্টো আর আদালত বা জেলখানার ব্যাপারটা ভাবতে পারেন এই ব্যাপারে।

এই লেখাটায় আশলে ভাবছিলাম, মরমি দর্শনের ব্যাপারে দুইটা ফোড়ন কাটবো! মানে ফোড়নই, অতো তো আর জানি না! আশপাশে জেই ইশকুল/মক্তবগুলা দেখি, ঐগুলা লইয়াই ভাশাভাশা একটু আলাপ! বেদনার ব্যাপার হইলো, ভাশাভাশাই, ডুবিই না আমি, ওজন এতো কম 🙁 !

তো, ঐ জে একটা ছুফি ধর্ম আছে না, জেইখানে খোদা আর মানুশের বিচ্ছেদের ভাবনা আছে, পেম আর বিচ্ছেদ, ‘অপার’ হইয়া বইশা থাকার বেদনা, মিলনের তরে উতলা, মুর্শিদ ধইরা দিশা পাওয়া–জিন্দেগির এই তরিকাটা লইয়া ভাবতে চাইতেছি। এই তরিকায় কি পানিশমেন্টের আইডিয়া আছে?

ভাবনা চিন্তা কইরা মনে হইলো, খোদার থিকা বিচ্ছেদটাই হইলো পানিশমেন্ট, বিচ্ছেদের বাইরে দোজখ নাই ততো, আর খোদার এতো পেম, দোজখে পাঠাবেই বা কেমনে!

এখন থিয়োরেটিকেলি জদি ভাবি জে, দুনিয়ার শকল মানুশ খোদার লগে পেম শুরু করলো, বিচ্ছেদের বেদনায় আউলা হইয়া উঠলো, মিলনের তরে দৌড়াইতেছে খোদার দিকে, শেই দুনিয়াটা কেমন হবে?

এই পোশ্নের জবাবে মোটেই আরাম লাগলো না আমার! মানে ধরেন, ঐ জে আমার দরবারের পাশে দমে দমে একটা শব্দ পাইতেছি, একটা পুরানা ইমারত আছিলো, ঐটা ভাংছে, এখন নয়া ইমারত বানাইতেছে, কতগুলা লোক ঐখানে কাম করতেছে, বাট কেন বানাইতেছে ঐ ইমারত, কেন কাম করবে ঐ লেবারেরা, জদি তারা ছুফি, বিচ্ছেদের বেদনায় আউলা, খোদার লগে মিলনের মওকার তালাশে হয়রান! জাকে আমরা শংশার বইলা চিনি, শমাজ, পোডাকশন আর রিপ্রোডাকশন–এই শব বেহুদা বালছাল একজন ছুফির কাছে, ছুফিদের ভিতর এইগুলা ঠিক দেখাও জায় না। ছুফি হবার আগে কেউ শংশার কইরা ফেললে বরং আফছোছ করে, ছাইড়া জায় অনেকে, বিচ্ছেদ নামের পানিশমেন্ট খুব কড়া শংশারে! তাইলে দুনিয়ার শবাই ছুফি হইলে আন্দাজ করি, না খাইয়া মরবে মানুশ, বাচ্চা কাচ্চাও হবে না, মানুশের হাইয়েস্ট পছিবল হায়াত ধইরা হিশাব করলে ১৫০ বছর পরে দুনিয়ায় কোন মানুশ থাকবে না। না, কেলাইমেট বা নিউক্লিয়ার ডিজাস্টার দরকার নাই, কেয়ামতও লাগবে না, দুনিয়ার তাবত মানুশের মিলন ঘইটা গেছে খোদার লগে, দুনিয়ায় কোন বিচ্ছেদই নাই আর! এবং এইটাই তো ছুফি দর্শনের মনজিলে মাকছুদ হবার কথা! মানে হইলো, ছুফিজমের কামিয়াবির আখেরি ধাপ হইলো, দুনিয়ায় কোন মানুশ না থাকা 🙂 । ফেছিনেটিং।

এদিকে, পানিশমেন্ট ব্যাপারটার দুনিয়াবি কায়কারবারটা একটু বোঝা দরকার। মানে ছুফি ভাবনা মোতাবেক জদি খোদার লগে বিচ্ছেদ ছাড়া পানিশমেন্টের আর কোন আইডিয়া না থাকে, তাইলে একটা টোটাল ছুফি দুনিয়ায় কি পানিশমেন্ট থাকবে?!

