Main menu

আমরা হইতেছি ইউরোপিয়ান – উমবের্তো একো

[২০১২ সালে হল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অফ নাইমেগেনে (Nijmegen) উমবের্তো একো এই ভাষণ’টা দিছিলেন।]

১৬৭৮ আর ১৬৭৯ সালে, ইউরোপের দেশগুলা আর শহর-রাষ্ট্রের কয়েক ডজন ডেলিগেটদের নিয়া নাইমেগেন (Nijmegen) একটা সভার আয়োজন করছিল, যার উদ্দেশ্য ছিল একটা সিরিজ অফ ওয়ারস যে আমাদের কন্টিনেন্টরে ছারখার কইরা ফেলছিল, সেইটা শেষ করা। তখন যেই সব যুদ্ধ চলতেছিল ফ্রান্স, নেদারল্যান্ড, স্পেন, ব্রান্ডেনবার্গ, সুইডেন, ডেনমার্ক, প্রিন্স-বিশপিক অফ মুনস্টার আর হলি রোমান এম্পায়ারার মধ্যে, সেইগুলা বন্ধ করার লাইগা অনেকগুলা ইন্টার-রিলেটেড চুক্তি হইছিল। যদিও এই চুক্তিগুলা পরে আর মানা হয় নাই, কিন্তু এইটা ছিল (ত্রিশ বছরের যুদ্ধের টেররের পরে) ডায়লগ আর নেগোশিয়েশনের ভিতর দিয়া শান্তি নিয়া আসার একটা ফার্স্ট চেষ্টা। এই কারণে এইটারে ইউরোপিয়ান সহযোগিতার ফার্স্ট উদাহারণ হিসাবে এইটারে দেখা যাইতে পারে আর বলা যাইতে পারে ইউরোপিয়ান হিস্ট্রিতে মূল একটা ঘটনা।

এই চুক্তিগুলা করার আর ১৯৪৫ সালের মধ্যে একশ পঞ্চাশ বছর পার হয়া গেছে, কিন্তু আমরা বলতে পারি নাইমেগেনে যেই ইউটোপিয়ার জন্ম হইছিল সেকেন্ড ওয়ার্ল্ড ওয়ারের পরে সেইটা সত্যি হইতে পারছিল।

আমার জেনারেশনের লোকজনের কাছে সবসময় খুশির একটা ঘটনা (যেইখানে আমাদের ছেলে-মেয়ে আর নাতি-নাতনিদের খুবই স্বাভাবিক ঘটনা) যে আজকে, এইটা অসম্ভব (এমনকি, হাস্যকরও) ফ্রান্স আর জার্মানি, ইতালি আর গ্রেট ব্রিটেন, স্পেন আর নিচের দিকের দেশগুলার মধ্যে কোন সম্ভাব্য যুদ্ধের কথা ভাবা। ইয়াং লোকজন – যদি তারা হিস্ট্রির স্টুডেন্ট না হয় – এইটা নিতেই পারবে না যে গত দুই হাজার বছর ধইরা এইরকম ঝগড়া-ঝাটিগুলাই ছিল নিয়ম। এমনকি অনেক সময় বয়স্ক লোকজনও এইটা নিয়া সচেতন না, খালি পাসপোর্ট ছাড়া ইউরোপিয়ান সীমানাগুলা ক্রস করার সময় আর টাকা যে চেইঞ্জ করতে হয় না, তখন এইটা ফিল করার কথা। কিন্তু এইটা মনে করার যোগ্য যে, আমাদের অনেক দিন আগের পূর্বপুরুষ না খালি না, আমাদের বাপেরাও যখন এই একই সীমানাগুলা পার হইতেন, হাতে বন্দুক নিয়া পার হইতেন।

