Main menu

ফিকশন: বিষাদ সিন্ধু [শর্ট ভার্সন]- মীর মোশারফ হোসেন (পার্ট ১)

[মীর মোশারফ হোসেন (১৮৪৭ – ১৯১১) এর কাহিনি “বিষাদ-সিন্ধু” ১৮৮৫, ১৮৮৭ ও ১৮৯১ সালে তিনটা পার্টে ছাপা হয়, পরে ১৮৯১ সালে একসাথে ছাপা হয়। ১৯৩৯ সালে ছাপা-হওয়া একটা এডিশন ফলো করা কইরা একটা শর্ট-ভার্সন এইখানে হাজির করতেছি আমরা।]

উপক্রমণিকা

একদা প্রভু মােহাম্মদ প্রধান শিষ্যমণ্ডলী মধ্যে উপবেশন করিয়া ধর্ম্মোপদেশ প্রদান করিতেছিলেন, সেই সময়ে স্বর্গীয় প্রধান দূত “জেব্রাইল” আসিয়া তাহার নিকট পরম কারুণিক পরমেশ্বরের আদেশ-বাক্য কহিয়া অন্তর্ধান হইলেন। স্বর্গীয় সৌরভে চতুর্দিক আমােদিত হইল। প্রভু মােহাম্মদ ক্ষণকাল ম্লানমুখে নিস্তব্ধ হইয়া রহিলেন। শিষ্যগণ তাহার তাদৃশ অবস্থা দেখিয়া নিতান্তই ভয়াকুল হইলেন। কি কারণে প্রভু এরূপ চিন্তিত হইলেন, কেহই স্থির করিতে না পারিয়া সবিষাদ নয়নে তাহার মুখপানে চাহিয়া রহিলেন। পবিত্র-বদনে মলিন ভাব দেখিয়া সকলের নেত্রই বাষ্প-সলিলে পরিপ্লুত হইল। কিন্তু কেহই জিজ্ঞাসা করিতে সাহসী হইলেন না।

প্রভু মােহাম্মদ শিষ্যগণের তাদৃশ অবস্থা দর্শনে মনের ভাব গােপন করিতে না পারিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, “তােমরা হঠাৎ এরূপ দুঃখিত ও বিষাদিত হইয়া কঁদিতেছ কেন?”

শিষ্যগণ করজোড়ে বলিতে লাগিলেন, “প্রভুর অগােচর কি আছে? ঘনাগমে কিম্বা নিশাশেষে পূর্ণচন্দ্র হঠাৎ মলিন ভাব ধারণ করিলে তারা দলের জ্যোতিঃ তখন কোথায় থাকে?; আমরা আপনার চির আজ্ঞাবহ। অকস্মাৎ প্রভুর পবিত্র মুখের মলিন ভাব দেখিয়াই আমাদের আশঙ্কা জন্মিয়াছে। যতক্ষণ আপনার সহাস্য আস্যের ঈদৃশ বিসদৃশ ভাব, বিদ্যমান থাকিবে ততক্ষণ ততই আমাদের দুঃখবেগ পরিবদ্ধিত হইবে। আমরা বেশ বুঝিয়াছি, সামান্য বাত্যাঘাতে পৰ্বত কম্পিত হয় নাই। সামান্য বায়ু প্রবাহেও মহাসমুত্রে প্রবলতরঙ্গ উত্থিত হয় নাই। প্রভাে, অনুকম্পা প্রকাশে শীঘ্র ইহার হেতু ব্যক্ত করিয়া অনুমতি শিষ্যগণকে আশ্বস্ত করুন।”

প্রভু মােহাম্মদ নম্রভাবে কহিলেন, “তােমাদের মধ্যে কাহারও সন্তান আমার প্রাণাধিক প্রিয়তম হাসান-হােসেনের পরম শত্রু হইবে। হাসানকে বিষপান করাইয়া মারিবে এবং হােসেনকে অস্ত্রাঘাতে নিধন করিবে।”

