Main menu

ফুকো অন ফুকো

আসেন ফুকো’রে নিয়া কথা কই। পোস্টমর্ডানিজম নিয়া কথা কইতে গেলে এই নামটা আসে আগে, মেবি মুখে নিতে সুবিধা হয়। এমনিতে উনারে নিয়া কিছু কথাবার্তা তো হইছে বাংলাদেশে। উনার কোন বই পুরা ট্রান্সলেট মেবি হয় নাই, কিন্তু উনার কিছু লেখার অনুবাদ আর উনারে নিয়া কয়েকটা বই ছাপা হইছে। মানে, উনার নামের মতোন উনার টেক্সট খুব বেশি পরিচিত না হইলেও নতুন না কোনভাবেই।   

এই টেক্সটটা ডেনিস হুইসম্যানের (Denis Huisman) এডিট করা ডিকশনারি ডি ফিলসফিস নামের একটা জায়গায় পয়লা ছাপা হয়। হুইসম্যান বইয়ের নতুন এডিশন ছাপানোর সময় ‘ফুকো’ এন্ট্রিটা এডিট কইরা দেয়ার লাইগা ফ্রান্কোস ইল্যুয়ড’রে (Francois Ewald) বলেন। ফ্রান্কোস ইল্যুয়ড তখন কলেজ ডি ফ্রান্স-এ ফুকো’র অ্যাসিসটেন্ট আছিলেন। তো, শেষমেশ হুইসম্যানকে যেইটা পাঠানো হয়, সেইটা পুরাটাই আছিলো ফুকো’র নিজের লেখা আর সাইন করা হয় Maurice Florence নামে একটা ছদ্মনামে। এইরকমের একটা অনুমান আছে যে, হিস্ট্রি অফ সেক্সুয়ালিটির ভূমিকা হিসাবে ফুকো এইটা লিখছিলেন।[pullquote][AWD_comments][/pullquote]

বাংলা অনুবাদটা করা হইছে রবার্ট হার্লি’র (Robert Hurely) ফরাসী থিকা করা ইংরেজী টেক্সটা থিকা। সেইটা আছে,পেঙ্গুইন বুকসের মিশেল ফুকো’র এসেনশিয়াল ওয়ার্কস অফ মিশেল ফুকো (১৯৫৪-১৯৮৪) সেকেন্ড পার্টে; এসথেটিকস (মেথডোলজি এন্ড এপিস্টোমোলজি)র পেইজ নাম্বার: ৪৫৯-৪৬৩ তে। টেক্সটটা অনেকবার পড়তে গিয়াই পয়লা অনুবাদ করছিলাম ২০০৬-এর দিকে। এখন এডিট করলাম আবার।

ইংলিশ অনুবাদটাতে বাক্যগুলি অনেক কমপ্লেক্স, মানে প্যাঁচাইন্না, তো বাংলা অনুবাদেও জিনিসটারে ঠিক এভেয়ড করা হয় নাই। মানে, কমপ্লেক্স বাক্যরে ভাইঙ্গা ছোট করলে মিনিং পাল্টায়া যাবে – তা না; চিন্তার বা সিচুয়েশনের কমপ্লেক্সিটিটারে একভাবে অ্যাকোমেডেড করার ব্যাপারটা হয়তো মিসিং হইতে পারে। তবে ঝামেলার ব্যাপার হইছে টার্মগুলি, আমরা যেই মিনিংয়ে বাংলা শব্দগুলিরে ইউজ করি আমাদের ভাষায়, ফুকোর মিনিংগুলি এইরকমের না, তো প্রথমবার যেহেতু বাংলায় রাখছিলাম এইজন্য মনে হইছে সরাসরি আবার ইংলিশটা লেখলে খুববেশি ঠিকঠাক হবে কিনা,… বরং হয়তো শব্দগুলার ইংলিশ কনটেক্সটটাতেই আটকায়া থাকতো, এই কারণে বাংলা শব্দগুলিরে ইংলিশের পারসপেক্টিভে রিড করার একটা সাজেশন হিসাবে ব্র্যাকেটে ইংলিশ ওয়ার্ডটা রাখছি। ঠিক হয় নাই হয়তো, তারপরও ট্রাই করতে চাইছি।… শেষ কথা হইলো, অনুবাদটা আরেকটু বেটার হইতে পারতো, আমার ধারণা, উনার চিন্তাগুলি আরো স্পষ্ট করার ভিতর দিয়া এইটা হইতে পারবে হয়তো।…

ইংলিশ টেক্সটটা এই লিংকে গিয়া পড়তে পারবেন।

লিংকটা এই আশাতেই দেয়া যে, কেউ যদি পইড়া কোন ভুলের কথা বলেন বা কোন র্পাটের বেটার অনুবাদ সাজেস্ট করেন, তাইলে মুফতে কিছু কারেকশন পাইতে পারি আমি।  

 

২.

