Main menu

মডার্ন স্পেসে পুঞ্জি ও ইডিওলজি

[দেরিদার একটা ইন্টারভিউ তরজমা করছিলাম আমি। বাছবিচার তা ছাপাইছিল ‘দেরিদা অন সোয়াহ’ টাইটেলে। এইটা নিয়া একটা আলাপ দিছিলাম আমি, ইমরুল হাসান রক মনু। সেই আলাপে আমি যা বকছিলাম তার ট্রান্সক্রিপ্ট।]

গ্রামে এই কথা শুনবেন, এখনও, যে আমাদের মুরুব্বিরা কইত যে অমুক ধরনের লোকজনরে বিশ্বাস করতে নাই বা, রোগে শোকে এইটা কইরো বা, ঝড়বইন্যায় সেইটা কইরো বা, পোলা কেমন হইলে ভালো, মাইয়া কেমন হইলে খারাপ- মানে মুরুব্বিদের, বাপ দাদাদের উইজডম শেয়ার করতে দেখবেন। এইটা এখন কিছু কইমা আসছে বা, অনেকটাই ইনফরমাল হইয়া আসছে। আমাদের দাদা-দাদিদের মুখে এইটা আরও বেশি শুনা যাইত। এবং এগুলি মোটামুটি রুরাল এরিয়াতে প্রত্যেকের ভিতরেই ইকুয়ালি ছড়ায়ে যাইতে পারত। মানে রাফলি বলা যাইতে পারে প্রত্যেকেই ইকুয়ালি এডুকেটেড ছিল এতদবিষয়ে। আমরা যেমন শুনি, গেরামের লোকজন আনএডুকেটেড মূর্খ ছিল, এইটা আসলে আমরা মনে হয় ওই ইকুয়াল এডুকেশনরে ঘা দেয়ার চেষ্টা করি। এবং এইটা আমরা করি একটা মডার্নিস্ট পার্সপেক্টিভ হইতে। এইরকম একটা ভাইব আমাদের মইধ্যে আছে যেন আমরা একটা বিরাট জ্ঞান বা এডুকেশন। মানে আমাদের কালেক্টিভের জ্ঞানই আমাদের জ্ঞান। মানে জ্ঞান ছড়ানোর চেয়ে জ্ঞান জমা হওয়ার ব্যাপারটা জ্ঞানের ব্যাপার হইয়া দাড়াইছে। একাডেমিয়াতে, সোমাজে, রাষ্ট্রে যত বেশি জ্ঞান জমা হইতেছে, ততই যেন আপনে বা আমি জ্ঞানী হইতেছি। মডার্নিটির যে ইডিওলজিকাল ছক তার ভেতরে এই মেসেজ ইনগ্রেইনড থাকে।

