হিস্ট্রিওগেরাফি এন্ড পলিটিকেল লয়ালটি
- রাজনিতির দাগ খতিয়ান: বাকশাল-দুছরা বিপ্লব এবং তার পর
- এস্টে কিরিয়েটিভ
- এডিটোরিয়াল: শ্যামলা এরিয়া
- মানুশ
- মাইনোরিটি লইয়া রকম শাহের বয়ান
- গনতন্ত্রের বুনিয়াদি ঘাপলা
- মারেফতি শাশন
- ইনছাফের পুলছেরাত অথবা ওয়াকিং অন দ্য এজ অব জাস্টিস
- বেক্তি বনাম শমাজ বনাম রাশ্টো
- বাপের জুলুম এবং জাতির আব্বারা
- খলিফা হইয়া ওঠা
- হিস্ট্রিওগেরাফি এন্ড পলিটিকেল লয়ালটি
‘মুজিববাদ’ শব্দটা লাইক করি না আমি; তার বড়ো কারন, এইটা দিয়া আমি কিছু বুঝি না, বোঝার উপায়ও নাই আমার মতে! কেননা, একটা ‘বাদ/ইজম’ হইতে জেই ভাবনা-চিন্তার দরকার হয়, শেইটা শেখ শাহেবের নাই; মানে, ওনার কোন পলিটিকেল ডকট্রিন দেখতে পাই না আমি, তেমন কোন ডকট্রিন পাইতে ওনার কতক ভক্ত হইতে হয় বইলা মনে হয় আমার!
তবে, এইটাই না ছেরেফ, আরো কারন আছে।
মতি-মাহফুজ, তাদের মিডিয়া এবং ছিপিবি ইশকুল লইয়া একটু ভাবলে ব্যাপারটা খোলাশা হইতে পারে আরেকটু।
১৮ অক্টোবর ২০২৪, মরা আওমি লিগ নেতার পোলা মাহফুজ আনাম লিখলেন, ‘হাসিনার আকামের শাজা শেখ শাহেবকে দেওয়া জায় না।’। মতিউর রহমান বা ছিপিবি বা আওমি লিগের পজিশনও এই ব্যাপারে ছেম ছেম।
তাইলে হিশাব করেন, এনাদের ইতিহাশ মতে ‘বাকশাল’ একটা ইনোছেন্ট ঘটনা, শেখ শাহেবের ৭২-৭৫ শাশন হাসিনার শাশনের থিকা খুব তফাতের (গুড গভর্নেন্স খুব শম্ভব) ঘটনা; শেখ শাহেব তার নিজেরই আকামের ফল পাইতেছেন না জেন, শেখ হাসিনার আকামের দায় আমরা জেন শেখ শাহেবের কান্ধে দিতেছি!
এইখানে মনে করাই, হাসিনার শাশনকে জখন আপনারা ‘ফেছিজম’ কইয়া ডাকতেন হরদম, কুত্তার মতো আমরা কয়েকজন ঘেউ ঘেউ কইরা গেছি, ফেছিজমের বাংলা হিশাবে ‘বাকশাল’ ইউজ করতে কইতাম; কেন কইতাম এইটা? কেননা, ছেরেফ ফেছিজম কইলে দেশের ইতিহাশ এবং আমজনতার লগে কানেকশন পয়দা হয় না, শেখ হাসিনার আওমি লিগ আর তার খারাপ শাশনের শুরুটা হয় ২০১৩/১৪ শালে, কারো কারো মতে বড়ো জোর ২০০৮!