তো, টেক্সটের এই ঘটনাটা ইন্টারেস্টিং, ফুকো যে নিজের নামে লিখলেন না বা একটা টেক্সটরে যে অারেকটা কনটেক্সটে রাখতে রাজি হইলেন।

পরেরটা নিয়া যদি আগে কথা বলি, এইটা হয়, একটা কনটেক্সটের জিনিস আরেকটার সাথে ম্যাচ করে, ব্লেন্ডার মেশিন দিয়া ফলের জুস যেমন বানানো যায়, মশলাও পেস্ট করা যায়। তো, ওইটা আর করেন নাই উনি, একটা সিঙ্গেল পারপাসেই ইউজ করছেন। এইটা এইরকম সার্টেন জিনিসরে সিগনিফাই করে আর কি। উনি একটা ধারাবাহিকতারে আইডেন্টিফাই করার বা একটা পদ্ধতি কি রকম ধারাবাহিকতার ভিতর দিয়া অ্যাক্টিভ থাকে, তারে রিভিল করতে চাইছেন, মানে, একটা টাইমস্পেসের মধ্যে ডটগুলিরে উনি কানেক্ট করতে চাইছেন, একটা টাইমস্পেসের চাইতে আরেকটা টাইমস্পেসে ডটগুলি আলাদা কিনা বা কেমনে আলাদা, সেইটা এই প্যাটার্নগুলিরে আইডেন্টিফাই করার ভিতর দিয়া রিডিংয়ের সাজেশন উনার। যেই কারণে হয়তো যেইটা ডিকশনারির এন্ট্রি সেইটা বইয়ের ইন্ট্রো হইতে পারে নাই আর, পারতো না যে, তা তো না, মেবি এইভাবে এভেয়ড করছেন, আমার অ্যাজাম্পশনটা এইরকম –  চিন্তা যতোটা টোটালিটি নিয়া থাকে, অ্যাক্টের ভিতরে আইসা সেইটা বাঁইকা যায় রিডিউসড বা অ্যামপ্লিফাইড হয়, ফর্মের কারণেই। তো, ব্যাপারটা ঠিক টেক্সটের মনোগ্যামিতা বা পলিগ্যামাস হওয়ার ঘটনা না, ইন্টেলেকচুয়াল প্রাকটিসে একটা সার্টেন বেইজের ভিতরে ফোকাস রাখার চেষ্টাটা থিকা ডিরাইভ করাটা কাছাকাছি একটা ঘটনা হইতে পারে মনেহয়।

আর প্রথমটা এর সাথেই রিলিভেন্ট। বোর্হেসেরও তো আরেকজন বোর্হেস নিয়া লেখা লাগছিলো। ফুকো এইটারে সিম্পল টেকনিকের ভিতর দিয়াই এভয়েড করছেন। একজন ফুকো আরেকজন ফুকোরে নিয়া লিখতেছেন না, উনি আরেকজন মানুষ, যিনি আসলে এগজিস্ট করেন না। বা আছেন বা থাকলেনই বা থাকলেন না গুয়ামারা খান গিয়া হ্যাপিং ফাকিং!  :)

 

৩.

এইটা ফুকোরে নিয়াই কথা বলা, টার্মগুলি উনার, কনটেক্সটটা উনার, বলতেছেনও উনিই। চিন্তার ক্ষেত্রে হয় কি, একটার পারসপেক্টিভ দিয়া আরেকটা বুঝার ট্রাই করা হয়, এইখানে এই স্কোপটা খুব কম। ফুকোর রেফারেন্সগুলি তার নিজেরই। উনি ক্লেইম করছেন উনার ইনকোয়ারির জায়গাটা হইতেছে সাবজেক্ট আর অবজেক্ট একটা ট্রুথের গেইমটাতে কিভাবে ডিফাইনড হইতেছে, ট্রান্সফর্মড হইতেছে একটা অবজেক্টে বা সাবজেক্ট হিসাবে নিজেরে ক্লেইম করতেছে। উনি ফিলোসফির অ্যাকাডেমিক বাউন্ডারিটার ভিতর থিকাই কাজের এরিয়াটারে মার্ক করার ট্রাই করছেন, যেহেতু একটা ফিলোসফির ডিকশনারি, ওইভাবেই অ্যাকোমোডেড করছেন। ফুকো ধারণাটা ফিলোসফিতে কি জিনিস, এই টেক্সটটা এইটুকই। এর চাইতে বেশি কিছু এক্সপেক্ট করা ঠিক হবে না। তো, এইটা মেবি ফুকোলডিয়ান চিন্তার একটা বাউন্ডারিও আর কি 🙁  যে, কনটেক্সটটারে এইটা খুববেশি মান্য করে বা করার ভিতর দিয়াই অপারেট করে।

 

ই.হা.

……………………………………………………………………………………………..