তো দেরিদা কইতেছিলেন আর্কাইভাইজেশন নিয়া যে, ভুইলা যাওয়ার আরম্ভও হয় ওইখান থেকে। কীভাবে ভুইলা যাওয়ার আরম্ভ হয় আর্কাইভাইজেশন হইতে? এই কোশ্চেনটা আমার মনে হয় মডার্নিটির মেইক আপরে কোশ্চেন করতেছে। রেকর্ড কিপিং মানে এক অর্থে একটা ওরাল ট্রেডিশন, যেইটা পুরাটাই টিকা থাকে জ্ঞান ছড়ায়ে দেয়ার মাধ্যমে জ্ঞানরে টিকায়ে রাখার ভিতর দিয়া, সেইটারে অচল বানায়া ফেলে। জ্ঞান যেহেতু তখন রেকর্ডের ভেতরেই টিকা থাকতে পারতেছে, তখন আসলে অতটা না ছড়াইলেও চলে। মডার্ন দুনিয়া মানে পুঞ্জিভূত জ্ঞানের দুনিয়া। এখন এইটা ভালো না খারাপ সেইটা বোঝার চেয়েও জরুরি মনে হয় এই এওয়ারনেসটা থাকা মডার্ন দুনিয়ার জ্ঞানের ব্যাপারে। মানে এইটা হয়ত এখন পসিবলই না, সকল জ্ঞানরে সমানভাবে সকলের কাছে পৌছায়ে দেয়া। এইটা আসলে কখনোই পসিবল ছিল না। কিন্তু সেই নাজানার বেপারটা আগে সেপারেট থাকতো। ফলে জ্ঞানের ফলস নোশনটা ছিল না। কিন্তু প্রশ্ন সেইটা না, প্রশ্ন হইল মডার্নিটির মেইক আপটা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল না থাকলে মডার্নিটিরে ভুল বুঝবেন আপনে, কিছু ক্রাইসিস তখন ইনেভিটেবল। আমি মাঝে মাঝেই খেয়াল করি, ফেসবুক টেসবুকে পাবলিকরে কোশ্চেন করা হয়, ইজি ইজি, পাবলিক সেগুলি পারে না, তখন সেইটা খুব হাস্যকর লাগে। বিলাতেও এগুলি দেখা যায়, এমেরিকার লোকজনরেই জিগান হইতেছে এমেরিকার মাদার টাং কী? হেরা কইতেছে এমেরিকান। ইজি জিওগ্রাফির প্রশ্ন জিগানো হইল, পারবেনা। ওয়েস্টে এইটা মোটামুটি প্লেফুলি নেয়। সংকটটা খেয়াল করবেন আমগো মত দেশে, যেইখানে ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল বাংলাদেশ, মডার্নিটি এগুলি প্রোপাগাণ্ডার টুলস হিসাবে ইউজ হয়। জুলুমের প্রিটেক্সট। বাংলায় খেয়াল করবেন, ‘অত্যাধুনিক’ বইলাও একটা চালু শব্দ আছে। বাংলাদেশে এই রকম কয়েক বছর আগে রেন্ডম পিপলরে জিগানো হইতে বাংলা বার মাসের নাম, সাতজন বীরশ্রেষ্ঠ’র নাম, জাতীয় সংগীত, বাংলা বর্ণমালা এইসব। এগুলি আবার এই দেশের নিউজের কন্টেন্ট হইত যে দেখেন এইসব প্রশ্নের উত্তরও এরা পারেনা! আফসোস! মানে মডার্ন রাষ্ট্রে যে জ্ঞানের পাহাড়, আধুনিক রাষ্ট্র মানেই তো জ্ঞানের শাসন তাতে রাষ্ট্র সম্পর্কিত যে বেসিক জ্ঞান, যেই জ্ঞান দিয়া আপনের মগজ ওয়াশ কইরা রাষ্ট্র গিলানো হবে আপনাকে পরতিনিয়ত, তাই লোকে পারতেছে না! এইটা তো মানা কষ্ট! এই নিয়া দেখতেন যে খুব ক্ষেপ আক্ষেপ চলতেছে।

