Main menu

মুশকিলের নাম পিনাকি ইলিয়াস

This entry is part 18 of 18 in the series রকম শাহ'র বয়ান

জুলাই রেভলুশনের একটা এস্কেচ বানাবার খায়েশ আছিলো মনে, তা আর হইলো কই 🙁 ! এইখানে বেশ মাঝখান থিকা আতকা কতোগুলা কথা লেইখা রাখতে চাইতেছি, পরে কখনো ঐ খোয়াব পুরন করতে পারলে এই লেখাটা কামে লাগবে খুব শম্ভব!

রেভলুশনের এস্কেচ করার বেলায় একটা ছেন্ট্রাল রিছার্চ কোশ্চেন আছে আমার–আমি রেভলুশনের শহিদদের ‘ওয়াচলিস্ট’ জানতে চাই, মানে পেরাইভেছির উপর হামলা করতে চাইতেছি না, জাস্ট তাদের পলিটিকেল কনশাছনেছ বুঝতে চাইবো আমি এবং শেই কনশাছনেছের লগে তাদের ওয়াচ-লিস্টির একটা রিশতা আছে বইলা আন্দাজ করতেছি আমি! এই রিছার্চটা আর কেউও করতে পারেন, মুভমেন্টের গাজিদের ইন্টারভিউ এই ব্যাপারে কামে লাগতে পারে; মানে গাজিদের ওয়াচ-লিস্টি দিয়া শহিদদের ব্যাপারে আরেকটু মজবুত আন্দাজ করা জাইতে পারে!

এনিওয়ে, আবু সাইদ শহিদ হবার পরে, জুলাইতে হাসিনার কার্ফু শুরুর ঠিক আগে আমি বাড়িতে আইশা আটকা পড়ছিলাম, বরিশালে কাদানে গ্যাশও খাইয়া আশতে হইছে।

কার্ফু শুরুর পরে ঢাকা থিকা এক দোস্ত ফোন দিলো, মোহাম্মদপুরে ঐ দোস্ত রাস্তায় আছিলো মুভমেন্টে; বেশ আপছেট শে, এমন কইলো–ভাই, পারলাম না তো, শয়তানটা তো টিকা গেলো! আমি কইলাম, আমরা জানি না ওস্তাদ, এখনো ডিছিশন নেবার টাইম হয় নাই; এই কার্ফুর ব্যাপারে দেশের আমজনতা কেমনে রিয়েক্ট করে, তার উপর ডিপেন্ড করে বাকিটা!

ইন্টারনেট ফেরার পরে আরেক দোস্ত ফোন কইরা কইলো–ভাই, তুহিনেরে থামান, মাইনা নিতে কন জে, আমরা হাইরা গেছি 🙁 ! তারে কইলাম এমন: আমি আপনে জাই না, নামি না, ডরাই হয়তো, কিন্তু জারা ময়দানে গেলো, নামলো, এখনো আছে, তাদের এই থাকার অর্থ আছে ইতিহাশে; কেউ না কেউ মরবে, হাসিনা মারবেই, আমাদের চেনা লোকগুলারে বাচাবার বাড়তি ইচ্ছাও হবে আমাদের, কিন্তু নিজেদের না নামা জাস্টিফাই করতে ময়দানের লোকজন ডাইকা ঘরে তুলবো না! ওদের এই নামার কি অর্থ ইতিহাশে, আমরা এখনো জানি না, হয়তো হাইরা গেছি আমরা, কিন্তু থামাবার চেশ্টা করবো না আমি।

তো, ঢাকা ভার্ছিটির হল থিকা ছাত্রলিগ খেদাইলো ‘বৈশম্ম বিরোধি’ ইস্টুডেন্টরা; তারপর হাসিনা ঢাবি দখল করলো আবার, ইস্টুডেন্টদের বাইর কইরা দিলো হল থিকা। ঢাবি থিকা ছাত্রলিগ খেদাইয়া দেওয়া তক ইতিহাশ কিন্তু আগেই আগাইছে, শেই ২০১৮ শালেই নুরুরা ঐটা করতে পারছিলো, অতোটা শামাল দিতে পারে হাসিনা, ২০১৮ শালেই শেইটা পারার নজির আছেও তার। ফলে এইবার ইতিহাশ আরো আগাবার দরকার হবেই, নাইলে হাসিনার কিছু হবে না, নামাইতে পারবো না আমরা, হিশাব এইখানে বেশ শোজাই।