দুনিয়ায় মানুশের ইতিহাশে জতো জুলুম-টর্চার-কেরাইম দেখলাম আমরা, তা তো হাওয়া থিকা আশে নাই, এইগুলা করার মুন্সিয়ানা আছে আমাদের, মানুশেরা পারে, তাই করে, কেউ কেউ হয়তো আবার করে না।

খুব শম্ভব ছুফিজম আর এনার্কিজম মোতাবেক মানুশ ফান্ডামেন্টালি ভালো (হয়তো ছুফিজম থিকা রুশো ছবক লইছিলেন!), তারে আজাদ কইরা দিলে শে ভালো থাকবে, জুলুম-টর্চার করবে না। কিন্তু দেখা জাইতেছে জে, অন্তত আর শব মাকলুকাতের মতো একটা মাকলুকাত ধরলেও তাদের মতো হওয়াটারে মানুশের জন্ন ‘ভালো’ বইলা ধরি না আমরা! দুইটা পাঠা ছাগলের মতো গুতাগুতি করলে দুইটা পোলারে কি কইবো আমরা? পাঠা ছাগল জেমন মাদি ছাগল দেখলেই পাগলা হইয়া ওঠে, লালচে হলুদ ধোনটা বাইরায়া জায়, একটা পাঠা মানুশ তেমন করলে কি আমরা তারে ভালো বইলা মানতে রাজি? একটা হাড্ডি লইয়া কয়েকটা কুত্তার তুমুল মারামারির মতো মানুশ কেন করবে না? কেন তারা শান্তির চুক্তি করবে?

বাস্তবে মানুশ এমনকি জুলুমের বেলায়, গায়ের জোর দেখাবার বেলায় পাঠা ছাগল বা কুত্তার মতো ছেরেফ ইন্সটিংটিভ থাকে নাই, মানুশ তার উন্নয়ন ঘটাইছে, নয়া জামানায় টর্চারের নয়া নয়া মেথড বানাইছে, মানুশ কিরিয়েটিভ, এলেমকে কালচারালি জমা করে, এক্সটেন্ড করে। পানিশমেন্টের আইডিয়া ছাড়া শান্তির চুক্তির কোন নজির নাই মানুশের ইতিহাশে!

ছো, ছুফি বা মরমি ভাবনাগুলারে কেমনে দেখবো আমরা? এইগুলা কি একটা পলিটিকেল ডকট্রিন হিশাবে এপ্লিকেবল? শারা দুনিয়ারে একটা ছুফি শমাজ বইলা কি কল্পনা করতে পারি আমরা আদৌ? উহু, না।

আমি এমনিতে ছুফি পোয়েট্রি লাইক করি। কালচারাল পোডাক্ট হিশাবে খাই, রুমি বা ফরিদুদ্দিন আত্তার জেনো দুইটা গলদা চিংড়ি, দখিনের লন্চের কেবিনে ডিনার করতেছি জেনো গলদা ভুনা দিয়া! বড়ো বড়ো গলদার ঠ্যাঙের ভিতরের মজ্জা কি জে টেশ! কিন্তু ঐটাই, খাই ছেরেফ। খাবো। আপনাদেরো খাবো। বাট আপনারা একটা মৌচাক ধরেন, কয়েকজনের পুচকে একটা দলা, আই লাইক ইউ, বাট শমাজ বা রাশ্টো বা পলিটিকেল দর্শন/তরিকা লইয়া ভাবাভাবিতে আপনারা কেউ না, আপনারা বাইরের কয়েকজন লোক, তবে আপনাদের দেখভাল করাও আমার দায়িত্ত–শমাজ, রাশ্টো, পলিটিশিয়ান হিশাবে।

এস্টে কিরিয়েটিভ 🙂 ।

//৮ নভেম্বর–৩ ডিশেম্বর ২০২২, #রকমশাহেরবয়ান

Series Navigationবেক্তি বনাম শমাজ বনাম রাশ্টো >>
The following two tabs change content below.
Avatar photo