 

ফিলোসফিক্যাল ট্রাডিশনে ফুকোরে যতদূর পর্যন্ত ফিট করা যায়, সেইটা হইতেছে কান্টের সমালোচনামূলক ধারা আর তার প্রজেক্টটারে কওয়া যায় চিন্তার সমালোচনামূলক ইতিহাস।i  এইটারে একটা ধারণার ইতিহাস কইলে ঠিক হইবো না যা হইতেছে একই সময়ে ভুলগুলার অ্যানালাইসিস যা ফ্যাক্টের পরে মানদন্ড হিসাবে বাইর হয়া আসতে পারে; অথবা ভুল ব্যাখ্যাগুলার ঠিকঠাক অর্থ বাইর করা যা এদের সাথে জড়িত এবং যার উপর হয়তো ডিপেন্ড করে বইলা আজকে আমরা মনে করতেছি। যদি ধইরা নেয়া হয় চিন্তার মাধ্যমে যা বোঝানো হয় তা হইতেছে একটা বিষয় (subject) অার একটা বস্তু’র (object) সত্য ঘটনা, তাদের মাঝখানে পসিবল রিলেশনগুলাসহ, তাইলে একটা চিন্তার সমালোচনামূলক ইতিহাস হবে শর্তগুলার একটা অ্যানালাইসিস যার ভিতর বিষয়  এবং বস্তুর কিছু রিলেশন তৈরী হয় অথবা পরিবর্তিত হয়, এইরকমভাবে এই রিলেশনগুলি একটা সম্ভাব্য জ্ঞান’রে [ঠিকঠাক কথা কইতে পারা (savoir)] বানায়। এইটা বস্তুর প্রতি একটা রিলেশনের ফর্মাল শর্তগুলারে ডিফাইন করার ব্যাপার না, অথবা ইমপ্যারিক্যাল শর্তগুলিরে অালাদা করার ব্যাপারটা না যা হইতে পারে, একটা নির্দিষ্ট মোমেন্টে, বিষয়টারে (subject) সাধারণভাবে সক্ষম করে একটা বস্তুর (object)  সাথে পরিচিত হইতে যা অলরেডি বাস্তবে আছে। সমস্যাটা হইতেছে ঠিক করার, কি হইতে পারে বিষয়টা; কোন শর্তগুলার ভিত্তিতে উনি বিষয়, কোন স্ট্যাটাস তার থাকা দরকার, বাস্তবে অথবা কল্পনায় সে কোন অবস্থান দখল করবে, একটা যুক্তিসঙ্গত বিষয় হইতে হলে এইটার অথবা অন্য রকম একটা জ্ঞানের [সচেতনতার connaissance]।  সংক্ষেপে, এইটা হইতেছে “বিষয়করণ”(subjectivization)  এর পদ্ধতিটারে স্থির করার একটা ব্যাপার, পরেরটার ক্ষেত্রে যা অবশ্যই একই রকম না, জ্ঞান কি একটা পবিত্র টেক্সটের সমালোচনা ও ব্যাখ্যার সাথে জড়িত, ন্যাচারাল হিস্ট্রির অবজারভেশন নাকি একটা মানসিক রোগীর আচরনের অ্যানালাইসিসের সাথে – তার ভিত্তিতে। কিন্তু একই সময়ে এইটা ঠিক করার প্রশ্ন যে, কোন শর্তগুলার ভিতর কোনকিছু একটা বস্তু (object) হয়া উঠতে পারে একটা সম্ভাব্য জ্ঞানের [সচেতনতার connaissance], কিভাবে এইটা সমস্যায়িত (problematized) হইতে পারে একটা বস্তু হিসাবে যারে জানতে হবে, কোন সিলেক্টিভ প্রক্রিয়ায় এইটা হইতে পারে বিষয়কৃত (subjected), তার কোন অংশরে বিবেচনা করা হবে যথাযথ বইলা। সুতরাং ব্যাপারটা হইতেছে বস্তুকরণ (objectivation) এর পদ্ধতিটারে স্থির করার, যা একইরকম না, জ্ঞানের [ঠিকঠাক কথা কইতে পারা (savoir)] টাইপের উপরে ডিপেন্ড কইরা, যার সাথে এইটা জড়িত।

 