১৯৪৫ সালের পর থিকা, অনেকটা এইটা খেয়াল না কইরাই, ইউরোপিয়ানরা ফিল করতে লাগলো যে, অরা খালি একই এলাকাতেই থাকে না, বরং অনেকগুলা অস্বীকার না করতে পারা ভাষার আর কালচারাল ডিফরেন্সের পরেও, একই কমিউনিটিতেই থাকে। আমি কোন নাইভ আইডিয়ালিস্ট না আর আমি ভালো কইরাই জানি যে, যদিও ইউরোপিয়ানরা একজন আরেকজনরে গুলি করতেছে না, তারপরেও এইখানে এমন অনেক ফর্মগুলাই আছে যেই বিবাদগুলা কম ভায়োলেন্ট না যা আমাদের দেশগুলারে আলাদা কইরা ফেলে – যেমন, এখনকার ফিনান্সিয়াল ক্রাইসিসটা, একটা ব্রাদারহুডের নতুন সেন্স তৈরি করতেছে না, যতোটা একটা মিচুয়াল অবিশ্বাসের পরিবেশ তৈরি করতেছে। একটা ইউরোপিয়ান আইডেন্টিটির সেন্সটা নানান জাতির নাগরিকদের কাছে একইরকম না বা অবভিয়াসও না, কিন্তু এটলিস্ট একটু রেসপন্সিবল নাগরিক যারা, আর স্পেশালি একটু কালচারাড ইয়াং লোকজনেদের কাছে (যেমন ধরেন, Erasmus প্রোগ্রামে যেইসব স্টুডেন্টরা, যারা অন্য দেশের স্টুডেন্টদের লগে একসাথে থাকে আর যারা মাঝে-মধ্যে বিয়াও করে একজন আরেকজনরে, এইভাবে একটা নতুন বাই-লিঙ্গুয়াল জেনারেশন তৈরি করতেছে) ইউরোপিয়ান হওয়ার আইডিয়াটা আরো বেশি ব্যাপকভাবে আছে।

এমনো হইতে পারে যখন আমরা ইউরোপে ট্রাভেল করি আমরা এতোটা ইউরোপিয়ান বইলা ফিল করতে পারি না আর এখনো আমাদের নেইবারদের আলাদা রীতি-নীতির কারণে ডির্স্টাব ফিল করি, কিন্তু অন্য কোন কন্টিনিন্টে গেলে এইটা সামনে আসে তখন আমরা এইটা বুঝতে পারি, যদিও অই দূরের দেশগুলা আমরা পছন্দ করি, যখন বিদেশে অন্য কোন ইউরোপিয়ানের লগে আমাদের দেখা হয় আমাদের মধ্যে অই ফিলিংটা আসে যে, আমরা দেশে ফিরা আসছি, এমন কারো লগে কথা কইতেছি যাদেরকে আমরা বুঝি। হঠাৎ কইরাই, পরিচিত একটাকিছু আমরা পাইয়া গেছি আর এই কারণে একজন ইতালিয়ান একজন আম্রিকানের চাইতে একজন নওজেরিয়ানের লগে বেশি সহজ ফিল করার কথা।

এইখানে অসংখ্য কারণ আছে যে কেন একজন ফ্রেঞ্চ একজন জার্মানের চাইতে আলাদাভাবে চিন্তা করবে, কিন্তু দুইজনেরই একইরকমের অভিজ্ঞতার সিরিজ আছে, সাকসেসের ইন্ডিভিজ্যুয়ালিস্টিক নৈতিকতার চাইতে কাজকামের ভেজাল থিকা টাকা কামানোর, কলোনিয়ালিজমের এবং তার পরে এর ফেইলওরের পুরান প্রাইড, আর ভয়াবহ ডিক্টেটরশিপগুলা তো আছেই (আর আমরা খালি এইগুলার এক্সপেরিয়েন্সই নেই নাই, এখন এর ওয়ার্নিং সাইনগুলাও আমরা চিনতে পারি)। আমাদের দেশগুলাতে অনেকগুলা যুদ্ধ দিয়া আমরা ভ্যাকসিনেটেড হইছি: আমি ভাবি যে, যদি নটর-ডেমে বা বিগ বেনে দুইটা এরোপ্লেন ক্র্যাশ করে, আমরা অবশ্যই মেছমার হয়া যাবো, কিন্তু ব্যাখ্যা না করতে পারার বিভ্রান্তির মধ্যে আমরা পইড়া যাবো না, যেই প্রচন্ড রকমের অবিশ্বাস আর হতাশা আম্রিকানদের আঘাত করছে যখন তারা নিজেদের দেশে ফার্স্ট টাইম তাদের শত্রুদের দিয়া অ্যাটাকড হইছে। আমাদের ট্রাজেডিগুলা আমাদেরকে বুঝদার আর নির্মম বানাইছে, ভয়াবহতার লগে ডিল করার লাইগা বেটারভাবে তৈরি করছে। আমরা শান্তি খুঁজি কারণ আমরা অনেক যুদ্ধের কথা জানি।

