জোসেফ কুদেলকার লগে মোলাকাত
জোসেফ কুদেলকার নাম শুইনা গোল গোল চোখ বড় বড় কইরা ফেলতে আমার বান্ধবিদের আমি নিজের চোখে দেখছি। জ্ঞানত: আরো কয়েকজন যেমন জেমস্ ন্যাক্টভে বা সেবাসতিয়াও সালগাদোরে লয়াও এইরাম চক্ষু ভঙিগমার শো-অফ তারা করছেন। ফটোগ্রাফির দুনিয়ায় কুদেলকা মশহুর হয়া আছেন (অন্তত: আমার কাছে) তার সিম্পলিসিটি আর কম্পোজিশনের জোরে। কুদেলকা জোস্। জোস্ যেহেতু তাই আর কথা বাড়াইলাম না। ১৯৬১ থিকা মেলা এক্সিবিশন করছেন উনি। নভেম্বর ২০১৪তে “জোসেফ কুদেলকা : ন্যাশনালিটি ডাউটফুল” নাম নিয়া গেটি সেন্টারে এইতক্ শেষ এক্সিবিশন করেন। উনার নানান কিছিমের কাজ-কাম সেখানে শোভা পায়। গেটির পক্ষ থিকা এক্সিবিশন শুরুর গোছগাছের আখেরি টাইমে একটা ইন্টারভিউ লওয়া হয়। ঐ আলাপের তর্জমাই এইটা।
—————————–
লরা উবের: এসাইনমেন্টরে থোরাই কেয়ার করো বলে তো ফটোগ্রাফির দুনিয়ায় তোমার নাম–ধাম ব্যাপক মশহুর। তুমি তোমার সাবজেক্ট পছন ক্যামনে করো?
কি যে করতে চাই তা-তো আমি ভালোই জানি ফলে আমি তা-ই করি। আর, ঐ সব কাজ করার জন্য যেই যেই কন্ডিশন তইয়ার করার জরুরত তা আলবৎ তইয়ার রাখি যাতে করে আমি সেই কামে কামিয়াব হইতে পারি। এরম করেই ৪৫টা দীর্ঘ বছর আমি কাজে কামে ব্যপ্ত আছি। লোকজন তো পয়সার ধান্ধায় ক্ষ্যাপ মারে, এসাইনমেন্ট করে। এইসব আজাইরা কামে জড়ায় থাইকা আমি আমার কাজের স্বাধীনতার স্পেইস নষ্ট করবার চাই না। এমন স্বাধীনতা চাই যা দিয়া সমস্ত কিছু বদলায় দেয়া পসিবল।[pullquote][AWD_comments][/pullquote]
লরা উবের: একটা সাবজেক্ট ঠিক করতে তোমার মূল প্রেরণাটা ঠিক কি থাকে? কোন্ জিনিসটা তোমারে উশকায়, পাগলা কইরা তোলে?
এমন একজন মানুষ আমি, বললে বুঝবা তুমি,যে কিনা নিজে নিজে অনেক কিছু বুঝতে পারে, বুঝার তাকদ রাখে। আমার মধ্যে একটা ব্যাপার আছে, যে টের পায়া যায়। যার অনুভব করার ক্ষমতা পাহাড় সমান।
লরা উবের: কিন্তু এমন কইরা বললে মনে হয় যে তুমি পলায় বাঁচো, পিছলায়া পার পায়া যাইতে চাও।
তুমি তো বোঝোই যে, লোকজন সারাক্ষন কানের সামনে ভ্যানর ভ্যানর করতে থাকে যে কি কামে আমি জিপসি গো ফটো তুলি? আসলে, আমি এইটার কোনো জবাব জানি না। আর আমি জানতেও চাই না। এইটা জানোনটা আমার কাম না।
লরা উবের: এমন কি হইতে পারে না যে জিপসি গো এই দশা থিকা আজাদ হইবার দিশা দেওনের বাসনায় তুমি কাম করতেছো?
