Main menu

ছুইছাইড

গত কিছু দিনে বেশ কিছু ছুইছাইডের ঘটনা ঘটছে দেশে এবং এই ব্যাপারে অনেকে আলাপও করছেন, কলাম-টলামও লিখছেন কয়েক জন।

ছুইছাইডের ব্যাপারে পুরানা দুয়েকজন ভাবুক-বয়াতির লেখাজোখা আছে শুনছি, ইস্টুডেন্ট দশায় পাশ করার তাগিদে চোথা-টোথাও পড়ছিলাম মনে পড়ে! এমিল দুর্খেইম আর কার্ল মার্ক্সের নাম শুনছি এই ব্যাপারে। বাংলাদেশে এখন জারা এই ব্যাপারে ভাবাভাবি করেন, তারা মনে হয় পেরায় শবাই দুর্খেইমের নজরেই দেখেন ঘটনাগুলারে, কতক মার্ক্সও থাকতে পারেন!

তো, আমাদের মগজ জে এখনো ইউরোপের (বিলাতি কই আমি এইটারে) তালুকদারিই আশলে, এই ভাবাভাবি হয়তো ঐটারই আরেকটা নজির! মানে দুর্খেইম বা মার্ক্স জে ভুল কিছু কইছেন, তা কইতেছি না, কিন্তু লোকেশন বা জামানা বা কালচার, মানে মানুশের দুনিয়া বদলাইলে নয়া কোন ডাইমেনশন পাওয়া জায় কিনা, শেইটা একটু পরখ করার তাগিদ দেখি না আর কি! ইউরোপের ভাবনা-চিন্তাই জেন কাফি এই ব্যাপারে, এইটারেই কইলাম, মগজে বিলাতি তালুকদারি!

অথচ বাস্তবে বিলাতি রাডারে হয়তো জাপানে বৌদ্ধদের ছুইছাইড বা বাংরাদেশে ইজ্জত হারাবার ঘটনায় ছুইছাইড বা ইনডিয়ায় হিন্দুদের শহমরনই হয়তো খুব ধরা পড়ে নাই! কিন্তু এগুলার বাইরে বাংলাদেশেই আরেক কিছিমের ছুইছাইডের কথা কইতেছি আমি কয়েক বছর ধইরাই! মিথিলা নামের এক মাইয়ার ছুইছাইড লইয়া বয়ান করছিলাম কয় বছর আগে।*

আমার হিশাবে কয়, বাংলাদেশের লিগাল ছিস্টেম ছুইছাইড করতে হরদম ফুশলায়! তার বাইরেও ভিতরে ভিতরে জেই ছাইকোলজিকেল কায়কারবার চালু আছে শমাজে তাতে রিভেঞ্জ/বদলা/পোতিশোধের একটা তরিকা হিশাবে ছুইছাইডকে পাইতেছি আমি! লিগাল ছিস্টেম তরিকা হিশাবে এই ভাবনাটারেই আরেকটু পোক্ত করে। আপনের মগজ জদি বিলাতি তালুকদারি হইয়া থাকে, তাইলে এইটা আপনের রাডারে ধরা পড়বে না!

বাংলাদেশের আইনে ছুইছাইডে ফুশলানি বইলা একটা ব্যাপার আছে; ‘আমার মরনের জন্ন অমুক দায়ি’–এই টাইপের নোট লেইখা মরলে রিমান্ড-জেল কত কি ঘইটা জায়! এতে ছুইছাইড আশলে দুশমনরে ঘায়েল করার বন্দুক হইয়া ওঠে পেরায়ই!

কিন্তু এর বাইরেও কতগুলা ব্যাপার আছে; ধরেন, অনশন কি আশলে ছুইছাইড এটেম্পট্? না হইলে কেন না!? আমরন অনশন তো বইলা-কইয়াই ছুইছাইড এটেম্পট্!