এই কথা শুনিয়া শিষ্যগণ নিৰ্ব্বাক হইলেন। কাহারও মুখে একটিও কথা সরিল না। কণ্ঠ, রসনা ক্রমে শুষ্ক হইয়া আসিল। কিছুকাল পরে তাহারা বলিতে লাগিলেন—প্রভুর অবিদিত কিছুই নাই; কাহার সন্তানের দ্বারা এরূপ সাংঘাতিক কাৰ্য্য সংঘটিত হইবে, শুনিতে পাইলে তাহার প্রতিকারের উপায় করিতে পারি। যদি তাহা ব্যক্ত না করেন, তবে আমরা অদ্যই বিষ পান করিয়া আত্মবিসর্জন করিব। যদি তাহাতে পাপগ্রস্ত হইয়া নারকী হইতে হয়, তবে সকলেই অন্য হইতে আপন আপন পত্নীগণকে একেবারে পরিত্যাগ করিব। প্রাণ থাকিতে আর স্ত্রী-মুখ দেখিব না, স্ত্রীলােকের নামও করিব না।”

প্রভু মােহাম্মদ বলিলেন, “ভাই সকল! ঈশ্বরের নিয়ােজিত কার্য্যে বাধা দিতে এ জগতে কাহারও সাধ্য নাই, তাহার কলম রদ করিতে কাহারও ক্ষমতা নাই। তাহার আদেশ অলঙ্ঘনীয়। তবে তােমরা অবশ্যম্ভাবী ঘটনা শ্রবণ করিয়া কেন দুঃখিত থাকিবে? নিরপরাধিনী সহধর্ম্মণীগণের প্রতি শাস্ত্রের বহির্ভূত কাৰ্য্য করিয়া অবলাগণের মনে কেন ব্যথা দিবে? তাহাও ত মহাপাপ। তােমাদের কাহারও মনে দুঃখ হইবে বলিয়াই আমি তাহার মূল বৃত্তান্ত প্রকাশ করিতে ইতস্ততঃ করিতেছি। নিতান্ত পক্ষেই যদি শুনিতে বাসনা হইয়া থাকে, বলিতেছি, শ্রবণ কর: – তােমাদের মধ্যে প্রিয়তম মাবিয়ার এক পুত্র জন্মিবে। সেই পুত্র জগতে এজিদ নামে খ্যাত হইবে। সেই এজিদ হাসান হােসেনের পরম শত্রু হইয়া প্রাণ বধ করাইবে।” যদিও মাবিয়া এ পর্য্যন্ত বিবাহ করেন নাই, তথাচ সেই অসীম জগদ্বিধান জগদীশ্বরের আজ্ঞা লঙ্ঘন হইবার নহে, কখনই হইবে না। সেই অব্যক্ত সুকৌশলসম্পন্ন অদ্বিতীয় প্রভু-আদেশ কখনই ব্যর্থ হইবে না।”

মাবিয়া ধৰ্ম্ম সাক্ষী করিয়া প্রতিজ্ঞা করিলেন, “জীবন থাকিতে বিবাহের নাম করিব না; নিজে ইচ্ছা করিয়া কখনও স্ত্রীলােকের মুখ পর্য্যন্তও দেখিব না।”

প্রভু মােহাম্মদ কহিলেন, “প্রিয় মাবিয়া! ঈশ্বরের কাৰ্য্য; তােমার মত ঈশ্বরভক্ত লােকের এরূপ প্রতিজ্ঞায় আবদ্ধ হওয়া নিতান্ত অনুচিত । তাঁহার মহিমার পার নাই, ক্ষমতার সীমা নাই, কৌশলের অন্ত নাই।” এই সকল কথার পর সকলেই আপন আপন বাটীতে চলিয়া গেলেন।