এই আক্ষেপটাই হইল মডার্নিটির কনস্ট্রাক্টটা না বোঝা। এবং আমাদের বুঝতে হবে মডার্নিটির কনস্ট্রাক্টটা বোঝা আসলে মডার্নিটির ঘটনাও না। যেই ইন্টেলেকচুয়াল প্রসেস ধইরা আপনে এইটা বুঝবেন সেইটাই হইল পোস্টমডার্নিস্ট ধারা। পোস্ট মডার্নিজমরে কওয়া যায় মডার্নিটিরে বোঝার একটা লিটারারি-ইডিওলজিকাল ডিভাইস। মডার্নিটি যে প্রগ্রেস, নলেজ এইসবের কথা কয়, মডার্ন দুনিয়ায় বাস করা লোকজনের সাথে যে এর গ্যাপ আছে, এইটা বুঝানো হইল একটা হোল আদার ডিসকোর্স। যেইটারে আমরা পোস্ট মডার্নিজম বলতে পারি। পোস্টমডার্নিস্ট হওয়ার কিছু নাই আসলে। অনেকেই দেখবেন খুব শুন্য শুন্য ভেক ধইরা থাকে। পোস্ট মডার্নিজমের ঘটনাটা আসলে এমন না যে আমরা কিছু জানি না, বা আমরা যে জানি না সেইটা জানতে পারার জ্ঞান নিয়া থাকা। এইটা আমার কাছে মনে হয়, ইন্ডিভিজুয়াল আর ইনস্টিটিউশনের ফ্র‍্যাকচারের জায়গাটা বুঝতে পারা। মডার্নিটির ল্যান্ডস্কেপটা ধরতে পারা। মডার্নিটি হইল পদ্মা সেতুর মতন, ট্রলার লইয়া যে পদ্মা সেতু দেখতে যাইতেছে লোকে, পদ্মা সেতুর এই রিপ্রেজেন্টেশনটাই মোর পদ্মা সেতু। প্ল্যানিং মিনিষ্টার মনে হয় বলছিল এইটা রাতশেষে যে আমরা বড়লোক হইয়া যাইতেছি এইটা বুঝতেছিনা আমরা। আসলেই তো, বড়লোক হওয়ার যে সুবিধাবলী সেইটা তো পাইতেছেন না, তাইলে সেইটা তো টের পাওয়ার কথাওনা! কিন্তু মডার্ন রাষ্ট্র যেমন জ্ঞানের পুঞ্জিভূত হওয়াটারেই জ্ঞানের ছড়ানো মনে করে, টাকা কড়িরও পুঞ্জিভূত হওয়াটারেই টাকার ছড়ানো মনে করে, সে মোট টাকারে ষোল কোটি দিয়া ভাগ দিয়া পার কেপিটা ইনকাম দেখায়ে দেয়। কিন্তু আপনে তো টের পাইতেছেন না আপনের ইনকাম অতটা, মডার্নিটি কইবে আপনে রিচ হইয়া গেছেন জাস্ট টের পাইতেছেন না। এই টের না পাওয়ার ঘটনাটাই হইল মডার্নিটির কোর ক্যারাক্টারিস্টিক। পোস্ট মডার্নিস্ট টুল দিয়াই আপনে বুঝতে পারবেন মডার্নিটির যে কোন প্রোপাগাণ্ডার আন্ডারলাইং মেসেজটা যে, রিচ এক জায়গায় আছে, সেইখানে আপনের একসেস নাই; জ্ঞান এক জায়গায় আছে, কিন্তু আপনে সেইখানে নাই। এবং আপনে যেইখানে আছেন অনেকেই সেইখানেও নাই। কিন্তু মডার্নিটি বলতেছে সবাই আপনেরা একই রকম মডার্ন, ফলে কেউ যখন কোন কিছু পারতেছে না বা জানতেছে না তাতে খুব টাশকিও খাইতেছেন। রক মনুর মনে হয় এইরকম কথা আছে, সব যুগেই মধ্যযুগীয়, আধুনিক ইত্যাদি লোকজন থাকে। মডার্নিটির এই মেইক আপ এর কারণেই মনে হয় আপনে যেই খানে আছেন সেইখানে সবাই আছে; কিন্তু দেখা গেল আপনে খোদই সেইখানে নাই। আপনের মডার্ন দীক্ষার কারণেই, নিজের অবস্থান সম্পর্কে যেমন জানতেছেন না, তেমনে আপনে মডার্নিটির মার্জিনের ভেতরে যারা নাই তাদেরও দেখতে পাইতেছেন না। তার মানে এই না যে তারা নাই, তার মানে হইল তাদের রিপ্রেজেন্টেশন নাই। এবং যাদের রিপ্রেজেন্টেশন আছে তাদের আবার রিয়েলিটি কম্প্রোমাইজড। রিপ্রেজেন্টেশনটাই তো রিয়েলিটি না। সুতরাং মডার্নিটি যে এক এস্কিউড অবস্থা এইটা বোঝানো হইল পোস্ট মডার্নিজমের কাম। যেটা দেরিদা বলতে চাইছেন যে ভুইলা যাওয়ার আরম্ভও হইছে ওইখান থেকে, মানে আর্কাইভাইজেশন যে জ্ঞানের রিপ্রেজেনটেটিভ হইয়া উঠছে সেইখান থেকেই ভুইলা যাওয়া শুরু। এখনো দেখবেন যেইখানে জ্ঞানের লেনাদেনা আছে সেইখানে ওরাল ট্রেডিশনটারে নিতে হইছে, টিচারের লেকচার লাগে এখনো। পশ্চিমা দীক্ষা আপনেরে বলতে থাকবে ওরাল সিলসিলাটা সাস্টেইনেবল না। কিন্তু বুঝতে হবে বলাবলির জায়গাটা সবসময়ই ইম্পর্টেন্ট, এইটাই আল্টিমেটলি পাবলিক ইমাজিনেশন তৈরি করে।