শেখ শাহেবের শাশন এবং দেশের ইতিহাশের কন্টিনিউটির ব্যাপারে আমাদের তাগিদ আপনারা আমলে না নেবার কারনে আমরা দরকারি হিস্ট্রিওগেরাফি বানাইতে পারি নাই 🙁 ! শেইটাই মতি-মাহফুজদের এমন মওকা বানাইয়া দিছে; এনাদের মিডিয়া, মুনতাসির মামুন-গোলাম মুরশিদ-শাহরিয়ার কবির গঙের বানানো ভুয়া হিস্ট্রিওগেরাফি দেশের কতোগুলা মানুশের মন এমনভাবে বানাইয়া রাখছে জে, শেখ শাহেবরে লইয়া মতি-মাহফুজদের অশৎ আর্তি এখনো কিছু অ্যাপিল পয়দা করতে পারতেছে।
৭২-৭৫, শেখ শাহেবের শাশনের শেই জামানা আমরা কতোটা ভুইলা আছি ভাবেন–খালেদার ১৫ ফেব্রুয়ারির ইলেকশন এখনো মনে করি আমরা, নিন্দা করি–বাস্তবে ঐটারে ছেরেফ বেহুদা খরচ কইতে পারেন, তার বাইরে ঐটা খমতা দখলে রাখার ব্যাপার আছিলো না, বরং শেই পার্লামেন্টে বানানি কেয়ারটেকার গভমেন্টের ইলেকশনে হাসিনা পিএম হইছে; কিন্তু দ্যাখেন, আজকে ৭ মার্চ বলতে ছেরেফ ১৯৭১ শালের ৭ মার্চ বুঝি, অথচ ১৯৭৩ শালের ৭ মার্চ শেখ শাহেব হাসিনার ১৮ ইলেকশনের মতোই একটা ইলেকশন কইরা পুরা পার্লামেন্ট দখল করছেন, শেই পার্লামেন্টই পরে বাকশাল পয়দা করছে। ইতিহাশ মাথায় রাখলে আমরা বরং ৭ মার্চকে ‘ভোট ডাকাতি’র দিন হিশাবে পালন করতে পারি, আমরা তাইলে এরশাদের ৮৬/৮৮, খালেদার মাগুরা, হাসিনার ১৪/১৮/২৪ ইলেকশনের ইতিহাশের বুনিয়াদ হিশাবে শেখ শাহেবের ৭ মার্চ ইলেকশনরে পাইতে পারতাম!
এখন ভাবেন তো, কেন এই দিকের বহু লোক বাকশালের ইতিহাশ ভুলাইয়া রাখা টার্ম ‘ফেছিজম’ কইতে থাকে কেবল, আর ঐ দিকে মতি-মাহফুজরা শেখ শাহেবের শাশন-বাকশালরে ইনোছেন্ট/মাছুম (এমনকি পজিটিভ!) ঘটনা হিশাবে দেখতে চায়!? এই দুই পক্ষের এই মিল কেমনে ঘটলো?
কিন্তু এই আলাপে জাবার আগে বাকশাল এবং তার লগে মতি-মাহফুজ-ছিপিবি-বুরোক্রেছি-কলোনিয়াল এডুকেশনের রিশতাটা ভালো কইরা খেয়াল করা দরকার।
আইডিয়া হিশাবে বাকশাল জতো না শেখ শাহেবের, তারচে বেশি ঐ মতি-মাহফুজ-ছিপিবি-বুরোক্রেছি-কলোনিয়াল এডুকেশনের (কলিকাতাই) মোর্চার! মানে, শেখ শাহেব একজন টাইরান্ট, ফিউডাল লর্ড/রাজা, ফলে জনতার কবুলিয়তের এখতিয়ারকে মানার অপশন নাই তার, শেই হকই নাই দেশের আমজতার, আর ঐ মোর্চা দেশের নাগরিকদের এলেমের উপরেই ভরশা নাই, দেশের জনতা জে কবুলিয়ত/ভোট দেবার মতো শাবালক, শেইটাই তারা মানেন না, তাই ইলেকশনকে ঘেন্না করেন তারা, তাই আনডেমোক্রেটিক (এইটা লিবারাল ডেমোক্রেছির কথা কইতেছি, চিনের শি’র ‘পিপলস’ ডেমোক্রেছির কথা না!) এই মোর্চার এই ভাবনার গোড়া বিটিশ কলোনির এডুকেশন আর তার ছিভিলাইজিং পোজেক্টে, জেইখানে বিটিশদের খুনগুলা (১৮৫৭ বা জালিয়ানওয়ালবাগ ধরেন) আশলে নেটিভদের ছিভিল হইতে দিতে না চাওয়া শয়তানদের শায়েস্তা করা ছেরেফ; বিটিশদের এই দেখবার নজরকে তুলনা করতে পারেন শাপলা ২০১৩’কে ঐ মোর্চার দেখবার নজরের লগে। বিটিশ বা ঐ মোর্চা নিজেদের দ্যাখে মেছিয়া হিশাবে, ছিভিলাইজিং তাদের ডিউটি, হিটলারও আছিলো তার মতে মেছিয়া, দুনিয়ারে ঠিকঠাক করা তার ছ্যাক্রেড ডিউটি!