কিছু দিন পরে একদা মাবিয়া মূত্র ত্যাগ করিয়া কুলখ লইয়াছেন। সেই কুলখ এমন অসাধারণ বিষ সংযুক্ত ছিল যে, তিনি বিষের যন্ত্রণায় ভূতলে গড়াগড়ি দিতে দিতে অস্থির হইয়া পড়িলেন। বন্ধুবান্ধব সকলের কর্ণেই মাবিয়ার পীড়ার সংবাদ গেল। অনেকরূপ চিকিৎসা হইল; ক্রমশঃ বৃদ্ধি ব্যতীত কিছুতেই যন্ত্রণার হ্রাস হইল না। মাবিয়ার জীবনের আশায় সকলেই নিরাশ হইলেন। ক্রমে ক্রমে তদ্বিষয় প্রভু মােহাম্মদের কর্ণগােচর হইলে তিনি মহাব্যস্তে মাবিয়ার নিকট আসিয়া, ঈশ্বরের নাম করিয়া বিষসংযুক্ত স্থানে ফুৎকার প্রদানে উদ্যত হইলেন। এমন সময় স্বর্গীয় দূত আসিয়া বলিলেন, “হে মােহাম্মদ! কি করিতেছ? সাবধান! ঈশ্বরের নাম করিয়া মন্ত্রপূত করিও না। এ সকল ঈশ্বরের লীলা। তােমার মন্ত্রে মাবিয়া কখনই আরোগ্য লাভ করিবে না। সাবধান! ইহার সমুচিত ঔষধ স্ত্রী-সহবাস। স্ত্রী-সহবাস মাত্রেই মাবিয়া বিষম বিষযন্ত্রণা হইতে মুক্তিলাভ করিবে। উহা ব্যতীত এ বিষ নিবারণের ঔষধ জগতে আর দ্বিতীয় নাই।” এই বলিয়া স্বর্গীয় দূত অন্তর্ধান হইলেন।

প্রভু মােহাম্মদ শিষ্যগণকে বলিতে লাগিলেন, “ভাই সকল! এ রােগের ঔষধ নাই। ইহজগতে ইহার উপযুক্ত চিকিৎসা নাই। একমাত্র উপায় স্ত্রী-সহবাস। যদি মাবিয়া স্ত্রী-সহবাস করিতে সম্মত হন, তবেই প্রাণরক্ষা হইতে পারে।”

মাবিয়া স্ত্রী-সহবাসে অসম্মত হইলেন। আত্মহত্যা মহাপাপ—প্রভু কর্তৃক এই উপদেশ শুনিতে লাগিলেন। পরিশেষে সাব্যস্ত হইল যে, অশীতবর্ষীয়া কোন বৃদ্ধা স্ত্রীকে শাস্ত্রানুসারে গ্রহণ করিয়া তাহার সহিত সহবাস করিবেন। কার্যেও তাহাই ঘটিল। বিষম রােগ হইতে মাবিয়া মুক্ত হইলেন ও জীবন রক্ষা হইল।

অসীম করুণাময় পরমেশ্বরের কৌশলের কণামাত্র বুঝিয়া উঠা মানব প্রকৃতির সাধ্য নহে। সেই অশীতিবর্ষীয়া, বৃদ্ধা স্ত্রী কালক্রমে গর্ভবতী হইয়া যথাসময়ে একটা পুত্রসন্তান প্রসব করিলেন। মাবিয়া পূর্ব হইতে স্থির সঙ্কল্প করিয়াছিলেন যে, যদি পুত্র হয়, তখনই তাহাকে মারিয়া ফেলিবেন। কিন্তু সুকোমল বদনমণ্ডলের প্রতি একবার নয়ন-গোচর করিবা মাত্রই বৈরিভাব অন্তর হইতে তিরােহিত হইল। হৃদয়ে সুমধুর বাৎসল্যভাবের আবির্ভাব হইয়া তাহার মনকে আকর্ষণ করিল। তখন পুত্রের প্রাণ হরণ করিবেন কি, নিজেই পুত্রের জন্য প্রাণ দিতে প্রস্তুত। আপন প্রাণ অপেক্ষাও তিনি এজিদকে অধিক ভালবাসিতে লাগিলেন। বয়ােবৃদ্ধির সহিত ভালবাসাও বৃদ্ধি পাইতে লাগিল। কিন্তু সময়ে সময়ে সেই নিদারুণ হৃদয়বিদারক বাক্য মনে করিয়া নিতান্ত দুঃখিত হইতেন। কিছুদিন পরে মাবিয়া দামেস্ক নগরে স্থায়ীরূপে বাস করিবার বাসনা প্রভু মােহাম্মদ ও মাননীয় আলীর নিকটে প্রকাশ করিয়া অনুমতি প্রার্থনা করিলেন। আরও বলিলেন, “এজিদের কথা আমি ভুলি নাই। হাসান হােসেনের নিকট হইতে তাহাকে দূরে রাখিবার অভিলাষেই আমি মদিনা পরিত্যাগ করিতে সঙ্কল্প করিতেছি।”