না না, তা না আসলে। জানা ভালো যে, বেশির ভাগ ফটোগ্রাফার যেইরাম আম্রিকান সিনেমা দেখতে দেখতে ফটোগ্রাফার হয়া উঠছেন আমি সেইরামভাবে ফটোগ্রাফার হই নাই। এক্কেবারেই ছোট্ট একটা গ্রাম থিকা আসছি আমি। আম্রিকা নামের দেশটা আমারে তব্দা খাওয়ায় দিতে পারে নাই। মানে মুগ্ধ কইরা মারতে পারে নাই। তয় ফার্ম সিকুরিটি এডমিনিস্ট্রেশনের ছবিগুলা যে আমারে লাড়ায় দিছিলো তা আমার ভালোই ইয়াদে আছে। ফটোগ্রাফির স্টাইলের খাতিরে না, আসলে সাবজেক্টের জোরেই সেইগুলা আমারে মুগ্ধ করে ফেলছিলো। তুমি জিপসিতেও সেইরাম কিছু খুঁজে পাইতে পারো।
আনেলিসা স্টেফান: ‘চক্ষুষ্মান হয়া উঠা’, “বুইজ্জা ফেলা” লয়া তুমি কি কি জানি কইতেছিলা। এইটার মানেটা কি আসলে?
কোনোকিছুর দিকে তাকায় যখন তুমি ফিল্ করো যে, হুমম, এইটাই সেইটা- সেই অনুভব – এই আর কি।
আনেলিসা স্টেফান: ওহ্, একটা ফিলিং তাইলে?
আলবৎ! ফিলিংস্ই তো…
লরা উবের: তোমার ছবিতে কম্পোজিশনরে কিরাম জরুরত মনে করো?
দারুন ফটোগ্রাফ তাবড় কম্পোজিশন বিনা? ক্যামনে কি? একাডেমিক দুনিয়ায় আমি বিমানের ইন্জিনিয়ার। ভাইবা দেখো,আসমানে বিমান উড়ে কিভাবে? একটা ব্যালেন্স, সেইখানে একটা ব্যালেন্স কাজ করে। সাম্য আছে বলেই তো, না? একটা দারুণ ফটোগ্রাফ –নানান কিছিমের লোকজনের লগে নানান দিক থিকা কথা কয়া উঠতে কাবিল। ইন্টার্যাক্ট করবার মুরোদ রাখে। এইটা কার লগে কথা হইতেছে আর সে কিভাবে রিএক্ট করতেছে–এই সমস্তের উপর নির্ভর করে। আমার দিক থিকা দারুন ফটোগ্রাফ চিননের তরিকা বা নিশান হইলো, নিজের কাছে জানতে চাওয়া, এই ফটোগ্রাফের মধ্যে কি এমন আছে যেইটা কিনা আমার ইয়াদে থেকে যাবে দীর্ঘ দীর্ঘ দিন। তুমি কিছু দেখবা আর জিন্দেগি ভর ইয়াদে রাইখা দিবা তেমনটা তো হামেশা ঘটে না – তাই না?
লরা উবের: এইবার সোভিয়েতকৃত প্রাগ হামলা লয়া তোমার কাজ সম্পর্কে কিছু বাতলাও।
সেই সময় আমি মাত্র রোমানিয়া থিকা ফিরছি। সেইখানে প্রায় মাসের উর্পে জিপসি লয়া ব্যস্ত ছিলাম। তো, ঐ সময় আমার এক জিগরি দোস্ত আমারে ফোন কইরা কইলো যে, ‘রাশিয়ানরা আইসা গেছে”। শুইনাই আমি জাস্ট ক্যামেরাটা লয়া রাস্তায় বাইরায় পড়ছি। ব্যাস্। আমার আপন আগ্রহে নিজের জন্যই ফটোগ্রাফ লইতেছিলাম। এমনকি এইরকম কোনো ইভেন্টের কাজও আমি এর আগে করি নাই। এইসব ছবিগুলা ছাপানোর কোনো ব্যাপার আমার মধ্যে ছিলো না তখন। অবশেষে বছর খানিক পরে এইগুলা ছাপা হইলো। দারুন ইন্টারেস্টিং কাজ। কারন, এইগুলা আর বিশেষ কোনো খবর না ততদিনে।
আনেলিসা স্টেফান: এই প্রদর্শনীতে তো অনেকগুলা প্যানারোমাও আছে দেখা যায়। এই ফরমেটে কাম করার খায়েশ হইলো কেন?