কিন্তু আমাদেরকে রিয়ালিস্টিক হইতে হবে আর বুঝতে হবে যে, এইসব কিছুর পরেও, যুদ্ধগুলা, ঘৃণাগুলা আর অসহিষ্ণুতাগুলা ইউরোপের বর্ডারগুলাতে আছে। আমাদেরকে সজাগ থাকতে হবে যে, বিবাদের নতুন ফর্মগুলা আমাদেরকে ঘোরে ফেলে দিতে পারে, এমনকি অনেক সময় যখন আমরা এদের পুরা মাত্রা আর ইর্ম্পটেন্সের জায়গাগুলারে ধরতে পারি না।

আমাদের সীমানাগুলার ভিতরে আমরা এখনো এক ধরণের (অনেকসময় হিডেন) ঝগড়া-ঝাটির ভিতরে আছি লোকজনের সাথে যারা ইউরোপে থাকে কিন্তু যাদেরকে আমরা (এটলিস্ট আমাদের দেশের অনেক লোকেরা) ভাবি “নন-ইউরোপিয়ান ন্যাশনালস” হিসাবে। […]

এখন একটা বিবাদ-পার-হয়া আসা ইউরোপে মুশকিলটা হইতেছে, কেউ চাইলে আশাবাদী হইয়া নাইমেগেনের চুক্তিগুলার বিজয়ের স্পিরিট’টারে সেলিব্রেট করতে পারে, কিন্তু দরকার হইতেছে অসহনশীলতার এগেনেস্টে একটা নতুন ভার্চুয়াল চুক্তি সাইন করা।

আমাদের অসহনশীলতার এগেনেস্টে এই লড়াই’টা খালি সো-কল্ড ‘নন-ইইউ জাতিদের’ জায়গাটাতে না। এইটা হইতেছে এন্টি-সেমিটিজমের নতুন কেইসগুলা, একটা মার্জিনালাইজ অসুখের মতন যা একটা পাগলামির পাড়গুলারে এফেক্ট করে। রিসেন্ট এপিসোডগুলা আমাদেরকে বলে যে, এই অবসেশনের ভূতটা এখনো আমাদের মাঝখানে আছে।

আজকে নাইমেগেনে, যখন আমরা ইউরোপিয়ান শান্তির ফার্স্ট ড্রিমটা সেলিব্রেট করতেছি, আমাদেরকে রেসিজমের উপর যুদ্ধ ঘোষণা করতে হবে। যদি আমরা এই সনাতন দুশমনরে হারাইতে না পারি আমাদেরকে সবসময় যুদ্ধের উপর থাকতে হবে, যদি আমরা আমাদের অস্ত্রগুলা তুইলা রাখছি তারপরেও – অনেকগুলা অস্ত্র এখনো ছড়ায়া যাইতেছে, যেইটা ডেমোস্ট্রেট করা হইছে নওজেরিয়ান আইল্যান্ড অটোয়া’র ম্যাসাকারে অথবা ফ্রান্সের ইহুদি স্কুলের হত্যাকান্ডে […]