মাননীয় আলী সরল হৃদয়ে সন্তুষ্টচিত্তে জাতি-ভ্রাতা মাবিয়ার প্রার্থনা গ্রাহ্য করিয়া নিজ অধিকৃত দামেস্ক নগর তাহাকে অর্পণ করিলেন। প্রভু মােহাম্মদ কহিলেন, “মাবিয়া! দামেস্ক কেন, এই জগৎ হইতে অন্য জগতে গেলেও ঈশ্বরের বাক্য লঙ্ঘন হইবে না।”

মাবিয়া লজ্জিত হইলেন, কিন্তু পূর্ব সঙ্কল্প পরিত্যাগ করিলেন না। অল্প দিবস মধ্যে তিনি সপরিবারে মদিনা পরিত্যাগ করিয়া দামেস্ক নগরে গমন করিলেন এবং তত্ৰত্য রাজসিংহাসনে উপবেশন করিয়া প্রজাপালন ও ঈশ্বরের উপাসনায় অধিকাংশ সময় যাপন করিতে লাগিলেন।

এদিকে প্রভু মােহাম্মদ হিজরী ১১ সনের ১২ই রবিয়ল-আউওয়ালু সােমবার বেলা ৭ম ঘটিকার সময় পবিত্র ভূমি মদিনায় পবিত্র দেহ রাখিয়া স্বর্গবাসী হইলেন। প্রভুর দেহত্যাগের ছয় মাস পরে, বিবি ফাতেমা (প্রভু-কন্যা, হাসান হােসেনের জননী, মহাবীর আলীর সহধর্ম্মণী) হিজরী ১১ সনে পুত্র ও স্বামী রাখিয়া জান্নাত বাসিনী হইলেন। মহাবীর আলী হিজরী ৪০ সনের রমজান মাসের চতুর্থ দিবস রবিবার দেহত্যাগ করেন। তৎপরেই মহামান্য এমাম হাসান মদিনার সিংহাসনে উপবেশন করিয়া ধৰ্ম্মানুসারে রাজ্যপালন করিতে লাগিলেন। দামেস্ক নগরে এজিদ বয়ঃপ্রাপ্ত হইলে পর বর্ণিত ঘটনা আরম্ভ হইল।

Series Navigation
The following two tabs change content below.
Avatar photo
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।