এই বস্তুকরন [objectivation] এবং বিষয়করন [subjectivation] একটা অারেকটা থিকা ইন্ডিপেন্ডেড না। তাদের পারস্পরিক ক্রমবিকাশ অার তাদের আন্তঃসর্ম্পক থিকা, যারে বলা যাইতে পারে “সত্যের খেলা” বাইর হয়া আসে হওয়ার (being) ভিতর  –  এইটা সত্য জিনিসের আবিষ্কার না বরং নিয়মগুলা যার ভিত্তিতে একটা বিষয় বলতে পারে কিছু জিনিস সর্ম্পকে সত্য নাকি মিথ্যা – এই প্রশ্নের উপর নির্ভর কইরা। সংক্ষেপে, এই চিন্তার সমালোচনামূলক ইতিহাস সত্যের অর্জনগুলির একটা ইতিহাস অথবা তারে লুকাইয়া ফেলার ইতিহাস না, এইটা হইতেছে “রায়গুলির” (veridictions)ii ইতিহাস, বোঝা যাবে ফর্মগুলার ভিতর দিয়া যে কোন বয়ানগুলি (discourses) একটা ডোমেইনের জিনিসগুলির ভিতর দিয়া স্পষ্টভাবে  সঠিক বা ভুল ডিক্লেয়ার করার লাইগা ক্যাপাবল। এই অার্বিভাবের শর্তগুলা কি অাছিল, কতো দাম তারে দিতে হইছে, বলার লাইগা, রিয়ালিটির উপর তার প্রভাব এবং যেইভাবে সে লিংক করে একটা রকমের বস্তুরে বিষয়টার নির্দিষ্টরকমের মোডালিটির সাথে, নির্দিষ্ট কিছু লোকের, একটা নির্দিষ্ট পর্বের সময়ের একটা সম্ভাব্য অভিজ্ঞতার লাইগা গইড়া তোলে হিস্ট্রিক্যাল একটা পূর্ববর্তীতা (priori)।

 

michel-foucault-37747

 

এখন, মিশেল ফুকো কখনো এই প্রশ্নটা করেন নাই – অথবা এইরকমের সিরিজ প্রশ্নগুলি, যে এইগুলা কোন একটা “জ্ঞানের আর্কিওলজির” মধ্যে পড়ে – আর এইটা কখনোই জাহির করে না খালি কোন সত্যের খেলার জায়গায়, বরং সংশ্লিষ্ট হয় খালি যেইখানে বিষয়টা নিজেই সম্ভাব্য জ্ঞানের একটা বস্তু হিসাবে থাকে: বিষয়ীকরণের [subjectivation] এবং বস্তুকরণের [objectivation] প্রসেসগুলাই বা কি যা বিষয়ের ভিতর বিষয়রে সম্ভব কইরা তোলে জ্ঞানের [সচেতনতার connaissance] একটা বস্তু হয়া উঠার লাইগা, একটা বিষয় (subject) হিসাবে? অবশ্যই এইটা নির্ধারণ করার ব্যাপার না যে কেমনে একটা “মানসিক জ্ঞান” তৈরি হইছিলো ইতিহাসের ধারাবাহিকতার ভিতর দিয়া, বরং আবিষ্কার করা কেমনে নানান রকমের সত্যের খেলাগুলি গইড়া উঠছিলো যেইখানে বিষয় হয়া উঠছিলো জ্ঞানের একটা বস্তু। মিশেল ফুকো উনার অ্যানালাইসিসটা দুইভাবে করার ট্রাই করছেন। পয়লা, অ্যাপিয়েরেন্সের কানেকশনটাতে অার বলার, মেহনত করার অার বাঁইচা থাকা বিষয়ে, ডোমেইনগুলিতে প্রশ্নটা ইনসার্ট করার ভিতরে অার একটা সায়েন্টিফিক টাইপ জ্ঞানের ফর্মের জায়গাটাতে। এইটার সর্ম্পক ছিলো নির্দিষ্টরকমের “মানবিক বিজ্ঞান” এর ফর্মেশনের সাথে, যা স্টাডি করা হইছে প্রায়োগিক বিজ্ঞানগুলার প্রাকটিসের মাধমে, অার তাদের চরিত্রের বয়ানটা (discourse) হইতেছে সতেরোশ ও আঠারোশ শতকের  (The order of Things)। ফুকো আরো অ্যানালাইজ করার ট্রাই করেছেন বিষয়ের (subject) ফর্মেশনটারে যখন সে অন্য দিক থিকা একটা অার্দশিক ভাগের জায়গা থিকা অ্যাপিয়ার হইতে পারে, জ্ঞানের একটা বস্তু (object) হয়া উঠে – একটা পাগল হিসাবে, একটা রোগী বা একটা অপরাধী হিসাবে, প্রাকটিসগুলির ভিতর দিয়া, মনোচিকিৎসা, ক্লিনিক্যাল ঔষুধ এবং কারাব্যবস্থায় (Madness and Civilization, Birth of the Clinic, Discipline and Punish)।