যা-ই হোক, অসহনশীলতার যুদ্ধেরও তার লিমিট আছে। আমাদের নিজেদের অসহনশীলতার লগে লড়াই করার মানে এইটা না যে প্রতিটা ওয়ার্ল্ড ভিউ বা নতুন ইউরোপিয়ান ধর্মের নৈতিক আপেক্ষিকতারে আমরা মাইনা নিবো। যখন আমরা আমাদের লগের নাগরিকদেরকে শিখাবো আর স্পেশালি আমাদের বাচ্চাদের ওপেন-মাইন্ডেড সহনশীল হইতে, আমাদেরকে রিকগনাইজ করতে হবে যে কিছু রীতি-নীতি, আইডিয়া আর ব্যবহার আছে – আর অবশ্যই থাকবে – যা আমাদের কাছে মাইনা নেয়ার মতো না। কিছু ভ্যালুস যা টিপিক্যাল ইউরোপিয়ান ওয়ার্ল্ড ভিউ’রে রিপ্রেজেন্ট করে একটা ঐতিহ্য হিসাবে সেইটা আমরা ছাইড়া দিবো না। এই জিনিসগুলা চিনার জন্য আর ঠিক করা জন্য, একটা সহনশীল ওয়ার্ল্ড ভিউ’র মধ্যেও অসহনশীল থাকাটা হইতেছে অই সীমানাটা যেইখানে ইউরোপিয়ানদেরকে প্রতিটা দিন সজাগ থাকতে হবে, সমতার একটা সেন্স আর অই স্থির গুণটার চর্চার ভিতর দিয়া, যেইটারে এরিস্টটল থিকা শুরু কইরা দার্শনিকরা বলছেন, বিচক্ষণতা (prudence)।

একটা ফিলোসফিক্যাল স্ট্যান্ডপয়েন্ট থিকা, বিচক্ষণতা জিনিসটা রিস্ক নেয়ার অনিচ্ছার সাথে যেমন মিলে না, ভীরুতার লগেও এইটা যায় না। phronesis’র ক্ল্যাসিক্যাল মিনিংয়ে, প্রজ্ঞা হইতেছে যুক্তির ইউজের ভিতর দিয়া নিজেরে নিয়ম আর শৃঙ্খলায় রাখতে পারার ক্ষমতা, আর এইটারে ভাবা হয় চাইরটা কার্ডিনাল ক্ষমতার একটা যা উইজডম আর ইনটিউশনের লগে জড়িত, ভালো কাজ আর খারাপ কাজরে বিচার করতে পারার ক্যাপাবিলিটি, খালি একটা জেনারেল সেন্সে না, বরং একটা নির্দিষ্ট সময়ে আর জায়গায় কি কাজ করতে হবে, সেইটার ঘটনা।

এইটা সবসময়ই আলাদা করতে পারা সম্ভব, অসহনশীলতার প্রতি আমাদের এই কালেক্টিভ যুদ্ধে, কোনটা সহনশীল আর কোনটা অসহনশীল। এই সবসময়ই ডিসাইড করতে পারা সম্ভব, নতুন রীতি-নীতি আর আচার-ব্যবহারের প্লুরালিটিরে মাইনা নিতে পারা আমাদের ইউরোপিয়ান হেরিটেজরে বাদ না দিয়াই। আমি এইখানে একটা নতুন ইউরোপিয়ান শান্তির ফান্ডামেন্টাল সমস্যাটার কোন সমাধান দিতে আসি নাই, কিন্তু বলতে চাই যে, যে-কোন-সময়-হইতে-পারে যুদ্ধের চ্যালেঞ্জরে মোকাবেলা করার ভিতর দিয়াই আমরা একটা শান্তির ভবিষ্যত পাইতে পারি।

আমাদেরকে যেইটা করতে হবে আজকে নাইমেনগেনের নতুন একটা চুক্তি সাইন করতে হবে।

[ ইতালিয়ান থিকা ইংলিশে ট্রান্সলেট করছেন Alastair McEwen]

লেখাটা এই বইয়ে পাবেন:
https://www.rokomari.com/book/221208/fyasist-kemne-chinben

The following two tabs change content below.
Avatar photo
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।