হাংগার এস্ট্রাইক বা অনশন আশলে একটা মরাল পেরেশার দেবার কোশেশ। উইকিতে দেখলাম, খিরিস্টান হবার আগে আইরিশ ছোছাইটিতে অনশন আছিলো; কিন্তু ঐটা না খাইয়া মরা না ঠিক, বরং মেহমানদারির ব্যাপারে শমাজে জেই দেখাদেখি, ঐটা ইউজ কইরা পেরেশার দেওয়া। এমন জে, কেউ ধরেন আপনের লগে কোন আকাম করলো, আপনে তার বাড়ির শামনে জাইয়া বইশা পড়লেন। আপনে তখন মেহমান, তার দায়িত্ত হইলো আপনের মেহমানদারি; কিন্তু আপনে শারা দিন বইশাই থাকলেন, আপনের দাবি জানাইলেন, কিন্তু কিছুই খাইলেন না, তার মেহমানদারি লইলেন না। এইটা তার জন্ন খুবই শরমের ব্যাপার আছিলো, এইটা তার একটা বিরাট মরাল ফেইলুর! কিন্তু না খাইয়া মরার ব্যাপার নাকি আছিলো না ঠিক, তার মেহমান হবার জোগ্গ তার ভাবেন না, তার মোহমানদারি আপনে লইলেন না, এইটা জানানোই আপনের মনজিল, না খাইয়া মরা না।

কিন্তু বিটিশ ইনডিয়ায় না খাইয়া মরার ধামকি দেওয়া, এইভাবে মরাল পেরেশার পয়দা করাটা পপুলার কইরা তোলেন করমচান গান্ধি; উনি কিছু ছুইছাইডাল আছিলো, নজরুলও তাই।

এখন ভাবেন, ঐ রিভেঞ্জ আর মরাল পেরেশার পয়দা করার ব্যাপারটা জদি মেলে, তাইলে কেমন ঘটনা ঘটতে পারে?

গত কিছুদিনে বাম ঘরানার দুয়েকটা পোলার ছুইছাইডের ঘটনায় ঐ মিলনটা দেখতে পাই আমি! একজনের ব্যাপারে শুনলাম এমন: তার পেমিকা তারে ডাম্প কইরা আরেকজনের লগে পেম করতেছে, তখন ঐ পোলা ছুইছাইড করছে।

এরা দুই জনেই বাম ঘরানার; বাম ঘরানার লোকেরা বেশি বেশি দরদি আর নিতিবান হবেন বইলা একটা আন্দাজ আছে মনে হয়। তো, এমন ছুইছাইড কেমন রিয়েকশন পয়দা করবে পেমিকার মনে?

এমন ছুইছাইড জেই মরাল পেরেশার পয়দা করবে, তাতে ঐ পেমিকা বিরাট একটা গ্লানি আর আফছোসের ভিতর পড়বে; ঐ পোলা জিন্দা দশা জেইটা পারে নাই, পেমিকার নয়া পেমটা ভাইংগা জাবার শম্ভাবনা, গ্লানি আর আফছোসে পেমিকা আর পেমটা করতে পারতেছে না!

এই পেমিকার মনে আমরন ঐ গ্লানি আর আফছোস থাকার শম্ভাবনা দেখছে ঐ পোলা, লগে নয়া পেমটাও ভাংতে পারলো, রিভেঞ্জ হিশাবে এইটা তো বিরাট কামিয়াবি! এইটা তো পোলা জিন্দা থাইকা ঘটাইতে পারতো না! এগুলা হিশাব করলে আমরা বুঝবো জে, পোলা ছুইছাইড করছে, আমাদের মন ভিজা গেলেও আখেরে বুঝবো জে, পোলা আশলে বেশ ছ্যাডিস্ট আছিলো! জারে ভালোবাশতো তারে আমরন একটা গ্লানির ভিতর বাচতে বাদ্ধ করতে পারার শম্ভাবনায় মরতে মরতেও শয়তানের মুচকি হাশি দিছিলো হয়তো পোলা!