ফুকো এখন হাতে নিছেন, একই সাধারণ প্রজেক্টের আওতায়, বিষয়ের কন্সটিটিউশনটারে স্টাডি করার যেইখানে সে তার নিজের লাইগা একটা বস্তু হয়া উঠে: প্রসিডিরগুলির ফর্মেশনটা যার মাধ্যমে বিষয় নিজেরে অবজার্ভ করে, নিজেরে অ্যানালাইজ করে, নিজেরে ব্যাখ্যা করে, নিজেরে রিকগনাইজ করতে পারে সম্ভাব্য জ্ঞানের একটা ডোমেইনে। সংক্ষেপে, এইটা “বিষয়ীকরণের” (subjectivity) হিস্ট্রির কনসার্ন, যদি এই টার্মটা দিয়া বোঝায় যে, যার ভিতর বিষয় নিজেই অভিজ্ঞতা পায় একটা সত্যের খেলার যেইখানে সে নিজের সাথে রিলেট করে। ফুকোর দৃষ্টিভঙ্গিতে, সেক্স অার সেক্সুয়ালিটির প্রশ্নটা, খালি একমাত্র সম্ভাব্য উদাহারণই না, নিশ্চিতভাবে, বরং এটলিস্ট একটা সুবিধাজনক ঘটনা। অাসলে, এইটা ছিল কানেকশনটা যার ভিতর দিয়া পুরা ক্রিশ্চিয়ানিটি এবং হয়তো তার বাইরেও, ইন্ডিভিজ্যুয়ালদেরকে নিয়া অাসা হইছিলো তাদের নিজেদেরকে প্লেজারের বিষয় হিসাবে, ডিজায়ার, লালসার, প্রলোভনের বিষয় হিসাবে রিকগনাইজ করার লাইগা এবং তাড়া দেয়া হইছিল ছড়াইয়া দেয়ার লাইগা, বিভিন্ন উপায়ের মাধ্যমে (স্ব-পরীক্ষা, আধ্যাত্মিক অনুশীলন, স্বীকারোক্তি, পাপ-স্বীকার), তাদের নিজেদের প্রেক্ষিতে সত্য অার মিথ্যা’র খেলায় অার যা কন্সটিটিউট করে সবচে গোপন, সবচে ব্যক্তিগত অংশ, তাদের বিষয়ীকরণটা (subjectivity)। মোটকথা এই হিস্ট্রি অফ সেক্সুয়ালিটি মিন করে একটা তেসরা সেগমেন্টরে কন্সটিটিউট করাটারে, বিষয় এবং সত্যের রিলেশনগুলিরে অ্যানালাইসিসে যোগ করার ভিতর দিয়া, অথবা ঠিকঠাক মতো কইতে গেলে, উপায়গুলির স্টাডি করা যার মাধ্যমে সত্যের খেলাগুলাতে বিষয় একটা বস্তু হিসাবে নিজেরে ঢুকায়া ফেলতে পারতো। বিষয় অার সত্যের রিলেশনগুলার প্রশ্নটারে চালক সূত্র হিসাবে নেয়ার কারণে এইসব অ্যানালাইসিসগুলি নির্দিষ্টরকমের পদ্ধতিরে বাছাই করার দিকে নিয়া যায়। পয়লা হইলো, সব রকমের এনথ্রোপলজিক্যাল ইউনির্ভাসালের প্রতি একটা সিস্টেমেটিক পলায়নবাদীতা – এইটা মিন করে না যে তাদের সবকিছুরে প্রথম থিকা, সাথে সাথেই অার সবসময়ের লাইগা বাদ কইরা দিতে হবে, কিন্তু অাবার এইটা না যে খুবই জরুরি একটা জিনিস বইলা মাইনা নিতে হবে। এই বিষয়ে হিউম্যান ন্যাচার বা ক্যাটাগরিগুলা যা বিষয়ের উপরে অ্যাপ্লাই করা যায়, অামাদের জ্ঞানের ভিতরে যা কিছুরে ইউনিভার্সালি ভ্যালিড বইলা সাজেস্ট করা হয় অবশ্যই পরীক্ষা করতে হবে অার অ্যানালাইস করতে হবে।