২০১৮ থিকা এইবারের তফাত হইলো, এইবার, এই ২০২৪ শালে ইস্টুডেন্টদের হাত থিকা ডিউটি নিজেদের হাতে নিয়া নিছে দেশের আমজনতা! এতোটাই নিছে জে, কার্ফু দিতে হইছে হাসিনার।

কিন্তু হাসিনার কার্ফু মানে নাই আমজনতা; ঢাকার জাত্রাবাড়ি, উত্তরা, বাড্ডা, মোহাম্মদপুর এবং চিটাগাঙের কথা এস্পেশালি কইতে হইলো আমার, ঠিকঠাক রিছার্চ আমার নাই বইলা দেশের বাকি এলাকার কথা আমার মাথায় নাই ততো, আপনারা আরো অনেক এলাকা/শহরের কথা জানেন আলবত। কিন্তু ঐ ৫টা এস্পটই কাফি, ছাত্রজনতার উপর পাইকারি গুলি চালাইছে হাসিনা, কিন্তু কার্ফু মানাইতে পারে নাই। আমার আগ্রহ হইলো, এরা কারা? কার্ফু ভাংগার এই হিম্মত, বেশুমার শহিদি জোশের জেই পলিটিকেল কনশাছনেছ, এইটা কেমনে পয়দা হইলো!?

আমরা খেয়াল করলে দেখবো, শেই গনআদালতের বেলায় ভোরের কাগজ, শাহাবাগের বেলায় মতি-মাহফুজ গং, কতোগুলা টিভি চ্যানেল, শাপলার বেলায় আমার দেশ পাওয়া জাইতেছে, কিন্তু এই ২৪’র আগে কখনোই এই কার্ফু ভাংগা শহিদি জোশ দেখা জায় নাই! অথচ এই ২৪-এ শকল কনভেনশনাল মিডিয়া হাসিনার দখলে, গত ১৫ বছর ধইরাই, তাইলে পলিটিকেল কনশাছনেছ আর শহিদি জোশ পয়দা হইতে দরকারি ঐ মিডিয়া কই পাইলো দেশের আমজনতা?

ঠিক এইখানেই আমি পিনাকি আর ইলিয়াছকে দেখতে পাই। কনক, সায়ের এবং তাসনিম খলিলও আছিলেন, তবে তাদের কামের আছরে দেশের বাংলা মিডিয়ামের ভিতর হাসিনার শিকড় আলগা করার কাম করছে, ঐ কার্ফু ভাংগা শহিদি জোশের পিছে কনক-সায়ের-খলিলের কাম অতোটা নাই। এইটা কাউকে বড়ো বা খাটো করার আলাপ না, কনক-সায়ের-খলিলের কাম পিনাকিরে বহু মালমশলা জোগাইছে আলবত, আমার মতো পুচকে শব লোকেরাও কতো কি লিখছি, জিয়া হাসান-তৈয়ব খুবই ইম্পর্টেন্ট কাজকাম করছেন, কিন্তু আমাদের শকলের কাজকাম আমজনতার ভিতর চ্যানেলিং কইরা শহিদি জোশ পয়দা করছেন পিনাকি; এমনকি ইলিয়াসকেও এইখানে পিছাইয়া রাখতে হইতেছে, কেননা, শহিদি জোশ পয়দা করতে জেই বয়ানের পলিটিক্স/এক্টিভিজম করতে পারতে হয়, তা শবচে বেশি আছে পিনাকিতেই! তবে, ইলিয়াসের কাম খুবই দরকারি আছিলো, হাসিনার ইমারতের গোড়া ভাইংগা দিছে ইলিয়াস–গেরেনেড হামলা থিকা বিডিআর, হাসিনা-ইনডিয়া-মতি-মাহফুজ গঙের শয়তানি ছিন্ডিকেটের গোড়া উগলাইয়া তাদের শয়তানি মোর্চারে নাংগা কইরা ফেলছে একজন ইলিয়াস। আমজনতার মনে কালেকটিভ রাগ আর শেই রাগে মরন উতরানো শহিদি জোশ পয়দা করায় এই দুইজনের কাম দেখাইয়া দিছে জে, আপনে জদি আমের কোলে ওঠেন, তাইলে শেই আম কেমনে কালেকটিভ হইয়া উঠতে পারে, তারপর শেই কালেকটিভ তাকত কেমনে উড়াইয়া দিতে পারে হাসিনাদের।