তো এর বিপরীতে পোস্ট মডার্নিস্ট হইয়া যাওয়া বলতে একটা ব্যাপার আমরা দেখতে পাই। তখন না জানতে পারাই একটা ঢং, গরীবি তখন হইয়া উঠতে পারে একটা এস্থেটিক ঢং। এইভাবে পোস্ট মডার্নিস্ট হইতে পারে। এইটা স্রেফ লাইফস্টাইল বা মতাদর্শের মামলা না। যে কারণে আমি বলছিলাম এর আগে একবার যে ফেমিনিস্ট, বা মার্ক্সিস্ট বা এনার্কিস্ট হওয়া প্রবলেমেটিক। মানুষের কামে লাগানোর থেকে তখন ইম্পর্টেন্ট হইয়া দাঁড়ায় এগুলির মান রক্ষা করা। আবার এগুলির যে থিওরেটিকাল কনস্ট্রাক্ট সেগুলিরে ডিনাই করারও কিছু নাই। জেমস বল্ডউইনের এক ইন্টারভিউতে উনি বলতেছিলেন যে, কালোদের ভেতর রেপিস্ট, এডিক্ট, ক্রিমিনাল সবই আছে, সমস্যা হইল এগুলিরে ব্ল্যাকদের এক্সক্লুসিভ ট্রেইট বানায় ফেলা। যেন সমস্যাটা হইল কালো হওয়া। কালো হইছে বইলাই এরা রেপিস্ট হইছে। এইসব জিনিস এড়াইতেই আমার মনে হয় ফেমিনিজম, এনার্কিজম, পোস্টমডার্নিজম এগুলির থিওরেটিকাল বেইজটা ইম্পর্টেন্ট। এই বেইজগুলা স্ট্রাকচারাল জুলুমগুলির ট্রেডিশনাল বেইজরে নিউট্রালাইজ করতে পারছে। স্টেরিওটাইপগুলি ভাংতে পারছে। ফলে ধরেন অপরাধ কমাইতে কালোদের ওপর জুলুম বাড়ানোর স্ট্রাটেজি এখন ভুল বলতে পারি আমরা। এবং এই থিওরেটিকাল কনস্ট্রাক্টগুলি এখনো দরকার আছে। কিন্তু ভুইলা গেলে চলে না যে, নয়া হেজেমনি হিসাবে এগুলির প্রতিষ্ঠা জুলুমের নতুন বেইজ তৈরি করে। সুতরাং সেন্টারটা হওয়া দরকার মানুষের ওয়েলফেয়ার; তাতে কোন ভাবাদর্শ, মতাদর্শের ইজ্জত গেল তা নিয়া পইড়া থাকলে চলবে না; ইন ফ্যাক্ট এই অ্যাবস্ট্রাক্টগুলির যে কনস্ট্রাক্ট করছি আমরা, যাতে এগুলির অপমান হইলে মানুষের গায়ের উপর দিয়া না যায়, সেইটা নিশ্চিত করতেই।

বইটা কিনতে পারেন এই লিংকে:

ইন্টারভিউ – ফিলোসফি ১ জ্যাক দেরিদা

এডিটর, বাছবিচার।
View Posts →
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।
View Posts →
কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।
View Posts →
মাহীন হক: কলেজপড়ুয়া, মিরপুরনিবাসী, অনুবাদক, লেখক। ভালোলাগে: মিউজিক, হিউমর, আর অক্ষর।
View Posts →
দর্শন নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা, চাকরি সংবাদপত্রের ডেস্কে। প্রকাশিত বই ‘উকিল মুন্সীর চিহ্ন ধরে’ ও ‘এই সব গল্প থাকবে না’। বাংলাদেশি সিনেমার তথ্যভাণ্ডার ‘বাংলা মুভি ডেটাবেজ- বিএমডিবি’র সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সমন্বয়ক। ভালো লাগে ভ্রমণ, বই, সিনেমা ও চুপচাপ থাকতে। ব্যক্তিগত ব্লগ ‘ইচ্ছেশূন্য মানুষ’। https://wahedsujan.com/
View Posts →
কবি। লেখক। কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট। রাজনীতি এবং বিবিধ বিষয়ে আগ্রহী।
View Posts →
গল্পকার। অনুবাদক।আপাতত অর্থনীতির ছাত্র। ঢাবিতে। টিউশনি কইরা খাই।
View Posts →
জন্ম ২০ ডিসেম্বরে, শীতকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরাধবিজ্ঞান বিভাগে পড়তেছেন। রোমান্টিক ও হরর জনরার ইপাব পড়তে এবং মিম বানাইতে পছন্দ করেন। বড় মিনি, পাপোশ মিনি, ব্লুজ— এই তিন বিড়ালের মা।
View Posts →
জন্ম ১০ নভেম্বর, ১৯৯৮। চট্টগ্রামে বেড়ে ওঠা, সেখানেই পড়াশোনা। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়নরত। লেখালেখি করেন বিভিন্ন মাধ্যমে। ফিলোসফি, পলিটিক্স, পপ-কালচারেই সাধারণত মনোযোগ দেখা যায়।
View Posts →
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে শিক্ষকতা করেন। সংঘাত-সহিংসতা-অসাম্যময় জনসমাজে মিডিয়া, ধর্ম, আধুনিকতা ও রাষ্ট্রের বহুমুখি সক্রিয়তার মানে বুঝতে কাজ করেন। বহুমত ও বিশ্বাসের প্রতি সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের বাসনা থেকে বিশেষত লেখেন ও অনুবাদ করেন। বর্তমানে সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটায় (সিএসএসসি) পিএইচডি গবেষণা করছেন। যোগাযোগ নামের একটি পত্রিকা যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ফাহমিদুল হকের সাথে। অনূদিত গ্রন্থ: মানবপ্রকৃতি: ন্যায়নিষ্ঠা বনাম ক্ষমতা (২০০৬), নোম চমস্কি ও এডওয়ার্ড এস হারম্যানের সম্মতি উৎপাদন: গণমাধম্যের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০০৮)। ফাহমিদুল হকের সাথে যৌথসম্পাদনায় প্রকাশ করেছেন মিডিয়া সমাজ সংস্কৃতি (২০১৩) গ্রন্থটি।
View Posts →
তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র, তবে কোন বিষয়েই অরুচি নাই।
View Posts →
পড়ালেখাঃ রাজনীতি বিজ্ঞানে অনার্স, মাস্টার্স। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে সংসার সামলাই।
View Posts →
মাইক্রোবায়োলজিস্ট; জন্ম ১৯৮৯ সালে, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে। লেখেন কবিতা ও গল্প। থাকছেন চট্টগ্রামে।
View Posts →
জন্ম: টাঙ্গাইল, পড়াশোনা করেন, টিউশনি করেন, থাকেন চিটাগাংয়ে।
View Posts →
বিনোদিনী দাসী (১৮৬২/৩ - ১৯৪১): থিয়েটার অভিনেত্রী, রাইটার। ১৮৭৪ থেকে ১৮৮৬ এই ১২ বছর তিনি কলকাতার বিভিন্ন থিয়েটারে অভিনয় করেন। কবিতার বই – বাসনা এবং কনক ও নলিনী। আত্মজীবনী - ‘আমার কথা’ (১৯২০)।
View Posts →