“পাগলামি”, “অাকাম করা”, বা “সেক্সুয়ালিটি”র ইউনিভার্সালিটি’টারে অস্বীকার করাটা বুঝায় না যে, এই নোটেশনগুলার কোন মানে নাই, অথবা তাদেরকে খালি মিথ্যা কল্পনা হিসাবে আবিষ্কার করা হইছে একটা প্যাঁচ লাগানোর লাইগা। তাদের কনটেন্টগুলি সময় অার পরিস্থিতির সাথে সাথে অালাদা অালাদা হয় এইরকম সিম্পল অবজারভেশনের বাইরেও এইখানে অারো জিনিস জড়িত অাছে: এইটা বুঝায় যে, কারো ইনভেসটিগেট করা দরকার সত্য অার মিথ্যা স্টেটম্যান্টগুলির মধ্যে কোন শর্তগুলা মানুষরে সক্ষম কইরা তোলে, একটা বিষয়রে মানসিকভাবে অসুস্থ হিসাবে রিকগনাইজ করতে বা এমন ভাবে সাজাইতে যে একটা বিষয় নিজের সবচে জরুরি পার্ট নিজের সেক্সুয়াল ডিজায়ার হিসাবে রিকগনাইজ করতে পারে।  সো এই ধরণের কাজে পদ্ধতিটার পয়লা নিয়ম হইতেছে: যতদূর পর্যন্ত সম্ভব, এনথ্রোপলজিক্যাল ইউনিভার্সালগুলিরে পাশ কাটানো (অার, অবশ্যই, এইরকমের একটা হিউম্যানিজমরে যেইটা রাইটসের কথা, প্রিভিলেজগুলির কথা অার একজন মানুষরে একটা তাৎক্ষণিক অার সময়হীন বিষয়ের সত্য হিসাবে হাজির করে) তাদেরকে হিস্ট্রিক্যাল কনস্ট্রাকশন হিসাবে পরীক্ষা করার লাইগা।  এর সাথে সাথে অবশ্যই সংগঠিত বিষয়টা যেইটা সাধারণভাবে জ্ঞানের সবগুলি সম্ভাব্য বস্তুর প্রতি দাবি রাখে, তার সামনে অাগানোর যেই ফিলোসফিক্যাল পথ সেইটারে উল্টায়া দিতে হবে। অন্য দিক দিয়া, কনক্রিট প্রাকটিসগুলিরে পিছনের দিক থিকা স্টাডি করার একটা ব্যাপার যার ভিতর দিয়া বিষয়টা সর্বব্যাপী একটা জ্ঞানের ডোমেইনের ভিতরে কন্সটিটিউট হইতেছে। এইখানেও, অবশ্যই সাবধান হইতে হবে আমাদেরকে: যেই ফিলোসফিক্যাল জায়গাটা বিষয়টারে কন্সটিটিউট করে তারে অস্বীকার করার মানে এইটা না যে বিষয়টা এগজিস্ট করে না, (বা) তার একটা পিওর অবজেক্টিভিটির দিক থিকা একটা অ্যাবস্ট্রাকশন করা। এই অস্বীকার করাটার লক্ষ্য হইতেছে প্রক্রিয়াগুলারে টাইনা বাইর করা যেইটা একটা অভিজ্ঞতার ক্ষেত্রে পিকিওলিয়ার যার ভিতর দিয়া বিষয়টা এবং বস্তুটা “তৈরি হইছে এবং পরিবর্তিত হইছে” রিলেশনগুলিতে আর তাদের পরস্পরের প্রেক্ষিতে। মানসিক অসুস্থতা, আকাম করা বা সেক্সুয়ালিটির ডিসকোর্সগুলি একটা নির্দিষ্ট রকমের সত্যের খেলার মধ্যে বিষয় কি জিনিস সেইটা বলে ; কিন্তু এই খেলাগুলি বিষয়টার উপর বাইরের থিকা চাপাইয়া দেয়া না যা একটা প্রয়োজনীয় কার্যকারণ অথবা স্টাকচারাল নির্ধারণ থিকা আসে। তারা ওপেন আপ করে অভিজ্ঞতার একটা জায়গা যার ভিতর বিষয়টা আর বস্তুটা দুইটাই তৈরি হয় খালি নির্দিষ্ট কয়েকটা আবশ্যিক যুগপৎ শর্তগুলার ভিতরে, কিন্তু যার ভিতর তারা সবসময় বদলাইতেছে পরস্পরের সাপেক্ষে আর তাই তারা বদলাইতেছে অভিজ্ঞতার সেই ক্ষেত্রটারেও, একইসাথে।

তারপরও মেথডটার একটা তেসরা সূত্র হইতেছে: “প্রাকটিসগুললি”রে অ্যানালাইসিসের একটা ডোমেইন হিসাবে দেখা, কি “করা হইছে” স্টাডিটারে সেই অ্যাপ্রোচের দিক থিকা দেখা। যেমন, পাগল, বাজেকাজকরা লোকগুলা আর এবং অসুস্থ লোকদের প্রতি কি করা হইছে? অবশ্যই, কেউ অনুমান করার ট্রাই করতে পারে কোন প্রতিষ্ঠানগুলিতে তাদেরকে রাখা হইছিলো আর কোন ট্রিটমেন্টগুলির ভিতর দিয়া তারা বিষয়কৃত  (subjected) হইছিলো, সেই আইডিয়াগুলি থিকা যা মানুষজনের আছে তাদের সম্পর্কে বা সেই জ্ঞানটা যা মানুষজন মনে করে যে তাদের আছে, এইগুলি নিয়া। কেউ আরো দেখতে পারে “সত্যিকারের” মানসিক অসুস্থতাগুলা আর রিয়েল আকামগুলার ধরণগুলা কিভাবে গঠিত হইতেছিলো একটা নির্দিষ্ট সময়ের ভিতর, ব্যাখ্যা করার লাইগা যে তাদের সর্ম্পকে কি ভাবা হইতো ঐ সময়ে। জিনিসগুলার দিকে মিশেল ফুকোর আগাইছেন পুরাপুরি আলাদা পথে। উনি পয়লা স্টাডি করেন সামগ্রিকতাটারে (the ensemble) যেইটা কম বেশি রেগুলেটেড, কম বেশি ইচ্ছাকৃত, কাজকাম করার কম বেশি  ফাইনালাইজড পথগুলি, যার ভিতর দিয়া দুইটা জিনিসই দেখা যায় – রিয়েল হিসাবে কোন জিনিসটা কন্সটিটিউট হইছিলো তাদের লাইগা যারা এইটা চিন্তা করতে চায় আর ম্যানেজ করতে চায়, আর তার ভিতর দিয়া পরের ব্যাপারটা নিজেদেরকে এমন বিষয় হিসাবে কন্সিটিটউট করে যে জানাবোঝা, অ্যানালাইসিস করার লাইগা ক্যাপাবল আর শেষমেশ রিয়ালিটিটারেই বদলায়া ফালায়। এই হইতেছে “প্রাকটিসগুলি”, যারে একইসাথে অ্যাক্ট আর থিঙ্কিংয়ের উপায় হিসাবে বুঝা যায়, যেইটা বিষয় আর বস্তুর পারস্পরিক কন্সটিটিউশনটারে বুঝার চাবিটা দেয়।