আমার ল্যান্ডস্কেইপ পছন্দ। তয়, স্ট্যান্ডার্ড ক্যামেরা দিয়া ল্যান্ডস্কেইপের কোনো বাসনা নাই আমার। আমার ভাল্লাগে না। ১৯৮৬তে ফ্রান্সে গবমেন্টের একটা প্রোজেক্টে কাম করনের অফার পাই। তারা আমারে অফিসে ডাকে। গিয়া দেখি টেবিলের উর্পে একটা প্যানারোমিক ক্যামেরা আমার দিকে চায়া আছে। তাগোরে বলি যে, এই ক্যামেরাটা কি এক হফ্তার জন্য ধার লইতে পারি? আমি পুরা প্যারিসে ছান মারি। প্রায় সমস্ত কিছুর ছবি মনে লয় আমার তুইলা ফেলতে হইবো। এমনএকটা পাগলা পাগলা ব্যাপার আছিলো। বুঝতে পারি যে, এই বিশেষ ক্যামেরাটা দিয়া আমি এমনকিছু ধরনের ছবি তুলতে পারবো যেই ধরনের ছবি আমি আগে তুলতে কাবিল আছিলাম না। এই প্যানারোমিক ক্যামেরাটা আমার ফটোগ্রাফিক জীবনে, আমার কাজে, ক্যারিয়ারে আমারে অন্য একটা স্তরে অন্য একটা লেভেলে যাওনের ফুরসত করে দেয়। এইটা আমারে ফটোগ্রাফিতে আগ্রহ ধইরা রাখতে বহুত সাহায্য করে। ফটোগ্রাফিতে বুদ হয়া থাকতে, মুগ্ধ হয়া লাইগা থাকতে মদদ দেয়। বয়স দৌড়ায়া ৭৭ তো ঘনাইলো প্রায়। কাখতিয়ে ব্রেসোর লগে যখন মোলাকাত হয় তখন উনার চলে ৬২। ঐ সময় ব্রেসো যা আছিলেন তার থিকা আমি ১৫ বচ্ছরের বড়। ঐ সময় ব্রেসো ফটোগ্রাফি ছাইড়া দিছেন। এইটা কোনো মামুলি বিষয় না যে, তুমি যেইটা করতে ভালোবাসো সেইটাই তোমার কইরা যাইতে হবে। এমনটা যদি ঘটেই জীবনে, তো, সেই কাজে, তোমার প্রাণের কাজে-কামে তোমার মন দেয়া জরুরী যাতে এইটারে তুমি হারায় না ফেলো, তা-ই না?
আনেলিসা স্টেফান: শিকাগোর আর্ট ইন্সটিটিউটের এক আলাপে তুমি কইছিলা, তুমি নাকি কখনোই কোন বদলোকের দেখা পাও নাই জীবনে! তোমার ছবিতে আমি এমন এক মায়াময়তা আর মানুষের তরে প্রেম–ভালোবাসা দেখতেপাই।
এইটা আসলে তোমার দেখনের উপর বর্তায়। (হাহহাহা)
আনেলিসা স্টেফান: মানুষ কি আসলে আদতেই ভালো? নাকি না?