এইখানে ছফার একটা কোটেশন মনে পড়লো, মাহফুজও কোন একটা বক্তিমায় কইছিলো মনে পড়ে; এমন জে, ইন্টেলেকচুয়ালদের কথা শুনলে বাংলাদেশ পয়দা হইতো না, এই ২৪ও ঘটতো না! এই কথা দুই জামানাতেই কনভেনশনাল আতেল-বয়াতিদের বেলায় খুব শম্ভব ঠিকই, কিন্তু তার লগেই আমাদের খেয়াল করা দরকার জে, ঘটনা পুরা উল্টা: ইন্টেলেকচুয়াল/আতেল-বয়াতিদের কথা বছরের পর বছর আমজনতার মনে ঢুকছে বইলাই ঘটনাগুলা ঘটছে, মানুশ এবং ইতিহাশ ঐভাবেই একটা বড়ো ঘটনা/রেভলুশনের জন্ন রেডি হয় এবং মানুশ রেডি হইলেই কেবল ঘটনা ঘটে; নাইলে নুরুদের মতো ‘থ্যাংকিউ পিএম’ বইলা মিছিল নামে ইতিহাশে।

ফলে ঐটা একটা টিমওয়ার্ক; আজকে, হাসিনা পালাবার এতো দিন পরে ঐ ঐ লোকগুলারে খুব দুরের দুরের লাগতে পারে, কিন্তু বাস্তবে গত ৪/৫ বছর তুমুল একটা টিমওয়ার্ক চলতেছিলো, কখনো বা একজনের লগে আরেকজনের কোন আলাপই হয়তো ছিলো না, তাতে টিমওয়ার্ক আটকায় নাই, কেননা, মনজিল তো একটাই!

ঐ টিমওয়ার্ক বিএনপি-জামাত-কতক বাম এবং আমজনতারে ইতিহাশের একটা ঘটনার পক্ষে অটো-মোর্চা বানাইয়া দিছে; রেভলুশনের লিডার বৈশম্ম বিরোধিরাও ঐ টিমওয়ার্কেরই ফল এবং আমজনতারে লগে লইয়া ঐ মোর্চা এতোটাই পাওয়ারফুল হইছে জে, সলিম খানদেরো পক্ষ বদলাইতে হইছে, হাসিনা তার কার্ফু লইয়া উইড়া গেছে।

আজকে, হাসিনা উইড়া জাবার এতো দিন পরেও ইস্টুডেন্ট লিডারশিপ অথবা বিম্পি, পিনাকি ইলিয়াসের ঐ মস্ত ফোর্ছকে বিপ্লবের ছেন্টারে দেখতে রাজি হইতে পারে নাই। এইটা আশলে পিনাকি-ইলিয়াসকে মানতে নারাজ হওয়া না; না মানার এই মন আর নজর পুরানা; ইতিহাশের বহু ঘটনায় আমজনতার কেরেডিট চুরি করছে এলিটেরা, ১৯৪৭ বা ৭১, দুইটাতেই শেইটা পাইবেন; ইতিহাশকে রাজা-রানি আর এলিটের কায়কারবার হিশাবে দেখার পুরানা নজর ঐটা! পিনাকি-ইলিয়াস হইলো দেশের আমজনতার খলিফা, ইতিহাশের কারিগর শেই আমজনতায় এলিটিস্ট ঘেন্নাটাই আমরা দেখতে পাইতেছি ওনাদের পোরতি ডিনায়ালের ভিতর।