এডিটর, বাছবিচার।
View Posts →
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।
View Posts →
কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।
View Posts →
মাহীন হক: কলেজপড়ুয়া, মিরপুরনিবাসী, অনুবাদক, লেখক। ভালোলাগে: মিউজিক, হিউমর, আর অক্ষর।
View Posts →
দর্শন নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা, চাকরি সংবাদপত্রের ডেস্কে। প্রকাশিত বই ‘উকিল মুন্সীর চিহ্ন ধরে’ ও ‘এই সব গল্প থাকবে না’। বাংলাদেশি সিনেমার তথ্যভাণ্ডার ‘বাংলা মুভি ডেটাবেজ- বিএমডিবি’র সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সমন্বয়ক। ভালো লাগে ভ্রমণ, বই, সিনেমা ও চুপচাপ থাকতে। ব্যক্তিগত ব্লগ ‘ইচ্ছেশূন্য মানুষ’। https://wahedsujan.com/
View Posts →
কবি। লেখক। কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট। রাজনীতি এবং বিবিধ বিষয়ে আগ্রহী।
View Posts →
গল্পকার। অনুবাদক।আপাতত অর্থনীতির ছাত্র। ঢাবিতে। টিউশনি কইরা খাই।
View Posts →
জন্ম ২০ ডিসেম্বরে, শীতকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরাধবিজ্ঞান বিভাগে পড়তেছেন। রোমান্টিক ও হরর জনরার ইপাব পড়তে এবং মিম বানাইতে পছন্দ করেন। বড় মিনি, পাপোশ মিনি, ব্লুজ— এই তিন বিড়ালের মা।
View Posts →
জন্ম ১০ নভেম্বর, ১৯৯৮। চট্টগ্রামে বেড়ে ওঠা, সেখানেই পড়াশোনা। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়নরত। লেখালেখি করেন বিভিন্ন মাধ্যমে। ফিলোসফি, পলিটিক্স, পপ-কালচারেই সাধারণত মনোযোগ দেখা যায়।
View Posts →
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে শিক্ষকতা করেন। সংঘাত-সহিংসতা-অসাম্যময় জনসমাজে মিডিয়া, ধর্ম, আধুনিকতা ও রাষ্ট্রের বহুমুখি সক্রিয়তার মানে বুঝতে কাজ করেন। বহুমত ও বিশ্বাসের প্রতি সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের বাসনা থেকে বিশেষত লেখেন ও অনুবাদ করেন। বর্তমানে সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটায় (সিএসএসসি) পিএইচডি গবেষণা করছেন। যোগাযোগ নামের একটি পত্রিকা যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ফাহমিদুল হকের সাথে। অনূদিত গ্রন্থ: মানবপ্রকৃতি: ন্যায়নিষ্ঠা বনাম ক্ষমতা (২০০৬), নোম চমস্কি ও এডওয়ার্ড এস হারম্যানের সম্মতি উৎপাদন: গণমাধম্যের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০০৮)। ফাহমিদুল হকের সাথে যৌথসম্পাদনায় প্রকাশ করেছেন মিডিয়া সমাজ সংস্কৃতি (২০১৩) গ্রন্থটি।
View Posts →
তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র, তবে কোন বিষয়েই অরুচি নাই।
View Posts →
পড়ালেখাঃ রাজনীতি বিজ্ঞানে অনার্স, মাস্টার্স। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে সংসার সামলাই।
View Posts →
মাইক্রোবায়োলজিস্ট; জন্ম ১৯৮৯ সালে, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে। লেখেন কবিতা ও গল্প। থাকছেন চট্টগ্রামে।
View Posts →
জন্ম: টাঙ্গাইল, পড়াশোনা করেন, টিউশনি করেন, থাকেন চিটাগাংয়ে।
View Posts →
বিনোদিনী দাসী (১৮৬২/৩ - ১৯৪১): থিয়েটার অভিনেত্রী, রাইটার। ১৮৭৪ থেকে ১৮৮৬ এই ১২ বছর তিনি কলকাতার বিভিন্ন থিয়েটারে অভিনয় করেন। কবিতার বই – বাসনা এবং কনক ও নলিনী। আত্মজীবনী - ‘আমার কথা’ (১৯২০)।
View Posts →