শেখ শাহেবের লগে এই মোর্চার খাতিরটা হইতেছে ঐ পয়েন্টে, এরা দুই পক্ষই আশলে এন্টি-ডেমোক্রেটিক, ইলেকশন-হেটার তালুকদার-মেছিয়া!
এই ব্যাপারটা লুকাইতেই তাদের খুব দরকার হয় বাকশাল এবং শেখ শাহেবের ৭২-৭৫ শাশনের ইতিহাশ! ওদিকে, টার্ম হিশাবে ‘মুজিববাদ’ ঐ তুমুল মোর্চাটারেই লুকাইয়া ফেলে, তখনকার শকল ডেমোক্রেটিক পাপ একলা মুজিবের কান্ধে দিয়া দেয়!
এইখানে আমাদের আরো বুঝতে হবে, কেন এই জামানার হাসিনা-বিরোধিরা অনেকেই ফিছিজম কইয়া বাকশাল গোপন করে, শেই ইতিহাশের লগে আমজনতার কানেকশন ঠেকাইয়া রাখতে চায়!
এইটা বুঝতে আমাদের দেখতে হবে, মার্ক্সবাদ লিবারাল ডেমোক্রেছিরে কোন নজরে দ্যাখে! খেয়াল করেন, এই জামানায় হাসিনা-বিরোধি ভাবুক-বয়াতিরা বেশিরভাগের একটা মার্ক্স-টান আছে! বাকশালকে শামনে আনলে, বাকশালের ইতিহাশ খেয়াল করলে তার ভিতর মার্ক্স-টান না দেখার কোন উপায় নাই এবং বাকশালের ঐ মর্ম মার্ক্স-টানঅলা এই ভাবুক-বয়াতিরা শেয়ার করেন! তাদেরো শেখ শাহেবের বাকশালে ঐ মার্ক্স-টান লুকানো দরকার হয়, তাই তাদেরো আরামের টার্ম হইয়া ওঠে মুজিববাদ! মুজিববাদ বলবার ভিতর দিয়া তারা নিজেদের ভিতরের এন্টি-ডেমোক্রেটিক এছেন্স লুকাইতে পারে তারা! খেয়াল করেন, লিবারাল ডেমোক্রেছির ডিছকোর্ছ থিকা হিটলার-মুছোলিনি-এস্টালিন-মাও-পলপট-চছেস্কু-কিম জং উন-মুজিব-হাসিনা কিন্তু দুরের দুরের লোক না আদৌ; এখন পোশ্ন করেন তো, ফরহাদ মজহার থিকা গনশংহতি এই এলাইনমেন্টে রাজি হবে? এই ব্যাপারে কয়টা কম্পারেটিভ লেখা/আলাপ/বয়ান পাইছেন এনাদের? না হইলে ইলেকশন-লিবারাল ডেমোক্রেছির ব্যাপারে তাদের শাচ্চা পজিশন কি?
শেখ শাহেবের শাশন, বাকশাল এনারাও লুকাইতে চায়, তারো কিলিয়ার মোটিভ আছে!