হাসিনা পালাবার পরের দুয়েকটা ঘটনাও খেয়াল করতে পারি আমরা। আমাদের বুঝতে হবে জে, শেই ১৯৭১ শালের ১৬-২২ ডিশেম্বর জেমন, এই ৬ দিন বাংলাদেশ শাশন করছিলো ইনডিয়ান আর্মি, তেমনি এই ২৪ শালের আগস্টের ৫-৮, এই ৭২ ঘন্টায় বাংলাদেশ মিলিটারি-ছিভিল/কালচারাল এলিট/মতি-মাহফুজ গং, পুলিশ-বুরোক্রেছির ভিতর একটা মজবুত ছেটেলমেন্ট ঘইটা গেছে, পরে তারা নিজেদের ছেভিয়র/গার্ডিয়ান এন্জেল হিশাবে বিম্পিরে ছিলেক্ট করছে। ফলে ঐ ৭২ ঘন্টার পর থিকা ঐ ছেটেলমেন্ট ইস্টুডেন্টদের আর ডরায় না, ইস্টুডেন্ট লিডারশিপের ভিতরেও কয়েকজনকে রিক্রুট কইরা নিজেদের শরিক বানাইয়া নিছে। সায়ের-তাসনিমও ওদিকে জয়েন করছে। এখন আমরা জদি পোশ্ন করি, ঐ ছেটেলমেন্ট একটু হইলেও কারে কারে গোনায় ধরে, একটু হইলেও ডরাইতে হয়? এর পোশ্নের জবাব হইলো, পিনাকি-ইলিয়াস নামে আমজনতার মুর্তিরে!

খেয়াল করেন, মতি-মাহফুজ জে হাসিনা-লিগের আশা ছাড়তে বাদ্ধ হবার কিছু নিশানা দেখাইতেছে, ঐটা কোন চাপে ঘটলো? আয়নাঘরে ড. ইউনুস জাইতে পারতেছিলো না, ৩২ নাম্বার ভাংগার পরদিনই মিডিয়া লইয়া জেই ভিজিটে জাইতে পারলেন উনি, কিভাবে মিলিটারির এই ইউ-টার্ন শম্ভব হইলো? ঐ ছেটেলমেন্টের হিশাব আছিলো এমন: বিম্পিও এখন তাদের লগে, হাসিনা খেদানির শেই মোর্চা আর নাই, আমজনতার ইউনিটি আর হবে না, চুপ্পু খেদানিতে ফেল করা ইস্টুডেন্টদের হিশাবে রাখার দরকার নাই আর, ফলে তারা আয়নাঘর লুকাইয়া ফেলতে পারে, ঐটা ঠেকাবার কেউ নাই আর! আবার ঐ জে লাকি আক্তারেরা হাসিনার শেন্চুরিয়ান মানিকদের লগে লইয়া শাহাবাগ দখলের পায়তারা করলো, শেইটা নাই হইয়া গেলো ছিপিবি অফিশ দখল কইরা ভাড়া দিয়া দেবে বইলা পিনাকির হুমকির পরে।

বিপ্লবের মাথার উপর আমজনতা এখনো ছাতা হইয়া আছে, পিনাকি-ইলিয়াস হইলো তারই নিশানা। নাইলে আমাদের বিপ্লবি ইস্টুডেন্ট লিডাররা হয়তো গুম হইতে থাকতেন এতো দিনে!

ঐ ছেটেলমেন্টের মুখামুখি খাড়াবার আর কেউ নাই, ওনারা জে পারতেছেন, তাও হয়তো বিদেশে থাকার কারনেই পারছেন!