আমি কইবো, এই ইমোশনাল বেলাকমেইলিং জতো পাত্তা দেবেন, এমন ঘটনা ততো ঘটতে থাকবে! এই পোলারে আমাদের ভিলেন হিশাবে দেখতে পারতে হবে, ছুইছাইড দেইখাই আমাদের মন জেন কাহিল হইয়া না পড়ে, আমরা জেন এর গোড়ায় জেই শয়তানির আলামত আছে, তারে দেখার মতো মনের জোর থাকা দরকার আমাদের! তাতে অমন পেমিক বা পেমিকারা হয়তো গ্লানিতে অতো না পইড়া পারবে, তার লগে চরম রিভেঞ্জ পাবার শম্ভাবনা ততো না দেখতে পারায় অমন ছুইছাইডও কমবে বইলা একিন আছে আমার…!

ফেব্রুয়ারি ০৮, ২০২২

*সুইসাইড করার পরে মাত্র মিথিলারে চিনলাম আমি (থ্যাংকস টু Ratul Muhammad ) ! কারণ মনে হয়, ফেসবুকে আনফলো কইরা রাখার খাসলত।

আর্ট-কালচার বা লাভস্টোরিতে সুইসাইডের তারিফ তো হামেশাই পাওয়া যায়। সুইসাইড করা লোকের নাকি ‘…ক্ষয় নাই, তার ক্ষয় নাই।’ সাচ্চা পিরিতও নাকি সুইসাইড করতে রেডি থাকা। জীবনানন্দ এমনকি হুদাই সুইসাইড করাইছেন কবিতার নায়কেরে–রক্তের ভিতর নাকি খেলা করে সুইসাইড!

কিন্তু বাংলাদেশে মাইয়াদের সুইসাইডের ইউনিক কিছু ব্যাপার আছে। সমাজের দশার কথা লোকে তো কয়ই, আমি কইতেছি আইন-কানুন বা লিগ্যাল সিস্টেমের কথা। আমাদের লিগ্যাল সিস্টেম সুইসাইডের দিকে আগাইয়া দেয় মাইয়াদের!

আমাদের লিগ্যাল সিস্টেম সুইসাইডকে মাইয়াদের ‘মোক্ষম রিভেঞ্জ’ বানাইয়া রাখছে! নাগর বা ভাতারের উপর প্রতিশোধ নেবার উপায় আমাদের দেশে কমই; পোলারা যেমন ‘খাইয়া ছাড়া’র গর্ব করতে পারে মাইয়ারা তেমন পারে না! তাতে বরং সেই মাইয়ারে ‘স্লাট’ হইয়া পড়তে হয়, তারে তখন রেপ করলেও কোন ক্রাইম হয় না! পিরিতের খেলায় মাইয়াদের জন্য সুইসাইড ছাড়া ভালো কোন হাতিয়ার নাই! লিগ্যাল সিস্টেম এই ব্যাপারে মাইয়াদের হেল্প করে সুইসাইডে। মামলা-জেল-পয়সা।

আমাদের লিগ্যাল সিস্টেম রেপের বেলাতেও ঝামেলা লাগাইয়া রাখছে! রেপিস্টের লগে বিয়ার খবর দেখেন তো মাঝে মাঝে? কিন্তু আসলে জানেন না রেপ কারে কয়!

আমাদের আইনে বিয়ার কসম খাইয়া সেক্স করলে, পরে বিয়া করতে নারাজ হইলে সেইটা ধোকাবাজি না, রেপ। তাইলে তখন রেপ কেস করলে যদি পোলা রাজি হইয়া যায় বিয়ায়, কি হইলো তখন? রেপিস্টের লগে বিয়া! এদিকে, বউয়ের বেলায় রেপ হয় না কখনোই। আমাদের আইনে রেপের ডেফিনিশনে ‘কনসেন্ট’ সেন্টার না, বিয়া হইলো সেন্টার। ১৩ বছরের নিচের মাইয়ার কনসেন্ট কোন ইস্যু না, তা সবসময়ই রেপ! তবে বউ ছাড়া!