আবারো খেয়াল করেন, শেখ শাহেবের শাশনে মুভমেন্টের দুইটা বুনিয়াদি/ফান্ডামেন্টাল ভাগাভাগি আছিলো: একদিকে ডেমোক্রেটিক মুভমেন্ট, তারা শরকার/শেখ শাহেবরে উৎখাত করতে চায়, ডেমোক্রেছির দরকারে, ইলেকশনের দরকারে, জনতার কবুলিয়তের এখতিয়ার পোতিশ্ঠা করার বাশনায়। আরেকদিকে আছে মার্ক্সের তরিকার মুভমেন্ট, এনাদের এজেন্ডা কিন্তু ইলেকশনের ভিতর দিয়া জনতার কবুলিয়তের এখতিয়ার এবং শাশনের লেজিটিমেছির মামলা না আদৌ, তারাও জনতার এখতিয়ারের ধার ধারে না, তারা এই রাশ্টোরেই উৎখাত করতে চায়, তারা এই রাশ্টের জেই ডেমোক্রেটিক ফাউন্ডেশন, শেইটার বিরুদ্ধেই জুদ্ধে নামছিলো–শিরাজ শিকদার বা তাহের আছিলেন এই দলে।
ইতিহাশের শাচ্চা বিচার করতে আমাদের তাই ডেমোক্রেছির তরে শহিদ (শরকারবিরোধি মুভমেন্টের শহিদ, জেমন ২০২৪ শালে হাসিনার পাইকারি খুন) আর রাশ্টের লগে জুদ্ধে জারা মরলেন, এই দুই দলকে আলাদা করতে হবে। শেখ শাহেবের রক্ষি-বাহিনির হাতে বেশুমার খুনের ভিতর ঐ দুই কিছিমের খুনই আছিলো কিন্তু! রক্ষি-বাহিনি রাশ্টের একটা লেজিটিমেট বাহিনি আছিলো কিনা, শেই আলাপ তুলতে হবে আমাদের, কেন রাশ্টের উপর হামলা ঠেকাইতে আর্মি থাকতে রক্ষি-বাহিনি দরকার হইলো, শেইটা বুঝতে হবে আমাদের! আর্মিতে ভরশা আছিলো না শেখ শাহেবের, গনবাহিনির কায়কারবার শামাল দেবার মতো ধুরন্ধর শাশক হইবেন কেমনে উনি, অমন তুমুল নেপোটিজম দিয়া! তা বাদেও রক্ষি-বাহিনি দিয়া শেখ শাহেব একটা নন-মিলিটারি ছিভিল আউটলুক বহাল রাখতে পারতেছেন এবং দুই কিছিমের খুনই করতে পারতেছেন আরামে!
তবে এইখানে হুশিয়ার থাকতে হবে আমাদের, জুদ্ধে মরনের লগে আমরা জেন শিরাজ শিকদার খুনটারে গুলাইয়া না ফেলি! শিরাজ শিকদার একজন বন্দি, ওনার খুন খুব শম্ভব দেশের পয়লা ‘কোরোছফায়ার’, র্যাবের হাতে গত বহু বছর বেশুমার খুনের মতোই ঐটা খুন একটা এবং ঐ খুন আইনের শাশন, ইনছাফ, ডেমোক্রেছির মোরাল ভায়োলেশন, শকল অর্থেই; কিন্তু এর লগে এইটাও ভাবতে হবে আমাদের জে, উনি ডেমোক্রেছির শহিদ না!