এডিটর, বাছবিচার।
View Posts →
কবি, গল্প-লেখক, ক্রিটিক এবং অনুবাদক। জন্ম, ঊনিশো পচাত্তরে। থাকেন ঢাকায়, বাংলাদেশে।
View Posts →
কবি। লেখক। চিন্তক। সমালোচক। নিউ মিডিয়া এক্সপ্লোরার। নৃবিজ্ঞানী। ওয়েব ডেভলপার। ছেলে।
View Posts →
মাহীন হক: কলেজপড়ুয়া, মিরপুরনিবাসী, অনুবাদক, লেখক। ভালোলাগে: মিউজিক, হিউমর, আর অক্ষর।
View Posts →
দর্শন নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা, চাকরি সংবাদপত্রের ডেস্কে। প্রকাশিত বই ‘উকিল মুন্সীর চিহ্ন ধরে’ ও ‘এই সব গল্প থাকবে না’। বাংলাদেশি সিনেমার তথ্যভাণ্ডার ‘বাংলা মুভি ডেটাবেজ- বিএমডিবি’র সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সমন্বয়ক। ভালো লাগে ভ্রমণ, বই, সিনেমা ও চুপচাপ থাকতে। ব্যক্তিগত ব্লগ ‘ইচ্ছেশূন্য মানুষ’। https://wahedsujan.com/
View Posts →
কবি। লেখক। কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট। রাজনীতি এবং বিবিধ বিষয়ে আগ্রহী।
View Posts →
গল্পকার। অনুবাদক।আপাতত অর্থনীতির ছাত্র। ঢাবিতে। টিউশনি কইরা খাই।
View Posts →
জন্ম ২০ ডিসেম্বরে, শীতকালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরাধবিজ্ঞান বিভাগে পড়তেছেন। রোমান্টিক ও হরর জনরার ইপাব পড়তে এবং মিম বানাইতে পছন্দ করেন। বড় মিনি, পাপোশ মিনি, ব্লুজ— এই তিন বিড়ালের মা।
View Posts →
জন্ম ১০ নভেম্বর, ১৯৯৮। চট্টগ্রামে বেড়ে ওঠা, সেখানেই পড়াশোনা। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়নরত। লেখালেখি করেন বিভিন্ন মাধ্যমে। ফিলোসফি, পলিটিক্স, পপ-কালচারেই সাধারণত মনোযোগ দেখা যায়।
View Posts →
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে শিক্ষকতা করেন। সংঘাত-সহিংসতা-অসাম্যময় জনসমাজে মিডিয়া, ধর্ম, আধুনিকতা ও রাষ্ট্রের বহুমুখি সক্রিয়তার মানে বুঝতে কাজ করেন। বহুমত ও বিশ্বাসের প্রতি সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের বাসনা থেকে বিশেষত লেখেন ও অনুবাদ করেন। বর্তমানে সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটায় (সিএসএসসি) পিএইচডি গবেষণা করছেন। যোগাযোগ নামের একটি পত্রিকা যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ফাহমিদুল হকের সাথে। অনূদিত গ্রন্থ: মানবপ্রকৃতি: ন্যায়নিষ্ঠা বনাম ক্ষমতা (২০০৬), নোম চমস্কি ও এডওয়ার্ড এস হারম্যানের সম্মতি উৎপাদন: গণমাধম্যের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০০৮)। ফাহমিদুল হকের সাথে যৌথসম্পাদনায় প্রকাশ করেছেন মিডিয়া সমাজ সংস্কৃতি (২০১৩) গ্রন্থটি।
View Posts →
তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র, তবে কোন বিষয়েই অরুচি নাই।
View Posts →
পড়ালেখাঃ রাজনীতি বিজ্ঞানে অনার্স, মাস্টার্স। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে সংসার সামলাই।
View Posts →
মাইক্রোবায়োলজিস্ট; জন্ম ১৯৮৯ সালে, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে। লেখেন কবিতা ও গল্প। থাকছেন চট্টগ্রামে।
View Posts →
জন্ম: টাঙ্গাইল, পড়াশোনা করেন, টিউশনি করেন, থাকেন চিটাগাংয়ে।
View Posts →
বিনোদিনী দাসী (১৮৬২/৩ - ১৯৪১): থিয়েটার অভিনেত্রী, রাইটার। ১৮৭৪ থেকে ১৮৮৬ এই ১২ বছর তিনি কলকাতার বিভিন্ন থিয়েটারে অভিনয় করেন। কবিতার বই – বাসনা এবং কনক ও নলিনী। আত্মজীবনী - ‘আমার কথা’ (১৯২০)।
View Posts →