 

quote-in-its-function-the-power-to-punish-is-not-essentially-different-from-that-of-curing-michel-foucault-59-6-0671

 

এখন, যেহেতু ব্যাপারটা হইতেছে বিষয়টার বিভিন্ন রকমের বস্তুকরণরে (objectivation) স্টাডি করার যা দৃশ্যমান হয় এইসব প্রাকটিসগুলির ভিতর দিয়া, কেউ বুঝতে পারবে ক্ষমতা-সর্ম্পকগুলারে বিশ্লেষণ করাটা কতোটা দরকারি। কিন্তু ক্লিয়ারলি ডিফাইন করাটা দরকার যে এই ধরণের বিশ্লেষণ কি হইতে পারে এবং কি করতে চায়। এইটা অবশ্যই “ক্ষমতা”রে তার অরিজিনের প্রেক্ষিতে, এর  নীতিমালার বা তার আইনগত সীমাবদ্ধতার ভিত্তিতে পরীক্ষা করা না, বরং মেথডগুলা আর টেকনিকগুলারে স্টাডি করা যা নানান রকমের ইন্সিটিটিউশনাল কনটেক্সটে ইউজ করা হয় ইন্ডিভিজ্যুয়ালদের আলাদাভাবে বা একটা গ্রুপে তাদের বিহেভিয়ারের উপর, এইভাবে তারা নিজেদেরকে কেমনে কনডাক্ট করবে সেইটারে রূপ দেয়া, উদ্দেশ্য করে বা মডিফাই করে, তাদের নিস্ক্রিয়তার উপ্রে সমাপ্তিগুলারে চাপায়া দেয়, অথবা সার্বিক স্ট্রাটেজীগুলার সাথে মানানসই কইরা তোলে, যেইগুলা পর্যায়ক্রমে বহুবিধ হয়া উঠে, তাদের রূপগুলার মধ্যে এবং তাদের অনুশীলনের জায়গায়; নানারকমও হয়া উঠে, যেই প্রসিডিউর আর টেকনিকগুলা তারা নিয়ে আসে খেলার ভিতরে। এই ক্ষমতা সর্ম্পকগুলা চরিত্রটা ঠিক করে কোন ভাবে মানুষ একজন আরেকজনরে দিয়া “শাসিত” হবে;  আর তাদের অ্যানালাইসিস দেখায় কিভাবে “শাসনক্ষমতা”র কয়েকটা ফর্মের ভিতর দিয়া পাগলদের, অসুস্থ মানুষদের, ক্রিমিনালদের, এইরকম আরো অনেক জিনিস,  পাগল, অসুস্থ, বাজেলোক  বিষয়রে বস্তুকৃত (objectified) করে। সুতরাং এই ধরণের একটা বিশ্লেষন বোঝায় না যে এইরকম বা ওইরকম  একটা ক্ষমতার অপব্যবহার পাগলমানুষ, অসুস্থ মানুষ অথবা ক্রিমিনালদের বানাইছিলো যখন সেইখানে কিছুই ছিলো না, বরং ব্যক্তিগুলির “শাসনতন্ত্রের” নানানরকমের আর নির্দিষ্ট ফর্মগুলি ঠিকঠাক হইতে পারতেছিলো বিষয়ের নানানরকম বস্তুকরণের (objectivation)  তরিকার ভিতর দিয়া।