হাসিনা পালাবার পরে আওমি লিগ এখন তারেক রহমানের হাতে পায়ে ধরতেছে, এই তারেক রহমানের এখনো দেশের আমজনতারে হিশাবে ধরতে হয়, কেননা, আমজনতারে পিনাকি-ইলিয়াসের ছুরতে একাট্টা হিশাবে দেখতেছে তারেক রহমান, তাই কেবল ওনাদেরই গোনায় ধরেন উনি, ধরতে হইতেছে এবং কেবল ওনাদের ব্যাপারেই তারেক রহমান আনইজি ফিল করেন! এবং বিম্পির পছিবল বাকশাল জদি আমরা ঠেকাইতে পারি, শেইটা পারার পিছে শবচে বড়ো ফোর্ছ হবার শম্ভাবনা ওনাদেরই, আমাদের ভালো না লাগলেও হাচা এইটাই জে, ওনারা ছাড়া আমজনতার আর কোন আশা নাই!

ইস্টুডেন্ট লিডাররা একটা পাট্টি বানাইতেছে; এইটা হইতে হবে, এইটার বড়ো হইতে হবে, ইলেকটেড হইতে হবে। বিম্পির কোলে উইঠা ২/৪টা এমপি হইলে হবে না, তাতে ঐটা হাসিনার ‘জাতিয় পাট্টি’ হইয়া নাহিদ-আসিফ হইয়া পড়বে ইনু-মেননের মতো! ফলে বিম্পিরে টক্কর দিয়া বড়ো হইতে হবে; আবার জামাতের কোলেও উঠতে পারবে না, তাইলে জামাতের বদলে কেন ওদেরকে বাইছা নেবে জনতা?

বিম্পির লগে ওরা কেমনে টক্কর দেবে, পারবে কেমনে? বিম্পি ওদেরকে চ্যালেন্জ মনে করে না, ওদের পুচকে হিশাবেই দ্যাখে। বিম্পি/তারেক রহমান ওদের গোনায় ধরবে তখনি জখন ওদের ভিতর কোন একভাবে পিনাকি-ইলিয়াসের ছায়া দেখবে! ফলে বিপ্লবের এই ইস্টুডেন্ট লিডারদের উচিত হবে, পিনাকি-ইলিয়াসকে দেশের আমজনতার ছুরত ধইরা একটা পজিটিভ বিপ্লবি ফোর্ছ হিশাবে দেখা! ওনাদের বহু কিছু অপছন্দ হবে আপনাদের, তাই তো হবার কথা, শমাজ-আমজনতারে হাসিনা জেমনে দুশিত কইরা গেছে, তার অনেক কিছু তো অপছন্দই হবার কথা, বহু কিছু পাল্টাবার জরুরত আছে আলবত! কিন্তু এই আমজনতাই তো বিপ্লবের পরান-ভোমরা, এরে বাদ দিয়া কারে লইয়া বা কার জন্ন পলিটিক্স করবেন আপনারা!?

বরং আপনে জদি পজিটিভ ফোর্ছ হিশাবে মাইনা নেন, খাতির জমান, তাইলে এই আমজনতারে দিয়াই জেইটা করা দরকার, শেইটা করতে আর করাইতে পারবেন!

ছো, আমের কোলে ওঠেন। জে আপনারে পিরিতি করে, তার কোলে উইঠা আপনে গাদ্দারি না করলে, আপনার জন্ন শহিদ হইতে রাজি হইয়া আছে শে!

#রকমশাহেরবয়ান ৬এপ্রিল২০২৫

বাড়তি নোট: আমারে গালাগালি করায় আপনাদের মওকা বানাইয়া দিতে এই খবরটা আমিই দিয়া দিতেছি জে, দুয়েকবার পিনাকি আমার নাম লইছে, কয়দিন আগে আমার পেইজে ওনার কথায় ৫/৬ হাজার ফলোয়ার বাইড়া গেছে মনে হয়! এই লেখাটারে পিনাকির দেনা উশুল করা হিশাবে দেখাইলে আমারে নালিফাই করতে শুবিধা হইতে পারে আপনাদের 🙂 ।

Series Navigation<< হিন্দুস্তান ডিভাইডেড
The following two tabs change content below.
Avatar photo

রক মনু

কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।
Avatar photo

Latest posts by রক মনু (see all)