কিন্তু আমাদের লেখক-বুদ্ধিজীবী-একটিভিস্টরা কনসেন্টকে সেন্টার ধইরা রেপের আলাপ তোলে, পরে একটা নেসেসারি গলদে পড়ে!

এখন, জোর করা রেপকে যদি বিয়ার কসমের ক্যাটেগরির রেপ বানাইয়া বিয়া দিয়া দেওয়া হয় জোর কইরা, মাইয়া তখন কি করবে? সুইসাইড ছাড়া কোন রাস্তা খোলা রাখছি আমরা? পালাইয়া দৌলতদিয়া চইলা যাবে?

/ফেব্রুয়ারি ০৯, ২০১৭

নোট ১:

অনশন জিনিশটারে আমরা গান্ধির পলিটিকেল ইনভেনশন হিশাবে দেখি পেরায়ই, কিন্তু এইটা ডাহা মিছা কথা। গান্ধি একজন ছাত্র এই ব্যাপারে, ম্যারিয়ন ডানলপ নামের এক (এস্কটিশ) বিটিশ মাইয়ার। এই মাইয়া আছিলেন মাইয়াদের ভোট দেবার হক চাওয়া হুলাহুলি বা আন্দোলনের একজন ছিপাই; এনারে ১৯০৯ শালে গেরেপ্তার করে বিটিশরা, লন্ডনে; জেলখানায় তারে জাতে পলিটিকেল কয়েদি হিশাবে ইজ্জত দেওয়া হয়, এই দাবিতে উনি অনশন শুরু করেন। এর পরেই বিরিটেন বা আমেরিকায় মাইয়াদের ভোটের হক চাওয়া হুলাহুলিতে অনশন বড়ো একটা হাতিয়ার হইয়া ওঠে।

জেলখানায় হজরত ডানলপ জখন অশুস্থ হইয়া পড়েন, তারে ছাইড়া দেয় শরকার। তারপর ১৯০৯ শালেই উনি একটা পাবলিক জমায়েতে ওয়াজ করেন ঐ ব্যাপরে; শেই মজলিশে দেখলাম করমচান গান্ধি গেছিলেন। এই ঘটনার ৯ বছর পরে ১৯১৮ শালে করমচান গান্ধি পয়লা অনশন করেন বিটিশ ইনডিয়ায়।

কেবল করমচান বা মাইয়াদের ভোটের হকের হুলাহুলি না, আইরিশদের হুলাহুলিতেও অনশন বিরাট হাতিয়ার হিশাবেই দেখা জাইতেছে পরে। কিন্তু এরা কেউই হজরত ডানলপের কাছে তাগো দেনা পাবলিকের দরবারে কখনো কন নাই!

একটা মোক্ষম পলিটিকেল হাতিয়ার হইয়া উঠতে অনশন করতে থাকা থমাস অ্যাশ নামে এক আইরিশের মরন খুব জরুরি ঘটনা। ১৯১৭ শালে এই পোলা অনশন শুরু করে, পরে তাকে জোর কইরা খাওয়ানো হয়; অনশন করা অনেকেরই এমনে জোর কইরা খাওয়ানো হইতো, এবং এমন ঘটনারে জুলুম/টর্চার হিশাবে দেখার দাবি উঠছিল। কিন্তু ১৯১৭ শাল তক চলতে থাকে জোর কইরা খাওয়ানো। ঐ বছর এমন জোর কইরা খাওয়াবার পরে থমাস অ্যাশ মইরা জান। তারপর অমন জোর কইরা খাওয়ানো বন্ধ হইয়া জায়। নাইলে করমচান গান্ধিও হয়তো অনশন করতে পারতো না, তারে জোর কইরা খাওয়ানো হইতো!