কেউ দেখতে পাইবো “হিস্ট্রি অফ সেক্সুয়ালিটি” এর থিমটা কেমনে মিশেল ফুকো’র জেনারেল প্রজেক্টের সাথে মিইলা যায়। এইটা হইতেছে “সেক্সুয়ালিটি”রে একটা সিঙ্গুলার মোড অফ এক্সপেরিয়েন্সের ভিতর দিয়া অ্যানালাইসিস করা যার ভিতর দিয়া বিষয় নিজের লাইগা অার অন্যদের লাইগা বস্তুকৃত (objectified) হইতেছে “শাসন”-এর নির্দিষ্ট কিছু প্রসিডিউয়ের মাধ্যমে।

 

 

The following two tabs change content below.
Avatar photo
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।

এডিটর, বাছবিচার।
View Posts →
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।
View Posts →
কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।
View Posts →
মাহীন হক: কলেজপড়ুয়া, মিরপুরনিবাসী, অনুবাদক, লেখক। ভালোলাগে: মিউজিক, হিউমর, আর অক্ষর।
View Posts →
দর্শন নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা, চাকরি সংবাদপত্রের ডেস্কে। প্রকাশিত বই ‘উকিল মুন্সীর চিহ্ন ধরে’ ও ‘এই সব গল্প থাকবে না’। বাংলাদেশি সিনেমার তথ্যভাণ্ডার ‘বাংলা মুভি ডেটাবেজ- বিএমডিবি’র সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সমন্বয়ক। ভালো লাগে ভ্রমণ, বই, সিনেমা ও চুপচাপ থাকতে। ব্যক্তিগত ব্লগ ‘ইচ্ছেশূন্য মানুষ’। https://wahedsujan.com/
View Posts →
কবি। লেখক। কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট। রাজনীতি এবং বিবিধ বিষয়ে আগ্রহী।
View Posts →
গল্পকার। অনুবাদক।আপাতত অর্থনীতির ছাত্র। ঢাবিতে। টিউশনি কইরা খাই।
View Posts →
জন্ম ২০ ডিসেম্বরে, শীতকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরাধবিজ্ঞান বিভাগে পড়তেছেন। রোমান্টিক ও হরর জনরার ইপাব পড়তে এবং মিম বানাইতে পছন্দ করেন। বড় মিনি, পাপোশ মিনি, ব্লুজ— এই তিন বিড়ালের মা।
View Posts →
জন্ম ১০ নভেম্বর, ১৯৯৮। চট্টগ্রামে বেড়ে ওঠা, সেখানেই পড়াশোনা। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়নরত। লেখালেখি করেন বিভিন্ন মাধ্যমে। ফিলোসফি, পলিটিক্স, পপ-কালচারেই সাধারণত মনোযোগ দেখা যায়।
View Posts →
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে শিক্ষকতা করেন। সংঘাত-সহিংসতা-অসাম্যময় জনসমাজে মিডিয়া, ধর্ম, আধুনিকতা ও রাষ্ট্রের বহুমুখি সক্রিয়তার মানে বুঝতে কাজ করেন। বহুমত ও বিশ্বাসের প্রতি সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের বাসনা থেকে বিশেষত লেখেন ও অনুবাদ করেন। বর্তমানে সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটায় (সিএসএসসি) পিএইচডি গবেষণা করছেন। যোগাযোগ নামের একটি পত্রিকা যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ফাহমিদুল হকের সাথে। অনূদিত গ্রন্থ: মানবপ্রকৃতি: ন্যায়নিষ্ঠা বনাম ক্ষমতা (২০০৬), নোম চমস্কি ও এডওয়ার্ড এস হারম্যানের সম্মতি উৎপাদন: গণমাধম্যের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০০৮)। ফাহমিদুল হকের সাথে যৌথসম্পাদনায় প্রকাশ করেছেন মিডিয়া সমাজ সংস্কৃতি (২০১৩) গ্রন্থটি।
View Posts →
তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র, তবে কোন বিষয়েই অরুচি নাই।
View Posts →
পড়ালেখাঃ রাজনীতি বিজ্ঞানে অনার্স, মাস্টার্স। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে সংসার সামলাই।
View Posts →
মাইক্রোবায়োলজিস্ট; জন্ম ১৯৮৯ সালে, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে। লেখেন কবিতা ও গল্প। থাকছেন চট্টগ্রামে।
View Posts →
জন্ম: টাঙ্গাইল, পড়াশোনা করেন, টিউশনি করেন, থাকেন চিটাগাংয়ে।
View Posts →
বিনোদিনী দাসী (১৮৬২/৩ - ১৯৪১): থিয়েটার অভিনেত্রী, রাইটার। ১৮৭৪ থেকে ১৮৮৬ এই ১২ বছর তিনি কলকাতার বিভিন্ন থিয়েটারে অভিনয় করেন। কবিতার বই – বাসনা এবং কনক ও নলিনী। আত্মজীবনী - ‘আমার কথা’ (১৯২০)।
View Posts →