এডিটর, বাছবিচার।
View Posts →
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।
View Posts →
কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।
View Posts →
মাহীন হক: কলেজপড়ুয়া, মিরপুরনিবাসী, অনুবাদক, লেখক। ভালোলাগে: মিউজিক, হিউমর, আর অক্ষর।
View Posts →
গল্পকার। অনুবাদক।আপাতত অর্থনীতির ছাত্র। ঢাবিতে। টিউশনি কইরা খাই।
View Posts →
দর্শন নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা, চাকরি সংবাদপত্রের ডেস্কে। প্রকাশিত বই ‘উকিল মুন্সীর চিহ্ন ধরে’ ও ‘এই সব গল্প থাকবে না’। বাংলাদেশি সিনেমার তথ্যভাণ্ডার ‘বাংলা মুভি ডেটাবেজ- বিএমডিবি’র সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সমন্বয়ক। ভালো লাগে ভ্রমণ, বই, সিনেমা ও চুপচাপ থাকতে। ব্যক্তিগত ব্লগ ‘ইচ্ছেশূন্য মানুষ’। https://wahedsujan.com/
View Posts →
কবি। লেখক। কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট। রাজনীতি এবং বিবিধ বিষয়ে আগ্রহী।
View Posts →
জন্ম ১০ নভেম্বর, ১৯৯৮। চট্টগ্রামে বেড়ে ওঠা, সেখানেই পড়াশোনা। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়নরত। লেখালেখি করেন বিভিন্ন মাধ্যমে। ফিলোসফি, পলিটিক্স, পপ-কালচারেই সাধারণত মনোযোগ দেখা যায়।
View Posts →
জন্ম ২০ ডিসেম্বরে, শীতকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরাধবিজ্ঞান বিভাগে পড়তেছেন। রোমান্টিক ও হরর জনরার ইপাব পড়তে এবং মিম বানাইতে পছন্দ করেন। বড় মিনি, পাপোশ মিনি, ব্লুজ— এই তিন বিড়ালের মা।
View Posts →
পড়ালেখাঃ রাজনীতি বিজ্ঞানে অনার্স, মাস্টার্স। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে সংসার সামলাই।
View Posts →
জীবিকার জন্য একটা চাকরি করি। তবে পড়তে ও লেখতে ভালবাসি। স্পেশালি পাঠক আমি। যা লেখার ফেসবুকেই লেখি। গদ্যই প্রিয়। কিন্তু কোন এক ফাঁকে গত বছর একটা কবিতার বই বের হইছে।
View Posts →
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে শিক্ষকতা করেন। সংঘাত-সহিংসতা-অসাম্যময় জনসমাজে মিডিয়া, ধর্ম, আধুনিকতা ও রাষ্ট্রের বহুমুখি সক্রিয়তার মানে বুঝতে কাজ করেন। বহুমত ও বিশ্বাসের প্রতি সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের বাসনা থেকে বিশেষত লেখেন ও অনুবাদ করেন। বর্তমানে সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটায় (সিএসএসসি) পিএইচডি গবেষণা করছেন। যোগাযোগ নামের একটি পত্রিকা যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ফাহমিদুল হকের সাথে। অনূদিত গ্রন্থ: মানবপ্রকৃতি: ন্যায়নিষ্ঠা বনাম ক্ষমতা (২০০৬), নোম চমস্কি ও এডওয়ার্ড এস হারম্যানের সম্মতি উৎপাদন: গণমাধম্যের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০০৮)। ফাহমিদুল হকের সাথে যৌথসম্পাদনায় প্রকাশ করেছেন মিডিয়া সমাজ সংস্কৃতি (২০১৩) গ্রন্থটি।
View Posts →
তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র, তবে কোন বিষয়েই অরুচি নাই।
View Posts →
মাইক্রোবায়োলজিস্ট; জন্ম ১৯৮৯ সালে, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে। লেখেন কবিতা ও গল্প। থাকছেন চট্টগ্রামে।
View Posts →
জন্ম: টাঙ্গাইল, পড়াশোনা করেন, টিউশনি করেন, থাকেন চিটাগাংয়ে।
View Posts →