Main menu

Category Archives: তত্ত্ব ও দর্শন

রাখে আল্লাহ মারে কে? – ভাসানীর বাণী (১৯৭২)।

সাপ্তাহিক হক-কথা পত্রিকায় “ভাসানীর বাণী” নামে একটা কলাম ছাপা হইতো। এই লেখাটা হক-কথা পত্রিকার ২৯শ তম সংখ্যায়, ১৯৭২ সালের সেপ্টেম্বর মাসের ১৫ তারিখে ছাপা হইছিল। লেখাটা উনার জবানেই লেখা। হইতে পারে, উনি বলছিলেন, বলার পরে অন্য কেউ লেইখা রাখছিলেন। মানে,…

জগৎ শেঠ – রজনীকান্ত গুপ্ত (১৮২২)

বঙ্গদর্শন পত্রিকার ৯৮ নাম্বার সংখ্যায় (অগ্রহায়ণ, ১২৮৯ বাংলা সনে) এই লেখাটা ছাপা হইছিল। খুব অথেনটিক হিস্ট্রিক্যাল ডকুমেন্ট হিসাবে এই লেখাটারে নিলে ভুলই হবে। জগৎ শেঠ যে একজন মানুশ না, বরং একটা উপাধি সেইটা বলতে গিয়া হিস্ট্রিরে পারসোনাল কিছু ঘটনার ভিতর…

চিপকোর ফজিলত

ইকোফেমিনিজম নিয়া আলাপ শুরু হয় চুয়াত্তরের দিকে। ফ্রকোয়া দুবোন এই টার্ম বাজারে ছাড়েন। ইকোফেমিনিজমের সেন্ট্রাল আলাপটা নারীর সাথে পরিবেশরে জড়ায়ে আগায়। এর প্রথম কথাটা হইতেছে, পরিবেশ বিপর্যস্ত হইলে নারী ভুগবে বেশি। মানে ভিক্টিমের জায়গায় মাইয়া। আর পরিবেশরে যে বিপর্যস্ত করে…

ধর্ম্ম ও সমাজ – কাজী মোতাহার হোসেন (১৯২৯)

“শিখা” পত্রিকায় (থার্ড ইয়ারে) ১৯২৯ সালে কাজী মোতাহার হোসেনের এই লেখাটা ছাপা হইছিল। কাজী মোতাহার হোসেন এবং শিখা-পত্রিকার ব্যাপারে একটা কমন মিস-আন্ডারস্ট্যান্ডিং হইতেছে যে, উনারা বাংলাদেশের সেক্যুলার আন্দোলনের লোক ছিলেন। মানে, এইভাবে দেখাটা উনাদের বলাবলির জায়গাটারে ন্যারো কইরা দেখারই একটা…

চাকুরী’র পরীক্ষা (বঙ্গদর্শন পত্রিকার আর্টিকেল, ১২৮৫ বাংলা)

বঙ্গদর্শন পত্রিকার সাত নাম্বার বছরে, ৮১ নাম্বার সংখ্যায়, বাংলা ১২৮৫ সালের পৌষ মাসে এই লেখাটা ছাপা হইছিল।  মানে, ১৪৩/১৪৪ বছর আগের লেখা এইটা। এইখানে দুইটা জিনিসরে হাইলাইট করতে চাইতেছি আমরা। এক হইলো, অইকালেও “বিসিএস পরীক্ষা” ইর্ম্পটেন্ট একটা ঘটনা ছিল। পরীক্ষা…

এডিটর, বাছবিচার।
View Posts →
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।
View Posts →
কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।
View Posts →
মাহীন হক: কলেজপড়ুয়া, মিরপুরনিবাসী, অনুবাদক, লেখক। ভালোলাগে: মিউজিক, হিউমর, আর অক্ষর।
View Posts →
গল্পকার। অনুবাদক।আপাতত অর্থনীতির ছাত্র। ঢাবিতে। টিউশনি কইরা খাই।
View Posts →
দর্শন নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা, চাকরি সংবাদপত্রের ডেস্কে। প্রকাশিত বই ‘উকিল মুন্সীর চিহ্ন ধরে’ ও ‘এই সব গল্প থাকবে না’। বাংলাদেশি সিনেমার তথ্যভাণ্ডার ‘বাংলা মুভি ডেটাবেজ- বিএমডিবি’র সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সমন্বয়ক। ভালো লাগে ভ্রমণ, বই, সিনেমা ও চুপচাপ থাকতে। ব্যক্তিগত ব্লগ ‘ইচ্ছেশূন্য মানুষ’। https://wahedsujan.com/
View Posts →
কবি। লেখক। কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট। রাজনীতি এবং বিবিধ বিষয়ে আগ্রহী।
View Posts →
জন্ম ১০ নভেম্বর, ১৯৯৮। চট্টগ্রামে বেড়ে ওঠা, সেখানেই পড়াশোনা। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়নরত। লেখালেখি করেন বিভিন্ন মাধ্যমে। ফিলোসফি, পলিটিক্স, পপ-কালচারেই সাধারণত মনোযোগ দেখা যায়।
View Posts →
জন্ম ২০ ডিসেম্বরে, শীতকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরাধবিজ্ঞান বিভাগে পড়তেছেন। রোমান্টিক ও হরর জনরার ইপাব পড়তে এবং মিম বানাইতে পছন্দ করেন। বড় মিনি, পাপোশ মিনি, ব্লুজ— এই তিন বিড়ালের মা।
View Posts →
পড়ালেখাঃ রাজনীতি বিজ্ঞানে অনার্স, মাস্টার্স। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে সংসার সামলাই।
View Posts →
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে শিক্ষকতা করেন। সংঘাত-সহিংসতা-অসাম্যময় জনসমাজে মিডিয়া, ধর্ম, আধুনিকতা ও রাষ্ট্রের বহুমুখি সক্রিয়তার মানে বুঝতে কাজ করেন। বহুমত ও বিশ্বাসের প্রতি সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের বাসনা থেকে বিশেষত লেখেন ও অনুবাদ করেন। বর্তমানে সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটায় (সিএসএসসি) পিএইচডি গবেষণা করছেন। যোগাযোগ নামের একটি পত্রিকা যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ফাহমিদুল হকের সাথে। অনূদিত গ্রন্থ: মানবপ্রকৃতি: ন্যায়নিষ্ঠা বনাম ক্ষমতা (২০০৬), নোম চমস্কি ও এডওয়ার্ড এস হারম্যানের সম্মতি উৎপাদন: গণমাধম্যের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০০৮)। ফাহমিদুল হকের সাথে যৌথসম্পাদনায় প্রকাশ করেছেন মিডিয়া সমাজ সংস্কৃতি (২০১৩) গ্রন্থটি।
View Posts →
তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র, তবে কোন বিষয়েই অরুচি নাই।
View Posts →
মাইক্রোবায়োলজিস্ট; জন্ম ১৯৮৯ সালে, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে। লেখেন কবিতা ও গল্প। থাকছেন চট্টগ্রামে।
View Posts →
জন্ম: টাঙ্গাইল, পড়াশোনা করেন, টিউশনি করেন, থাকেন চিটাগাংয়ে।
View Posts →
বিনোদিনী দাসী (১৮৬২/৩ - ১৯৪১): থিয়েটার অভিনেত্রী, রাইটার। ১৮৭৪ থেকে ১৮৮৬ এই ১২ বছর তিনি কলকাতার বিভিন্ন থিয়েটারে অভিনয় করেন। কবিতার বই – বাসনা এবং কনক ও নলিনী। আত্মজীবনী - ‘আমার কথা’ (১৯২০)।
View Posts →