না থাইমা ঘুরঘুট্টির মতন ভ্রমন করতেছি যে তা ও লামছাম পয়তাল্লিশ বচ্ছর হয়া গেলো গা। এই থিকা তো বলাই যায় যে, এমন কিছুও আমার সাথে ঘটে যা ঘটনটা অনুচিত, তাই – না? তয়, বদলোকেরও একটা হিসাব থাকে, ছক থাকে। আর আমরা তো তার তরে ভালা ব্যবহারের মওকা ছড়ায় ছিটায় রাখি নাই। কারো লগে যখন কমিউনিকেট/রিস্তাদারি করবা, করতে চাইবা – আপনাতেই ব্যাপারটা অন্যদিকে মোড় নিবে।
আনেলিসা স্টেফান: নমুনা দিয়া বুঝাও তো দেখি।
সোভিয়েত – প্রাগ দখলের কালে আমার তোলা ছবিগুলানে রুশি সৈনিকগোরে দেখো। আচ্ছা, ঠিকাছে। অরা হানাদার। একই সাথে কিন্তু অরা আমার মতোন মানুষও। বরং বছর পাচেকের ছোটই হবে তারা। যতখানি আজবই শুনাইতে পারে, আমার তাগো প্রতি কোনো ঘেন্না নাই। না, নাই। আমি জানি, তারা আপন ইচ্ছায়, নিজ খায়েশে, শখসে এইখানে আসে নাই। তারা এমন তরো আজব আচরণ করে কারণ তাগো বসেরা এইটা করতেই তাগোরে পাঠাইছে। আমি তাদের কারো কারো সাথে দোস্তিদারি করছিলাম। স্বাভাবিক সময়ে, তাগোরে আমার সাথে গলা-ভিজানির প্রস্তাবও দিছি। এমনকি আমি জোর গলায় কইতে পারি ইজরাইলের মতোন দেশেও ছবি তুলনের কালে আমি কোনো বদমাইশ হারামজাদার দেখা পাই নাই। এককালে যখন আমি ইর্স্টান-জেরুজালেম থাকতাম আমার লগে যাওয়া এক দোস্তের লগে –আমরা গাছের নিচে খাড়ায় স্যান্ডউইচ খাওনের ধান্দা করছিলাম। আৎখা দেখি কি, সৈন্যরা দৌড় পারতেছে। একজন সৈন্য ধাম কইরা আমার ক্যামেরায় বাড়ি দিয়া ভাইঙ্গা ফালাইলো। ওর খোমার দিকে তাকায় দেখি কি, ৬৮’র রুশি সৈনিকের ডর-ভয় আতঙ্ক সেইম সেইম তার চেহারাতেও নাইমা আসছে। আমি ঠিক ঠিকই জানি যে, আমি যদি তার লগে কথা কয়া দেখতাম তো, সে কখনোই এই ফালতু কামটা কইরা বসতো না।
লরা উবের: সেইরাম একটা ফটোগ্রাফার হইতে গেলে তো মানুষের জন্য হৃদয় ভর্তি ভালোবাসা অবশ্যই থাকতেই হবে, না?