The following two tabs change content below.
Avatar photo

রক মনু

কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।

এডিটর, বাছবিচার।
View Posts →
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।
View Posts →
কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।
View Posts →
মাহীন হক: কলেজপড়ুয়া, মিরপুরনিবাসী, অনুবাদক, লেখক। ভালোলাগে: মিউজিক, হিউমর, আর অক্ষর।
View Posts →
দর্শন নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা, চাকরি সংবাদপত্রের ডেস্কে। প্রকাশিত বই ‘উকিল মুন্সীর চিহ্ন ধরে’ ও ‘এই সব গল্প থাকবে না’। বাংলাদেশি সিনেমার তথ্যভাণ্ডার ‘বাংলা মুভি ডেটাবেজ- বিএমডিবি’র সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সমন্বয়ক। ভালো লাগে ভ্রমণ, বই, সিনেমা ও চুপচাপ থাকতে। ব্যক্তিগত ব্লগ ‘ইচ্ছেশূন্য মানুষ’। https://wahedsujan.com/
View Posts →
কবি। লেখক। কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট। রাজনীতি এবং বিবিধ বিষয়ে আগ্রহী।
View Posts →
গল্পকার। অনুবাদক।আপাতত অর্থনীতির ছাত্র। ঢাবিতে। টিউশনি কইরা খাই।
View Posts →
জন্ম ২০ ডিসেম্বরে, শীতকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরাধবিজ্ঞান বিভাগে পড়তেছেন। রোমান্টিক ও হরর জনরার ইপাব পড়তে এবং মিম বানাইতে পছন্দ করেন। বড় মিনি, পাপোশ মিনি, ব্লুজ— এই তিন বিড়ালের মা।
View Posts →
জন্ম ১০ নভেম্বর, ১৯৯৮। চট্টগ্রামে বেড়ে ওঠা, সেখানেই পড়াশোনা। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়নরত। লেখালেখি করেন বিভিন্ন মাধ্যমে। ফিলোসফি, পলিটিক্স, পপ-কালচারেই সাধারণত মনোযোগ দেখা যায়।
View Posts →
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে শিক্ষকতা করেন। সংঘাত-সহিংসতা-অসাম্যময় জনসমাজে মিডিয়া, ধর্ম, আধুনিকতা ও রাষ্ট্রের বহুমুখি সক্রিয়তার মানে বুঝতে কাজ করেন। বহুমত ও বিশ্বাসের প্রতি সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের বাসনা থেকে বিশেষত লেখেন ও অনুবাদ করেন। বর্তমানে সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটায় (সিএসএসসি) পিএইচডি গবেষণা করছেন। যোগাযোগ নামের একটি পত্রিকা যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ফাহমিদুল হকের সাথে। অনূদিত গ্রন্থ: মানবপ্রকৃতি: ন্যায়নিষ্ঠা বনাম ক্ষমতা (২০০৬), নোম চমস্কি ও এডওয়ার্ড এস হারম্যানের সম্মতি উৎপাদন: গণমাধম্যের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০০৮)। ফাহমিদুল হকের সাথে যৌথসম্পাদনায় প্রকাশ করেছেন মিডিয়া সমাজ সংস্কৃতি (২০১৩) গ্রন্থটি।
View Posts →
তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র, তবে কোন বিষয়েই অরুচি নাই।
View Posts →
পড়ালেখাঃ রাজনীতি বিজ্ঞানে অনার্স, মাস্টার্স। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে সংসার সামলাই।
View Posts →
মাইক্রোবায়োলজিস্ট; জন্ম ১৯৮৯ সালে, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে। লেখেন কবিতা ও গল্প। থাকছেন চট্টগ্রামে।
View Posts →
জন্ম: টাঙ্গাইল, পড়াশোনা করেন, টিউশনি করেন, থাকেন চিটাগাংয়ে।
View Posts →
বিনোদিনী দাসী (১৮৬২/৩ - ১৯৪১): থিয়েটার অভিনেত্রী, রাইটার। ১৮৭৪ থেকে ১৮৮৬ এই ১২ বছর তিনি কলকাতার বিভিন্ন থিয়েটারে অভিনয় করেন। কবিতার বই – বাসনা এবং কনক ও নলিনী। আত্মজীবনী - ‘আমার কথা’ (১৯২০)।
View Posts →