রক মনু

কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।

এডিটর, বাছবিচার।
View Posts →
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।
View Posts →
কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।
View Posts →
মাহীন হক: কলেজপড়ুয়া, মিরপুরনিবাসী, অনুবাদক, লেখক। ভালোলাগে: মিউজিক, হিউমর, আর অক্ষর।
View Posts →
দর্শন নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা, চাকরি সংবাদপত্রের ডেস্কে। প্রকাশিত বই ‘উকিল মুন্সীর চিহ্ন ধরে’ ও ‘এই সব গল্প থাকবে না’। বাংলাদেশি সিনেমার তথ্যভাণ্ডার ‘বাংলা মুভি ডেটাবেজ- বিএমডিবি’র সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সমন্বয়ক। ভালো লাগে ভ্রমণ, বই, সিনেমা ও চুপচাপ থাকতে। ব্যক্তিগত ব্লগ ‘ইচ্ছেশূন্য মানুষ’। https://wahedsujan.com/
View Posts →
কবি। লেখক। কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট। রাজনীতি এবং বিবিধ বিষয়ে আগ্রহী।
View Posts →
গল্পকার। অনুবাদক।আপাতত অর্থনীতির ছাত্র। ঢাবিতে। টিউশনি কইরা খাই।
View Posts →
জন্ম ২০ ডিসেম্বরে, শীতকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরাধবিজ্ঞান বিভাগে পড়তেছেন। রোমান্টিক ও হরর জনরার ইপাব পড়তে এবং মিম বানাইতে পছন্দ করেন। বড় মিনি, পাপোশ মিনি, ব্লুজ— এই তিন বিড়ালের মা।
View Posts →
জন্ম ১০ নভেম্বর, ১৯৯৮। চট্টগ্রামে বেড়ে ওঠা, সেখানেই পড়াশোনা। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়নরত। লেখালেখি করেন বিভিন্ন মাধ্যমে। ফিলোসফি, পলিটিক্স, পপ-কালচারেই সাধারণত মনোযোগ দেখা যায়।
View Posts →
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে শিক্ষকতা করেন। সংঘাত-সহিংসতা-অসাম্যময় জনসমাজে মিডিয়া, ধর্ম, আধুনিকতা ও রাষ্ট্রের বহুমুখি সক্রিয়তার মানে বুঝতে কাজ করেন। বহুমত ও বিশ্বাসের প্রতি সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের বাসনা থেকে বিশেষত লেখেন ও অনুবাদ করেন। বর্তমানে সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটায় (সিএসএসসি) পিএইচডি গবেষণা করছেন। যোগাযোগ নামের একটি পত্রিকা যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ফাহমিদুল হকের সাথে। অনূদিত গ্রন্থ: মানবপ্রকৃতি: ন্যায়নিষ্ঠা বনাম ক্ষমতা (২০০৬), নোম চমস্কি ও এডওয়ার্ড এস হারম্যানের সম্মতি উৎপাদন: গণমাধম্যের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০০৮)। ফাহমিদুল হকের সাথে যৌথসম্পাদনায় প্রকাশ করেছেন মিডিয়া সমাজ সংস্কৃতি (২০১৩) গ্রন্থটি।
View Posts →
তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র, তবে কোন বিষয়েই অরুচি নাই।
View Posts →
পড়ালেখাঃ রাজনীতি বিজ্ঞানে অনার্স, মাস্টার্স। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে সংসার সামলাই।
View Posts →
মাইক্রোবায়োলজিস্ট; জন্ম ১৯৮৯ সালে, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে। লেখেন কবিতা ও গল্প। থাকছেন চট্টগ্রামে।
View Posts →
জন্ম: টাঙ্গাইল, পড়াশোনা করেন, টিউশনি করেন, থাকেন চিটাগাংয়ে।
View Posts →
বিনোদিনী দাসী (১৮৬২/৩ - ১৯৪১): থিয়েটার অভিনেত্রী, রাইটার। ১৮৭৪ থেকে ১৮৮৬ এই ১২ বছর তিনি কলকাতার বিভিন্ন থিয়েটারে অভিনয় করেন। কবিতার বই – বাসনা এবং কনক ও নলিনী। আত্মজীবনী - ‘আমার কথা’ (১৯২০)।
View Posts →