আমরা সবাই তো একইরকম। আর ভাল মন্দ মিলায়াই তো মানুষ। নাইলে তো সবাই শয়তান আর ফেরেশতায় ভাগ হয়া যাইতো।
লরা উবের: তোমার গোটা কতক ফটোগ্রাফের উপরে কিছু বলো, শুনি।
ছবি লয়া তো আমি কিছু বলতে চাই না। আমি যেই কাজ করছি সেইটা থিকা আমি নিজেরে তফাতে রাখবার কোশেশ করি। আমি সেইসব করে ফেলা কাজ থিকা এমনভাবে সইরা আসতে চাই যে নাকি আমার সাথে তাদের কোনো রিশ্তাদারিই না-আছিল। ভ্রমণে, সফরকালে, সবতেরেই আমার তোলা ছবি দেখাই। কোনটা তাদের মনে ধরে আর কোনটা তাদের অপছন্দ সেইটা দেখার খায়েশে। একজন দারুন ফটোগ্রাফার নানান কারণেই তো বেশুমার লোকজনের লগে নানাভাবে কমিউনিকেশন গইড়া তোলে। এইটা অনেকটা সেইসব লোকজন কেমন জীবনযাপন করে সেইটার উপরও বর্তায়। কিসের ভেতর দিয়া তাদের জীবন কাটে। এইটা তো একেবারেই কচিৎ ঘটা ব্যাপার যে, তুমি একটা কিছু দেখবা আর তা তোমার ইয়াদে থেকে যাবে সারা জীবন। কখনোই ভুলবা না। এমনটা তো হয় না। যদি হয় তো ওইটারে কয় সেইরাম ফটোগ্রাফ।
লরা উবের: এখনকার দুনিয়ায়, প্রোফেশনাল ফটোগ্রাফারের ভূমিকা কি? যেইকালে সকলেই, যে কেউ ফটোগ্রাফি করতে কাবিল।
আমার মনে লাগে কি, এইটা একটা দারুন ব্যাপার যে সকলেই, সবতে ছবি তুলতে জানে। সেই কাবিলিয়ত সবাইর মধ্যেই আছে। এইটা এইরকম দারুন, যেমন কিনা সকলেই লিখতে পারে। তয়, তাবৎ দুনিয়াতে লেখক যেমন হাতে গোনা ফটোগ্রাফারও হাতে গোনা। সকলেরই ক্যামেরা আছে। সাটার টিপতে জানে সকলেই। যেনো, সকলের হাতেই পেন্সিল আছে। সাক্ষর দিতে জানে সব্বাই। মাগার, এর মানে এইটা না যে, দুনিয়া জোড়া মহৎ সাহিত্যিকের ছড়াছড়ি। আর কামিয়াব মনমুগ্ধকর ফটোগ্রাফারও হাতে গোনাই।
আনেলিসা স্টেফান: ফটোগ্রাফি আর আর্টের মধ্যে কি তফাৎ তোমার নজরে লাগে?
আর্ট আর্টিষ্ট কিছিমের ক্লিশে শব্দগুলা আমি ইউজ করি না। ইজরায়েলে থাকার দিনগুলিতে, দিনে পাঁচবারের মতোনও ঘটছে এমন যে আমাদেরকে কাজ থামায় দিতে হইছে। ছবি তোলা বন্ধ রাখতে হইছে। আমার দোস্ত একবার এক সৈন্যের দিকে ফিরা কইছিলো,- আরে সে তো রিপোর্টার না। সে একজন সাংবাদিক। আমি জীবনে কেবল একবারই বলছিলাম যে আমি একজন আর্টিষ্ট। যখন কিনা আলজেরিয়াতে কাজ করার কালে বিপদে পড়ছিলাম। আমি যদি বলি যে আমি ফটোগ্রাফার তাইলেই বিপদ! আর যদি বলি আর্টিস্ট তাইলেই সাত খুন মাফ।
আনেলিসা স্টেফান: তো, তুমি নিজেরে আর্টিষ্ট বলো না কেন?
আরে ভাই, আমি তো ফটোগ্রাফার, ব্যাস। আর কি দরকার। অন্য যে কোনোকিছুর মতোনই। সব পেইন্টিংস্ই কি শিল্প নাকি? একইভাবে সব ফটোগ্রাফই আর্ট না। ক্লিয়ার? ঐগুলা হয়তো আসলে আর্ট হয়া থাকবে কিন্তু, সেইটা বলার লোক তো আমি না।
জামিল আহমেদ
এপ্রিল ২০১৬
আজিমপুর, ঢাকা
জামিল আহমেদ
Latest posts by জামিল আহমেদ (see all)
- ফয়েজ আহমেদ ফয়েজ (১৯১১ – ১৯৮৪) – খুশবন্ত সিং - এপ্রিল 15, 2022
- দীপেশ চক্রবর্তী’র জনজীবনে ইতিহাস - নভেম্বর 25, 2016
- জোসেফ কুদেলকার লগে মোলাকাত - সেপ্টেম্বর 19, 2016