আজকে হাসিনা-বিরোধি মুভমেন্টের জেই ভাবুক-বয়াতিরা বাকশাল/মুজিবের শাশন লুকাইতে মদদ দিতে হাসিনারে ছেরেফ ফেছিস্ট হিশাবে পরিচয় করাইয়া দেয়, ইতিহাশের কন্টিনিউটি আমলে লয় না, তারা শিরাজ শিকদার-তাহেরের মতোই মার্ক্স-টানের লোক, তারা মুজিবের আমলে রাশ্টের বিরুদ্ধে জুদ্ধে নাইমা জারা মরছেন, তাদের শবাইরে ডেমোক্রেছির তরে শহিদের কাতারে রাখতে চায় (হলি আর্টিজানের ঘটনায় জুদ্ধে মরা এটাকার আর ডেমোক্রেছির শহিদ আবু সাইদকে এক কাতারে রাখতে রাজি হবেন আপনে?)! তাই ২/৪ বার শেখ শাহেবের, রক্ষি-বাহিনির হাজার হাজার পলিটিকেল খুনের কথা শুনবেন, কিন্তু খুনের ডিটেইল আলাপ ততো হাজির দেখবেন না! কেননা, ঐ ডিটেইলে গেলে মার্ক্স-টানের পলিটিক্সের লগে এন্টি-ডেমোক্রেটিক কায়কারবার ফকফকা ফরশা হইয়া ওঠে জনতার কাছে! এর মোদ্দা ফল হইলো, খোদ শেখ শাহেবের শাশন এবং বাকশাল ইতিহাশের খুব আবছা ব্যাপার হইয়া থাকতে পারে!
দেশের ইতিহাশ লইয়া এই জে বহু পক্ষের আয়োজন, এই আয়োজনের কারনেই শেখ শাহেবের শাশন আর বাকশাল বেশ ইনোছেন্ট ব্যাপার হইয়া থাকতে পারে এবং মতি-মাহফুজের অশৎ আর্তি এখনো কতক অ্যাপিল পয়দা করতে পারে, পারলো!
আমাদের ঐ ইতিহাশের কানেকশন বুঝতে হবে, বাকশালি হিস্ট্রিওগেরাফি মোকাবেলা করতে হবে; তাইলে আমরা বুঝবো, হাসিনা তার বাপের এবং ঐ মোর্চার অধরা খোয়াব পুরা করতেছিলেন গত ১৫ বছর, এইটা বাকশালের (আওমি লিগের টার্মে দুছরা বিপ্লব) কন্টিনিউটি ছেরেফ এবং শেখ শাহেবের ব্যাপারে দেশের ডেমোক্রেটিক জনতার জাজমেন্ট কোনভাবেই তার মাইয়ার আকামের দায় দেওয়া না, তেমন আকাম শেখ শাহেবেরই বেশুমার আছে…
আমাদের বুঝতে হবে জে, মতি-মাহফুজ মোর্চার অশৎ আর্তি জাগো মনে অ্যাপিল পয়দা করে, তারা অনেকেই ঐ হিস্ট্রিওগেরাফির ইনোছেন্ট ভিকটিম, তারা গাহেক মাত্র; ঐ হিস্ট্রিওগেরাফির মোকাবেলা ঠিকঠাক না কইরা মতি-মাহফুজদের গালাগালি কইরা লাভ হবে না, তাতে আমরা বরং ঐ ইনোছেন্ট ভিকটিমদের মিছা ইতিহাশের দিকেই আরো ঠেইলা দিবো, আমাদের মশকরায় তারা আরো রিজিড হইয়া উঠবে; আমাদের ডিউটি হইলো, এই ভিকটিম গাহেকদের ভাগাইয়া আনা, হাচা কথার শাচ্চা হিস্ট্রিওগেরাফিই কেবল শেইটা পারে…
এলাহি ভরশা।
#রকমশাহেরবয়ান ১৮অক্টোবর২০২৪
রক মনু
Latest posts by রক মনু (see all)
- হিস্ট্রিওগেরাফি এন্ড পলিটিকেল লয়ালটি - অক্টোবর 18, 2024
- খলিফা হইয়া ওঠা - সেপ্টেম্বর 2, 2024
- আমাদের নিয়ত এবং বাংলাদেশের ফিউচার - আগস্ট 25, 2024